আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

শীঘ্রই উন্মুক্ত হবে চট্টগ্রামের বৃহৎ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু হচ্ছে আগামী মার্চের শেষে বা এপ্রিলে। এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে নগরীর টাইগারপাস থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত যান চলাচল শুরু হবে। ৮টি পয়েন্টে ১৫টি র‌্যাম্প নির্মাণে আগামী বছরের মাঝামাঝি পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে লালখান বাজারে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের সাথে এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী-সিডিএ ফ্লাইওভার যুক্ত করে মুরাদপুর থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত যান চলাচল শুরু করে দেয়া হবে।

চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ ব্যয় ৪ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। তবে চট্টগ্রামে বৃহৎ এই এক্সপ্রেসওয়ে জন্য টোল আদায় করতে চায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। ইতিমধ্যে টোলের হারও প্রস্তাব করেছে। প্রস্তাবিত টোলের হার সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪৫০ টাকা। তা অনুমোদনের জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। তবে এখনও চূড়ান্ত করা হয়নি। টোল প্লাজা নির্মাণও শেষ হয়নি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের ১৪ নভেম্বর চট্টগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী সিডিএ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েরউদ্বোধন করেন। উদ্বোধন হলেও নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো গাড়ি চলাচল শুরু হয়নি। নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার পর মার্চের শেষে বা এপ্রিলের শুরুতে গাড়ি চলাচলের জন্য এক্সপ্রেসওয়ে উন্মুক্ত করে দেওয়া হতে পারে।

সিডিএ প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, চট্টগ্রামের যানজট নিরসনকে সামনে নিয়ে পতেঙ্গা থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী-সিডিএ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নগরীর লালখান বাজারে ইতোপূর্বে নির্মিত আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভারের সাথে যুক্ত হবে। এতে পতেঙ্গা থেকে বহদ্দারহাট পর্যন্ত ২২ কিলোমিটারের বেশি দৈর্ঘ্যের ফ্লাইওভারের উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল করবে।

কাজী হাসান বিন শামস বলেন, মার্চ মাসের শেষে এই ফ্লাইওভারের টাইগারপাস থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত অংশ যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হলেও পুরো ফ্লাইভার পুরোদমে কার্যকর করতে চলতি বছরের পুরো সময় লাগবে। টাইগারপাস থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত অংশটি প্রায় পুরোপুরি তৈরি হয়েছে। শুধু সাইডের রেলিং, লাইটিংসহ কিছু কাজ বাকি রয়েছে। আমবাগানের দিকে একটি র‌্যাম্প নেমেছে। এই র‌্যাম্প দিয়ে গাড়ি পতেঙ্গায় গিয়ে নামতে পারছে। আবার পতেঙ্গা থেকে ওঠা গাড়ি টাইগারপাসে এসে নামতে পারছে। প্রতিটা ধাপে র‌্যাম্পের কাজ চলছে, যে র‌্যাম্প কাজ শেষ ওদিকে খুলে দেয়া হবে।

পতেঙ্গা থেকে আসা ফ্লাইওভারের দুই লেন লালখান বাজার ম্যাজিস্ট্রেট কলোনির সামনে নেমে যাবে। অন্যদিকে জমিয়তুল ফালাহ মসজিদের পাশ দিয়ে ওয়াসা মোড়ের কাছে মুরাদপুর থেকে আসা আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভারের সাথে যুক্ত করে দেয়া হচ্ছে। কাজ দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য রাতে-দিনে কাজ চলছে।

তিনি বলেন, জিইসি মোড়ে পেনিনসুলা হোটেলের সামনে থেকে একটি র‌্যাম্প ফ্লাইওভারে উঠবে। যাতে জিইসি মোড় থেকে ফ্লাইওভারে ওঠা যায়। এছাড়া টাইগারপাস মোড়ে দুটি র‌্যাম্পের একটি সিআরবি রোড থেকে, অপরটি আমবাগান রোড থেকে এসে ফ্লাইওভারে যুক্ত হবে। এক্সপ্রেসওয়ে থেকে ৮টি পয়েন্টে ১৫টি র‌্যাম্প নির্মাণ করা হবে। এগুলো শহরের যান চলাচলে গতি আনবে। এসব র‌্যাম্পের সহায়তায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কানেক্টিভিটি বাড়বে। আগ্রাবাদ ৪টি, ফকিরহাটে ১টি, নিমতলা মোড়ে ২টি, সিইপিজেড মোড়ে ২টি, সিমেন্ট ক্রসিংয়ে ১টি এবং কেইপিজেডের সামনে দুটি র‌্যাম্প ফ্লাইওভারে যুক্ত হবে।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুর রহমান বলেন, মার্চ বা এপ্রিলের শুরুর দিকে টাইগারপাস থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু করে দিবো। তবে লালখান বাজারে কাজ শেষ হলে মুরাদপুর থেকে যানবাহন চলাচল শুরু হবে। এক্সপ্রেসওয়ে ৮টি পয়েন্টে ১৫টি র‌্যাম্প নির্মাণে কিছুটা সময় লাগবে। জিইসি মোড়ে র‌্যাম্প নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। পেনিনসুলা হোটেলের সামনে থেকে এই র‌্যাম্প উঠবে।

