গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে ঈদ উদযাপন
করতে আপনি যখন গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হয়েছেন গ্রামের বাড়িতে যাবেন আবার কর্মস্থলে ফিরে
কাজে যোগ দিবেন এই ঢাকা মহানগরীতে ঠিক সেই সময়ে বৃষ্টিতে ভিজে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যগণ
দিনরাত পরিশ্রম করে আপনাদের আনন্দগুলোকে যেন তাদের নিজেদের আনন্দ হিসেবে অবিরাম দায়িত্ব
পালনে অনন্য ভূমিকা রাখছেন।
এই বর্ষায় ঈদুল আযহা-২০২৩ উদযাপনে মানুষ
যখন ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে এক স্থান হতে অন্য স্থানে যাতায়াত করছে তখন ঝড়, বৃষ্টি ও
তুফানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় চেকপোস্ট ও পেশাদারি ব্যবস্থাপনায় মহানগরবাসীর
নিরাপত্তায় ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের সদস্যগণ যেন জনসেবায় এক অনন্য আনন্দ পাচ্ছেন ।
আজ অতিবৃষ্টিতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারসেকশনে
গিয়েছিলাম তাদের সাহস যোগাতে। আপনারা সকলেই জানেন, বিজ্ঞজনদের মতে একটি আদর্শ নগরীর
জন্য ২৫% রাস্তা থাকা আবশ্যক কিন্তু ঢাকা মহানগরীর রাস্তা রয়েছে মাত্র ৭.৫%। নগরবিদদের
মতে, আবার সেই ৭.৫% রাস্তার মধ্যে ১-২% রাস্তা ব্যবহার অনুপযোগী বিভিন্ন কারণে ও অকারণে।
জনগণের বিভিন্ন মন্তব্য, অপরিকল্পিত নগরীর পরিকল্পিত উন্নয়ন ও শত সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও জনসেবায় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের যে আন্তরিকতা, মনোবল ও পেশাদারিত্ব, তা বোঝা গেল পানিতে ডুবে যাওয়া রাস্তায় বৃষ্টিতে ভিজে সহকর্মীদের ইন্টারসেকশন ব্যবস্থাপনায় অনন্য ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া দেখে। তাই ক্যামেরাবন্দী করে রেখে দিলাম আজকের ব্যবস্থাপনার কিছু কর্ম। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও জনসেবায় ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগ।
গণমাধ্যমে কথা গুলো বলছিলেন, মো: জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগ।