আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

শিগগিরই কার্ডের মাধ্যমে ওএমএস বিতরণ শুরু হবে: খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
ফয়সাল আহম্মেদ, নওগাঁ প্রতিনিধি

Image

সরকারিভাবে খোলা বাজারে চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রমে নতুন নিয়ম আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খোলা বাজারে বিক্রয় কার্যক্রম (ওমএসএস) কার্ডের মাধ্যমে বিতরণের নির্দেশনা দিয়েছেন। শিগগিরই কার্ডের মাধ্যমে ওএমএস বিতরণ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্রমজুমদার

বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় পোরশা উপজেলার কপালির মোড়ে চলমান খোলা বাজারে বিক্রয় কার্যক্রম (ওমএসএস) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

এসময় মন্ত্রী বলেন, একই ব্যক্তি বার বার ওএমএস এর চাল নিয়ে বিক্রি করে দেয়। আবার অনেকে পায় না। কার্ডের মাধ্যমে বিতরণ করা হলে এ প্রবণতা কমবে এবং সবাই পাবে। কার্ডের মাধ্যমে একজন সপ্তাহে একবার ওএমএস এর চাল কিনতে পারবে।

চালের বাজার দর কমাতে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করা হবে কিনা? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে চালের অনেক মজুত আছে, কোনো অভাব নেই। আমনের উৎপাদন ভালো হয়েছে। বোরো ফসলের চাষ শুরু হয়েছে। বেশি আমদানি করলে কৃষক নায্যমূল্য পাবে না। কৃষককে নায্যমূল্য দিতে হবে।

নিন্ম আয়ের লোকদের কোনো সমস্যা হবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, তাদের জন্য ওএমএস-এ ৩০ টাকায় চাল দেওয়া হচ্ছে। আবার মার্চ মাস থেকেই খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হয়েছে। ৫০ লাখ পরিবার প্রতিমাসে একবার করে ৩০ কেজি চাল পাবেন।

এসময় পোরশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা বেগম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মঞ্জুর মোর্শেদ চৌধুরীসহ খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে খাদ্যমন্ত্রী নিতপুর খাদ্য গুদাম পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি গুদামে রক্ষিত চালের গুণগতমান পরীক্ষা করে দেখেন।


আরও খবর



জিম্মি জাহাজ সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলো ইউরোপীয় নৌবাহিনী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সোমালি জলদস্যুরা ভারত মহাসাগর থেকে এমভি আবদুল্লাহ নামে বাংলাদেশি একটি জাহাজের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। জাহাজটি এরইমধ্যে সোমালিয়ার একটি বন্দরে নোঙর করেছে বলে জানা গেছে। এবার বাংলাদেশি ওই জাহাজে কীভাবে হামলা চালানো হয়েছে, সে বিষয়ে তথ্য দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নৌবাহিনী।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের নৌবাহিনী বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) জানিয়েছে, গেল ডিসেম্বরে রুয়েন নামে মাল্টিজ-পতাকাবাহী একটি বাল্ক কার্গো জাহাজ আটক করেছিল সোমালি জলদস্যুরা। দুদিন আগে (মঙ্গলবার) সোমালিয়া উপকূল থেকে বাংলাদেশের পতাকাবাহী যে পণ্যবাহী জাহাজটি ছিনতাই হয়েছে; এই কাজে দস্যুরা রুয়েনকে ব্যবহার করে থাকতে পারে। খবর রয়টার্সের।

২০১৮ সাল পর্যন্ত এক দশক ধরে গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক জলপথে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে রেখেছিল সোমালি জলদস্যুরা। এরপর তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ড কমে আসলেও, গত বছরের শেষ দিক থেকে বাণিজ্যিক জাহাজে আক্রমণ আবারও বাড়তে শুরু করে।

রয়টার্স বলছে, ছিনতাই হওয়া জাহাজ ব্যবহার করে মঙ্গলবার জলদস্যুদের হামলার (বাংলাদেশি জাহাজে) তথ্য সঠিক হয়ে থাকলে তা এই দস্যুদের পুরনো কৌশলে ফিরে আসাকেই বুঝাবে। অর্থাৎ তারা যে আগের মতোই সক্রিয় হয়ে উঠেছে, এ ঘটনা হবে তারই প্রমাণ।

ইইউ’র জলদস্যুতা বিরোধী অভিযান ইউন্যাভফর (EUNAVFOR)-এর তথ্যানুযায়ী, ছিনতাইয়ের সময় অন্তত ১২ জলদস্যু এমভি আবদুল্লাহ-তে উঠেছিল।

ইউন্যাভফর বলছে, এমভি রুইন ছিনতাই করা জলদস্যুরাই এই ছিনতাইকাণ্ডে (বাংলাদেশি জাহাজ) অংশ নিয়ে থাকতে পারে। তবে এমভি আবদুল্লাহ’র ক্রুরা নিরাপদে আছেন বলে জানা গেছে।

এদিকে ব্রিটিশ মেরিটাইম সিকিউরিটি ফার্ম অ্যামব্রে জানিয়েছে, অন্যান্য বাণিজ্যিক জাহাজেও হামলা চালানোর জন্য মাদারশিপ’ হিসেবে এই জাহাজটিকে (এমভি রুয়েন) ব্যবহার করা হতে পারে বলে আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল।

প্রসঙ্গত, মোজাম্বিকের মাপুতু বন্দর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টার দিকে ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ।


আরও খবর



আগুন লাগা ভবনের ছাদে আটকা ৫০ জনের বেশি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টের ভবনে লাগা আগুনের মধ্যে অনেকে আটকা পড়েছেন। এরমধ্যে ভবনটির ছাদে আটকে আছেন প্রায় ৫০ জন।

আগুন লাগার পরই ঘটনাস্থলে আসে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট। তবে এখনো ওই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি ৷ ওই রেস্টুরেন্টটির জানালার পাশে স্বজনদের দেখে আহাজারি করছে মানুষ।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১১ টায় বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টের ভবনে আগুন লাগার পর এমন চিত্র দেখা গেছে।

সরেজমিন দেখা গেছে, রেস্টুরেন্টের মধ্যে আগুনে আটকা পড়া একজনের স্বজন তাকে উদ্দেশ্য করে বলছেন, ছাদে উইঠা যা; ছাদে ক্যারেন (উচু স্থান থেকে উদ্ধারকারী যন্ত্র) পাঠাইছে। তিনি বলেন, আমার আপন ভাই আগুনে আটকা পড়ছে ওর নাম ফয়সাল।

এদিকে ছাদ থেকে উদ্ধার হওয়া একজন বলেছেন, ছাদে অন্তত ৫০ জনের মতো আছে। পুরা ছাদ ভর্তি মানুষ। তবে এখনো সবাই ঠিক আছে।

এর আগে রাত ৯টা ৫০ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন বলেন, আজ (বৃহস্পতিবার) রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার সংবাদ আসে। সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে আমাদের ১২টি ইউনিট কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।

এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, ভবনটির পাঁচতলা পর্যন্ত সব ফ্লোরে আগুন দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে ভেতরে অনেক লোক আটকা পড়েছে।


আরও খবর



দাঁত ও পেটের দাগ দেখে মিনহাজের মৃতদেহ শনাক্ত করল পরিবার

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নারী-শিশুসহ ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সবশেষ মিনহাজ উদ্দিন (২৬) নামের এক যুবকের মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়। শনিবার (০২ মার্চ) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গ থেকে পরিবারের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়।

এ নিয়ে এ ঘটনায় নিহত ৪৬ জনের মধ্যে ৪৪ জনের মৃতদেহ হস্তান্তর করা হলো। মিনহাজ রাজধানীর বেসরকারি একটি আইটি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার প্রকৌশলী ছিলেন। বেসরকারি ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ালেখা শেষ করেন তিনি।

পরিচয় নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় শনিবার মিনহাজের ডিএনএ টেস্ট করা হয়। তবে এর আগেই শুক্রবারই তার পরিবার মৃতদেহের হাতে ঘড়ি, সামনের একটি বাঁকা দাঁত ও পেটে পুরাতন একটি অপারেশনের দাগ দেখে এটি তাদের ছেলে মিনহাজের মৃতদেহ বলে শনাক্ত করে।

এদিকে, অন্য একটি পরিবার মিনহাজের মৃতদেহকে তাদের সন্তানের মৃতদেহ বলে দাবি করে বসেন। এ নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।

রমনা থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. হাবিবুর রহমান জানান, শুক্রবারই মিনহাজের পরিবার মৃতদেহের হাতে ঘড়ি, সামনের একটি বাঁকা দাঁত ও পেটে পুরাতন একটি অপারেশনের দাগ দেখে এটি তাদের ছেলে মিনহাজের মৃতদেহ বলে শনাক্ত করে। তবে অন্য একটি পরিবারও সেটি তাদের পরিবারের সদস্যের মৃতদেহ হিসেবে দাবি করায় ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে শনিবার মর্গে মিনহাজসহ তিনটি মৃতদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, মিনহাজের মৃতদেহ দাবি করা অন্য পরিবারটি পরবর্তীতে মর্গে বলেছেন, এটা তাদের মৃতদেহ না। তাদেরটা অন্য একটি হতে পারে। এরপর মিনহাজের পরিবারকে মৃতদেহটি হস্তান্তর করা হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গ থেকে মিনহাজের মৃতদেহ শনাক্ত করেন তার বড় ভাই আমিনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, তাদের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার ইসলামপুর গাছতলা গ্রামে। বর্তমানে সবুজবাগ বাসাবো খেলারমাঠ এলাকায় থাকতেন মিনহাজ। কারওয়ান বাজার এলাকায় একটি প্রতিষ্ঠানে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতেন। তিন ভাইয়ের মধ্যে মিনহাজ ছিল ছোট।

তিনি বলেন, মিনহাজ হাতে যেই ঘড়ি ব্যবহার করেন, মৃতদেহের হাতেও সেই ঘড়িটি দেখতে পেয়েছি। এছাড়া ছোটবেলায় তার পেটে একটি অপারেশন হয়েছিল সেই দাগও দেখা গেছে। মিনহাজের সামনের অংশের একটি দাঁত বাঁকা ছিল, এসব দেখেই নিশ্চিত হয়েছি এটি মিনহাজের মৃতদেহ।

আমিনুল ইসলাম খান জানান, ঘটনার দিন বন্ধুদের সাথে বেইলি রোডের ওই ভবনে তৃতীয় তলায় খানাজ রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলেন মিনহাজ। ঘটনার কয়েক মিনিট আগেও সেই বন্ধু মিনহাজকে নিয়ে একটি সেলফি তুলেছিলেন। আগুন লাগার পর সেই বন্ধু বেরিয়ে আসতে পারলেও অন্ধকারে ও আটকে পড়া অনেক মানুষের ভিড়ে আটকে পড়েন মিনহাজ। সেখানেই পুড়ে মারা যান তিনি।


আরও খবর



মীমের পরীক্ষা দেয়াসহ যাবতীয় বিষয় দেখার আশ্বাস জবি উপাচার্যের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আরেক শিক্ষকের বিরুদ্ধ যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছেন ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন বিভাগের ছাত্রী কাজী ফারজানা মীম। তাকে বিভিন্নভাবে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে এসে শিক্ষার্থী এ অভিযোগ করেন। অভিযুক্ত শিক্ষক আবু সাহেদ ইমন, তিনি ফিল্ম ও টেলিভিশন বিভাগের শিক্ষক।

অভিযোগের বিষয়ে গতকাল ১৮ মার্চ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, আমার নির্দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও সকল ডিন ওই বিভাগে চেয়ারম্যানের সঙ্গে মিটিং করেছে। মীম যাতে পরীক্ষা দিতে পারে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ফারজানা মীমের প্রতিটি বিষয় আমরা দেখবো। তিনি আরও বলেন অভিযুক্ত শিক্ষক ছুটি না নিয়েও বিদেশ ভ্রমণ করেছেন। তার বিরুদ্ধে বর্তমানে দুইটি তদন্ত কমিটির তদন্তের কাজ চলমান।

এর আগে অভিযোগ দেওয়া শেষে বিকালে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাজী ফারজানা মীম বলেন, আমার বিভাগের শিক্ষক আবু সাহেদ ইমন আমাকে যৌন হেনস্তা করেছেন। অভিযোগ দিলে বিভাগের চেয়ারম্যান ও শিক্ষক আবু সাহেদ ইমন আমাকে সেটি তুলে নিতে নানাভাবে চাপ দিতে থাকেন। এতে আমি রাজি না হওয়ায় তারা আমাকে হাত-পা কেটে হত্যা করাসহ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের হুমকি দেন। আমাকে এক ঘরে করে দেওয়া হয়। আমাকে বিভিন্ন পরীক্ষায় শূন্য শূন্য নম্বর দিয়ে ফেল করানো হয়। আমার অনার্সের ফাইনালা ভাইবায় আমাকে ফেল করানো হয়।

তিনি বলেন, ২০২১ সালে আবু সাহেদ ইমন তাকে যৌন হেনস্তা করেন। এ বিষয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিলে তার জীবনে নেমে আসে নানা নির্যাতনের খড়গ। সম্প্রতি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় যৌন হয়রানি ও নানা নিপীড়নের বিরুদ্ধে এই শিক্ষার্থী সোচ্চার হন। সেখানেই অবন্তিকার ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে নিজের প্রসঙ্গও আসে। গণমাধ্যমে নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন।


আরও খবর



করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৪৯

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসে দুজন করোনা রোগীর মৃত্যু হলো। ফলে চলতি বছরের ৩ মাসে মারা যাওয়া রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৫ জনে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) দেশে ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে শনাক্ত হয়েছেন ৪৬ জন।

এ সময় ৭৫৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। রোগী শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৪৬।

দেশে এখন পর্যন্ত ২০ লাখ ৪৮ হাজার ৮৪৭ জনের করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ জনসহ সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৫ হাজার ৮২০ জন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৯২ জন।


আরও খবর