আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

সংবাদ প্রকাশের পর স্কুলের জলাবদ্ধ খেলার মাঠ পরিদর্শনে জেলা পরিষদের সদস্য

প্রকাশিত:বুধবার ১১ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট বাজারে  অবস্থিত ২নং দাশের জঙ্গল সরকারি বিদ্যালয়ের জলাবদ্ধ খেলার মাঠ পরিদর্শন করেছেন গোসাইরহাট উপজেলা (সাধারণ ওয়ার্ড নং ৬) থেকে নির্বাচিত জেলা পরিষদের সম্মানিত সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান আব্রাহাম লিংকন। আজ বুধবার সকালে ঐ স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিয়ে তিনি স্কুল পরিদর্শন করেন। এ সময় মাঠটি সংস্কারে সব ধরনের সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন তিনি।

২নং দাশের জঙ্গল সরকারি প্রথামিক বিদ্যালয়টি প্রায় ৪২ শতাংশ জায়গাজুড়ে অবস্থিত; যার মধ্যে খেলার মাঠ এবং এক পরিত্যাক্ত সহ চারটি ভবন রয়েছে। অথচ তিন বছর ধরে মাঠটি ব্যবহার করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। কারণ, মাঠের দুই-তৃতীয়াংশ এখন বৃষ্টির পানি জমে ডোবায় রূপ নিয়েছে। জমে থাকা পানিতে এখন ডেঙ্গু প্রজনন ক্ষেত্র। ভাসছে ময়লা-আবর্জনা। মাঠটি আশপাশের সড়কের তুলনায় নিচু। নেই পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা। ফলে বৃষ্টি পানি ঢুকে মাঠটি জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে।


বিদ্যালয়ের মাঠের দুরবস্থা নিয়ে গত সোমবার আজকের দর্পণ অনলাইনে সামন্য বৃষ্টিতেই, স্কুলের মাঠে পানি : দুর্ভোগ শিক্ষার্থীদের ' এই  শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সেই সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বিদ্যালয়ের মাঠ পরিদর্শন করেন জেলা পরিষদের সদস্য এ সময় বিদ্যালয়ের সামগ্রিক সমস্যা তুলে ধরেন প্রধান শিক্ষক কহিনুর ইয়াসমিন।

বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯১৯ সালে ৪২ শতাংশ জায়গা নিয়ে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। একটি পরিত্যক্ত ভবনসহ চারটি ভবন রয়েছে। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪১৬। সহকারী শিক্ষক রয়েছেন ১১জন। এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতি বছরই সমাপনী পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে থাকে। পিছিয়ে নেই খেলাধুলায়ও। কিন্তু বিদ্যালয়ের মাঠে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় শিক্ষার্থীরা নিয়মিত খেলাধুলা করতে পারে না। সামান্য বৃষ্টি হলেই মাঠসহ আশপাশের এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে এক ভবন থেকে অন্য ভবনে আসা-যাওয়া করা যায় না।

এসময় বিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখা গেল, শুধু খেলার মাঠ নয়, তিন ভবনের চারপাশ ময়লা-আবর্জনা ও পানিতে ডুবে গেছে। ফলে বিদ্যালয়ের পুরো এলাকা ঘুরে বেড়াতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। এসব পানির কারণে মশার উপদ্রব বেড়েছে।


আরও খবর



বিরল ঘটনাটি স্থায়ী হবে ৩ মিনিট ৪০ সেকেন্ড

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

আগামীকাল সোমবার (৮ এপ্রিল) ভরদুপুরে বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সময় চাঁদের ছায়া সূর্যকে তিন মিনিট ৪০ সেকেন্ড সম্পূর্ণ ঢেকে রাখবে। পূর্ণগ্রাস এই সূর্যগ্রহণের সময় উত্তর আমেরিকার তিন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের বিভিন্ন স্থান অন্ধকারে ছেয়ে যাবে। এ ধরনের বিরল আরেকটি ঘটনা দেখতে মানবজাতিকে অপেক্ষা করতে হবে ২০৪৪ সাল পর্যন্ত। বিরল এ সূর্যগ্রহণ দেখতে প্রস্তুত এসব দেশের কোটি মানুষ।

বেলা ১টা ৫২ মিনিট ১৩ সেকেন্ডে শুরু হয়ে ধীরে ধীর সূর্যকে ঢাকতে থাকবে চাঁদ। তবে ৩টা ৭ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে পূর্ণগ্রাস শুরু হয়ে শেষ হবে ৩টা ১১ মিনিট ১৫ সেকেন্ডে। অর্থাৎ তিন মিনিট ৪০ সেকেন্ড স্থায়ী হতে পারে মহাজাগতিক ঘটনাটি।

পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের সময় সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ একই সরল রেখায় অবস্থান করে যে চাঁদ সূর্যের আলোকে সম্পূর্ণভাবে ঢেকে দেয়। এ সময় কয়েক মিনিটের জন্য আকাশ এতটাই অন্ধকার হয়ে যায় যে মনে হয় সেটা রাতের আকাশ। আর একেই বলা হয় পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আগামী ৮ এপ্রিল যেভাবে পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে এমনটি আগামী দুই দশকে আর দেখা যাবে না। তবে আশঙ্কা রয়েছে বিরল এই সূর্যগ্রহণটি মেঘ ও বজ্রঝড়ে ঢাকা পড়তে পারে।

এদিকে, প্রায় সাড়ে চার দশক পর প্রথমবারের মতো বিরল সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে যাচ্ছে কানাডাবাসী। পূর্ণাঙ্গ এই সূর্যগ্রহণ দেখতে দেশটির নায়াগ্রা জলপ্রপাতের কাজে জড়ো হতে পারে অন্তত ১০ লাখ দর্শনার্থী।

বিরল এই সূর্যগ্রহণ সবচেয়ে ভালো দেখা যাবে মেক্সিকোর মাজাটলান, টরিওন; টেক্সসাসের সান অ্যানটোনিও, অস্টিন, অকো, ফর্ট ওর্থ এবং ডালাস, আরকানসাসের লিটল রকি, মিসৌরির এটি লুইস, কেন্টাকির লুইসভিলে, ইন্ডিয়ানার ইন্ডিয়ানাপোলিস, কলম্বাবাসের ডেটন, ওহিওর টোলেডো এবং কেলিল্যান্ড, মিশিগানের ডেট্রয়েট, পেনসিলভানিয়ার ইরি, নিউ ইয়র্কের বাফেলো, রোসেস্টার এবং সিরাকাস এবং কানাডার হেমিলটন, টরেন্টো ও মন্ট্রিয়াল থেকে দেখা যাবে এই বিরল সূর্যগ্রহণ।

তবে বিরল সূর্যগ্রহণ দেখা নিয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পূর্ণ এই সূর্যগ্রহণ খালি চোখে দেখতে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ এক্ষেত্রে চোখের ক্ষতি হতে পারে। এজন্য বিশেষ ধরনের গ্লাস দিয়ে এটি দেখার আহ্বান জানানো হয়েছে। সাধারণ কোনো সানগ্লাস এ ক্ষেত্রে নিরাপদ হবে না। এজন্য বিশেষভাবে তৈরি সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে।


আরও খবর



প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহার করেন? জেনে নিন কী হয়

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

প্রায় সব নারীরই সাজের অন্যতম অংশ হলো লিপস্টিক। পোশাক, অন্যান্য অনুষঙ্গ, ব্যক্তিত্ব আর রুচি অনুযায়ী নারীরা লিপস্টিকের রং নির্বাচন করেন। যারা লিপস্টিক পছন্দ করেন তাদের একটি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। তা হলো, নিয়মিত লিপস্টিক ব্যবহারের অভ্যাস আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে? লিপস্টিকে বেশ কিছু বিপজ্জনক উপাদান রয়েছে যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং বেশ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

আপনি কি জানেন যে খাবার খাওয়ার সময় লিপস্টিক শরীরে প্রবেশ করে? কেউ লিপস্টিক ব্যবহার করে ভুলবশত তা গিলে ফেললে অ্যালুমিনিয়াম, ক্রোমিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো বিপজ্জনক পদার্থও পেটে চলে যায়। তাই আপনার লিপস্টিকটি এই ধরনের বিপজ্জনক উপাদান মুক্ত কি না তা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত লিপস্টিক ব্যবহারের ৩টি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নিন-

শুষ্ক এবং ফাটা ঠোঁট : লিপস্টিক ঠোঁট শুকিয়ে ফেলতে পারে এবং ঠোঁট ফাটার কারণ হতে পারে। এটি উদ্বেগের বিষয়। এক্সফোলিয়েশন এবং ময়েশ্চারাইজেশনের মতো নিয়মিত ঠোঁটের যত্ন নেওয়া জরুরি। এগুলো লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে তৈরি শুষ্কতা রোধ করতে সাহায্য করে।

অ্যালার্জি : কোনো কোনো লিপস্টিক হতে পারে ব্যবহারকারীর অ্যালার্জির কারণ। বিশেষ করে সস্তা এবং নন ব্র্যান্ডেড লিপস্টিক ব্যবহার করলে এ ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। স্বনামধন্য প্রসাধনী সংস্থাগুলি কঠোর নিরাপত্তা অনুসরণ করে তাদের পণ্যগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষার পর বাজারে আনে। তাই সেগুলো ব্যবহারে অ্যালার্জির ভয় কম।

পিগমেন্টেশন : লিপস্টিক পরলে কারও কারও ঠোঁটের প্রাকৃতিক রঙ পরিবর্তন হতে পারে। তবে জেনেটিক্স এবং ইউভি এক্সপোজার ঠোঁটের পিগমেন্টেশন নির্ধারণে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে। লিপস্টিক ব্যবহার করার পাশাপাশি ভালো মানের সানস্ক্রিন ঠোঁটের প্রাকৃতিক রঙ ধরে রাখতে সাহায্য করতে পারে।


আরও খবর



গড়াই নদীতে গোসলে নেমে ভাই-বোনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার চাপড়া ইউনিয়নের জয়নাবাদ বাসিন্দাপাড়া জামে মসজিদের পাশে গড়াই নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) বেলা ১২ টার দিকে মর্মান্তিক এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

নিহত দুই ভাই-বোন হলো- মোছা. সেফা (১৭) ও শাহাজাদা (১২)। সেফা উপজেলার জয়নাবাদ এলাকার শামিম হোসেনের মেয়ে ও শাহাজাদা কুমারখালী থানার আলমগীর হোসেনের ছেলে। তারা সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই-বোন।

জানা গেছে, নানা বাড়ি বেড়াতে এসে নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যায়। পরবর্তীতে পরিবারের লোকজন তাদের উদ্ধার করে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১২ টার দিকে দুজন গোসল করার জন্য নদীতে নামলে স্রোতের কারণে তারা নদীর তলে ডুবে গেলে পানি থেকে তুলে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে হাসপাতালের চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, গড়াই নদীতে পরিবারের লোকজনদের সাথে গোসল করতে নেমে পানির প্রবল স্রোতের কারণে তলিয়ে যায় দুজনা। অনেক সময় ধরে পানির মধ্যে খোঁজাখুঁজি করে তাদেরকে উদ্ধার করলেও আর বাঁচাতে পারেনি পরিবারের লোকজন। একসাথে একই পরিবারের দুজনার মৃত্যুর কারণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে জয়নাবাদ এলাকায়।

এ বিষয়ে চাঁপড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এনামুল হক মন্জু বলেন, নদীতে ডুবে দুজনের মৃত্যুর ঘটনা শুনেছি। ঘটনা স্থান পরিদর্শন করেছি। মরদেহ দুটি এখন কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের মর্গে আছে।

এ বিষয়ে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, নদীতে ডুবে দুজনার মৃত্যুর খবর শুনেছি। ঘটনা স্থানে কুষ্টিয়া মডেল থানার পুলিশ কাজ করছে।


আরও খবর



মুন্সিগঞ্জে হিট স্ট্রোকে দুজনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে দুই জন মারা গেছেন। হিট স্ট্রোকের উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও চার জন। হিট স্ট্রোকে যে দুজন মারা গেছেন তারা হলেন- ওমর আলী (৬৫) ও আব্দুল বাতেন মাঝি (৬০)। তাদের দুই জনের বাড়ি মুন্সীগঞ্জের সদর উপজেলায়।

মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ওমর আলীকে আজ মঙ্গলবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে এবং আব্দুল বাতেন মাঝিকে সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালে আনা হয়।

ওমর আলী চরকিশোরগঞ্জের বাবু হাজারীর ছেলে এবং আব্দুল বাতেন মাঝি মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার মানিকপুরের ওলিউল্লা মাস্টারের ছেলে।

মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবু হেনা মোহাম্মদ জামাল বলেন, সকালে ওমর আলী মাঠে কাজ করার সময় অসুস্থ হয়ে পড়েন। আর আব্দুল বাতেন মাঝি বাজার এলাকায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাদের দুজনকেই মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে হিট স্ট্রোকের উপসর্গ ছিল।

তিনি আরও বলেন, আরও চার জনকে হিট স্ট্রোকের উপসর্গ নিয়ে সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে তিন জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এবং একজনকে চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফেরত পাঠানো হয়েছে।'


আরও খবর



ঢাকাগামী যমুনা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে ঈদের ছুটিতে যাওয়া মানুষ। তবে স্বস্তিতে ফেরার যাত্রায় অস্বস্তি তৈরি হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৫ মিনিটে রাজধানী ঢাকার কারওয়ান বাজারে লাইনচ্যুত হয়েছে যমুনা এক্সপ্রেস।

যে কারণে ঢাকার কমলাপুরের সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন চলাচল আপাতত এক লাইনে সামলাতে হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বুধবার সকালে রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আহমেদ বিশ্বাস বলেন, ঢাকাগামী যমুনা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হওয়ার খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল কারওয়ান বাজার। সেখানে ডাবল লাইন। একটি লাইন বন্ধ রয়েছে। আরেকটি সচল। লাইনচ্যুত ট্রেনটি লাইনে আনা ও চলাচল স্বাভাবিক করতে কাজ করছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর