আজঃ মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম
যৌন হেনস্থার অভিযোগ, পরিচালক অরিন্দম শীলের বিরুদ্ধে এফআইআর সীমান্ত হত্যা বন্ধে সংশ্লিষ্টদের ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে সভা শনিবার, ব্যয় ৫ কোটি টাকা ড. ইউনূসের সঙ্গে অর্থনৈতিক সংলাপের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের আরও ৩৪ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ আন্দোলনে শ্রমিক দল কর্মী হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ১৩৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা বিশ্বকাপ জিততে নেইমারকে লাগবেই ব্রাজিলের: রদ্রিগো সায়েন্সল্যাবে আইডিয়াল ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ পেট্রোবাংলায় তিতাস গ্যাস কর্মীদের হামলা ইলিশ দিচ্ছে না বাংলাদেশ, হু হু করে দাম বাড়ছে ভারতে

সরকারের মেয়াদ নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয় : রিজওয়ানা হাসান

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ কতদিন হবে তা নিয়ে এখনই আলোচনা করা বা সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়। কারণ আপনি কি সংস্কার চান? সেটা না বোঝে মেয়াদের কথা বলতে পারব না। আর আপনারা যদি সংস্কার না চান, তখন আরেক কথা। কাজেই এখনই মেয়াদ-মেয়াদ করে অস্থির হওয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (৯ আগস্ট) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও জানান, আমরা সবাই যাতে একটি গণতান্ত্রিক দেশের যাত্রা শুরু করতে পারি, তার প্রস্তুতির জন্য এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সেই প্রস্তুতির জন্য যে সময় দরকার, সেটাই আমরা নেব। শেষ পর্যন্ত আমরা গণতন্ত্রের দিকে যাব।

রেজওয়ানা হাসান বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সিস্টেম পরিবর্তন করার জন্য তারা (শিক্ষার্থীরা) আন্দোলন করেছেন। সুতরাং দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে, আজকে আমাদের বেশিরভাগ আলোচনা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে।

তিনি আরও বলেন, ক্ষমতা একটা গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে পড়লে অসুবিধা হয় না। কিন্তু সরকার অগণতান্ত্রিক হলে তখন আইনের অপ্রয়োগ হয়। তাই সাইবার নিরাপত্তা আইনের যে বিধানগুলো অপ্রয়োগ করা যাচ্ছে, সেগুলো চিহ্নিত করে বাতিলের করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

দেশের বিভিন্ন জায়গায় ডাকাতির বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে এ উপদেষ্টা বলেন, বৈঠকে আইজিপিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল তার কাছে কী তথ্য আছে? তাছাড়া পুলিশের অনেকগুলো থানাও সচল নয়। ফলে তার কাছে সব তথ্য থাকবে সেটাও আমরা মনে করি না। তাই আলোচনা হয়েছে যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কাজে নামানো, বিশেষ করে পুলিশ সদস্যদের।


আরও খবর



সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ৩৫ ও অবসরের বয়স ৬৫ করার দাবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স যথাক্রমে ৩৫ ও ৬৫ বছর করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। বৃহস্পতিবার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. মো. আনোয়ার উল্ল্যাহ এবং মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের বয়স যথাক্রমে ৩০ ও ৫৯ (মুক্তিযোদ্ধা কোটাধারীদের যথাক্রমে ৩২ ও ৬০) বছর করা হয়েছিল। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য মতে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ুষ্কাল বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৭২.৩ বছর। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকের চাকরির অবসরের বয়সসীমা ৬৫ বছর এবং সুপ্রীমকোর্টের বিচারকদের চাকরির বয়সসীমা ৬৭ বছর। বিগত এবং বর্তমান সময়ে যে সব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাদের অনেকের বয়স ৬৭ বছরের বেশি।

চাকরিতে প্রবেশের বয়স নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানদণ্ড পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, বিশ্বের ১৬২টি দেশে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর, কোনো কোনো দেশে আবার এটি উন্মুক্ত। সেই সঙ্গে অবসরের বয়সসীমা বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট ভেদে ৬৫ থেকে ৬৭ বছর এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭২ বছর। সরকারি চাকরিতে প্রবেশ এবং অবসরে যাওয়ার বয়স বাড়ানোর বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে চাকরি প্রত্যাশী এবং চাকরিরতদের পক্ষে আন্দোলন ও দাবি উত্থাপিত হয়েছে।

বিগত ১৫ বছরের সরকারের জাঁতাকলে পড়ে বিভিন্নভাবে নিপীড়িত, বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার হয়ে সৎ ও যোগ্য কর্মকর্তারা সময়মতো পদোন্নতি ও উপযুক্ত পদে পদায়ন না হওয়ায় সরকারি কাজে তারা তাদের প্রকৃত মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হননি। 

এতে আরও বলা হয়, উপযুক্ত বর্ণনার পরিপ্রেক্ষিতে মেধাভিত্তিক নতুন প্রজন্মের চাহিদাভিত্তিক কাঙ্ক্ষিত সংস্কারমুখী পুনর্গঠিত দেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ ও অবসরের সময়সীমা যথাক্রমে ৩৫ ও ৬৫ বছর করার জন্য অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বর্তমান সরকারের প্রতি যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে।


আরও খবর



অতিরিক্ত সচিব হলেন ১৩১ কর্মকর্তা

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রশাসনে ১৩১ জন যুগ্মসচিবকে অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। রোববার (২৫ আগস্ট) পদোন্নতির আদেশ জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।

পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের অনেকেই গত আওয়ামী লীগের সরকারের আমলে বঞ্চিত হয়েছেন।

অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা যে তারিখ থেকে কনিষ্ঠ কর্মকর্তা দ্বারা অতিক্রান্ত হয়েছেন, সেই তারিখ থেকে তাদের পদোন্নতি কার্যকর হবে এবং তারা বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।


আরও খবর



ড. ইউনূসকে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের চিঠি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে একটি চিঠি দিয়েছে।

সোমবার (২৬ আগস্ট) এক বিবৃতিতে সেই চিঠির কথা নিশ্চিত করেছে এইচআরডব্লিউ। চিঠিটি লেখা হয়েছে, গত ১৯ আগস্ট, যা গতকাল ২৬ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টাকে লেখা সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া ঘটনার তদন্ত ও জবাবদিহিতার জন্য একটি স্বাধীন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের উচিৎ জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের আসন্ন অধিবেশনে একটি রূপরেখা চাওয়া। চলতি বছরের ৯ সেপ্টেম্বর কাউন্সিলের ৫৭তম অধিবেশন শুরু হবে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের প্রশাসনে গুম, নির্যাতন এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য এবং আন্তর্জার্তিক মানদণ্ড ঠিক রাখতে অন্তর্বর্তী সরকারের উচিৎ জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কাজ করা।

এ ছাড়া বাংলাদেশে আশ্রয়প্রার্থী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সুরক্ষা দেওয়া, অন্তর্বর্তী সরকারে নারী প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি এবং র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র‍্যাবের মতো বাহিনীকে ভেঙে দেওয়ার আহ্বানও জানানো হয় এই চিঠিতে।


আরও খবর



প্রয়োজন হলে সিকিম-ত্রিপুরায় ত্রাণ পাঠানো হবে : উপদেষ্টা নাহিদ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ থেকে ভারতের সিকিম-ত্রিপুরায় ত্রাণ সহায়তা পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।

শুক্রবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে নিজের ফেসবকু আইডিতে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

ওই পোস্টে নাহিদ ইসলাম লিখেছেন, বাংলাদেশ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট ও দেশ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ এবং যে কোনো সংকট মোকাবিলায় প্রস্তুত। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সংগ্রামী ছাত্র-জনতা এবং সশস্ত্র বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরলসভাবে উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম করে যাচ্ছে বন্যাকবলিত এলাকায়। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, প্রবাসী বাংলাদেশি ও দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরাও সহযোগিতা করছে। ইনশাআল্লাহ আমরা দ্রুত দুর্যোগকাল কাটিয়ে উঠতে পারব। প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ থেকে সিকিম-ত্রিপুরায় ত্রাণ সহায়তা পাঠানো হবে।

এর আগে নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, আগাম সতর্কতা ছাড়া বাঁধ খুলে দিয়ে ভারত অমানবিকতার পরিচয় দিয়েছে।

নাহিদের এমন বিবৃতির জবাবে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, আমরা ডম্বুরের গেট খুলে দিয়েছি, সেটা যে সঠিক তথ্য নয়, তা দেখার জন্য তারা যদি সীমান্ত পেরিয়ে ত্রিপুরায় আসেন, আমি নিজে গাড়ি করে তাদের নিয়ে যাব ডম্বুর দেখাতে।

তিনি বলেন, তারা নিজেরা দেখতে পারেন যে, আমরা নিজের থেকে গেট খুলে দিতে পারি কি না! সেটা সম্ভব কি না! যে প্রচারটা করা হচ্ছে ডম্বুর গেট খুলে দেওয়া নিয়ে, সেটা অপপ্রচার ছাড়া কিছু না। গোমতী জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের কোনো গেট খুলে দেওয়া হয়নি।

তিনি আরও বলেন, এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের জলাধারটির সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতা ৯৪ মিটার। জলস্তর এর বেশি উঠলেই একা একাই জল গেট দিয়ে বেরিয়ে যাবে। জলস্তর আবার নিচে নেমে গেলে নিজের থেকেই গেট বন্ধ হয়ে যাবে।

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৯৩ সালের ২১ আগস্ট ত্রিপুরার সাব্রুমে একদিনে ২৪৭ মিলিমিটার বৃষ্টির রেকর্ড ছিল। আর এ বছর ২০ আগস্ট একদিনে বৃষ্টি হয়েছে ৩৭৫.৮ মিলিমিটার। ঠিক ৩১ বছর পরে একদিনে এত বেশি বৃষ্টি হয়েছে। পুরো মাসের হিসাব যদি দেখি, আগস্ট মাসের ২১ দিনে স্বাভাবিক বৃষ্টি হওয়ার কথা ছিল ২১৪ মিলিমিটার। সেখানে বৃষ্টিপাত হয়েছে ৫৩৮.৭ মিলিমিটার। অর্থাৎ ১৫১ শতাংশের বেশি। এত বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই এত বড় বন্যা দেখা গেছে।


আরও খবর



বন্যার্তদের মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আবু বকর সিদ্দিক, মোংলা প্রতিনিধি

Image

খুলনার পাইকগাছা উপজেলার বন্যার্তদের মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী বিতরণ করেছে কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন।

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষদের উদ্ধারকার্য, বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রেখেছে এ বাহিনী।

সম্প্রতি অতিরিক্ত জোয়ারের কারণে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার ভদ্রা নদী সংলগ্ন বাঁধ ভেঙ্গে ১৩টি গ্রাম প্লাবিত হওয়ার ফলে জনজীবন বিপন্ন হয়ে পরে। এরূপ দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড উপকূল, চরাঞ্চলের মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনে এগিয়ে এসেছে। 

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) পাইকগাছা উপজেলার দেলুটি ইউনিয়নের পানি বন্দীদের সার্বিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি মেডিকেল ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে সর্বমোট ২০৩ জন অসহায়, গরীব, দুস্থ ও শিশুদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী প্রদান করে।

এ সময়ে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী প্রদান কার্যক্রমে মেডিকেল দলের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,  সার্জন লেঃ কমান্ডার মোঃ জাকির হোসাইন, এএমসি।


আরও খবর