আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

সংগ্রাম-সাফল্যের দশ বছরে আজকের দর্পণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আমার এ জন্মদিন-মাঝে আমি হারা/আমি চাহি বন্ধুজন যারা/তাহাদের হাতের পরশে/মর্ত্যের অন্তিম প্রীতিরসে/নিয়ে যাব জীবনের চরম প্রসাদ/নিয়ে যাব মানুষের শেষ আশীর্বাদ/শূন্য ঝুলি আজিকে আমার/দিয়েছি উজাড় করি/যাহা-কিছু আছিল দিবার/প্রতিদানে যদি কিছু পাই/কিছু স্নেহ, কিছু ক্ষমা/তবে তাহা সঙ্গে নিয়ে যাই/পারের খেয়ায় যাব যবে/ভাষাহীন শেষের উৎসবে।’-আজকের দর্পণের ৯ম জন্মদিন আজ।

২০১৪ সালের এই দিনে গণতন্ত্রকে মজবুত, রাষ্ট্র-সমাজের অনিয়ম-দুর্নীতি-অসঙ্গতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ এবং ইতিবাচক বাংলাদেশকে তুলে ধরতে সংগ্রামী যাত্রা শুরু করেছিল পত্রিকাটি। দেশে এখনো বলিষ্ঠ কণ্ঠে, সোচ্চার লেখনীতে অন্যায়-অবিচার, শোষণ-বঞ্চনা, অনিয়ম-দুর্নীতির খবর তুলে আনতে আজকের দর্পণ সাফল্যের সঙ্গে নিজের অবস্থান করে নিয়েছে। একইসঙ্গে ইতিবাচক সংস্কৃতি ও ইতিবাচক সংবাদ তুলে ধরতেও আজকের দর্পণের জুড়ি নেই।

আজকের দর্পণ শুধু সংবাদ প্রকাশ করে থেমে থাকেনি। বাংলাদেশের ইতিবাচক উন্নয়নে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে পত্রিকাটি। মূলত আজকের দর্পণ সর্বত্র বাংলাদেশের সাফল্য চায়। এতে সবচেয়ে বড় অনুঘটকের ভূমিকা নিচ্ছে এ দেশের লাখ লাখ পাঠক। আর এসবের ভিত্তি হলো সুসাংবাদিকতা, জনমুখিতা, বদলের সহযোগী, সৃজনশীলতা, সংহতি। সেইসঙ্গে পাঠকের ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয়।

প্রচারসংখ্যায় আজকের দর্পণ সর্বশীর্ষে এখনো পৌঁছাতে না পারলেও খবরের গুণগত মান ও মর্যাদার দিক থেকে এগিয়ে আছে সমসাময়িক অনেক পত্রিকার চেয়ে। যা সহযোগী সংবাদ মাধ্যমগুলোর জন্য সব সময়ই ঈর্ষণীয় হয়ে রয়েছে। তাই দিনশেষে খবরের বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য আজকের দর্পণ পত্রিকাটিই খুঁজে নেন সবাই। এভাবেই দীর্ঘ পরিক্রমায় মানুষের মনের মণিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছে আজকের দর্পণ। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য পত্রিকাটি আজ দেশ পেরিয়ে বিদেশের পাঠকদের কাছেও সমাদৃত।

স্বাধীন, নিরপেক্ষ, সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার ধারা মেনে সুনামধন্য এ সংবাদ মাধ্যমটি কোনো দলের মুখপত্র হয়নি। জনগণের পক্ষে কোনো সত্য উচ্চারণে কখনই হয়নি শঙ্কিত। পেশাদারি দক্ষতা ও উৎকর্ষ অর্জনে আজকের দর্পণের প্রতিটি সদস্য সবসময় থেকেছে সর্বোচ্চ সচেষ্ট। যাত্রালগ্ন থেকেই পরিবর্তনের সহযোগী আজকের দর্পণ। তাই স্বল্প সময়েই তা জনগণের কাগজ হয়ে উঠেছে। বাড়ির ছোট্ট শিশু থেকে গৃহিণী, কর্মজীবী নারী থেকে প্রবীণতম সদস্য-সবার হৃদয়েই জায়গা দখল করে নিয়েছে আজকের দর্পণ।

পথচলার ১০ম বছরের শুরুতে আজকের দর্পণ পাঠককুলের হাতে তুলে দিচ্ছে ১২ পৃষ্ঠার মূল পত্রিকার সঙ্গে ৪৮ পৃষ্ঠার একটি বর্ষপূর্তি সংখ্যা। এতে লিখেছেন দেশের স্বনামধন্য লেখক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, সমাজবিজ্ঞানী এবং প্রজ্ঞাবান বুদ্ধিজীবীরা।

দৈনিক আজকের দর্পণ এখন পর্যন্ত দেশের সর্বাধিক প্রযুক্তি সুবিধাসম্পন্ন প্রচার মাধ্যম। পত্রিকাটি ছাপা হয় সর্বাধুনিক প্রিন্টিং প্রেসে। আধুনিক, সুপরিসর অফিসে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে শুরু থেকেই। এ কারণে প্রতিদিন নির্ধারিত সময়েই পাঠকের হাতে পৌঁছে দেয়া সম্ভব হচ্ছে আজকের দর্পণ। জাতীয় দৈনিকের জন্য এটা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য দিক। আমাদের এসবের মূল্যায়নের ভার সর্বোপরি সহৃদয় পাঠকদের কাছেই রইলো।

আজকের দর্পণের নিবিষ্ট পাঠকরা তাদের মূল্যবান পরামর্শ দিয়ে আমাদের আগামী দিনে এগিয়ে যাওয়ার পথে তাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবেন এবং উদ্দীপ্ত ও প্রাণিত করবেন। আজকের দর্পণ সবসময়ই সত্যবাক, জনগণ ও জাতির কণ্ঠস্বর। আজকের দর্পণ জাতির অগ্রগতি, উন্নয়ন স্পন্দন ও প্রগতির পথে সবিশেষ ভূমিকা পালন করে যাবে।


আরও খবর



ইসরায়েলি সেনাদের বিরুদ্ধে অত্যাধুনিক অস্ত্র-কৌশল ব্যবহার ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দ্বিতীয় ধাপের স্থল অভিযানে নেমেছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। এই অভিযানের অংশ হিসেবে তারা উত্তর গাজা থেকে দক্ষিণ গাজায় প্রবেশ করেছে। আর সেখানে প্রবেশ করতেই নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে নেতানিয়াহু বাহিনী। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও তাদের মিত্ররা ইসরায়েলি সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অত্যাধুনিক সামরিক কৌশল ও অস্ত্র ব্যবহার করছে। গত রোববার (৩ ডিসেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিন্তক প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ারের (আইএসডব্লিউ) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। খবর ফ্রান্স টোয়েন্টি ফোরের।

আইএসডব্লিউ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১ ডিসেম্বর হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার সাত দিনের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হয়েছে। যুদ্ধবিরতি শেষে গাজায় নতুন করে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। আর হামাস ও তাদের মিত্ররাও সমরাস্ত্র উন্নত করেছে। গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গত মাসের যুদ্ধ থেকে পাওয়া শিক্ষা থেকে নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে হামাস।

হামাসের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কৌশল পরিবর্তনের একটি হলো তারা ট্যাংক-বিধ্বংসী বিস্ফোরক ইএফপির ব্যবহার বাড়িয়েছে। গত অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে এই অস্ত্র মাত্র দুবার ব্যবহার করলেও চলতি মাসেই পাঁচবার ব্যবহার করেছে ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা

গত ২ ডিসেম্বর হামাসের প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, হামাস যোদ্ধারা ট্যাংক-বিধ্বংসী বিস্ফোরক ছাড়াও উত্তর গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীকে লক্ষ্য করে একমুখী আ্যটাক ড্রোন ব্যবহার করছে। যুদ্ধক্ষেত্রে এই ড্রোনের ব্যবহারও হামাসের জন্য কারিগরি ক্ষেত্রে বেশ বড় অগ্রগতি।

যুক্তরাজ্যের পোর্টসমাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের সামরিক দিকের বিশেষজ্ঞ ভেরোনিকা পনিসজাকোভা বলেন, কয়েক দশক ধরেই হামাস ড্রোন তৈরি করছে। তারা এরই মধ্যে এসব ড্রোন ব্যবহার করেছে। তবে এত কার্যকরভাবে নয়। তারা এতদিন মূলত প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যেই ব্যবহার করেছে।

তিনি বলেন, উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী যে কৌশল ব্যবহার করেছে হামাসও তা করতে পারে। প্রত্যক্ষ সংঘাতের আগে ইসরায়েলি বাহিনীকে লক্ষ্য করে তারা কামিকাজি ড্রোন দিয়ে হামলা চালাতে পারে।

সমরাস্ত্র উন্নত করার পাশাপাশি হামাস দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নতুন কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করছে বলেও উল্লেখ করেছে মার্কিন চিন্তক প্রতিষ্ঠানটি।

ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার বলেছে, এতদিন হামাস ও অন্যান্য ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন দেরিতে অভিযান পরিচালনা করেছে। তবে এবার তারা কৌশল পাল্টে পরিকল্পিত প্রতিরক্ষার দিকে মনোনিবেশ করেছে। উত্তর গাজায় ইসরায়েলি অভিযানের গতি কমানোর লক্ষ্যই ছিল কিছুটা সময় নেওয়া যাতে হামাস নেতা ও তাদের যুদ্ধ-সরঞ্জামগুলো দক্ষিণ গাজায় সরিয়ে নেওয়া যায়।

লন্ডনের কিংস কলেজের মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ আহরন ব্রেগম্যান বলেছেন, উত্তর গাজা উপত্যকায় হামাসকে একটি গেরিলা বাহিনীর মতো কাজ করতে দেখেছি। তারা বড় যুদ্ধ এড়িয়ে গেছে। তারা হামলা করে পালিয়ে গেছে। আবার হামলা করেছে আবার পালিয়ে গেছে।

তিনি বলেন, ইসরায়েলিরা যখন দক্ষিণ গাজা উপত্যকায় অভিযান চালাবে তখন এই কৌশল বদলে যেতে পারে। সেখানে হামাসের শক্তিশালী সমর্থন রয়েছে। তাই তারা আরও শক্তভাবে প্রতিরোধ করতে পারে।


আরও খবর



তৃতীয় দিনের মতো ইসিতে চলছে আপিল গ্রহণ কার্যক্রম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের মতো আপিল আবেদন করছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের নিচের ১০টি বুথে এ কার্যক্রম শুরু হয়।

গত মঙ্গলবার এ আপিল কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। এদিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ১০টি বুথে আপিল গ্রহণের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল গ্রহণ করা হবে। পরে ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল আবেদনের শুনানি হবে।

বুধবার আপিল গ্রহণ কার্যক্রম পরিদর্শন করে সিইসি হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেন, পূর্ণাঙ্গ কমিশন প্রথমে আপিল শুনবে। পরে সিদ্ধান্ত দেবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে সারা দেশের ৩০০ আসনে ৭৪৭ জন স্বতন্ত্রসহ মোট দুই হাজার ৭১৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু, গত ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তারা এক হাজার ৯৮৫টি মনোনয়নপত্র বৈধ এবং ৭৩১টি বাতিল ঘোষণা করেন। মনোনয়নপত্র বাতিলের হার ২৬ দশমিক ৯২ শতাংশ বা ২৭ শতাংশ। আর বৈধ মনোনয়নপত্রের হার ৭৩ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ বা ৭৩ শতাংশ। 

