আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সারা দেশে নিয়োগ দেবে মধুমতি ব্যাংক

প্রকাশিত:বুধবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড। ব্যাংকটিতে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার’ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। 

পদের নাম:

ব্রাঞ্চ ম্যানেজার (এসইও-পিও)।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা:

স্বীকৃত যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকে তৃতীয় বিভাগ/ শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। প্রার্থীর ন্যূনতম চার থেকে ছয় বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কম্পিউটার ও মাইক্রোসফট অফিসে কাজের দক্ষতা থাকতে হবে।

কর্মস্থল:

সারা দেশ (প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত)।

বেতন:

আলোচনা সাপেক্ষে।

আবেদন প্রক্রিয়া:

প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ:

২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২।

নিউজ ট্যাগ: চাকরির খবর

আরও খবর



হাতিরপুলে বহুতল ভবনে আগুন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাতিরপুল কাঁচাবাজার এলাকায় একটি বহুতল ভবনে আগুন লেগেছে। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটের দিকে আগুন লাগে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন।

তিনি বলেন, হাতিরপুল কাঁচাবাজার এলাকায় একটি ছয়তলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় আগুন লেগেছে। প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত ও হতাহতের বিষয়ে জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।

নিউজ ট্যাগ: হাতিরপুলে আগুন

আরও খবর



এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এ বছর ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯৭০ টাকা  নির্ধারণ করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

এর আগে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্যরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন। সাদাকাতুল ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।

সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে ইসলামী শরিয়াহ্‌ মতে, গম বা আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১১৫ (এক শ পনের) টাকা প্রদান করতে হবে। যব দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৩৯৬ টাকা, কিশমিশ দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুর দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৯৮০ টাকা ও পনির দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৬৪০ টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে।

নেছাব পরিমাণ (সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রুপার সমপরিমাণ) মালের মালিক হলে মুসলমান নারী-পুরুষের ওপর ঈদের দিন সকালে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব হয়। ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করতে হয়। ইসলামী শরীয়াহ মতে, মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী গম, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যবের যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজার মূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করেন।

গত বছর নির্ধারিত ফিতরার হার ছিল উন্নতমানের আটা বা গমের ক্ষেত্রে ১১৫ টাকা, যবের ক্ষেত্রে ৩৯৬ টাকা, কিশমিশের ক্ষেত্রে এক হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুরের ক্ষেত্রে এক হাজার ৯৮০ টাকা ও পনিরের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৬৪০ টাকা। অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২৫ মার্চ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী ২৫ মার্চ থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। যা চলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এবারও সব আসনের টিকিট শুধু অনলাইনে বিক্রি করা হবে। একজন সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট নিতে পারবেন। বিক্রিত টিকিট ফেরত নেওয়া হবে না।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রেলওয়েরে একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, এবার ৭ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলবে। এ ছাড়া ভিড় এড়াতে কমলাপুরের পরিবর্তে ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে ছাড়া হবে উত্তরবঙ্গের ৩-৪টি ট্রেন।

২৫ মার্চ থেকে পাওয়া যাবে ৪ এপ্রিলের টিকিট। এভাবে পর্যায়ক্রমে ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, ৩০, ৩১ মার্চের টিকিট পাওয়া যাবে যথাক্রমে ৬,৭, ৮, ৯, ১০ এপ্রিল।

একইভাবে ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ৪ এপ্রিল থেকে। অর্থাৎ ৪ এপ্রিল পাওয়া যাবে ১৪ এপ্রিলের টিকিটি। এভাবে পর্যায়ক্রমে ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০ এপ্রিলের টিকিট পাওয়া যাবে যথাক্রমে ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০ এপ্রিল।

পশ্চিমাঞ্চলের সমস্ত আন্তনগর ট্রেনের টিকিট বিকেল থেকে এবং পূর্বাঞ্চলের টিকিটি সকাল থেকে বিক্রি শুরু হবে।


আরও খবর



জিম্মি জাহাজ হাতবদল, নিয়ন্ত্রণে নতুন জলদস্যু দল

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদর কবলে পড়া বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ’র নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জলদস্যূদের নতুন আরেকটি দল। জাহাজটি একবার নোঙর করার পর শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে আবার জাহাজটির অবস্থান পরিবর্তন করে জলদস্যূরা। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সোমালিয়ার উপকূল থেকে সাত নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করেছিল জাহাজটি। এরপর জলদস্যুদের আগের দল জাহাজ থেকে নেমে পড়ে। আরও ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ১৫-২০ জনের নতুন আরেকটি দল জাহাজের দায়িত্ব বুঝে নেয়। নোঙর তুলে শুক্রবার বিকেলে তারাই জাহাজটির অবস্থান পরিবর্তন করতে থাকে নতুন করে। এদের সঙ্গে আছে ইংরেজি জানা একজন ইন্টারপ্রিটারও। শুক্রবার পর্যন্ত সোমালিয়ার জলদস্যুরা মুক্তিপণ হিসাবে কোনো নির্দিষ্ট অংক দাবি করেনি। এ ব্যাপারে মালিকপেক্ষরও কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেনি তারা। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুতই তাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে মুক্তিপণের প্রস্তাব পাঠাবে জলদস্যুরা। এদিকে জাহাজটির আবার অবস্থান পরিবর্তনের খবর শুনে আতংক বেড়েছে জিন্মিদের পরিবারে। উৎকণ্ঠা নিয়ে স্বজনরা ঘটনার কারণ জানতে চাচ্ছেন জাহাজের মালিকপক্ষের কাছে।

কেএসআরএম গ্রুপের মুখপাত্র ও মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার জাহাজটি উপকূল থেকে দুই নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করেছিল। এরপর জলদস্যুদের নতুন আরেকটি দল জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। কিন্তু শুক্রবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে জাহাজটি আবার অবস্থান পাল্টাতে থাকে। জলদস্যুদের কেউ আমাদের সঙ্গে এখনও মুক্তিপণের ব্যাপারে যোগাযোগ করেনি। তবে নাবিকরা সবাই ভালো আছেন। সুস্থ আছেন।’

জাহাজের অবস্থান পরিবর্তনের খবর শুনে আতংক বেড়েছে জিম্মিদের স্বজনদের মনে। এদেরই একজন নাবিক সাজ্জাদের স্ত্রী নাজমিন আকতার নুপুর। জাহাজের অবস্থান পরিবর্তনের খবর পেয়ে মালিকপক্ষের কাছে ফোন করেছেন তিনি। নাবিকদের শারিরীক অবস্থার খোঁজ খবর জানতে চান তিনি। গত বছরের ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে খালাতো বোন নাজমিন আকতার নুপুরের সঙ্গে বিয়ে হয় সাজ্জাদ হোসেনের। কাবিননামা হওয়ার পরদিনই জাহাজে উঠেন নাবিক সাজ্জাদ হোসেন। কথা ছিল ফিরে এসে জাঁকজমক আয়োজনে তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান হবে। কিন্তু সব পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে এমভি আব্দুল্লাহ’ জাহাজের নাবিক সাজ্জাদ হোসেনের। ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের হাতে এখন জিন্মি হয়ে আছে সে। কবে নাগাদ মুক্তি মিলবে তা জানেন না সাজ্জাদের নব বিবাহিতা স্ত্রী নুপুরও।

অশ্রুসিক্ত চোখে সাজ্জাদ হোসেনের বড় ভাই মোস্তাক হোসেন বলেন, সর্বশেষ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৮ মিনিটে আমার হোয়াটসঅ্যাপে একটি অডিও বার্তা পাঠায় সাজ্জাদ। সেখানে সে নুপুরকে দেখে রাখতে বলে। মা-বাবাকে তার জন্য দোয়া করতে বলে। বুধবার সারা দিন চেষ্টা করেও ভাইয়ের সঙ্গে আর কোনো কথা বলতে পরিনি। সব যোগাযোগ বন্ধ করে রেখেছে জলদস্যুরা।’

গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় দুপুর একটার দিকে এমভি আবদুল্লাহ’ ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়ে। সশস্ত্র জলদস্যুরা মাত্র ১৫ মিনিটে ২৩ নাবিককে জিম্মি করে জাহাজটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। এর পর সোমালিয়া উপকূলের দিকে যাত্রা শুররু করে। বৃহস্পতিবার বিকেলে সোমালিয়ার গ্যারাকাড উপকূলে পৌঁছেছে কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন জাহাজটি। ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর একই গ্রুপের আরেকটি জাহাজ জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল। সেই জাহাজের নাম এমভি জাহান মণি। বড় অংকের মুক্তিপণের বিনিময়ে ১০০ দিনের মাথায় ওই জাহাজ থেকে মুক্তি পান ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রী।

জিম্মি জাহাজের নাবিকরা হলেন- জাহাজের মাস্টার মোহাম্মদ আবদুর রশিদ, চিফ অফিসার আতিকুল্লাহ খান, সেকেন্ড অফিসার মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, থার্ড অফিসার এন মোহাম্মদ তারেকুল ইসলাম, ডেক ক্যাডেট সাব্বির হোসাইন, চিফ ইঞ্জিনিয়ার এ এস এম সাইদুজ্জামান, সেকেন্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. তৌফিকুল ইসলাম, থার্ড ইঞ্জিনিয়ার মো. রোকন উদ্দিন, ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার তানভীর আহমেদ, ইঞ্জিন ক্যাডেট আইয়ুব খান, ইলেকট্রিশিয়ান ইব্রাহীম খলিল উল্লাহ এবং ক্রু মো. আনোয়ারুল হক, মো. আসিফুর রহমান, মো. সাজ্জাদ হোসেন, জয় মাহমুদ, মো. নাজমুল হক, আইনুল হক, মো. শামসুদ্দিন, মো . আলী হোসেন, মোশাররফ হোসেন শাকিল, মো. শরিফুল ইসলাম, মো. নুর উদ্দিন ও মো. সালেহ আহমদ।


আরও খবর



ভিকারুননিসার যৌন নিপীড়ক মুরাদ রিমান্ড শেষে কারাগারে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগের মামলায় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আজিমপুর শাখার শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকারকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিমের আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত দেড়টার দিকে রাজধানীর কলাবাগানের বাসা থেকে মুরাদ হোসেন সরকারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরের দিন আসামির সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ফাইয়াজ হোসেন। শুনানি শেষে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির এক ছাত্রীর মা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০ ধারায় মুরাদ হোসেনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগে রাজধানীর লালবাগ থানায় এ মামলা করেন। রাতেই ভিকারুননিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির জরুরি সভায় শিক্ষক মুরাদ হোসেন সরকারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মামলার পর মুরাদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

মামলার আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মুরাদ হোসেন সরকারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আজিমপুর ক্যাম্পাসের ফটকে বিক্ষোভ করেন ছাত্রী ও অভিভাবকরা। অভিভাবক ও ছাত্রীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ, অভিযুক্ত ওই শিক্ষক কোচিংয়ে পড়ানোর সময় ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করেন।

এর আগে একই প্রতিষ্ঠানের বসুন্ধরা শাখার এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০১৫ সালের ২৫ নভেম্বর প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক পরিমল জয়ধরের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছিলেন ঢাকার চার নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ওই ছাত্রীকে প্রলোভন দেখিয়ে ২০১১ সালের ২৮ মে ধর্ষণ করে শিক্ষক পরিমল জয়ধর। ওই সময় ওই ছাত্রীর নগ্ন ছবি মোবাইলে ভিডিও করা হয়। পরে ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ওই বছরের ১৭ জুন ফের ধর্ষণ করে।


আরও খবর