আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

শেখ হাসিনাকে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্র করে কিংবা বন্দুকের নলের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ সরকারের জনগণের ভোটের মাধ্যমে ক্ষতায় আসে। আগামী নির্বাচনে নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় আনার জন্য দেশের মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে। আজ শনিবার দুপুর দেড়টায় যশোর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন মুক্ত। যে যার মতো কর্মসূচি করতে পারছে। আমরা বিশ্বাস করি, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে। আগামী ১০ বছর পর দরিদ্রতা বলে কিছু থাকবে না। ১০ বছর পরের প্রজন্মকে দরিদ্রতার কথা বললে তারা বিশ্বাস করবে না। আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একটি স্বনির্ভর, উন্নত, স্মার্ট বাংলাদেশ উপহার দিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সব থানা ও পুলিশ সুপারের কার্যালয়কে সর্বাধিক সুবিধা সংবলিত ভবনে রূপান্তরিত করা হবে। ইতিমধ্যে ১০১টি থানার ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। আরও ৫০টি থানার ভবন নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ ছাড়া যশোরের পুলিশ সুপারের কার্যালয়সহ ৯টি কার্যালয় নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমেদ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান ও খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মইনুল হক।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) ডা. মো. নাসির উদ্দিন, যশোর-৫ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল নুরুল আনোয়ার, জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম মিলন।


আরও খবর
চাকরি ছাড়লেন দুদকের ১৫ কর্মকর্তা

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকার বাতাস বৃষ্টির পরও ‘অস্বাস্থ্যকর’

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকার বাতাসের মান বৃষ্টির পরও সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়ে গেছে। আজ রবিবার (৩১ মার্চ) সকাল ১০টা ৩১ মিনিটে ঢাকার বাতাসের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ১০১, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়।

তবে সকাল ৯টার দিকে একিউআই ৮৬ নিয়ে ঢাকার বাতাস দীর্ঘদিন পর গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে ছিল। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকার বায়ুতে দূষণের মাত্রা বাড়তে থাকে।

ঢাকার বায়ুমান দিনের পর দিন বিশ্বের দূষিততম শহরের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করছে। এটা নাগরিকের নানা স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে।  রবিবার সাড়ে ১০টার দিকে ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের করাচি ও থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই ১৮৫, ১৭৭ ও ১৬৯ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে। একই সময়ে ঢাকার অবস্থান ছিল ২১তম। ঢাকার অবস্থান সাধারণত ১ থেকে ৫-এর মধ্যে থাকে।

একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকলে তাকে মধ্যম বা গ্রহণযোগ্য পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।

এ ছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।


আরও খবর



এখনো সিঙ্গেল থাকার কারণ জানালেন মিমি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

নিটোল প্রেমের গল্পে জুটি বাঁধতে যাচ্ছেন টালিউড তারকা আবির চট্টোপাধ্যায় ও মিমি চক্রবর্তী। এ সিনেমার নাম আলাপ। সম্প্রতি এ সিনেমার প্রচারে গিয়েছিলেন মিমি। সেখানকার এক অনুষ্ঠানে তার ব্যক্তি জীবনের প্রেম সম্পর্কেও প্রশ্ন তোলেন মিডিয়ার লোকজন।

এ সময় মিমিকে প্রশ্ন করা হয়, পর্দায় প্রেমকাহিনি তো অনেক হলো, ব্যক্তিগত জীবনে মিমির প্রেমের আলাপের করার মানুষটি কে?

সম্প্রতি আলাপ সিনেমার একটি ইভেন্টে মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে নিজের চরিত্র নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় মিমিকে। সেই উত্তরেরই একটি অংশ হয়েছে ভাইরাল। শোনা যায় মিমি বলছেন, লোককে মারছি, আমার শেষ সিনেমা থেকে শুরুর দিকে আমার দ্বিতীয় সিনেমাতেও, সেখানে প্রেম নিবেদনও করছি মারব বলে!

মিমির দাবি তার এমন একের পর এক মারকুটে চরিত্রের জন্য লোকজন মনে করেন যে তিনি ব্যক্তিগত জীবনেও মারকুটে। তবে তাদের শুধরে দিয়ে মিমি বলতে চান যে ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একটু হয়তো ওরকম। কিন্তু আমিও রোমান্টিক মানুষ।

এরপরই হাসতে হাসতে অভিনেত্রী বলেন, আর এজন্য, এই তোমাদের জন্য। এইসব বলে বলে আমি আজও সিঙ্গেল রয়ে গিয়েছি

সিনেমায় মিমি ও আবির ছাড়াও রয়েছে স্বস্তিকা দত্ত। তার চরিত্রের নাম স্বাতীলেখা সেন। তাদের ৩টি চরিত্রই ৩টি আইটি কোম্পানিতে কাজ করে। কাজের সূত্রেই তাদের ৩ জনের দেখা ও আলাপ। তাদের ৩ জনের জীবনের গল্প, বিভিন্ন সমস্যা ও তার মিষ্টি সব সমাধান নিয়েই বোনা হয়েছে সিনেমা গল্প।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




কলেরার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচি ঘোষণা ডব্লিউএইচও’র

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সেই সঙ্গে পানিবাহিত এই প্রাণঘাতী রোগটি ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে সংস্থাটি। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বড় আকারের টেস্ট কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।

ডব্লিউএইচওর হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪ লাখ ৭৩ হাজার জন। ২০২৩ সালে সেই সংখ্যা বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ তথা ৭ লাখ। চলতি ২০২৪ সালে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির আলামত পাওয়া যাচ্ছে।

শুক্রবার এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত দুতিন বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমরা কলেরার অনাকাঙিক্ষত ও উদ্বেগজনক প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করছি। এই প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কলেরার বৈশ্বিক টেস্ট কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো কলেরা নির্ভুলভাবে শনাক্ত করা এবং নিয়মিত নজরদারি এবং কলেরা টেস্ট বিষয়ক সক্ষমতা বাড়ানো।

কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিভিন্ন দেশে কলেরা টেস্টের সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। প্রাথমিকভাবে মালাউই, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, জাম্বিয়াসহ মোট ১৪টি দেশে পাঠানো হবে সরঞ্জাম।

এ কর্মসূচিতে অংশীদার হিসেবে আন্তর্জাতিক টিকা সহায়তা সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি), জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এবং কলেরা প্রতিরোধ সংক্রান্ত বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল টাস্কফোর্স অন কলেরা কন্ট্রোল রয়েছে বলেও জানায় ডব্লিউএইচও।

গ্যাভির কর্মসূচি বিভাগের প্রধান নির্বাহী অরেলিয়া এনগুয়েন এক বিবৃতিতে বলেন, কলেরা প্রাদুর্ভাবের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে যে তৎপরতা চলছে, এ কর্মসূচি তাকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে বলে আমাদের বিশ্বাস।


আরও খবর



ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরায়েলের ওপর ইরানের হামলার পর বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়ে যাবে, এমন ধারণাই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে বিপরীত ঘটনা। সামান্য হলেও কমে গেছে তেলের দাম। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে এশিয়ান ট্রেডে এই কম মূল্যের প্রবণতাই দেখা গেছে, যদিও সেটা প্রতি ব্যারেল ৯০ ডলারের কাছাকাছিই ছিল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

তবে এটাও ঠিক, ইসরায়েলের ওপর ইরান আক্রমণের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই তেলের দাম ওর নেতিবাচক প্রভাব দেখা যাচ্ছিল। গত ছয় মাসের মধ্যে গত সপ্তাহে তেলে দাম ছিল সর্বোচ্চ। গত সপ্তাহের শেষে প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ৯২ দশমিক ১৮ ডলার পর্যন্ত হয়েছিল। গতবছরের অক্টোবরের পর থেকে ধরলে সেটা ছিল সর্বোচ্চ। এর পর থেকে কমতে কমতে সেটা ৯০ দশমিক ৪৫ ডলারে নেমেছিল। সোমবার সকালে সেটা আরও ২০ থেকে ৩০ সেন্ট কমেছে।

ইরান বর্তমানে প্রতিদিন ৩০ লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল উৎপাদন করে থাকে। তেল উৎপাদনের ক্ষেত্রে ওপেকভূক্ত দেশগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান চতুর্থ। বিশ্বের মধ্যে সপ্তম। ইসরায়েলে হামলার পর থেকে সবসময়ই একটা পাল্টা আঘাতের আশঙ্কায় রয়েছে ইরান। সে আঘাত ইরানের তেলক্ষেত্রের ওপরও হতে পারে। এসব বিবেচনায় তেল সরবরাহের ক্ষেত্রে ইরান এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করবে।

বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্ববাজারে তেলে দাম বাড়া-কমার ক্ষেত্রে হরমুজ প্রণালী একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশ্বের ২০ শতাংশ তেলবাহী জাহাজ এই সমুদ্রপথ দিয়েই চলাচল করে। ওপেকভূক্ত দেশ সৌদি আরব, ইরান, আরব আমিরাত, কুয়েত এবং ইরাক তাদের বেশির ভাগ তেল এই পথেই রপ্তানি করে। ওমান ও ইরানের মধ্যেকার সংবেদনশীল এই সমুদ্রপথটি শান্তিপূর্ণ থাকলে কমে যায় তেলের দাম।

গত শনিবার ইরান হরমুজ প্রণালী দিয়ে যাওয়ার সময় একটি বাণিজ্যিক জাহাজকে আটক করে। তাদের অভিযোগ ছিল জাহাজটি ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কিত। ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে এই হরমুজ প্রণালী কতটুকু নিরাপদ থাকবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে বিশেষজ্ঞদের।

এসব কারণেই, সোমবার হঠাৎ করেই তেলের দামে এই সামান্য মূল্যহ্রাসকে বিশেষজ্ঞরা অবশ্য অত বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তাদের মতে, ইসরায়েলের পক্ষ থেকে পাল্টা হামলা হলেই তেলের দাম আশঙ্কাজনকভাবেই বেড়ে যাবে।


আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস (৭৮) মারা গেছেন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে, তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শে দ্রুত তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়।

১৯৭০ সালের ছয় জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নম্বর কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা সম্পন্ন করেন। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১-এর দুই মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।

১৯৭০ সালের সাত জুন ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক সামরিক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অংশ গ্রহণের কথা ছিল। এই জন্য ছাত্রদের নিয়ে একটি জয়বাংলা বাহিনী, মতান্তরে ফেব্রুয়ারি ১৫ বাহিনী’ গঠন করা হয়। ছাত্র নেতারা এই বাহিনীর একটি পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিবনারায়ন দাশের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ন দাসের নকশা করা পতাকার মধ্যে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ, ও তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।


আরও খবর
চাকরি ছাড়লেন দুদকের ১৫ কর্মকর্তা

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