আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

স্বরূপকাঠি ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করায় আনন্দ মিছিল

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
হযরত আলী হিরু, স্বরূপকাঠি

Image

বিবাহিত ও দলীয় কার্যক্রমে দীর্ঘদিন ধরে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

রবিবার (৪ ডিসেম্বর) পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অনিরুজ্জামান অনিক ও সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজল স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, স্বরূপকাঠি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রনী দত্ত জয় বিবাহিত এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেছেন। সাধারণ সম্পাদক ইমরান আহম্মেদ ইমু ছাত্রলীগের কার্যক্রম থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ নিষ্ক্রিয়। জেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সাংগঠনিক কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণ করার অনুরোধ করা হলেও নিষ্ক্রিয় রয়েছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনের প্রস্তুতি উপলক্ষে বর্ধিত সভায়ও অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে সদ্য বিলুপ্ত ওই কমিটির বিরুদ্ধে। এদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণার পরপরই সন্ধ্যায় স্বরূপকাঠি পৌর শহরে আনন্দ মিছিল করেছে উপজেলা ছাত্রলীগের একাংশ ও পৌরছাত্র লীগের নেতাকর্মীরা। তারা দলীয় কার্যালয় থেকে এক মিছিল শুরু করে জগন্নাথকাঠি বন্দর ও পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়।

পরে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সম্মুখে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. নেয়ামত উল্লাহ রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামল দত্ত, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি মিঠুন আশ্চর্য অনুয, সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ মাহমুদ, উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা মেহেদী হাসান শিমুল, অনিক আশ্চর্য, মিমোর রেজা অনি, তাওসিফ কবির, পৌর ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তানিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সজিব ওয়াজেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাসেল প্রমুখ।

সাংগঠনিক কার্যক্রমকে গতিশীল করার লক্ষ্যে পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় স্বরূপকাঠি উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে বলে জানান পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অনিরুজ্জামান অনিক ও সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ সজল।


আরও খবর



ইসরায়েলে গাড়ি চাপায় পাঁচ বিক্ষোভকারী আহত

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরায়েলের তেল আবিবে বিক্ষোভের কেন্দ্রস্থলের কাছে একটি গাড়ি চাপায় পাঁচ বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, জরুরি মেডিকেল টিম আহতদের ইচিলভ হাসপাতালে সরিয়ে নিয়েছে এবং একজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে।

সংবাদমাধ্যম ওয়ালার হয়ে কাজ করা সাংবাদিক উরি সেলার পোস্ট করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। হামাসের হাতে বন্দীদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে বিক্ষোভ করে আসছে ইসরায়েলি নাগরিকরা।

খবর অনুসারে, জেরুজালেমে বিক্ষোভকারীরা জিম্মি চুক্তির দাবি জানাচ্ছে। তারা বলছে, বন্দীরা কেবল চুক্তির মাধ্যমেই ফিরে আসবে, যুদ্ধের মাধ্যমে নয়।


আরও খবর



ঢাকায় ওভারব্রিজে উড়োজাহাজ আটকে বিপত্তি, সরানো হলো লেজ খুলে

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানী ঢাকার বিজয় সরণি থেকে মহাখালী অভিমুখী সড়কে যাওয়ার পথে ফুটওভার ব্রিজে আটকে যায় একটি উড়োজাহাজ। এতে কিছু সময়ের জন্য যানজটের সৃষ্টি হয় ওই সড়কে। পুরাতন এ উড়োজাহাজ বড় ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়ার সময় ঘটে এ বিপত্তি। পরে ওই উড়োজাহাজের লেজ খুলে সরানো হয়।

রবিবার (৩১ মার্চ) রাত সোয়া ১০টার দিকে বিএএফ শাহীন কলেজের গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নীল-সাদা রঙের ডরনিয়ার ২২৮ টার্বোপ্রপ উড়োজাহাজটির গায়ে লেখা ছিল বাংলাদেশ নেভি। ২০১৩ সালে নৌবাহিনীতে যে দুটি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্র্যাফট যুক্ত করা হয়েছিল, এটি তার একটি।

স্থানীয়রা জানায়, একটি ট্রাকে (ট্রেইলার) করে পুরাতন উড়োজাহাজটি নেয়া হচ্ছিল। ওই উড়োজাহাজের দুই পাশের ডানাগুলো আগেই খুলে রাখা হয়েছিল। তবে উড়োজাহাজের লেজ আটকে যায় ফুটওভার ব্রিজের সঙ্গে। এতে ট্রাকটিও ফুটওভার ব্রিজের নিচে আটকে থাকে।

পরে বেশ কিছুক্ষণ আটকে থাকার পর একটি ফর্ক লিফট এনে কয়েকজন কর্মী উড়োজাহাজের লেজটিও খুলে ফেলেন। পরে ফুটওভার ব্রিজের নিচ থেকে মুক্ত হয়ে সামনে এগোনোর সুযোগ পায় উড়োজাহাজবাহী ট্রাকটি।

এ ঘটনায় কিছু সময় যানজট থাকে ওই সড়কে। পরে অবশ্য ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা পাশ দিয়ে যান চলাচলের ব্যবস্থা করে দেন। একপর্যায়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ট্রাকটি উড়োজাহাজ নিয়ে মহাখালীর দিকে চলে যায়। তবে উড়োজাহাজটি কোথায় নেয়া হচ্ছিল তা জানা যায়নি।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড পৌনে ৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া গেছে। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

২২০ জনের একটি দল দীর্ঘ সাড়ে ১৮ ঘণ্টায় এ টাকা গণনা কাজে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও দানবাক্সে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স খুলে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা মসজিদের দোতলায় এনে গণনার কাজ চলে।

কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টাকাগুলো পুলিশি নিরাপত্তায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

মসজিদ পরিচালনা কমিটির সূত্রে জানা গেছে, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাঙ্ক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়ে। তিন মাস পরপর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।


আরও খবর



আলুর দাম বাড়ার কারণ জানা গেল

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদের পর থেকে হিলি স্থলবন্দর এলাকায় বৃদ্ধি পেয়েছে আলুর দাম। প্রতিকেজি আলুর দাম বেড়েছে ১০-১২ টাকা। চাহিদার তুলনায় দেশীয় আলুর সরবরাহ কম এবং ভারত অভ্যন্তরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আলু ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে দেশটির অভ্যন্তরে দেখা দিয়েছে সংকট। দামও বেড়েছে। এতে কেজিতে ৬-৭ টাকা বেশি দামে আমদানি করতে হচ্ছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) হিলি স্থলবন্দরে গিয়ে দেখা যায়, ভারত থেকে আলু আমদানি পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। ঈদের আগে যে ভারতীয় আলু বন্দর অভ্যন্তরে পাইকাররা কেজিতে ২৮-৩০ টাকা কেজিতে কিনেছে। সেই আলুর দাম হাঁকা হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা। আমদানিকৃত এসব আলুর মান অনেকটাই খারাপ।

কারণ হিসেবে আমদানিকারকরা জানান, ভারত অভ্যন্তরে বৃষ্টি হওয়ার কারণে কিছুটা পচন ধরেছে। আলু আমদানিকারক মেসার্স সততা বাণিজ্যালয়ের স্বত্বাধিকারী সেলিম হোসেন বলেন, ঈদের আগে ভারতে আলুর দাম ছিল ২৮-২৯ টাকা। ভারতে কৃষকরা আলু কোল্ড স্টোরে সংরক্ষণ করার কারণে সেখানে আলুর সংকট। তাই পূর্বের তুলনায় কেজিতে ৭-৮ টাকা বেশি দরে কিনতে হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি না হলে দেশে আলুর দাম ৭০/৮০ টাকা হবে।

হিলি স্থলবন্দরে আলু কিনতে আসা পাইকার আইয়ুব আলী জানান, ঈদের ছুটি শেষে সোমবার প্রথম আলু আমদানি হয়। ওই দিন ৩৬-৩৮ টাকা দরে আলু কিনে বিভিন্ন মোকামে পাঠানো হয়েছে। আজ আলুর দাম হাঁকা হচ্ছে ৩৮-৩৯ টাকা। তাছাড়া আলুর মানও খারাপ।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন জানান, হিলি স্থলবন্দরে আলু আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। রমজানে আলু আমদানিতে খরচ পড়তো ২৮-২৯ টাকা। সম্প্রতি ভারত অভ্যন্তরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে সেখানে আলুর আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে দেশটির অভ্যন্তরে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। এতে পূর্বের তুলনায় অন্তত ৫-৭ টাকা বেশি দরে কিনতে হচ্ছে।

এদিকে হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ভারতীয় আমদানিকৃত আলু ৪২ টাকা। হল্যান্ড (দেশীয় হাইব্রিড) ৪৮ টাকা, এবং দেশীয় আলু ৫২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

হিলি স্থলবন্দরের তথ্য মতে, গত ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৪ হাজার ৭১৭ মেট্রিকটন আলু আমদানি হয়েছে এ বন্দর দিয়ে।

নিউজ ট্যাগ: আলু আগাম আলু

আরও খবর



সুদহার সাড়ে ১৩ শতাংশ ছাড়ালো

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

ব্যাংক ঋণের সুদহার বেড়ে সাড়ে ১৩ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এই সুদহার ১ এপ্রিল রবিবার থেকে প্রযোজ্য হবে এবং পুরো এপ্রিল মাসের জন্য তা বহাল থাকবে। গত জুলাই মাসের পর এটাই হবে ঋণের ওপর সর্বোচ্চ সুদহার।

এতে বিপাকে পড়ছেন ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাসহ ব্যাংকের ঋণগ্রহীতারা। কারণ নতুন করে ব্যাংকঋণ নিতে গেলেই গুনতে হচ্ছে বেশি সুদ। এর ফলে ব্যবসার খরচও বেড়ে যাচ্ছে।

এদিকে ঋণের সুদহার বাড়ার পাশাপাশি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এখন আমানতের ওপর সুদের হারও বেড়েছে।

সুদহার নির্ধারণে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন একটি নতুন পদ্ধতি অনুসরণ করছে। এর ফলে ঋণের সুদ এখন প্রতি মাসেই বাড়ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকে ঋণের সর্বোচ্চ সুদ ছিল ১২ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মার্চে তা বেড়ে হয় ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ। এর আগে ঋণের ওপর সর্বোচ্চ সুদের হার নির্ধারিত ছিল ৯ শতাংশে।

অবশ্য গত জুলাই মাসে সুদের হার বেঁধে দেওয়ার ওই পদ্ধতি থেকে সরে আসে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে সিক্স মান্থস মুভিং অ্যাভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল বা স্মার্ট পদ্ধতিতে ঋণের সুদের ভিত্তি হার নির্ধারিত হয়। এই ভিত্তি হারের সঙ্গে এর আগে বাড়তি ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদ যুক্ত হলেও এবারে বাংলাদেশ ব্যাংক ৩ শতাংশ সুদ যোগ করার জন্য বলেছে। ভিত্তি হার ও বাড়তি সুদ এই দুইয়ে মিলে ঋণের চূড়ান্ত সুদহার নির্ধারণ করে ব্যাংকগুলো।

প্রসঙ্গত, চলতি মার্চ মাস শেষে স্মার্ট হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৫৫ শতাংশে। এর সঙ্গে ৩ শতাংশ সুদ যুক্ত করলে ঋণের সুদ দাঁড়ায় ১৩ দশমিক শূন্য ৫৫ শতাংশ।

এর আগে ২০২০ সালের এপ্রিলে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকঋণের সর্বোচ্চ সুদ ৯ শতাংশে নির্ধারণ করে দিয়েছিল। তবে অর্থনীতিতে সংকট শুরু হলে গত বছরের জুন থেকে ব্যাংকঋণের সুদহার নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি স্মার্ট চালু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সরকারের ট্রেজারি বিলের ছয় মাসের গড় সুদহারের ভিত্তিতে ব্যাংকের এ সুদহার নির্ধারিত হচ্ছে। প্রতি মাসের শুরুতে বাংলাদেশ ব্যাংক স্মার্ট সুদহার প্রকাশ করে।

গত জানুয়ারির শেষে স্মার্ট রেট বেড়ে হয়েছিল ৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে এই হার আরও বেড়ে হয় ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, মার্চে যা আরও বাড়ে।


আরও খবর