টাইগারপাসে আমবাগানের দিকের র‌্যাম্পটির কাজ প্রায় শেষ। স্টেশন রোডের দিক থেকে আসা র‌্যাম্পের কাজ শুরু হবে। আগ্রাবাদে রেলওয়ে ঢেবার পাড় থেকে কিছু জায়গা অধিগ্রহণ করে র‌্যাম্প নির্মাণ করা হবে। এতে আগ্রাবাদ এক্সেস রোড থেকে আসা গাড়িগুলোকে আগ্রাবাদ হোটেলের রাস্তা ধরে ভিতরে প্রবেশ করতে হবে না। মেইন রোড থেকেই ফ্লাইওভারে উঠতে পারবে।

এক্সপ্রেসওয়ের কানেক্টিভিটি বাড়িয়ে অধিক কার্যকর করার জন্য প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের জুনের মধ্যে সবগুলো র‌্যাম্পের কাজ শেষ করতে চাই। এক বছর সময় বাড়ানোর জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ের আবেদন করবো। কারণ প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তা হস্তান্তর করা যায় না।


আরও খবর



মুক্তিপণের বিষয়ে কথা না বলতে অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে : জাহাজের মালিকপক্ষ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নানা উৎকণ্ঠার পর অবশেষে মুক্ত হয়েছেন সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও এর ২৩ নাবিক। বাংলাদেশ সময় শনিবার (১৩ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩টা ৮ মিনিটের দিকে জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের একটি বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।

এদিকে উদ্ধারের পরপরই জাহাজ মুক্ত করতে দস্যুদের কত টাকা মুক্তিপণ দিতে হয়েছে এবং কীভাবে এসব টাকা দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে বিভিন্ন গুঞ্জন ওঠে। এ বিষয়ে রোববার (১৪ এপ্রিল) চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এলাকায় কেএসআরএমের কর্পোরেট কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করা হয় মালিকপক্ষকে।

এ বিষয়ে কেএসআরমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেহেরুল করিম বলেন, আমি উদ্ধার প্রক্রিয়া হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে মনোনীত প্রতিনিধি। আমাদের সঙ্গে ওদের কনফারেন্সিয়াল অ্যাগ্রিমেন্ট হয়েছে মুক্তিপণের বিষয়ে আলোচনা না করার জন্য। সেই অ্যাগ্রিমেন্ট অনুযায়ী আমি আপনাদের সঙ্গে কিছু শেয়ার করতে পারব না। কারণ এটা আমি সই করেছি। উদ্ধার প্রক্রিয়ায় আমরা আমেরিকান নিয়ম মেনেছি এবং ইউকে (যুক্তরাজ্য) ও সোমালিয়ার নিয়ম মেনেছি। ফাইনালি কেনিয়ার নিয়মও মেনেছি। সবার সঙ্গে আমাদের অ্যাগ্রিমেন্ট করা আছে এ বিষয়ে আলোচনা না করার জন্য। তবে আমি আবার বলি, আমরা সবকিছু আইন মেনে করেছি।

তবে এ বিষয়ে জানা গেছে, জলদস্যুদের দাবি অনুয়ায়ী মুক্তিপণ নিয়ে একটি উড়োজাহাজ বাংলাদেশ সময় শনিবার বিকেলে জিম্মি জাহাজের ওপর চক্কর দেয়। এসময় জাহাজের ওপরে ২৩ নাবিক অক্ষত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। এরপর উড়োজাহাজ থেকে ডলারভর্তি ৩টি ব্যাগ সাগরে ফেলা হয়। স্পিডবোট দিয়ে এসব ব্যাগ জলদস্যুরা কুড়িয়ে নেয়। জাহাজে ওঠে দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ গুনে নেয় জলদস্যুরা। তবে চুক্তি অনুযায়ী জাহাজটি যথাসময়ে ছেড়ে দেয়নি দস্যুরা। পরে তারা আশেপাশে কেউ আটক করছে কি না সেটি নিশ্চিত হয়ে জাহাজটি থেকে দস্যুরা নেমে যায়।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। ৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।


আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পৃথক শোক বার্তায় তারা প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে, সকাল সাড়ে ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের আইসিইউতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নারায়ণ দাস। তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, স্ত্রী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

