আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় এক মেজরসহ আহত ৮

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

খাগড়াছড়ি থেকে দিদারুল আলম

রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক সড়কের সিজোকছড়া এলাকায় পর্যটবাহী (ঢাকা মেট্রো- চ-১৫৭০০২) একটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গভীর পাহাড়ি খাদে পড়ে সেনাবাহিনীর এক মেজরসহ গুরুতর আহত হয়েছে ৮ পর্যটক।

শনিবার (১৬ জানুয়ারী) সকাল ১০ ঘটিকায় সাজেক রুইলুই পর্যটন কেন্দ্র থেকে ফেরার পথে দুই কিলোমিটার দূরে সিজোক ছড়ায় এই দূর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় যুবক অনিল ত্রিপুরা।

আহত পর্যটকদের সেনাবাহিনীর সহায়তায় উদ্ধার করে খাগড়াছড়ি সিএমএইচে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সাজেক থানার ওসি মোঃ ইসরাফিল মজুমদার। আহত পর্যটকদের মধ্যে মেজর মোহাম্মদ মিজান ও তার পরিবারের সাত সদস্য ছিলেন।


আরও খবর



নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে দুজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। সোমবার (৪ মার্চ) কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ঢাকা-৯ (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে মিরাজ হোসেন ও আব্দুল বাকী সাক্ষ্য দেন।

খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী হাজিরা দেন। এরপর তারা আদালতে সাক্ষ্য দেন। এর মধ্যে মিরাজের জবানবন্দি ও জেরা শেষ হয়েছে। আব্দুল বাকী আংশিক জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালত পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া ও হান্নান ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় এ মামলা করেন। কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা করা হয়।

এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ আনা হয়। ২০২৩ সালে ১৯ মার্চ কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকা-৯ (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলা থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

নিউজ ট্যাগ: খালেদা জিয়া

আরও খবর



ভারত থেকে আমাদের দেশেও অনেক রোগী আসছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

দেশ থেকে শুধু যে রোগী বাইরে যাচ্ছে এমন নয়, ভারত থেকে আমাদের দেশেও অনেক রোগী আসছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

এ সময় তিনি দেশের চিকিৎসকদের চিকিৎসাসেবার মান বিশ্বের কোনো দেশের চিকিৎসকদের তুলনায় কম নয় বলেও মন্তব্য করেন। উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, হাঙ্গেরি থেকে চিকিৎসক এনে আমরা জোড়া শিশুর অপারেশন করেছি। সে সময় আমি দেখেছি বাচ্চাদের যখন এনেস্থিসিয়া দেওয়া হয়, তখন হাঙ্গেরির চিকিৎসকরা দিতে পারেননি, পেরেছেন দেশের চিকিৎসকরাই।

শনিবার (৯ মার্চ) সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) এমডি-এমএস ফেইজে ভর্তিকৃত রেসিডেন্টদের ইনডাকশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ডা. সামন্ত লাল বলেন, আমাদের চিকিৎসকরা যে মেধাবী, তার অসংখ্য প্রমাণ রয়েছে। ভুটান থেকে রোগী এসে আমাদের এখানে চিকিৎসা নিচ্ছে। দেশ থেকে শুধু যে রোগী বাইরে যাচ্ছে এমন নয়, ভারত থেকে আমাদের দেশেও অনেক রোগী আসছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যারা এখানে বসে আছেন, সবিনয়ে তাদের কাছে একটা কথা বলবো। আসুন আমরা চিকিৎসকদের মান-সম্মান এমন এক জায়গায় নিয়ে যাই যেন দেশের  মানুষ চিকিৎসকদের দেখলেই মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে যায়। তার জন্য প্রধান কাজ হলো ধৈর্য ধরে রোগীদের কথা শোনা, তাদের সময় দেওয়া এবং ধৈর্য ধরে তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া।

মন্ত্রী বলেন, চিকিৎসকরাই হলো দেশের ভবিষ্যতের আসল কাণ্ডারি। ডাক্তার-রোগীর সম্পর্ক অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। শুধু ডাক্তারের উপরই নির্ভর করে না। হাসপাতালে ভালো চিকিৎসাসেবা দিতে গেলে হাসপাতাল পরিচালক, নার্স, ওয়ার্ডবয় ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ সবার উপরই নির্ভর করে। সবার সমন্বিত প্রয়াসেই চিকিৎসাসেবার সুনাম বৃদ্ধি করে।

তিনি বলেন, আমরা সময়মতো হাসপাতালে যাবো। মানুষের সেবায় নিজেকে উজাড় করে দেবো। আমাদের দেশের মানুষ, যারা হাসপাতালে আসে, তারা কিন্তু খুব বেশি কিছু চায় না। শুধু একটু গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা, সুন্দর করে একটু কুশলাদি বিনিময় করলেই কিন্তু তারা খুশি হয়।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, রোগীরা সাধারণত রোগ থেকে মুক্তি পেতে অসহায়ের মতো চিকিৎসকের উপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে একজন চিকিৎসককে পিতা-মাতা-ভাই-বোনের স্থান দখল করতে হয়। চিকিৎসকরা চাইলেই রোগীদের সঙ্গে একটা সুসম্পর্ক তৈরি করতে পারেন। এতে করে রোগীর আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবার পাশাপাশি ভালো চিকিৎসাসেবা প্রদান করা যাবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশের বিশাল একটা জনসংখ্যা অল্পশিক্ষিত বা অশিক্ষিত। যখনই কেউ রোগে আক্রান্ত হয়, সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসকের উচিত তাদের সক্ষমতা ও সীমাবদ্ধতার কথা রোগীকে জানানো এবং সে অনুযায়ী রোগীকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।


আরও খবর



রোজাদারের জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার কী?

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

পবিত্র রমজান মাসজুড়েই ইফতারে সবাই বাহারি খাবার রাখেন। তার মধ্যে সব খাবারই কিন্তু স্বাস্থ্যকর নয়। অনেক সময় দেখা যায়, খারাপ খাবারের মাধ্যমে ভালো খাবারের পুষ্টিগুণ আপনার শরীর পায় না। সারাদিন রোজা রাখার পর অনেকেই মনে করেন, পেট ভরে যা ইচ্ছে তা-ই খাবেন।

যদিও সারাদিন না খেয়ে ফাস্টিং করার মাধ্যমে শরীরের অনেক উপকার হয়। তবে আপনি যখন রোজা ভেঙে ভুল খাবার খেয়ে ফেলবেন, তখন কিন্তু তা শরীরের জন্য আরও ক্ষতিকর হয়ে উঠবে।

রমজানে ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণেই বেশিরভাগ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাহলে রমজানে কোন কোন খাবার পাতে রাখবেন? চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক রমজানের সবচেয়ে ভালো ৫ খাবার সম্পর্কে-

কলা : কলা পটাসিয়াম সমৃদ্ধ। যা তৃষ্ণা নিবারণ করে ও দীর্ঘ সময়ের জন্য হাইড্রেটেড রাখে। কলা ফাইবার ও প্রতিরোধী স্টার্চের একটি দুর্দান্ত উত্স। রোজা ভাঙার পর কলা খেলে এর প্রতিরোধী স্টার্চ আপনাকে পূর্ণতা অনুভব করতে সহায়তা করে। ফলে কম খাবার খেয়েও পেট ভরাতে পারবেন আপনি। এটি শরীরও পুষ্টি পাবে।

খেজুর : সারাদিন রোজা রাখার কারণে কার্বোহাইড্রেট ও মিষ্টির জন্য সবারই লোভ বেড়ে যায়। এজন্য ইফতারে রাখতে পারেন খেজুর। এটি একটি আদর্শ ডেজার্ট হতে পারে। খেজুরে প্রচুর অ্যানার্জি, ফাইবার ও আয়রন আছে।

খেজুরের প্রাকৃতিক শর্করা থাকায় তা অল্প পরিমাণে খেলেও আপনি দ্রুত অ্যানার্জি পাবেন। ইফতারে দুটি খেজুর প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করতে ও আপনার মিষ্টি তৃষ্ণাকে মেটাতে যথেষ্ট হওয়া উচিত।

গোটা শস্য : জোয়ার, বাজরা, ওটস ও রাগির মতো গোটা শস্য প্রোটিন সমৃদ্ধ। যা আপনাকে দীর্ঘক্ষণ হাইড্রেট রাখে, ক্ষুধা নিবারণ করে ও শক্তি জোগায়। এগুলোতে প্রচুর জটিল কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার থাকে। ফলে এগুলো ধীরে ধীরে হজম হয় ও শরীরও বেশি শক্তি পায়।

বাদাম : বাদামে স্বাস্থ্যকর চর্বি যেমন- ওমেগা ৩ ও ৬ এর একটি সমৃদ্ধ উৎস। যা আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণতা বোধ করায়। এজন্য ইফতারে রাখতে পারেন শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুট। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে।

টকদই : রোজা রাখার ফলে খালি পেটে অ্যাসিড তৈরি হওয়ার কারণে শরীর প্রচুর তাপ উৎপন্ন করে। সেই প্রভাব নিয়ন্ত্রণে ইফতারে টকদই বেছে নিন। এতে থাকে প্রোবায়োটিক। যা হজমে সহায়ক। ইফতারে আপনি টকদই ও বিভিন্ন ফল দিয়ে একটি সুস্বাদু ডেজার্ট তৈরি করতে পারেন। দীর্ঘ বিরতির পরে ইফতারে অতিরিক্ত খাওয়া ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের লোভ বাড়তে পারে। এজন্য ভালো ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছা কমে।


আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্য আটক

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের ভাদসা এলাকা থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্যক আটক করেছে র‌্যাব।

আটককৃতরা হলেন- জয়পুরহাট সদর উপজেলার পন্ডিতপুর গ্রামের রমজান আলীর ছেলে  রাব্বি হোসেন (২১), বামনপাড়া গ্রামের পরিমল চন্দ্রের ছেলে শ্রী প্রিয় সৌরভ (২০) ও পাবর্তীপুর গ্রামের কামরুল ইসলামের ছেলে রিসাদ হোসেন (২১)।

রোববার (৩ মার্চ) সকালে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট র‌্যাব-৫ সিপিসি-৩ কোম্পানি অধিনায়ক মেজর শেখ সাদিক।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সমসাময়িক সময়ে জয়পুরহাট এ কিশোর গ্যাংয়ের উৎপাত আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কিশোর গ্যাংদের আচরণে এলাকাবাসীরা আতঙ্কিত ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এমন কোন অপরাধ নেই যার সঙ্গে এরা জড়িত হচ্ছে না। এরই প্রেক্ষিতে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে র‍্যাব।

র‍্যাব আরও জানায়, এরই প্রেক্ষিতে শনিবার (২ মার্চ) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা এলাকা থেকে কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্যদের অস্ত্রসহ হাতেনাতে আটক করা হয়।

র‍্যাব আরও জানায়, পরবর্তীতে অটককৃত আসামিদের জয়পুরহাট সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা বিজিপির সংখ্যা বেড়ে ১৭৯

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ ঘিরে আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্যরা। সোমবার (১১ মার্চ) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিজিপির মোট ১৭৯ জন সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি) এর দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা দিয়ে এখন পর্যন্ত মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির ১৭৯ জন সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ করেছেন।

এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে বিদ্রোহীদের আক্রমণের মুখে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যসহ (বিজিপি) ৩৩০ জন। পরে ১৫ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের উখিয়া ইনানী নৌ-বাহিনীর জেটিঘাট থেকে জাহাজে করে তাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

গত বছরের অক্টোবর থেকে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে যৌথ হামলা শুরু করে বিদ্রোহীদের জোট ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স। তাদের হামলার মুখে রাখাইনের অনেক জায়গা থেকে পালিয়ে গেছে জান্তার সদস্যরা।

রাখাইনভিত্তিক স্থানীয় সংবাদমাধ্যম নারিনজারা নিউজ জানিয়েছে, যে কোনো সময় পুরো রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ চলে যাবে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দখলে।


আরও খবর