আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ : এম ইসফাক আহসান

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে এমনটাই মনে করেন মানবিক নেতা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করা চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর ও দক্ষিণ) আসনের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন-প্রত্যাশী এম ইসফাক আহসান (সিআইপি)। যেদিকে তাকাই সেদিকে উন্নয়নের ছোঁয়া। এটা মমতাময়ী মা শেখ হাসিনার অবদান। উন্নয়নের গতি অব্যাহত থাকলে এশিয়ার সেরা দেশ হবে বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষকে নিয়ে ভাবেন। গ্রাম হবে শহর- এই চিন্তা নিয়ে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সর্বস্তরের জনসাধারণের মাঝে ফ্রী করোনা টিকা প্রদান করেছে, যেটা উন্নত বিশ্ব করতে পারেনি। বর্তমানে বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীনদের মাঝে গৃহ প্রদান করেছেন, গরীব অসহায়দের মাঝে বিভিন্ন ভাতা চালু করেছেন, স্বল্পমূল্যে খাদ্যসামগ্রী (পণ্য) সরবরাহ করেছেন। এলাকার রাস্তাঘাটসহ সার্বিক বিষয়ে উন্নয়ন হয়েছে। আমাদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান সরকার উন্নয়নের রোল মডেল।

শেখ হাসিনার কর্মী হয়ে কাজ করে মতলব উত্তর ও দক্ষিণের সাধারণ মানুষের আস্থার জায়গায় পৌঁছে গেছেন এম ইসফাক আহসান (সিআইপি)। উপজেলার গরীব দুঃখীদের পাশে দাঁড়ানো ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে প্রতিনিয়ত অবদান রাখছেন তিনি। মতলব উত্তর ও দক্ষিণ এলাকার সাধারণ মানুষের প্রিয় নেতা।

জানা যায়, করোনা ভাইরাসের কারণে কর্মহীন, অসহায় ও নিম্নবিত্তসহ চাঁদপুরের মতলবের বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের বাড়িতে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন আহসান গ্রুপের পরিচালক, শিল্পপতি এম ইসফাক আহসান। তিনি হেল্প লাইনের মাধ্যমে মতলব উত্তর উপজেলা ও মতলব দক্ষিণ উপজেলার অসহায় পরিবারকে উপহার হিসেবে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছিলেন। যারাই হেল্প লাইনে সহযোগিতা চেয়ে কল করছেন তাদের বাড়িতেই পৌঁছে দেয়া হয়েছে খাদ্যসামগ্রী। এতে করে উপকৃত হয়েছে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের অসহায়-কর্মহীন মানুষ। করোনাকালীন সময় নিয়ে তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে চলমান লকডাউনে মানুষজন কর্মহীন হয়ে পড়ে। তাই আমি মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। যারা হেল্প লাইনে কল করছে তাদের বাড়িতে স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিয়েছি। যে কোনও পরিস্থিতিতে মানুষের পাশে আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো।

আমার পরিবার ও আমি সবসময় চেষ্টা করি মানুষের পাশে থাকার জন্য। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে আওয়ামী লীগকে ভালবেসে মতলব উত্তর দক্ষিণের আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছি এবং সবসময়ই আর্থিক সহযোগিতাসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। বর্তমানে এম ইসফাক আহসান, সিআইপি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্যপদে রয়েছেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ২২তম জাতীয় কাউন্সিল দপ্তর উপ-কমিটির সাবেক সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ২২তম জাতীয় কাউন্সিল অভ্যর্থনা উপ-কমিটির সদস্য ছিলেন।

এম ইসফাক আহসানের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার কলাকান্দা ইউনিয়নের লতুরদি গ্রামে। তার বাবার নাম এ এস এম কামরুল আহসান (সিআইপি)। মায়ের নাম ইফফাত আরা। তিনি গৃহিনী। তার স্ত্রী সায়মা ইসলাম চায়না বাংলা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের সিইও এবং বাংলাদেশ সিরামিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি শিক্ষা জীবনে ইউকে থেকে ২০০৩ সালে ব্রিটিশ কাউন্সিল এডক্সেল থেকে লেভেল শেষ করেন। আমেরিকান কাউন্সিল অফ এডুকেশন থেকে ২০০৫ সালে জিইডি শেষ করেন। এরপর তিনি ২০০৯ সালে লিমককিং ইউনিভার্সিটির লন্ডন ক্যাম্পাস থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।

এম ইসফাক আহসানের বাবা এ এস এম কামরুল আহসান সিআইপি চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের মুক্তিযুদ্ধকালীন সংগ্রাম পরিষদের সদস্য। এম ইসফাক আহসানের শ্বশুর সিরাজুল ইসলাম মোল্লা নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। তিনি নরসিংদী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ছিলেন।


আরও খবর



এবার ঈদযাত্রায় যানজট ও দুর্ঘটনা কম হয়েছে : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গত কয়েকবছরের তুলনায় এবার সড়ক-মহাসড়কে যানজট কম হওয়ার পাশাপাশি দুর্ঘটনাও কম হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার। বুধবার (১০ এপ্রিল) দুপুরে গাবতলী বাস টার্মিনালে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিন।

নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, গত কয়েক বছরের তুলনায় এবারের ঈদযাত্রা অনেক নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক হয়েছে। যানজট ও দুর্ঘটনা এবার কম ছিল। ফিরতি যাত্রায় যেন এমন নির্বঘ্ন হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছি।

তিনি বলেন, ভাড়ার তালিকা আপডেট করে আমরা প্রতিটি কাউন্টারে দিয়েছি। তারপরেও কিছু কিছু পরিবহন অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার চেষ্টা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এদিকে, এদিন দুপুরে রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেন, মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি যেতে পারে সেজন্য আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পালন করেছি।

তিনি বলেন, গত ৮ এপ্রিল খুলনা-রাজশাহী রুটে চলাচলকারী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনের বগিতে জন্ম নেওয়া নবজাতক শিশুকে রেলওয়ের পক্ষ থেকে উপহার দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের যে সাপোর্ট প্রয়োজন ছিল তার সবই দিয়েছি।


আরও খবর



পর্নো তারকাকে ঘুষ দেওয়ার মামলায় ট্রাম্পের বিচার শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সাবেক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেওয়ার মামলায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিচার নিউ ইয়র্কের আদালতে শুরু হতে যাচ্ছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

এই প্রথম কোনও ফৌজদারি মামলায় মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিচার শুরু হতে যাচ্ছে। বিচারের মুখোমুখি হওয়া প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট তিনি। দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ চার বছরের জেল হতে পারে ট্রাম্পের। তবে কারাদণ্ড এড়াতে জরিমানাও হতে পারে তার।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তার সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে মুখ বন্ধ রাখতে ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সাবেক পর্নো তারকাকে মোটা অঙ্কের ঘুষ দেওয়া হয়েছিল। মুখ বন্ধ রাখতে ট্রাম্পের সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেন ড্যানিয়েলসকে প্রায় এক লাখ ৩০ হাজার ডলার ঘুষ দেন বলে দাবি করেছেন।

সোমবার জুরি নির্বাচনের মাধ্যমে বিচার শুরু হবে। ধারণা করা হচ্ছে ছয় থেকে আট সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মোট ৩৪ টি অভিযোগ আনা হয়েছে। তিনি অবশ্য সব কটি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সম্ভাব্য রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হওয়ার আগে ট্রাম্পের এই বিচারকে নজিরবিহীন হিসেবে দেখা হচ্ছে।


আরও খবর



ফের উত্তপ্ত টেকনাফ সীমান্ত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সংঘাত আবারও তীব্র হয়েছে। সেখান থেকে একের পর এক মর্টার শেল ও ভারী গোলা বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে আসছে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে।

কয়েকদিন পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত থাকলেও বৃহস্পতিবার (০৪ এপ্রিল) ভোর থেকে টেকনাফ পৌরসভা, সেন্টমার্টিন, সাবরাং, শাহপরীর দ্বীপ, হ্নীলা ও হোয়াইক্যং সীমান্তজুড়ে থেমে থেমে শোনা যাচ্ছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ।

হোয়াইক্যংয়ের বাসিন্দা রশিদ আহমেদ বলেন, সেহেরির পর থেকে বাড়িতে আর ঘুমাতে পারিনি। মিয়ানমারের ভেতর থেকে একের পর এক যেভাবে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে আসছে, মনে হচ্ছে আমার বাড়িতে মর্টারশেল পড়ছে। ভোর থেকে এখনো পর্যন্ত থেমে থেমে বিকট শব্দে কাঁপছে এপারে বাড়ি-ঘর।

হ্নীলার বাসিন্দা জেলে সৈয়দ হোসাইন বলেন, সকালে চিংড়ি ঘেরে মাছ ধরতে গিয়েও ফিরে আসলাম। মিয়ানমারের রাখাইন থেকে যে হারে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে আসছে, আতঙ্কে চলে এসেছি।

সেন্টমার্টিন দ্বীপের বাসিন্দা নুরুল আমিন বলেন, রাখাইনের মংডু ও বলি বাজার শহরের কাছাকাছি আরাকান আর্মি ও মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর মধ্যে তুমুল যুদ্ধ চলছে। এ কারণে সেন্টমার্টিন ও টেকনাফ সীমান্তের এপারে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে আসছে।

জানা গেছে, মিয়ানমারের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠি আরাকান আর্মি (এএ) রাখাইন রাজ্য দখল করতে দেশটির সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। এ কারণে গত আড়াই মাস ধরে সীমান্তের এপারে একের পর এক বিস্ফোরণের বিকট শব্দ ভেসে আসছে। এর আগে আরাকান আর্মিসহ আরও কয়েকটি বিদ্রোহী গ্রুপ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করে বিজিপির ক্যাম্প ও সীমান্ত চৌকিসহ অধিকাংশ অঞ্চল দখল করেছিল। সম্প্রতি নতুন করে আবারও রাখাইনের আকিয়াব জেলার মংডু ও বলি বাজার শহরসহ সেনা ক্যাম্প দখল করতে হামলা অব্যাহত রেখেছেন বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী।

টেকনাফ (২ বিজিবি) ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিজিবি সব সময় সর্তক রয়েছে।


আরও খবর



গাজায় শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ১৪

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার একটি শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। এতে চার শিশুসহ অন্তত ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

এতে বলা হয়, মধ্য গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি বাড়িতে বোমা হামলা চালালে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। এছাড়া হামলায় আরও অনেকে আহত হয়েছেন। ইসরায়েলি বর্বর এই হামলার শিকার বাড়িটি ছিল আবু ইউসুফ পরিবারের।

এর আগে, গত মাসেও গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়ে ১৩ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। নিহতদের সবাই ছিল নারী ও শিশু।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর গাজার ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন মানুষকে হত্যা করে হামাস। পাশপাশি জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় ২৪২ জনকে। এরপর গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।

দখলদারদের এমন হামলায় নিহতের সংখ্যা ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে। এরমধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই ২৪ হাজারের বেশি। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ২০ লাখ মানুষ। ২২৯টি মসজিদ সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে।


আরও খবর



ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে নিহত ৯

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভূমধ্যসাগরের ল্যাম্পেডুসা দ্বীপে চোরাকারবারিদের নৌকা ডুবে ৯ জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ওই দুর্ঘটনার কবলে পড়া ২২ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইতালীয় উপকূলরক্ষী। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এপি এ খবর জানিয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখনও ১৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

জীবিতদের বরাত দিয়ে জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) জানিয়েছে, স্টিল-বটম বোটটি গিনি, বুর্কিনা ফাসো, মালি ও আইভরি কোস্ট থেকে ৪৬ জন মানুষকে নিয়ে রোববার রাতে তিউনিসিয়ার স্ফ্যাক্স থেকে যাত্রা শুরু করেছিল। তারা বলেন, বুধবার সকালে নৌকাটি ডুবে যায়।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে একটি ৬ মাস বয়সি শিশু ও আটজন পুরুষ রয়েছেন। বেঁচে থাকা ছয়জনকে গুরুতর হাইপোথার্মিয়া ও ডিহাইড্রেশনের জন্য চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। আর দুইজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সাধারণত গ্রীষ্মের কাছাকাছি সময় আফ্রিকা থেকে ইউরোপে আসার প্রবণতা বেড়ে যায়। তখন নৌকাডুবির উদ্বেগও বাড়ে। তাই ইতালীয় বন্দরের নিয়ম অনুযায়ী দাতব্য সংস্থার উদ্ধারকারী নৌকার  কার্যক্রম সীমাবদ্ধ করে দেয়।

ইতালির অতি-ডান-নেতৃত্বাধীন সরকার সম্প্রতি দাতব্য নৌকাগুলোকে উদ্ধারের পর উত্তর বন্দরে যাওয়ার নির্দেশ দিচ্ছে। তাদের কার্যক্রম কমিয়েছে। নিয়ম লঙ্ঘন করার অভিযোগে নৌকাগুলোকে আটক করছে।

ইউএনএইচসিআর-এর মুখপাত্র ফেদেরিকো ফসি বলেন, গ্রীষ্মকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে এমন ঘটনা আরও ঘটতে পারে। কারণ এ সময় আরও বেশি সংখ্যক মানুষ সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত নৌকা নিয়ে ইতালি যাচ্ছে।

ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন জানিয়েছে, এই বছর এ পর্যন্ত উত্তর আফ্রিকা থেকে ইতালিতে আসার পথে ভূমধ্যসাগরে ৩৮৫ জন নিখোঁজ হয়েছেন। ২০১৪ সালে নিখোঁজ অভিবাসী প্রকল্প চালু করার পর থেকে ২৩ হাজার ১০৯ জন নিখোঁজ হয়েছে।


আরও খবর