আজঃ মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

সাংবাদিক অপূর্বর ওপর হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার চায় বিডিজেএ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সময় টেলিভিশনের বরিশাল ব্যুরো প্রধান অপূর্ব অপুর ওপর হামলা ও অপহরণচেষ্টার মামলায় এখনো কেউ গ্রেফতার হয়নি। এছাড়াও এই ঘটনায় দৃশ্যমান কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় উদ্বেগ জানিয়েছে ঢাকায় কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন বরিশাল ডিভিশনাল জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন (বিডিজেএ) ঢাকা।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সামনে বরিশাল ডিভিশনাল জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন (বিডিজেএ) ঢাকা আয়োজিত প্রতিবাদী মানববন্ধনে বক্তারা অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা এই প্রথম নয়। কিন্তু এর কোনো বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা আরো বেশি সাহস দেখানোর সুযোগ পাচ্ছে। কিন্তু এভাবে দিনের পর দিন চলতে পারে না। হামলা করে কোনো সাংবাদিকের কলম বন্ধ করা যায়নি, যাবেও না।

তারা বলেন, দিনেদুপুরে সাংবাদিক অপূর্ব অপুর ওপর হামলা হলো, তাকে অপহরণ করার চেষ্টা হয়েছে, অপরাধীদের চিহ্নিত করা হয়েছে কিন্তু  এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। আর সময়ক্ষেপণ করা যাবে না। দ্রুত দায়িদের গ্রেপ্তার করতে হবে।

সাংবাদিকরা বলেন, মফস্বলে সাংবাদিকরা অনেক ধরণের চাপ ও ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। যদিও সাংবাদিকদের নির্বিঘ্নে কাজ করতে দেয়া, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।  কিন্তু দিনের পর দিন সাংবাদিকের সঙ্গে এমন হামলার ঘটনা মুক্ত গণমাধ্যমের ওপর খারাপ নজির স্থাপন করে। এই ঘটনা দেশের ভাবমূর্তির নষ্ট করে। তাই সরকারকে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

সংগঠনের সভাপতি তারিকুল ইসলাম মাসুমের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মাহবুব সৈকতের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সহ-সভাপতি মানিক লাল ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক জিহাদুর রহমান জিহাদ, বিডিজের সহ-সভাপতি এমএম বাদশাহ, যুগ্ম সম্পাদক সানবির রুপল, ডিইউজের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান মিয়া, ডিইউজের নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য গোলাম মুজতবা দ্রুব, ডিআরইউর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ জামাল, ডিআরইউর সাবেক দপ্তর নয়ন মুরাদ, ডিআরইউর দপ্তর সম্পাদক রফিক রাফি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, কার্যউনির্বাহী কমিটির সদস্য সুশান্ত সাহা, মাহমুদুল হাসান, মো. আল আমিন, শিপিং রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি কাজী জেবেল, সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার ফোরামের নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল আহসান পিন্নু, ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্সের সাধারণ সম্পাদক রিশান নাসরুল্লাহ, টিসিএর সভাপতি মাহবুবুল আলম, রংপুর বিভাগ সাংবাদিক সমিতি সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাউছুল আজম বিপু, ডিফেন্স রিপোর্টার্স ফোরামের প্রচার সম্পাদক সাইফ বাবলু প্রমুখ।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিডিজেএর সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব জুয়েল, দপ্তর সম্পাদক ফাহিম মোনায়েম, কার্যনির্বাহীর সদস্য মিজানুর রহমান প্রমুখ।


আরও খবর



দেশে প্রথম ৬-স্টার এনাজিং রেটিং এসি আনল ওয়ালটন

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

গরম শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে এয়ার কন্ডিশনার বা এসি বিক্রির প্রধান মৌসুম। এবছর গরমের শুরুতেই দেশে প্রথম বিএসটিআইর ৬-স্টার এনার্জি রেটিং সনদপ্রাপ্ত এসি বাজারে আনল ওয়ালটন। যা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি। বাংলাদেশে একমাত্র ওয়ালটন এসি বিএসটিআইর ৬ স্টার এনাজিং রেটিং সনদ অর্জন করেছে।

এছাড়া বিশ্বে একমাত্র ওয়ালটন এসিতেই রয়েছে সর্বাধিক ফিচার। ওয়ালটনের নতুন মডেলের এই এসিতে রয়েছে ৫ ইঞ্চি টিএফটি কালার ডিসপ্লে; যেখানে এসির রানিং ডাটা, পারফরম্যান্স, টাইমিং, ইনডোর ও আউটডোরের টেম্পারেচারসহ প্রয়োজনীয় সকল ইনফরমেশন দেখতে পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়! স্মার্ট অ্যাপস সল্যুউশন ফাংশন অ্যাপের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে মুঠোফোনের মাধ্যমে ওয়ালটন এসি চালু এবং বন্ধ করা যায় এবং সেই সাথে এসির বিদ্যুৎ বিলের হিসাবও বের করা যায় খুব সহজেই। এছাড়াও এসিতে কোনো সমস্যা আছে কিনা তা স্মার্ট ডায়াগনাইসিসের মাধ্যমে চেক করা যায়। 

ওয়ালটন সূত্রমতে, সারা দেশে চলমান ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ২০ এর আওতায় এই গরমে দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম বা অনলাইন সেলস প্লাটফর্ম ই-প্লাজা থেকে এসি কিনে ক্রেতারা পাচ্ছেন ননস্টপ মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। ক্রেতারা ১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত এসব সুবিধা পাবেন।

ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের পাশাপাশি চালু রয়েছে ওয়ালটনের এসি এক্সচেঞ্জ সুবিধা। এর আওতায় গ্রাহকেরা ওয়ালটন প্লাজা বা পরিবেশক শোরুমে যেকোনো ব্র্যান্ডের নতুন বা পুরাতন এসি জমা দিয়ে ওয়ালটনের যেকোনো মডেলের নতুন স্পিøট এসি ২৩ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়ে এবং কমার্সিয়াল এসি সর্বোচ্চ ৪২ হাজার ৪৮০ টাকা ছাড়ে কিনতে পারছেন।

ওয়ালটন এসির চিফ বিজনেস অফিসার মো. তানভীর রহমান জানান, গ্রাহকদের হাতে বিশ্বের সর্বাধিক ফিচার সমৃদ্ধ সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি তুলে দেয়ার পাশাপাশি সর্বোচ্চ গ্রাহক সুবিধা এবং বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করছে ওয়ালটন। তাই এবছর গরমের শুরুতেই বিএসটিআইর ৬-স্টার এনার্জি রেটিং সনদপ্রাপ্ত নতুন মডেলের এসি বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি হচ্ছে ওয়ালটনের নতুন মডেলের এই এসি। ওয়ালটনের ৬-স্টার এনার্জি রেটিং এর ১ টনের এই এসির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা।

তিনি বলেন, গ্রাহক চাইলে ওয়ালটনের নিকটস্থ সেলস পয়েন্ট, সার্ভিস সেন্টার অথবা কল সেন্টারের ১৬২৬৭ নাম্বারে যোগাযোগের মাধ্যমে ওয়ালটন এসির এনার্জি ইফিসিয়েন্সি যাচাই করে নিতে পারবেন।

এই এসির কম্প্রেসারে ব্যবহার করা হয়েছে বিশ্বস্বীকৃত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব আর৩২ রেফ্রিজারেন্ট। নতুন মডেলের এই এসিতে ব্যবহৃত হয়েছে ফ্রস্ট ক্লিন, এয়ার প্লাজমা, থ্রি-ইন-ওয়ান কনভার্টার টেকনোলজি, ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টারসহ নানান অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার। এসিতে ব্যবহৃত এয়ার প্লাজমা প্রযুক্তি বাতাসে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে ঘরে স্বাস্থ্যকর ও আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করে। ওয়ালটন এসির ফোর-ডি এয়ার ফ্লো টেকনোলজি রুমের প্রতিটি কোনায় কোনায় বাতাসের প্রবাহ নিশ্চিত করে এবং এর টার্বো কুল টেকনোলজি নিমেষেই রুমকে ৪০ শতাংশ দ্রুত ঠান্ডা করে।  থ্রি ইন ওয়ান কনভার্টার টেকনোলজির এই এসি গ্রাহকের রুমের আয়তন অনুযায়ী ১.৫ টন থেকে ১ টন এবং পৌনে এক টনে রূপান্তরের সুবিধা রয়েছে।

ওয়ালটন এসির গ্রাহকেরা ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসারে ১০ বছরের গ্যারান্টি, স্পেয়ার পার্টস এ ৩ বছরের ওয়ারেন্টি ও ১ বছরের ফ্রি আফটার সেলস সার্ভিস সুবিধা পাচ্ছেন। এছাড়া আইএসও সনদপ্রাপ্ত সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় সারা দেশে ৮২টি সার্ভিস সেন্টারের পাশাপাশি প্রায় ৩০০ সার্ভিস পার্টনারের মাধ্যমে দেশব্যাপী এসির গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে ওয়ালটন। তাদের দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলী এবং টেকনিশিয়ানগণ প্রতি ১০০ দিন পর পর এসি ক্রেতাদের ফ্রি সার্ভিস দিচ্ছেন।


আরও খবর



বৃষ্টিতে ঢাকার বায়ুর মানে উন্নতি

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। অন্যদিকে, শনিবার মধ্যরাতে বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বায়ুর মানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

রোববার (২৪ মার্চ) সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।

দূষণ তালিকার শীর্ষে থাকা দিল্লির স্কোর ২৭৩ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা। এই শহরটির স্কোর ১৬৮ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

অন্যদিকে, রাজধানী ঢাকা রয়েছে ১১ নম্বরে। এই শহরের স্কোর ১৫২ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর



উদ্ধার হওয়া স্যাটেলাইট লাগানো কুমির সুন্দরবনে অবমুক্ত হবে

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটের চিতলমারীর একটি মৎস্য ঘের থেকে  স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার বসানো কুমির উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) রাতে চিতলমারী উপজেলার দক্ষিণ শৈলদাহ গ্রামের মোঃ হাসান শেখের মৎস্য ঘের থেকে কুমিরটি উদ্ধার করা হয়।

ট্রাকে করে কুমির খুলনা বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তার (ডিএফও)র কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে কুমিরটিকে সুন্দরবনের গভীরে অবমুক্ত করা হবে বলে জানিয়ছেন ডিএফও নির্মল কুমার পাল।

স্থানীয়রা জানান, হঠাৎ করে মৎস্য ঘেরে কুমিরটি দেখতে পায়। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা কুমির দেখতে ভীড় জমায়। এক পর্যায়ে সবাই মিলে কুমিরটিকে উদ্ধার করে। কুমিরের শরীরে স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার রয়েছে।

চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ইকরাম হোসেন বলেন, কেউ যাতে কুমিরটির ক্ষতি না করে সেজন্য ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। খবর শোনার পর থেকে আমরা বন বিভাগের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেছি। খুলনা বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা তন্ময় আচার্য্যর নেতৃত্বে একটি দল ট্রাকে করে কুমিরটিকে খুলনায় নিয়ে গেছে।

বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তার (ডিএফও) নির্মল কুমার পাল বলেন, আমরা কুমিরটিকে উদ্ধার করেছি। কুমিরটি সুস্থ্য রয়েছে।পরবর্তীতে কুমিরটিকে সুন্দরবনের গভীরে অবমুক্ত করা হবে।

গবেষণার মাধ্যমে সুন্দরবনের কুমিরের চলাচল ও গতিপথ জানার জন্য গত ১৩ মার্চ থেকে ১৬ মার্চ পর্যন্ত সময়ে স্যাটেলাইট ট্যাগ বসিয়ে চারটি কুমির সুন্দরবনের হারবাড়িয়া পয়েন্টে অবমুক্ত করা হয়। ৪টি কুমিরের ৩টি কুমিরের অবস্থান সুন্দরবনে পাওয়া গেলেও, অন্য একটি কুমিরের অবস্থান মোংলা, বাগেরহাট, মোরেলগঞ্জ, পিরোজপুর এলাকায় পাওয়া গেছে বিভিন্ন সময়।


আরও খবর



ইন্দোনেশিয়ার উপকূলে নৌকা ডুবে ৭০ রোহিঙ্গার মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের উপকূলে নৌকা ডুবে ৭০ জনের বেশি রোহিঙ্গা নিখোঁজ বা নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ছাড়া উদ্ধার করা হয়েছে আরও ৭৫ জনকে। শুক্রবার (২২ মার্চ) জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এ তথ্য জানিয়েছে।

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংগঠন- আইওএমের সঙ্গে যৌথ বিবৃতিতে সংস্থাটি আরও জানায়, মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত হলে এ বছর এটিই হবে সবচেয়ে বড় প্রাণহানির ঘটনা।

এর আগে বুধবার জেলেরা ছয়জন অভিবাসনপ্রত্যাশীকে উদ্ধার করার সময় সতর্কতার মাত্রা বাড়ানো হয়েছিল। আচেহ প্রদেশের এক জেলে সম্প্রদায় জানিয়েছে, তীব্র স্রোতে নৌকা উল্টে যাওয়ার পর তারা এর তলদেশের ওপর দাঁড়িয়ে ছিলেন।

ইউএনএইচসিআরের মুখপাত্র বারবারা বালুচ বলেন, নৌকাটিতে ১৫১ জন ছিল। তাদের ৭৫ জনকে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ উদ্ধার করেছে। বাকিরা মারা গেছে কিংবা নিখোঁজ হয়েছে।

আচেহ প্রদেশে ইউএনএইচসিআরের প্রটেকশন অ্যাসোসিয়েট ফয়সাল রেহমান বলেন, বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গারা ভালো আছে। তাদের আচেহ পশ্চিমাঞ্চলে রেডক্রসের একটি ভবনে রাখা হয়েছে।

ইউএনএইচসিআরের তথ্যমতে ২ হাজার ৩০০ জনের বেশি রোহিঙ্গা গত বছর ইন্দোনেশিয়া গেছে। এ সংখ্যা দেশটিতে গত চার বছরে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যাকেও ছাড়িয়ে গেছে।


আরও খবর



কুমিল্লায় বিজয় এক্সপ্রেসের ৯ বগি লাইনচ্যুত

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে চট্টগ্রাম থেকে জামালপুর যাওয়ার পথে বিজয় এক্সপ্রেসের ৯টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। রবিবার (১৭ মার্চ) দুপুর ২টার দিকে নাঙ্গলকোট উপজেলার ঢালুয়া ইউনিয়নের তেজের বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নাঙ্গলকোট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পূর্ব) মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি এটা বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেন। হাসানপুর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে নাঙ্গলকোটের আগে ঘটনাটি ঘটেছে। ইঞ্জিন লাইনে আছে। তবে ৬ থেকে ৭টি কোচ লাইনচ্যুত হয়েছে। আমরা প্রাথমিকভাবে এ বিষয়টুকু জেনেছি। রিলিফ ট্রেন পাঠানোসহ আরো কিছু প্রাথমিক কাজ আছে, সেগুলো আমরা এই মুহূর্তে করছি। প্রাথমিকভাবে দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর জানা যায়নি।

লাকসাম রেলওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুরাদ উল্ল্যাহ বাহার বলেন, ঘটনার পর থেকে আপলাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ডাউন লাইনে ট্রেন চলাচল করবে। ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। বিস্তারিত পরে জানাতে পারব।

তবে দুর্ঘটনার বেশ কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে ট্রেনটির কয়েকটি বগি ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা গেছে।


আরও খবর