আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হলে কী হয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

ম্যাগনেমিয়াম শরীরের জন্য অতি প্রয়োজনীয় একটি খনিজ। বিভিন্ন শারীরিক ক্রিয়াকলাপে এই খনিজটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারপরও শরীরে এর অভাব প্রায়ই দেখা যায়। সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বজায় রাখার জন্য শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হয়েছে কীনা তা সনাক্ত করা প্রয়োজন। শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হলে কয়েকটি রখ্ষণ দেখা দেয়। যেমন-

পেশি ক্র্যাম্প : পেশির সক্রিয়তা এবং সংকোচনের জন্য ম্যাগনেসিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে এর ঘাটতি হলে পেশিতে ক্র্যাম্প দেখা দেয়। ঘন ঘন পেশিতে ক্রাম্প হলে বুঝতে হবে শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হয়েছে।

ক্লান্তি এবং দুর্বলতা : শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হলে ক্লান্তি এবং দুর্বলতা দেখা দেয়। আপনি যদি প্রায়ই অলস বোধ করেন বা প্রতিদিনের কাজকর্ম করা কঠিন মনে করেন তাহলে তা ম্যাগনেশিয়ামের অভাবে হতে পারে।

অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন : ম্যাগনেমিয়ামের ঘাটতি হলে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন হতে পারে। আপনি যদি হৃৎপিণ্ডে ধড়ফড় বা অনিয়ম লক্ষ্য করেন, তাহলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

বমি বমি ভাব এবং ক্ষুধা হ্রাস: হজমসংক্রান্ত সমস্যা যেমন বমি বমি ভাব এবং ক্ষুধা হ্রাস ম্যাগনেশিয়ামের অভাবে হতে পারে। এই খনিজটি পরিপাকতন্ত্রের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। আপনি যদি ঘন ঘন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন তাহলে তা ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতির কারণে হতে পারে।

অস্বাভাবিক ক্যালসিয়াম স্তর : ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য এবং স্নায়ুর কার্যকারিতা বজায় রাখতে কাজ করে। শরীরে এই খনিজগুলির ভারসাম্যহীনতা হলে পেশির ক্র্যাম্পসহ বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। শরীরের সামগ্রিক খনিজের ভারসাম্যের জন্য ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মাত্রা পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।


আরও খবর
হিট স্ট্রোক হলে কী করবেন?

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




সংসদ এলাকায় ড্রোন: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সাবেক এমপিপুত্র

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সংসদ ভবন, পুরাতন বিমানবন্দর, চন্দ্রিমা উদ্যান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, গণভবন এবং বঙ্গভবন ইত্যাদি রাজধানীর ভিভিআইপি ও স্পর্শকাতর এলাকা। এসব এলাকায় ড্রোন উড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে গত ১৫ এপ্রিল সেই আইন ভেঙে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে আঁকা আল্পনার ছবি ও ভিডিও করতে ওই এলাকায় ড্রোন উড়ান সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) এইচএম গোলাম রেজার ছেলে হোসেন মোহাম্মদ মায়াজ। সেই অপরাধে তাকে আটকও করে শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশ। পরে অবশ্য মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান এই এমপিপুত্র।

এ প্রসঙ্গে হোসেন মোহাম্মদ মায়াজ জানান, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আঁকা আল্পনার একটি ভিডিওগ্রাফি ও ছবি তোলার জন্য তিনি পূর্ব অনুমতি ছাড়া তার ব্যক্তিগত ড্রোন ব্যবহার করেন। এটি অনিচ্ছাকৃত ভুল। এলাকাটি রেস্ট্রিক্টেড এবং নিরাপত্তার স্বার্থে সচেতন থাকা উচিত ছিল জানিয়ে নিজের ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। আইনের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থাকবেন জানিয়ে এই ধরনের কর্মকাণ্ড ভবিষ্যতে আর কখনো করবেন বলেও অঙ্গীকার করেন মায়াজ।

নিরাপত্তার জন্য পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আছে। বিশেষ করে রেড জোনে ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ। আইন অনুযায়ী, দেশের আকাশসীমায় ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম, রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান, ঘুড়ি ও লেজার রশ্মি ব্যবহারে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। এজন্য একটি নির্দিষ্ট সময় আগে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে দেওয়া ফরম অনুযায়ী পূর্বানুমতি নিতে হবে।

সম্প্রতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) অনুমতি ছাড়া ড্রোন না ওড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, সম্প্রতি কিছু উৎসাহী ব্যক্তি, বেসামরিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, এনজিও এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশের আকাশ সীমায় ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম (ইউএভি/আরপিএএস), রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান, ঘুড়ি ও ফানুস ইত্যাদি উড্ডয়ন করছেন। জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের অননুমোদিত উড্ডয়ন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনেও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

রেড জোনে ড্রোন উড়ানোর বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেঁজগাও ডিভিশনের মোহাম্মদপুর জোনের এডিসি রওশানুল হক সৈকত বলেন, নিরাপত্তার জন্য পৃথিবীর সব দেশেই স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে কঠোর বিধি-নিষেধ আছে। আমাদের দেশেও স্পর্শকাতর এলাকায় ড্রোন ওড়ানো নিষেধ। এটা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের নিরাপত্তার জন্য জরুরি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী ড্রোন অপারেশন জোন রয়েছে, যেখানে রেড জোনে ড্রোন উড়ানো নিষিদ্ধ। বিমানবন্দর বা বিশেষ কেপিআই রেড জোনের মধ্যে পড়েছে। বিশেষ অনুমতি ছাড়া রেড জোনে ড্রোন উড়ানো যাবে না; এ বিষয়ে সবার সচেতন হওয়া জরুরি। যেকোনো দেশের রাষ্ট্রের নিরাপত্তার সঙ্গে কেপিআইয়ের নিরাপত্তা ওতপ্রোতভাবে জড়িত।


আরও খবর



মেঘনা নদীতে কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আশরাফুল আলম সজিব, ভোলা

Image

ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিন রুমে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে হাইমচর সংলগ্ন আবাল বিল চর এলাকার মেঘনায় এ আগুন লাগে বলে নিশ্চিত করেছেন ওই লঞ্চের ম্যানেজার শাহাবুদ্দিন।

প্রত্যক্ষদর্শী লঞ্চযাত্রী লিটন জানান, সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর লঞ্চটি চাঁদপুরের হাইমচরের মাঝের চর নামক এলাকার মধ্য মেঘনায় গেলে ইঞ্জিন রুমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এ সময় লঞ্চে থাকা যাত্রীদের চিৎকারে লঞ্চটিকে দ্রুত তীরে নিয়ে যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হয়। অনেক চেষ্টার পর লঞ্চের স্টাফরা আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। ইতোমধ্যে লঞ্চের ইঞ্জিন পুড়ে গেছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানা যায়নি। পরে কর্ণফুলী-৪ নামের অপর একটি লঞ্চ ঘটনাস্থলে গিয়ে যাত্রীদের উদ্ধার করে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।

বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুরের উপপরিচালক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রীবাহী কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন লাগলে নদীর পাড়ে লঞ্চটি তাৎক্ষণিক ভিড়িয়ে দেওয়া হয়। কর্ণফুলী-৩ এর যাত্রীদের কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের মাধ্যমে ফেরত আনা হচ্ছে এবং বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ডুবোচর পড়ায় কর্ণফুলী-৩ লঞ্চটি এখনো স্পটেই রয়েছে।

কর্ণফুলী-৪ এর মাস্টার মোবারক হোসেন বলেন, সুন্দরভাবে প্রায় সবাইকেই আমাদের লঞ্চে নিয়ে নিয়েছি। যাত্রীদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।


আরও খবর
কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




কাল খুলছে অফিস-আদালত, বাস-ট্রেনে শহরমুখী মানুষের ভিড়

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদ ও পহেলা বৈশাখের ছুটি শেষ হচ্ছে। দুই উৎসবকে কেন্দ্র করে ১০-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ছুটি চলছে। টানা পাঁচ দিন ছুটি শেষে সোমবার (১৫ এপ্রিল) খুলছে অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা ও শেয়ারবাজার। এরইমধ্যে ঈদ উদযাপন শেষে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা।

রবিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল থেকে ঢাকায় প্রবেশ করা প্রতিটি ট্রেনে ছিল যাত্রীদের ভিড়। প্রিয়জনের সঙ্গে সুখস্মৃতি নিয়ে ফেরা সাধারণ মানুষ বলছেন নির্বিঘ্নে রাজধানীতে ফিরতে পারছেন তারা।

মাথায় কাজের তাড়না, মননে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সুখস্মৃতি। ফেলে আসা আপনজন আর ঈদের আনন্দ। সব পেছনে ফেলে আবারো কর্মব্যস্ত হয়ে উঠবে রাজধানী। তবে স্কুল-কলেজ যেহেতু খুলছে আগামী সপ্তাহে, তখন রাজধানী স্বাভাবিকরূপে ফিরবে বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে যারা, নানা ব্যস্ততায় ঈদের ছুটিতে গ্রামে যেতে পারেননি তারাও ছুটছেন প্রিয়জনের সান্নিধ্য পেতে।


আরও খবর



জয়পুরহাটে পানির দামে বিক্রি হচ্ছে দুধ!

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের কালাইয়ে দুধের চাহিদা না থাকায় এক লিটার গরুর দুধ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। অথচ উপজেলার অনেক বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এক লিটার বোতলজাত পানি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। পানির দামে দুধ বিক্রি হওয়ায় উপজেলার শত শত দুগ্ধ খামারিরা দুঃচিন্তা ও হতাশায় ভুগছেন এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কালাই প্রেসক্লাবের মাঠের সামনে সপ্তাহে পাঁচ দিন দুধের বাজার বসে। সেখানে শুক্রবার দুধ বিক্রি করতে আসা কয়েকজন খামারি ও কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, একজন খামারির ১০ লিটার দুধ উৎপাদনে একটি দুগ্ধবর্তী গাভীর জন্য ভুসি, খৈল, ঘাস, ভিটামিন, বিদ্যুৎ বিল, লবণ, মজুরি, চিকিৎসাসহ খরচ হয় প্রায় ৬০০ থেকে থেকে ৬৫০ টাকা। একজন কৃষকের ১০ লিটার দুধ উৎপাদনে খরচ হয় ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। এক লিটার দুধ বিক্রি করে প্রায় ৩০ টাকা দুগ্ধ খামারির লোকসান হয় এবং একজন কৃষকের এক লিটার দুধ বিক্রি করে প্রায় ২০ টাকা লোকসান হচ্ছে।

দুধ বিক্রি করতে আসা কৃষক সোহেল, আনোয়ার, নুরনবীসহ আরও অনেকে জানান, সিন্ডিকেটের কারণে দুধের বাজার কমে যায়। তারা প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চান।

দুধ কিনতে আসা জাহিদুল, খন্দকার আরিফ, জামাল ও সোহরাব হোসেন জানান, কিছু দিন আগে ঈদুল ফিতরের সময় প্রচুর পরিমাণ দই ও মিষ্টি বিক্রি হওয়ার কারণে মানুষ দই, মিষ্টি কিনছে না। এ কারণে অল্প দিনের জন্য দুধের বাজার কম।

স্থানীয় খামারির মালিক আব্দুল আলিম সরকার ও শাহারুল জানান, দুধ বিক্রির জন্য নির্ধারিত ক্রয়কেন্দ্র প্রয়োজন। কিন্তু তাদের এখানে নেই। ক্রেতা না পেয়ে লোকসান করেই দুধ বিক্রি করতে হয়। সরকার যদি খামারিদের দিকে নজর না দেয়, তাহলে অনেকেই দুগ্ধ খামারির পেশা থেকে সরে আসবেন।

কালাই প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. হাসান আলী জানান, দুধের বাজার স্বাভাবিক রাখতে জয়পুরহাটে দ্রুতই দুধ সংগ্রহকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এতে করে খামারি ও কৃষকরা ন্যায্য দামে দুধ বিক্রি করতে পারবেন।


আরও খবর
কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪

কারামুক্ত হলেন মামুনুল হক

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪




জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গ নেদারল্যান্ডসে আটক

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জলবায়ু ও পরিবেশ কর্মী গ্রেটা থুনবার্গকে আটক করেছে নেদারল্যান্ডসের পুলিশ। শনিবার (৬ এপ্রিল) জীবাশ্ম জ্বালানিতে দেওয়া ভর্তুকির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে থুনবার্গসহ বেশ কয়েকজন হেগের একটি রাস্তা আটকে দেন।

এক্সটিনশন রেবেলিয়ন এনভায়রনমেন্টাল গ্রুপ-এর সঙ্গে এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন থুনবার্গ। বার্তাসংস্থা এএফপির সংবাদদাতা জানিয়েছেন, থুনবার্গ এবং অন্যান্য বিক্ষোভকারীদের একটি বাসে বসে থাকতে দেখা গেছে। ওই সময় পুলিশ আটক অভিযান অব্যাহত রেখেছিল।

শনিবার সকালে ডাচ সিটি সেন্টার থেকে একটি মাঠে যান থুনবার্গসহ কয়েকশ মানুষ। সেই মাঠের পাশে এ১২ নামের একটি মহাসড়ক অবস্থিত। এর আগেও এই সংগঠনটি মহাসড়কটি আটকে দিয়েছিল এবং পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামানসহ অন্যান্য শক্তি প্রয়োগ করেছিল।

তবে শনিবার এই সংগঠনের সদস্যদের মহাসড়ক অবরোধ করতে বাধা দেয় পুলিশ এবং সতর্কতা দিয়ে বলা হয় যদি সড়ক অবরোধ করা হয় তাহলে কঠোরতা অবলম্বন করা হবে।

তবে ওই সময় কিছু বিক্ষোভকারী অন্য আরেকটি পথ দিয়ে মহাসড়কটি অবরোধ করতে সক্ষম হন। ওই সময় সেখানে যান থুনবার্গও। তবে তখন পুলিশি বাধায় তাদের বিক্ষোভ হঠাৎ করেই পণ্ড হয়ে যায়।


আরও খবর