১৯৭০ সালের ৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নং কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা শেষ করেন শিব নারায়ণ দাস। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১ এর ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিব নারায়ণ দাশের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

শিব নারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে। শিব নারায়ণ দাসের স্ত্রীর নাম গীতশ্রী চৌধুরী এবং তাদের সন্তান অর্ণব আদিত্য দাস।


আরও খবর



ব্যর্থতার দায় নিয়ে ইসরায়েলি সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার ব্যর্থতার দায় নিয়ে ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান পদত্যাগ করেছেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান হারজে হালেভির টেবিলে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে তিনি পদত্যাগ করেছেন। মেজর জেনারেল আহরন হালিভা ৩৮ বছর ধরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন।

আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান আহারন হালিভা হলেন প্রথম জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা যিনি হামাসের হামলার ব্যর্থতার দায়ে পদত্যাগ করলেন।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সামরিক বাহিনী চিফ অব স্টাফ হালিভার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে এবং তার সেবার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।

এই ঘটনায় ইসরায়েলের আরও শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের হামাসের আক্রমণ প্রতিরোধ না করতে পারার দোষ স্বীকার এবং পদত্যাগের মঞ্চ তৈরি করতে পারে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চিফ অব স্টাফ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর অনুমোদনে মেজর জেনারেল আহারন হালিভা তার দায়িত্ব শেষ করবেন এবং একটি সুশৃঙ্খল ও পেশাদার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উত্তরসূরি নিয়োগের পর সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেবেন।

হালিভা অক্টোবরে বলেছিলেন, হামাসের আক্রমণ ও ইসরায়েল প্রতিরক্ষা ভেঙে পড়া প্রতিরোধ না করার জন্য তিনি দায়বদ্ধ ছিলেন। হামাস হামলা চালিয়ে অন্তত ১ হাজার ১৩৯ জন ইসরায়েলিকে হত্যা করে এবং শত শত ইসরায়েলিকে আটক করে গাজায় নিয়ে যায়।

৭ অক্টোবরের হামাসের হামলাকে ব্যাপকভাবে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার একটি বড় ব্যর্থতা’ হিসাবে দেখা হয়।


আরও খবর



এবার পরিধি বাড়ছে মঙ্গল শোভাযাত্রার

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উদ্‌যাপন কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সভাপতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মুহাম্মদ সামাদ জানিয়েছেন, এবারের পহেলা বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রার পরিধি বাড়ছে। যা চারুকলা থেকে বের হয়ে শিশু পার্ক ঘুরে ফের টিএসসিতে এসে শেষ হবে। রোববার (৭ এপ্রিল) দুপুরে চারুকলায় পহেলা বৈশাখ নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

উপ-উপাচার্য ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য হলো আমরা তো তিমিরবিনাশী। প্রতিপাদ্যটি নেয়া হয়েছে কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতা থেকে।

তিনি বলেন, এবারও মঙ্গল শোভাযাত্রার নিরাপত্তা দিবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, তবে দূর থেকে। এদিকে এবার চারুকলারও ৭৫ বছর পূর্ণ হবে। এজন্য মঙ্গল শোভাযাত্রায় ভিন্নমাত্রা যোগ করবে বলে জানান চারুকলা অনুষদের ডিন নিসারুল হোসেন।

অন্যদিকে মঙ্গল শোভাযাত্রায় নিরাপত্তা রক্ষার নামে সময়সীমা বেঁধে দেয়ায় প্রতিবাদ জানিয়ে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে বিকেল চারটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত সাংস্কৃতিক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট।


আরও খবর



ট্রেনের ফিরতি যাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু আজ

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ১০ এপ্রিলকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন ধরে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। বুধবার (৩ এপ্রিল) সকাল ৮টা থেকে রেলওয়ের ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করা হবে। আজ বিক্রি করা হবে ১৩ এপ্রিলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট।

সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ রেলওয়ের ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে নেওয়া কার্যবিবরণী থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

কার্যবিবরণী থেকে আরও জানা যায়, আগের ঈদে ৫ দিনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করলেও এবারই প্রথম ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করবে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে ঘরমুখো মানুষের এই ট্রেন যাত্রার টিকিট ভোগান্তিবিহীন কিনতে শতভাগ টিকিট অনলাইনে দুই শিফটে এই টিকিট বিক্রি করা হবে। সকাল ৮টায় বিক্রি হবে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট এবং দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট।

ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ১৩ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩ এপ্রিল; ১৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৪ এপ্রিল; ১৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৫ এপ্রিল; ১৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৬ এপ্রিল; ১৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৭ এপ্রিল; ১৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৮ এপ্রিল এবং ১৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৯ এপ্রিল। এ ছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর