আজঃ বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

সরকারি গাছ চোরদের ধরলো জনগণ, ছাড়লো চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৯ জুন ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
Image

মদারীপুর থেকে দেলোয়ার হোসাইন

মাদারীপুরের রাজৈরে সরকারি গাছ কেটে নিয়ে পালানোর সময় তিন চোরকে আটক করে স্থানীয় জনগণ। পরে বিচারের আশ্বাসে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দিয়েছে ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের লক্ষের বাজার এলাকায়। তবে চেয়ারম্যানের দাবি পুলিশ না নেওয়ায় চোরগুলোকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় সমালোচনার ঝড় উঠলে বিষয়টি সারা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং গণমাধ্যমকর্মীরা জানতে পারে।

আটককৃতরা হলো- উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের দিঘলিয়া গ্রামের বাঙ্গীর ছেলে নূর মোহাম্মাদ বাঙ্গী (৪৫), একই ইউনিয়নের মাচকান্দি গ্রামের সিরাজ মোল্লার ছেলে হারুন মোল্লা (৩০) ও হারুনের চাচাতো ভাই আরিফ মোল্লা (২৫)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত (২৬ জুন) শনিবার গভীর রাতে লক্ষের বাজার এলাকার রাস্তার পাশ থেকে ৭/৮ জন লোক একটি সরকারি মেহগনি গাছ কেটে ভ্যানে করে নিয়ে পালাচ্ছিল। এসময় স্থানীয়রা চারিদিক থেকে তাদের ঘেরাও করে তিনজনকে ধরতে সক্ষম হয়। বাকিরা টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরে রবিবার (২৭ জুন) ভোরে রাজৈর উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেনকে বিষয়টি জানানো হয়। তিনি চোরগুলোকে ইউনিয়ন পরিষদে নেয়ার নির্দেশ দিলে চৌকিদাররা নিয়ে আসে। এক পর্যায়ে কোন আইনি পদক্ষেপ না নিয়েই অদৃশ্য কারণে ওইদিনই বেলা ১২ টার দিকে চোরেদের ছেড়ে দেন চেয়ারম্যান। এ ঘটনায় জনমণে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে, স্থানীয় বাজারগুলোতে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।

পাইকপাড়ার দফাদার বিপ্লব জানান, রবিবার (২৭ জুন) ভোরে ৯নং ওয়ার্ড মেম্বার লুৎফর মোল্লা আমাকে চোর আটক করার বিষয়টি জানায়। পরে আমিসহ ৩/৪ জন চৌকিদার নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই এবং চেয়ারম্যানের কথা মতো পাইকপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসি। পরে কি দইদরবার করছে তা আমি জানি না। কিন্তু কিছুক্ষন আটকে রাখার পর চেয়ারম্যান আমাকে বললো ওদের ছেড়ে দে। পরে ছেড়ে দিছি। তবে গাছের টুকরোগুলো ইউনিয়ন পরিষদের সামনে রাখা হয়েছে।

পাইকপাড়ার চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন জানান, তিনজন সরকারি গাছ চোর ধরে স্থানীয়রা। তখন আমি এলাকায় ছিলাম না। বিষয়টি আমি পুলিশকে জানিয়েছি কিন্তু তারা খবর পেয়েও আসেনি। পরে প্রয়োজন হলে বা চোরদের ডাকলে তারা আসবে এ শর্তে রবিবার দুপুরে চোরদের নিয়ে গেছে চোরের এলাকার লোকজন।

এ ব্যাপারে রাজৈর থানার ওসি মো. শেখ সাদিক জানান, চেয়ারম্যান আমাকে এ বিষয়ে কিছু বলেনি। আমার বরাত দিতে পারে। কিন্তু আমি কিছু জানিনা।