আরও পড়ুন>> নির্বাচন পর্যবেক্ষণে নিবন্ধন পেল ৯৬ দেশি সংস্থা

ইসি কর্মকর্তারা জানান, বুধবার ঢাকা অঞ্চলে ২৩ জন, কুমিল্লার ১৬ জন, চট্টগ্রামের নয়জন, ফরিদপুরের ছয়জন, সিলেটের চারজন, ময়মনসিংহের ১৯ জন, বরিশালের ছয়জন, খুলনার ১৮ জন, রাজশাহীর ২৬ জন ও রংপুর অঞ্চলের ১৪ জন আপিল আবেদন করেছেন। তার আগের দিন, অর্থাৎ মঙ্গলবার আপিল করেছিলেন ৪২ জন প্রার্থী।

জানা গেছে, ৭৩১টি মনোনয়নপত্রের বেশিরভাগই তিনটি কারণে বাতিল করা হয়েছে। সেগুলো হলোস্বতন্ত্র প্রার্থীদের জমা দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের সইয়ে অমিল, ঋণ ও ইউটিলিটি বিলের খেলাপি ও দ্বৈত নাগরিকত্ব।

প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর এবং রিটার্নিং কর্মকর্তারা ১৮ ডিসেম্বর প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে নির্বাচনি প্রতীক বরাদ্দ করবেন।


আরও খবর
তৃতীয় দিনে ১৫৫ প্রার্থীর আপিল ইসিতে

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে: ইসি আনিছুর

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অতীতের জাতীয় নির্বাচনের মতো আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি। 

আরও পড়ুন>> স্বতন্ত্র প্রার্থীর অনুমতি দলের কৌশলগত সিদ্ধান্ত: কাদের

ইসি আনিছুর রহমান বলেন, রাঙ্গামাটি একটি বিশেষ অঞ্চল হিসেবে এখানে আগে থেকেই সেনাবাহিনী রয়েছে। তাই পার্বত্যাঞ্চলের জন্য বিশেষ কৌশলগত কোনো দিক আমাদের বিবেচনা করতে হবে না। তবে সমগ্র দেশের জন্য অতীতের জাতীয় নির্বাচনের মতো এবারও সেনাবাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা আছে।

পাহাড়ে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের ব্যাপারে তিনি বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগকে বলা আছে। এ ছাড়া অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি বৈধ অস্ত্রেরও যাতে অবৈধ ব্যবহার না হয় সেদিকে নজরদারি বাড়ানোর জন্য বলা হয়েছে। 

আরও পড়ুন>> নির্বাচন নিয়ে দেশ একটা সংকটে আছে: সিইসি

এ সময় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খানের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রাঙ্গামাটি সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল মো. আনোয়ার লতিফ খান, চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন ও আইসিটি) মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা, খাগড়াছড়ির রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. শহিদুজ্জামান, চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ সুপার আবু নেছার উদ্দীন আহমেদ, রাঙ্গামাটির পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুস আলী, রাঙ্গামাটির সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনির হোসেনসহ রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।


আরও খবর
তৃতীয় দিনে ১৫৫ প্রার্থীর আপিল ইসিতে

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




আনোয়ারায় শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি সংসদের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মো.আমজাদ হোসেন, আনোয়ারা

Image

সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশে সুনিপন সোপান এই শ্লোগানকে সামনে রেখে প্রতি বছরের মতো এবারো আনোয়ারা উপজেলায় বেসরকারি পর্যায়ে দেশের সর্ববৃহৎ শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত উপজেলার আনোয়ারা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও এস এম আউলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতাধিক শিক্ষার্থী স্বতস্ফূর্তভাবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি সংসদের কেন্দ্রীয় পরিচালনা বোর্ডের আয়োজনে সারাদেশে একই দিনে এবং এক ও অভিন্ন প্রশ্নপত্রে অনুষ্ঠিত পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মহাসচিব স.উ.ম আব্দুচ সামাদ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিচালক নুরুল্লাহ্ রায়হান খান, মাষ্টার আবুল হোসেন, আমান উল্লাহ সমরকন্দি।

শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি সংসদের উপজেলা পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক মোহাম্মদ মুফিজুল আলমের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ৪ শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। পরীক্ষা কেন্দ্রের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ছিলেন উপ-পরিচালক (নিয়ন্ত্রক) মো.শাহেদ উদ্দিন, উপ-পরিচালক (সার্বিক) ব্যবস্থপনায় ছিলেন আবু সাঈদ, আছাদ, নাসির, ফোরকান, আমজাদ হোসেন, সাকিব,ফয়সাল, বোরহান, তাসিন, মিনহাজ, ইমন, আব্দুর রহিম, আসিফ, মেহেরাজ, রাফি, নিশাত। কেন্দ্র প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন মাওলানা মোরশেদুল আলম আনোয়ারী, কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব পালন করেন শাহেদ উদ্দিন প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: বৃত্তি পরীক্ষা

আরও খবর
পিরোজপুর মুক্ত দিবস আজ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

পিরোজপুর মুক্ত দিবস আজ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




বিপাকে মিয়ানমারের জান্তা, ইয়াঙ্গুনে চীনের যুদ্ধজাহাজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ক্রমেই উত্তাল হয়ে উঠছে মিয়ানমার। জাতিগত সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর ও বিদ্রোহীদের সঙ্গে জান্তা সৈন্যদের লড়াই দেশটির উত্তরাঞ্চলে রূপ নিচ্ছে নতুন মাত্রা। দীর্ঘদিন ধরে চলা এ লড়াইয়ে সামরিক চৌকি ও স্থাপনার নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে সেনাবাহিনী। লড়াই তীব্র হওয়ায় হাজার হাজার বাসিন্দা প্রতিবেশী ভারতে পালিয়ে গেছেন। এমন পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়েছেন মিয়ানমারের জান্তা সরকার।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে সামরিক বাহিনীর বেশকিছু নিরাপত্তাচৌকি ও স্থাপনার দখল নিয়েছে বিদ্রোহীরা। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার বিদ্রোহীদের হামলা বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি সব কর্মী ও সামরিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জরুরি প্রয়োজনে সেনাবাহিনীতে কাজ করতে প্রস্তুত করছে।

মিয়ানমারের এমন অস্থিতিশীল পরিবেশের মধ্যে দেশটির একটি বন্দরে ভিড়েছে চীনের তিন যুদ্ধজাহাজ। জান্তা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘাত পরিস্থিতির অবনতির মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময়ের অংশ হিসেবে চীনা এসব জাহাজ দেশেটিতে গিয়েছে।

চাইনিজ পিপল লিবারেশন নেভি (পিএলএন) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সোমবার (২৭ নভেম্বর) ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ জিবো এবং ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে সক্ষম যুদ্ধজাহাজ জিংঝু মিয়ানমারের প্রধান শহর ইয়াঙ্গুনে পৌঁছেছে।

মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য গ্লোবাল নিউ লাইট জানিয়েছে, জাহাজগুলো চার দিন মিয়ানমারে অবস্থান করবে। এ দলে ৭০০ সেনা রয়েছে, যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন ক্যাপ্টেন সান বো। এ দলে চীনের এই দুই জাহাজকে সহযোগিতার জন্য কিয়ানদাওহু নামের অপর একটি জাহাজ রয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এ সফরে চীনের যুদ্ধজাহাজগুলো মিয়ানমারের সঙ্গে মহড়ায় অংশ নেবে।

মিয়ানমারে বন্দরে অবস্থান করা চীনা এ যুদ্ধজাহাজগুলো তাদের বহরের ৪৪তম সংযোজন। এগুলো ২০০৮ সাল থেকে এডেন উপসাগর ও সোমালিয়া উকূলে জলদস্যুদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে। চলতি মাসে এ সংযোজনগুলোকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দেখা গিয়েছে।


আরও খবর