আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকেই নিবন্ধন নিতে হবে

প্রকাশিত:বুধবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ডিজিটাল কমার্স (ই-কমার্স) ব্যবসায় সাম্প্রতিক সমস্যা নিয়ে পর্যালোচনা সভায় বসে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সভায় ই-কমার্স ব্যবসা বন্ধের প্রস্তাব এসেছিল!

বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিকেল ৩টায় শুরু হয়ে এ সভা শেষ হয় ৫টা ৫০ মিনিটে। সভা শেষে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

সচিব বলেন, আজকের বৈঠকে বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। কেউ কেউ ই-কমার্স ব্যবসা বন্ধের প্রস্তাবও দিয়েছিলেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত হয়েছে যে ই-কমার্স বন্ধ করা যাবে না। ১০টি বা ১৫টি খারাপ কোম্পানির জন্য সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া, কারণ ডিজিটাল ইকমার্সের মাধ্যমে লাখ লাখ উদ্যোক্তা এবং লাখ লাখ মানুষ তাদের জীবিকা খুঁজে পেয়েছেন। সেটি বন্ধ করা ঠিক হবে না।

ই-কমার্স পরিচালনার জন্য পর্যালোচনা সভা থেকে বেশ কয়েকটি সুপারিশ এসেছে বলেও জানান তিনি।

তপন কান্তি ঘোষ জানান, ই-কমার্স ব্যবসাকে শৃঙ্খলার মধ্যে রাখার জন্য ই-কমার্স রেগুলেটরি কর্তৃপক্ষ গঠন করতে হবে। ই-কমার্স পরিচালনার জন্য কোন আইন নেই, নীতিমালার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। সুতরাং একটি ডিজিটাল কমার্স আইন করতে হবে।

তিনি বলেন, আরকটি বিষয় এসেছে, যে অভিযোগ আসছে, সেগুলো ভোক্তা অধিকার, প্রতিযোগিতা কমিশনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্নভাবে মোকাবিলা করছেন। কিন্তু সব অভিযোগ মনিটরিংয়ের জন্য কোনো সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এখনও আমরা করতে পারিনি, এটা করতে হবে। যাতে কমপ্লেইনগুলো মনিটরিং করা যায় এবং মামলা-মোকদ্দমার আগেই সেগুলোর ফয়সালা করা যায়।

সব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকেই নিবন্ধন নিতে হবে, একটি ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর থাকবে। নিবন্ধন ছাড়া কোনো ব্যবসা করা যাবে না। এগুলোই মোটাদাগে আলোচনা হয়েছে এবং সিদ্ধান্ত হয়েছে। এগুলো নিয়ে কাল থেকেই আমরা কাজ শুরু করব।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি ভবনে তালা

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

যৌন হয়রানির অভিযোগে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের অভিযুক্ত দুই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে বুধবার (১৩ মার্চ) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, প্রক্টর অফিসসহ সকল একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে।

বুধবার (১৩ মার্চ) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার কৃষিবিদ ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের অভিযুক্ত দুই শিক্ষক বিভাগীয় প্রধান রেজুয়ান আহমেদ শুভ্র ও সহকারী অধ্যাপক সাজন সাহাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বাধ্যতামূলক ছুটি প্রদান করা হয়। এছাড়াও রেজুয়ান আহমেদ শুভ্রকে তার বিভাগীয় প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।

এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নামে। তাদের দাবি, বাধ্যতামূলক ছুটি নয় বরং স্থায়ী বহিষ্কার। প্রথমে তারা প্রশাসনিক ভবন ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে থাকা সোনালী ব্যাংকের শাখা অফিসে তালা দেন৷ পড়ে একে একে বিজ্ঞান ভবন, কলা ভবন, প্রক্টর অফিস, সামাজিকবিজ্ঞান ভবন, ব্যাবসাপ্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে সকল প্রশাসনিক ও শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। এরপর কিছু সময়ের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বাস চলাচল বন্ধ করে দেয় আন্দোলনকারীরা।

পড়ে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেয় এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সেখানে অবস্থানের ঘোষণা দেয়। এরপরেই বিকাল ৪টায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা।

প্রশাসনিক ভবনে দীর্ঘসময় অবরুদ্ধ থাকার পর একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের সামনে আসেন উপাচার্য, ট্রেজারার, রেজিস্ট্রারসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।

এসময় ভিসি ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা যে তদন্ত কমিটি করেছি সেটি কাজ করছে। আশা করি খুব দ্রুত তারা প্রতিবেদন দেবে এবং সেই অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে । তোমরা শান্ত থাকো। আমি আশ্বাস দিচ্ছি, আমরা এর বিচার করবো।

তবে তার এই কথায় শিক্ষার্থীরা সন্তুষ্ট হতে পারেনি। এসময় তারা উপাচার্যের অপারগতাকে নিন্দা জানিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ফারাবী বলেন, আমরা আমাদের দাবিতে অটল থাকবো। যদি আজকের মধ্যে স্থায়ী বহিষ্কার না হয় তাহলে আমাদের রক্তের ওপর পা দিয়ে আপনাদের যেতে হবে। আমরা আমাদের অবস্থানে এক চুল ছাড় দেব না।

দিনব্যাপী আন্দোলনকারীদের দমানোর চেষ্টা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি, ছাত্র পরামর্শক, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য শিক্ষকরা। কিন্তু সকল বাধা অতিক্রম করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যায়।


আরও খবর



বেইলি রোডে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১০ ইউনিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট কাজ করছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৫০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন বলেন, আজ (বৃহস্পতিবার) রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার সংবাদ আসে। সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে আমাদের ১০টি ইউনিট কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।

এছাড়া আগুনে হতাহতের কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা।

এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, ভবনটির পাঁচতলা পর্যন্ত সব ফ্লোরে আগুন দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে ভেতরে অনেক লোক আটকা পড়েছে।


আরও খবর



নারী দিবসে উপহার, গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমল ১০০ রুপি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে প্রতিটি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম ১০০ রুপি কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির সরকার। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া পোস্টে এই ঘোষণা দেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

পোস্টে মোদি লিখেছেন, আজ নারী দিবসে সরকার এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১০০ রুপি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে দেশের কোটি পরিবারের আর্থিক বোঝা উল্লেখযোগ্যভাবে লাঘব হবে। এতে বিশেষভাবে উপকৃত হবে নারী শক্তি।

তিনি বলেন, রান্নার গ্যাসকে আরও সাশ্রয়ী করে, আমরা পরিবারের মঙ্গলকে সমর্থন করা এবং একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্য রাখি। নারীর ক্ষমতায়ন ও তাদের 'জীবনযাত্রায় স্বাচ্ছন্দ্য' আনতে আমাদের অঙ্গীকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন মোদি।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দিল্লিতে ১৪ দশমিক দুই কেজির একটি রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ৯০০ রুপি। মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে ভারতে গত বছর দুইবার এলপিজি সিলিন্ডারে ভর্তুকি বাড়িয়ে ২০০ রুপি থেকে ৩০০ রুপি করা হয়েছে। সবশেষ গতকাল ভারত সরকার নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর জন্য এই ভর্তুকি অব্যাহত রাখার কথাও জানায়।


আরও খবর



ব্যাটারি চেক করার দিবস আজ

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রতি বছর মার্চ মাসের দ্বিতীয় রোববার পালন করা হয় ব্যাটারি চেক করার দিবস (চেক ইয়োর ব্যাটারি ডে)। এই দিবসটি মূলত আমাদের মনে করিয়ে দেয় নিয়মিত ব্যবহৃত ডিভাইসে ব্যাটারি চেক এবং পরিবর্তন করার কথা। আপনি ভাবতেই পারেন, কেন? কেন না এটি শুধুমাত্র রিমোট কন্ট্রোল ডিভাইসের জন্য। আসলে এই দিবস পালন করা হয় নিরাপত্তার জন্যও।

এই দিনটি আমাদের স্মোক ডিটেক্টর, কার্বন মনোক্সাইড অ্যালার্ম এবং ফ্ল্যাশলাইটের মতো প্রয়োজনীয় ডিভাইসগুলোতে ব্যাটারি পরীক্ষা করতে উৎসাহিত করে। এই ব্যাটারিগুলো পরীক্ষা করে, আমরা নিশ্চিত করি যে আমাদের নিরাপত্তায় কাজে ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো তাদের কাজ করার জন্য প্রস্তুত।

এই দিনটি একটি রুটিন চেক-আপের চেয়ে বেশি; এটি একটি জীবন রক্ষাকারী অভ্যাস। এটি ডেলাইট সেভিং টাইমের সাথেও মিলে যায়, যা মনে রাখা সহজ করে তোলে।

সুতরাং আপনি আপনার ঘড়িতে ব্যাটারি পরিবর্তন করছেন বা আপনার নিরাপত্তা অ্যালার্ম কাজ করছে কিনা তা নিশ্চিত করুন, আপনার ব্যাটারি দিবস চেক করা হল সাধারণ পদক্ষেপগুলোর একটি, যা বড় প্রভাব ফেলতে পারে। মনে রাখবেন, আজ ব্যাটারি চেক করতে কয়েক মিনিট ব্যয় করা আগামীকাল জীবন রক্ষাকারী হতে পারে।

ব্যাটারি চেক করার দিনের ইতিহাস : ব্যাটারি চেক করার দিনের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি। কবে থেকে বা কে শুরু করেছিলেন এই দিনটি। এই দিনটি আপনার টিভির রিমোট কাজছে কি-না তার চেয়ে বেশি ফোকাস করে আপনার সুরক্ষায় ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো ঠিকমতো কাজ করছে কিনা। যেমন- স্মোক ডিটেক্টর এবং কার্বন মনোক্সাইড অ্যালার্ম ইত্যাদি।

এই ডিভাইসগুলোর ব্যাটারিগুলো আমাদের বাড়ির নীরব অভিভাবক, ধোঁয়া বা ক্ষতিকারক গ্যাসের মতো অদেখা বিপদ সম্পর্কে আমাদের সতর্ক করে। এটি আমাদের জীবন রক্ষা করে। যদিও সঠিক উৎস রহস্যের মধ্যে আবৃত থাকে, তবে দিনটি বছরের পর বছর ধরে তাৎপর্য পেয়েছে।


আরও খবর
ক্যালেন্ডারের উপহার : ৩৬৬ দিনের ২৯ ফেব্রুয়ারি আজ

বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪




গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছুঁই ছুঁই

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর তাণ্ডবে প্রতিদিনই শত শত নিরীহ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারাচ্ছে। এর মধ্যে অধিকাংশই নারী এবং শিশু। সেখানে গত ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা এবং বুধবার সকালের মধ্যেই ৭৬ জন প্রাণ হারিয়েছে। ফলে সেখানে নিহতের সংখ্যা ২৯ হাজার ৯৫৪ জনে দাঁড়িয়েছে। খবর এএফপি, আল জাজিরা।

এদিকে নতুন করে আরও প্রায় ১১০ জন আহত হয়েছে। ফলে এখন পর্যন্ত গাজায় আহত হয়েছে ৭০ হাজার ৩২৫ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কামাল আদওয়ান এবং আল-শিফা হাসপাতালে পানিশূন্যতা এবং অপুষ্টিতে ৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। অন্য শিশুদের অবস্থাও গুরুতর। ওই দুই হাসপাতালে আরও তিন শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

এদিকে হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা বাসেম নাইম বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিশ্চিত করতে এখনও অনেক পথ বাকি রয়েছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা জানিয়েছে, মানবিক সংস্থাগুলো গাজায় প্রবেশ করতে পারছে না। তাছাড়া তারাও হামলার শিকার হচ্ছেন। 

আরও পড়ুন>> অবশেষে পাকিস্তানে পার্লামেন্ট অধিবেশন বসছে আজ

এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তিনি আশা করছেন যে, আগামী সোমবারের মধ্যে নতুন যুদ্ধবিরতি হতে পারে। তিনি আরও বলেন, আমার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা আমাকে বলেছেন যে, আমরা যুদ্ধবিরতির কাছাকাছি আছি।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে এখন পর্যন্ত ২৩৮ জন ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, গাজার উত্তরাঞ্চলে লড়াইয়ে অংশ নেওয়া গিভাতি ব্রিগেডের ২৫ বছর বয়সী এক মেজর এবং ২৪ বছর বয়সী এক ক্যাপ্টেন নিহত হয়েছেন।

ওই একই ইউনিটের আরও সাত সেনা সদস্য আহত হয়েছেন বলেও জানা গেছে। তাদের অবস্থা গুরুতর। চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য তাদেরকে গাজা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর এক পোস্টে জানানো হয়েছে।

জাতিসংঘ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গাজায় স্থল অভিযান শুরু পর থেকে মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর মোট ২৩৮ জন সেনা সদস্য নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ১ হাজার ৪০৮ জন। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েল।


আরও খবর