নিউজ ট্যাগ: মাদারীপুর

আরও খবর



গুলশানে বারের সামনে চুলোচুলি, সেই ৩ নারী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর গুলশান-২ নম্বরের ক্যাফে সেলেব্রিটা বারের সামনে সম্প্রতি কয়েকজন নারীর চুলোচুলি ও মারামারির ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

গ্রেপ্তার তরুণীরা হলেন- শারমিন আক্তার মিম, নুসরাত আফরিন বৈশাখী ও ফাহিমা ইসলাম।

হারুন অর রশীদ বলেন, বারের সামনে কয়েকজন নারীর মধ্যে হাতাহাতির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামলা করেন। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে অভিযুক্ত ৩ নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এর আগে, গত ১৪ এপ্রিল বারের সামনে সাদা পোশাক পরা নারী ও লাল শাড়ি পরা এক নারীর মধ্যে হাতাহাতির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।

এতে দেখা যায়, হাতাহাতির সময় চিৎকার করছিল নারীরা। কয়েকজন পুরুষ তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন।


আরও খবর
ঢাকার বাতাসের মান আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় আসামে তালিকাভুক্ত ২ অপরাধী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়ার সময় দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে আসাম পুলিশ। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আইএসআইএসের ওই দুই শীর্ষ নেতার ভারতে নাশকতার পরিকল্পনা ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। খবর হিন্দুস্তান টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও এর সহযোগী এজেন্সিগুলোর কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের (এসটিএফ) একটি দল ধুবড়ি সেক্টরে তালিকাভুক্ত ওই দুই যুবককে গ্রেপ্তারে মোতায়েন করা হয়। এদের ভারতের জাতীয় তদন্তকারী সংস্থাও (এনআইএ) খুঁজছিল।

পুলিশের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যায় এসটিএফ দল আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকায় তল্লাশি শুরু করে এবং বুধবার (২০ মার্চ) ভোরে ধুবড়ির ধর্মশালা এলাকায় দুই সন্দেহভাজনকে আটক করে।

আসাম পুলিশের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণবজ্যোতি গোস্বামী এক বিবৃতিতে বলেন, দু'জনকেই গ্রেপ্তার করে গুয়াহাটিতে স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

গ্রেপ্তারদের নাম হরিশ আজমল ফারুকি ওরফে হরিশ আজমল ফারুখি ও অনুরাগ সিং ওরফে রেহান। পুলিশ জানিয়েছে, ফারুকি উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনের বাসিন্দা এবং অনুরাগ সিং হরিয়ানার পানিপথের বাসিন্দা। তারা সেখানে কী করছিল তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। অনুরাগ সিং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন এবং তার স্ত্রী বাংলাদেশি নাগরিক।

দু'জনকেই ভারতে আইএসআইএস-এর উচ্চ প্ররোচিত ও অনুপ্রাণিত নেতা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, যারা সদস্য নিয়োগ, সন্ত্রাসে অর্থায়ন এবং ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) ব্যবহার করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত।

নিউজ ট্যাগ: আসাম আইএস

আরও খবর
থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




টাঙ্গাইলের এমপির ভাইয়ের বিরুদ্ধে আবারও ধর্ষণের অভিযোগ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সূত্র ধরে গত দুই মাস আগে টাঙ্গাইলের সংসদ সদস্য তানভির হাসান ছোট মনিরের বড় ভাই গোলাম কিবরিয়া ওরফে বড় মনিরের সাথে পরিচয় হয় ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রীর। গত বৃহস্পতিবার তাদের প্রথম দেখা হয় উত্তরায়। এর একদিন পর শুক্রবার রাতে আবারো সেখানকার একটি রেস্টুরেন্টে দেখা করার কথা বলে তরুণীকে ডেকে নেন বড় মনির। এরপর তুরাগ থানর প্রিয়াঙ্কা সিটিতে একটি ফ্ল্যাটে নিয়ে যান মেয়েটিকে।

ভুক্তভোগীর অভিযোগ, এই বাসাটিতেই অস্ত্রের মুখে তাকে ধর্ষণ করে বড় মনির। পরে তাকে ফেলে চলে যায় বড় মনির। এরপর ভুক্তভোগী ট্রিপল নাইনে কল করলে, তাকে উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ফ্ল্যাটটিতে পরিবারসহ বড় মনিরের বেশ কিছু ছবিও পাওয়া যায়। পাসওয়ার্ড না থাকায় ফ্ল্যাটের সিসিটিভি ফুটেজ তাৎক্ষনিক দেখতে পারেনি পুলিশ। তবে জব্দ করা হয় ডিবিআর মেশিন।

পুলিশ বলছে, আসামী যেই হোক তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে। তুরাগ থানার ওসি আবু সাঈদ মিয়া বলেন, অপরাধ যে করবে তাকে সাজা পেতেই হবে। আমরা আইনগত ভাবেই এগিয়ে যাবো। এখানে বাঁধার কিছু নেই।

এর আগেও ২০২২ সালে ধর্ষণ মামলার আসামী ছিলেন টাঙ্গাইলের এই বড় মনি।
নিউজ ট্যাগ: বড় মনির

আরও খবর



হলমার্ক কেলেঙ্কারি

তানভীর-জেসমিনসহ ১৮ জনের মামলার রায় আজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী জেসমিন ইসলামসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার জন্য আজ দিন ধার্য রয়েছে। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম এ রায় ঘোষণা করবেন।

গত ১২ মার্চ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।

এর আগে ২৮ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন। এদিন ( ২৮ ফেব্রুয়ারি) এ মামলার রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন দুদকের আইনজীবী মীর আহম্মেদ সালাম মামলাটি রায় থেকে উত্তোলন পূর্বক দুইজন ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আবেদন করেন। আদালত দুদকের আবেদনটি মঞ্জুর করেন। এরপর আদালত মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৪ মার্চ দিন ধার্য করেন। এদিন (৪ মার্চ) তৎকালীন ঢাকার দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এদিন তাদের সাক্ষ্য শেষে যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ১২ মার্চ দিন ধার্য করেন। গত ১২ মার্চ রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, ভুয়া ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের হিসাবে সুতা রপ্তানির নামে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন। ২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করে দুদক। ২০১৬ সালের ২৭ মার্চ ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা মামলার অভিযোগ গঠন করে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ বদলির আদেশ দেন।

এ মামলার আসামিরা হলেন হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ, তার স্ত্রী ও গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম, তানভীরের ভায়রা ও গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক তুষার আহমেদ।

টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, প্যারাগন গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশী নিটের এমডি মো. আবদুল মালেক ও সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকার।

এছাড়া সোনালী ব্যাংকের হোটেল শেরাটন বা রূপসী বাংলা শাখার সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন ও সোনালী ব্যাংক ধানমন্ডি শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেসা মেরি। সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জিএম অফিসের জিএম ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, ডিএমডি মাইনুল হক, উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শেখ আলতাফ হোসেন ও সফিজউদ্দিন এবং এজিএম মো. কামরুল হোসেন খান। এর মধ্যে আসামি জামাল উদ্দিন সরকার, আলতাফ হোসেন জামিনে রয়েছেন। এছাড়া সাইফুল, মতিন, হুমায়ুন, গোপাল নাথ, তসলিম, সাইফুল, মেরী ও জাকারিয়া পলাতক রয়েছেন।


আরও খবর
পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




বৃষ্টিতে ঢাকার বায়ুর মানে উন্নতি

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। অন্যদিকে, শনিবার মধ্যরাতে বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বায়ুর মানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

রোববার (২৪ মার্চ) সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।

দূষণ তালিকার শীর্ষে থাকা দিল্লির স্কোর ২৭৩ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা। এই শহরটির স্কোর ১৬৮ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

অন্যদিকে, রাজধানী ঢাকা রয়েছে ১১ নম্বরে। এই শহরের স্কোর ১৫২ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর