আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

শ্রীপুরে প্রথম টিকা নিলেন এক প্রসূতি কর্মী ফিরোজা খাতুন

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন নারী ও দুইজন পুরুষকে টিকাদানের মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে। গাজীপুর-৩ আসনের সাংসদ ইকবাল হোসেন সবুজ রবিবার সকাল ১১টায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আয়োজিত টিকাদান কেন্দ্রে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

যে তিনজন টিকা গ্রহণ করেন তারা প্রত্যেকেই ওই হাসপাতালে কর্মরত। তাদের মধ্যে প্রথম একজন নারী। ফিরোজা খাতুন (৩২) নামে ওই নারী একই হাসপাতালের একজন প্রসূতিকর্মী। দ্বিতীয় টিকা গ্রহণ করেন স্বাস্থ্য সহকারী অমীরুজ্জামান (৪৭) ও চিকিৎসক নাজমুল আহসান (৩২)। তাদের টিকা প্রদান করেন নার্স সুপারভাইজার ফরিদা খাতুন ও সিনিয়র স্টাফ নার্স বিলকিস বেগম।

শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রণয় ভূষন বলেন, তাঁর উপজেলায় ৯ হাজার ডোজ টিকা সরবরাহ করা হয়েছে। সরবরাহকৃত ডোজ দিয়ে সাড়ে ৪ হাজার ব্যাক্তিকে টিকা দেওয়া সম্ভব। অনলাইনে ২০ জন তাদের হাসপাতালের অধীনে নিবন্ধন করেছেন। প্রত্যেককে শনিবার টিকা গ্রহণের জন্য জানানো হয়েছে। রবিবার সকাল ১১টায় কোভিড-১৯ টিকা প্রদানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। এসময় উপস্থিত ছিলেন শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শামসুল আলম প্রধান, ভাইস চেয়ারম্যান মাহতাব উদ্দিন, শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাসলিমা মোস্তারী, শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন, শ্রীপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি প্রভাষক আবু বকর সিদ্দিক আকন্দ, শ্রীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আলমগীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান আকন্দ, শ্রীপুর উপজেলা সাংবাদিক সমিতির সভাপতি রায়হানুল ইসলাম আকন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার নেতৃবৃন্দ। বিকেল তিনটা পর্যন্ত টিকা প্রদান করা হবে। পর্যায়ক্রমে নিবন্ধিত সকল কমিউনিটির লোকদেরকে টিকা প্রদান।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি, বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া সংযোগ সড়কের মাঝে ৭টি বিদ্যুতের খুটির কারণে রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহন ও এলাকার মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা।

রাতের অন্ধকারে প্রতিনিয়ত পথচারী ও যানবাহন প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। তাই পল্লী বিদ্যুতের ঐ খুটিগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

জেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত বছর ১১ নভেম্বর উদ্বোধন হয়েছে লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া এলাকায় যাওয়ার নতুন সেতু। ঐ সেতুটি সহ একই নদীর উপর নির্মাণ করা আরও একটি সেতু মিলে একটি প্যাকেজে এর নির্মাণ ব্যয়ের বাজেট ছিল ২৩ কোটি টাকা। কাজটি সম্পন্ন করেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স হা-মীম ইন্টারন্যাশনাল।

সেতু ব্যবহার করে চলাচলকারী কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানায়, এসব খুঁটির কারণে আমাদের স্কুল ও মাদ্রাসায় যাতায়াতে খুবই সমস্যা হচ্ছে এবং এখান দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন যানবাহন খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাঝে মাঝেই ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটছে।

স্থানীয় বাসিন্দা সুলতান মাদবর আজকের দর্পণকে বলেন, রাতের বেলা ওই খুটির সাথে ধাক্কা লেগে অনেকেই হাত-পা ভেঙ্গে আহত হয়েছে। আমি নিজেও একদিন রাতে খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাথায় আঘাত পেয়েছি। খুঁটিগুলোতে সড়ক বাতি না থাকায় রাতের বেলায় যেকোনও সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঝুঁকির সম্ভাবনা আছে।

স্থানীয় ব্যবসায়ী লাল খা নামের এক ব্যক্তি আজকের দর্পণকে বলেন, এখানে সেতুটি হওয়ায় দু-পাশের মানুষের ভোগান্তি যেমন কমেছে কিন্তু সেতুর দুইপাশে সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় এখন মৃত্যু কূপে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও বিদ্যুতের তারগুলো ঝুলে অনেক নিচে চলে আসায় বড় ধরণের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা অনেক বেশী আছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ এই সড়কটিতে প্রতিনিয়ত শত শত যানবাহন চলাচল করলেও এ সমস্যা সমাধানে কারো কোন উদ্যোগ নেই। সমস্যার সমাধান করতে পারেন এমন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কারও কোনো মাথা ব্যথা নেই। কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোন কাজ হয়নি।

এদিকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষ একজন আরেকজনের উপর দায় চাপাচ্ছেন। কেউ মানতে রাজি নয় সড়কটির এই ভয়ঙ্কর পরিণতিতে তাদের গাফিলতি আছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) জাজিরা উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ ইমন মোল্লা আজকের দর্পণকে বলেন, বিদ্যুৎ অফিসে আমরা মৌখিক ভাবে জানিয়েছি। তারা চাইলে কাজটি জরুরী হিসেবে সম্পন্ন করতে পারত। কিন্তু তারা আমাদের কাছে যে পরিমাণ অর্থ দাবী করেন তা দিয়ে আমরা সেতুর দুপাশের সংযোগ সড়কের শাখা সুন্দরভাবে প্রস্তুত করেছি।

পরে ঐ সেতু নির্মাণে ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইলে এই কর্মকর্তা বলেন, আমার কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য নেই। পেতে হলে জেলা দপ্তরে যোগাযোগ করতে হবে।

শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মোঃ আলতাপ হোসেন আজকের দর্পণকে বলেন, সড়কের কাজ করার আগে বা পরে এলজিইডি কিংবা ঠিকাদারদের পক্ষ থেকে খুঁটি সরাতে হবে এমন কোন লিখিত আবেদন পাইনি। তাই এবিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখবো।

বিষয়টি নিয়ে জেলা সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, এই তথ্য দিয়ে কি হবে? আর এটি অনেক পুরনো ফাইল, খুঁজতে সময় লাগবে। আপনি উপজেলা অফিসে যোগাযোগ করেন। ওখানে আছে।

প্রতিবেদক : শাওন বেপারী, জাজিরা শরীয়তপুর

নিউজ ট্যাগ: জাজিরা

আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




ইফতারের পর রাজধানীতে ব্যাপক শিলাবৃষ্টি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানী ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে বজ্রসহ বৃষ্টি ঝরছে। কিছু এলাকায় ব্যাপক শিলাবৃষ্টিও হয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে বয়ে যাচ্ছে শীতল বাতাসও। এতে শীত অনুভব হচ্ছে। তবে ঘরমুখো যাত্রী ও পথচারীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সকাল থেকে আকাশ মেঘলা ছিল। মেঘের আড়ালে মাঝে মাঝে সূর্য উঁকি দিলেও গরমের প্রভাব ছিল না। ইফতারের পর থেকে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি শুরু হয়। সঙ্গে শীলাও পড়তে দেখা যায়।

বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েন ঘরমুখো মানুষ ও পথচারীরা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে জানা গেছে, বৃষ্টি শুরু হলে অনেকে রাস্তার আশপাশের দোকানপাট, ভবন এবং বিভিন্ন স্থাপনার নিচে আশ্রয় নেন।

রমজানের শুরু থেকেই রাজধানীতে বেশ গরম অনুভূত হচ্ছিল। রোজাদারদের জন্য কখনও কখনও তা বেশ কষ্টকরও হয়ে ওঠে। এর মধ্যে মঙ্গলবার থেকে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় বিরতি দিয়ে বৃষ্টি পড়ছে।

সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় দিনাজপুরে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ৫৬ মিলিমিটার রেকর্ড করা হয়েছে। এসময় রংপুরে ৩৪, কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৩৫, নীলফামারির ডিমলায় ৩০ এবং রাজধানী ঢাকায় ১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় ঝড়ো হাওয়া এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং অন্যদিকে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে। তবে শুক্রবার থেকে বৃষ্টি একটু কমতে পারে।


আরও খবর



পদোন্নতি পেয়ে আইজি হলেন 'টুয়েলভথ ফেল' খ্যাত মনোজ শর্মা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পদোন্নতি পেয়েছেন ভারতের টুয়েলভথ ফেল খ্যাত আইপিএস অফিসার মনোজ শর্মা। দেশটির মহারাষ্ট্র পুলিশের ডিআইজি ছিলেন তিনি। তাকে পদোন্নতি দিয়ে আইজি করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এ বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে। ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৫ সালের ব্যাচের আইপিএসদের পদোন্নতি অনুমোদন করেছে কেন্দ্র।

এ খুশির খবর নিজের এক্স (পূর্বতন টুইটার) হ্যান্ডলে জানিয়েছেন মনোজ নিজেই। আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক্স-এ মনোজ জানিয়েছেন, কীভাবে আইপিএস হিসাবে তাঁর যাত্রা শুরু। বলেছেন অ্যাসিস্ট্যান্ট পুলিশ কমিশনার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করে আইজি হওয়ার উড়ানের কথা।

এ যাত্রাপথে যাঁরা তাঁর পাশে ছিলেন তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন মনোজ। নিজের কর্মরত অবস্থার ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। এর আগে গত বছর ২৭ অক্টোবর মুক্তি পায় বিক্রান্ত মাসে অভিনীত ছবি টুয়েলভ্‌থ ফেল। লেখক অনুরাগ পাঠকের টুয়েলভ্‌থ ফেল উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত ছবির গল্প আসলে আইপিএস মনোজ শর্মার জীবনীচিত্র।

কীভাবে দ্বাদশ অনুত্তীর্ণ ছেলের জীবনের মোড় ঘুরে গিয়েছিল একটি ঘটনায়, তারই বর্ণনা করেছেন মনোজের বন্ধু অনুরাগ। ছবির মুখ্যচরিত্রে অভিনয় করেছেন বিক্রান্ত মাসে। দ্বাদশ পাস না করেও জীবনে সফল হওয়ার এ কাহিনি মন ছুঁয়ে গেছে দর্শকের।


আরও খবর



দাম কমে ৪০ টাকায় ডিমের হালি

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

ডিমের চাহিদা কমে যাওয়ায় ঢাকার বাজারে দ্রুত কমতে শুরু করেছে ডিমের দাম। গত তিনদিনের ব্যবধানে ডিমের দাম ডজনে ১০ টাকা কমেছে। কোনো কোনো বাজারে এর চেয়েও বেশি কমেছে। ফলে বড় বাজারে প্রতি ডজন ডিমের দাম নেমেছে ১২০ টাকায়। অর্থাৎ প্রতিটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়, হালি ৪০ টাকায়।

এদিকে পাড়া-মহল্লার খুচরা দোকানে প্রতি হালি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা দরে। ফলে ডিম অনেক জায়গায় সরকার নির্ধারিত ১৪৪ টাকার নিচে নেমে এসেছে।

রাজধানীর মালিবাগ, শান্তি নগর ও তেজগাঁও ডিমের বাজার ঘুরে ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাইকারি বাজারে ফার্মের মুরগির বাদামি রঙের ডিম বিক্রি হচ্ছে ডজনপ্রতি ১১৫-১১৬ টাকায়। অথচ গত রোববারেও ঢাকায় প্রতি ডজন বাদামি ডিম বিক্রি হয়েছে ১২২ থেকে ১২৫ টাকায়।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দাম আরও কিছুটা কমার সম্ভাবনা আছে। কারণ রমজানে ডিমের চাহিদা একদম কম থাকে। এদিকে, মুরগির সাদা রঙের ডিমের ডজন এরই মধ্যে কমে ১১০ টাকায় নেমে এসেছে। তেজগাঁও ডিমের আড়তের ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখন ডিম বিক্রি করে লোকসান হচ্ছে খামারিদের।

মালিবাগের ডিম বিক্রেতা সবুজ হোসেন বলেন, পাইকারিতে প্রতি একশো বাদামি ডিম কিনতে খরচসহ ৯৫০ টাকার মতো লাগছে। তাতে খুচরা বাজারেও ডিমের দাম বেশ কমে এসেছে। আর দাম কমার কারণে বেচাকেনাও ভালো হচ্ছে। দুদিনের ব্যবধানে ১০ টাকা কমেছে প্রতি ডজনে।

শান্তিনগর বাজারে বিক্রেতা ইউনুস হোসেন বলেন, বেশ কয়েক মাস ধরে ডিমের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। চাহিদাও কম বাজারও ঠান্ডা। তিনি বলেন, রোজার সময় পরিবারে ডিম খাওয়া কমে যায়। এছাড়া অনেক হোটেল রেস্তোরাঁ বন্ধ, যার কারণে চাহিদা অনেক কমেছে।


আরও খবর



পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজার টিকিট বিক্রি শেষ ৩ ঘণ্টায়

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে সকাল ৮টা থেকে। এসময় বিক্রি শুরু হয় পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট। আজ বিক্রি হচ্ছে ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনের (৪ এপ্রিল) টিকিট। সকাল ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চলের টিকিট বিক্রি শুরু হবে দুপুর ২টায়।

সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার।

তিনি বলেন, সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সকাল ১১টা পর্যন্ত ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটের ট্রেনের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। এই অঞ্চলের মোট আসন সংখ্যা প্রায় ১৬ হাজার। এবার শতভাগ টিকিট অনলাইনের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টার থেকে কোনো টিকিট প্রিন্ট করা হচ্ছে না। এবারে প্রথম ওটিপি সিস্টেম চালু করা হয়েছে টিকিট যার ভ্রমণ তার নিশ্চিত করতে।

আগের ঈদগুলোতে ৫ দিনের টিকিট বিক্রি করলেও এবারই প্রথম ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে ঘরমুখী মানুষের এই ট্রেন যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল ২৪ মার্চ। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট এবার অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।

ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৬ মার্চ; ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৭ মার্চ; ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ; ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ এবং ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর