আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

টাঙ্গাইলে অটোরিকশার পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত ৪

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

Image

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই স্কুলছাত্রসহ চারজন নিহত হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে ধনবাড়ী উপজেলার বাঘিল নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- মধুপুর উপজেলার বাঘিল গ্রামের আবুল কামালের মেয়ে রসনি আক্তার (১৩), একই গ্রামের জয়নাল আবেদীনের মেয়র বিথি আক্তার (১৩), নরিল্যাহ সাহা পাড়া গ্রামের ইজিবাইকচালক আ. হাকিম (৬০) ও হাদিরা বাজারের ভ্যানচালক গোলাম মোস্তাফা।

রসনি ও বিথি ধনবাড়ী ভাউঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। এ ঘটনায় কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধ : মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মমতাজ গ্রেপ্তার

এ ঘটনায় এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে। পরে ইউএনও, উপজেলা চেয়ারম্যান, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার ফারহানা আক্তার ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের আশ্বাসে তারা অবরোধ তুলে নেয়।

ধনবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এইচএস জসিম উদ্দিন জানান, জামালপুর থেকে ঢাকাগামী এসটি এক্সপ্রেস পরিবহনের বাসটি একটি অটোরিকশার পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে ৪ যাত্রী নিহত হন।


আরও খবর



বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ড

পুড়ে মারা গেলেন এডিশনাল ডিআইজির বুয়েট পড়ুয়া মেয়ে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত হয়েছেন দেশের শীর্ষ বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্রী লামিশা ইসলাম। তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে কর্মরত অতিরিক্ত ডিআইজি মো. নাসিরুল ইসলাম বিপিএমের মেয়ে লামিশা।

২০১৮ সালে অসুস্থতাজনিত কারণে লামিশার মারা যান মা। এরপর ছোট বোন আর বাবাকে আগলে রাখতেন লামিশা। দুই কন্যা সন্তানের কথা চিন্তা করে পুলিশ কর্মকর্তা বাবা ডিআইজি মো. নাসিরুল ইসলাম আর বিয়ে করেননি। স্কুল-কলেজ পেরিয়ে লামিশা ভর্তি হয়েছিলেন দেশসেরা বিদ্যাপীঠে। কিন্তু মেধাবী এই শিক্ষার্থীর জীবন প্রদীপ নিভে গেল রাজধানীর বেইলি রোডের আগুনে।

এ নিয়ে বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ছোট বেলায় মা হারা পরিবারে লামিশারা ছিল দুই বোন। হঠাৎ আগুনে আবারও বিধ্বস্ত হলো এ পরিবারটি। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে আগুনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনও বলেছিলেন, আমাদের একজন সহকর্মীর মেয়ে মারা গেছেন। পরে জানা যায়, সেই মেয়েটিই নিহত লামিশা ইসলাম।

লামিশাকে হারিয়ে বাবা পুলিশ সদর দফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি (রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং-১) নাসিরুল ইসলাম হয়ে পড়েছেন বাকরুদ্ধ। তার সহকর্মীরাও শোকে স্তব্ধ হয়ে গেছেন।

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ভবনে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার সংবাদ আসে ফায়ার সার্ভিসের কাছে। এরপর ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এ ঘটনায় অন্তত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এছাড়া, গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২২ জন। আহত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শেখ হাসিনা বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এবং রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নিহতদের মধ্যে ৩৫ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছে প্রশাসন।

পরিস্থিতিকে ভয়াবহ উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যারা এখন পর্যন্ত বেঁচে আছেন, তাদের বেশিরভাগের শ্বাসনালি পুড়ে গেছে। আহতরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সবাইকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ভয়াবহ এই আগুনের ঘটনার নেপথ্যের কারণ, ভবনের অগ্নি নিরাপত্তা ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণসহ হতাহত বেশি হওয়ার কারণ অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।


আরও খবর



ফের টেকনাফ সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্কে স্থানীয়রা

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে নাফ নদীর ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তর থেকে আবারও তীব্র বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির শব্দ ভেসে আসছে। শনিবার (০২ মার্চ) সকাল ৬টা থেকে উপজেলার হোয়াইক্যংয়ের ও হ্নীলা ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী মিয়ানমার এলাকায় থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শোনার কথা জানিয়েছেন সীমান্ত এলাকায় বসবাসরতরা। এ সময় মিয়ানমারের অভ্যন্তরে আগুনের কালো ধোঁয়াও দেখেছেন তারা।

হ্নীলা এলাকার বাসিন্দা তারেক মাহমুদ রনি বলেন, ২০১৭ সালের পর আবারও দাউদাউ আগুনে পুড়ছে মিয়ানমারের আরকান রাজ্য। গত দুদিন (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) ধরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সীমান্তের কাছাকাছি বাসিন্দারা অনেক আতঙ্কে আছেন।

হোয়াইক্ষং এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বলেন, ভোর থেকে উনছিপ্রাং সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি হচ্ছে। কালকেও বিমান থেকে হামলা হয়েছে। এতে সীমান্তের বাসিন্দাদের মধ্যে নতুন করে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, সকাল থেকে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। একই সঙ্গে আগুনের কালো ধোঁয়াও দেখা যায়। মিয়ানমারের কয়েকটি এলাকায় আগুন জ্বলছে। কালো ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে।


আরও খবর



গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ৩০ জন দগ্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

গাজীপুর কালিয়াকৈরে একটি টিনসেড বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ অন্তত ৩৫ জন দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর দগ্ধ এসব রোগীদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।

আজ বুধবার (১৩ মার্চ) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে কালিয়াকৈর টপস্টার নামক এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধদের মধ্যে কয়েকজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা মনোয়ারা বেগম জানান, টপস্টার এলাকায় টিনসেড বাড়িতে এই ঘটনা ঘটেছে। দুই পাশে সারি করে লম্বা আকৃতির টিনসেড বাড়ি সেখানে। সেখানে ছোট ছোট ঘরে আলাদা আলাদা পরিবার থাকে। একেকজন একেক পেশার। সেখানকার একটি ঘরের ভাড়াটিয়া শফিক নামে একজন বিকেলে রান্নার জন্য গ্যাস সিলিন্ডার কিনে আনেন। এরপর সেটি সংযোগ দেওয়ার সময় সেখান থেকে লিক হয়ে প্রচুর গ্যাস বের হতে থাকলে তিনি সিলিন্ডারটি ঘরের সামনে ফেলে দেন। আর পাশেই মাটির চুলায় রান্না করছিলেন আরেক পরিবার। তখন সেখান থেকে আগুনের সংস্পর্ষে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়। এতে আশপাশে থাকা নারী, শিশুসহ বহু মানুষ দগ্ধ হন।

বার্ন ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকরা জানান, সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক। তাদের জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর



এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষা

পিরোজপুরে কেন্দ্র পরিবর্তন হওয়ায় অংশ নেয়নি দুইতৃতীয়াংশ পরীক্ষার্থী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর আদেশে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার সদ্য সমাপ্ত এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি দুইতৃতীয়াংশ পরীক্ষার্থী। নতুন কেন্দ্র নাজিরপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ৩০ কিলোমিটার দুরত্ব ও যাতায়াত ব্যাবস্থা ভালো না থাকায় এমনটি হয়েছে।

শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সূত্রে জানা গেছে, এবারের এসএসসি ভোকেশনাল  পরীক্ষায় জেলার নাজিরপুরের মালিখালী ইউনিয়নের এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র (কোড-৩৭০৩৬) ভেন্যু বাতিল করা হয়। এতে ওই এলাকার আশেপাশের তিনটি স্কুল লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, দীর্ঘা এম এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মানিক নগর কারিগরি ইনষ্টিটিউট এর কারিগরি পরীক্ষার্থীরা বিপাকে পরে । এই তিন স্কুল থেকে প্রতি বছর ৫০ থেকে ৬০ জন কারিগড়ি পরীক্ষা দিতো লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে । পরীক্ষা কেন্দ্র ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ার আদেশ আসায় ওই স্কুল গুলোর দশম শ্রেণির (কারিগরি) ২৫ থেকে ৩৫ জন শিক্ষার্থী রেজিষ্ট্রেশন করেনি। এ কারনে এবার এস এস সি ভোকেশনাল পরীক্ষার জন্য ফর্মফিলাপ করে মাত্র ৩১ জন শিক্ষার্থী।

নির্ধারিত নতুন পরীক্ষা কেন্দ্র নাজিরপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, বাতিল হওয়া কেন্দ্র থেকে ৩০ থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে হওয়ায় ভোগান্তিতে পরে ৩১ পরীক্ষার্থী। স্কুল গুলোর শিক্ষকদের কাছ থেকে জানা গেছে, এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার প্রথমদিনে পরীক্ষার্থীরা মধুমতি নদী পারি দিয়ে চড়াই উৎরাই পার হয়ে পরীক্ষা দিতে আসলেও দ্বিতীয় দিনে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমে অনুপস্থিত হয় ৩জন। এভাবে শেষ পরীক্ষায় অনুপস্থিতির সংখ্যা দাঁড়ায় ১৮ জনে।  শেষ পর্যন্ত ১৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এতে করে ১৮ জন পরীক্ষার্থী শিক্ষা জীবন থেকে ঝরে পড়ে। এ নিয়ে বিদ্যালয় গুলোর শিক্ষকরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে।

এ বিষয়ে দীর্ঘা এম এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের (অনুপস্থিত) পরীক্ষার্থী অশোক কির্তনিয়া বলেন, নতুন কেন্দ্র নাজিরপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ  ৩০ থেকে ৩২ কিলোমিটার দুরত্বের কারনে এবার পরীক্ষা দিতে যেতে পারিনি। তাছাড়া আমি ওখানে থেকে যে পরীক্ষা দিবো তার ব্যায় আমার বাবা বহন করতে পারবে না। যদি আবারও লরা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা হয় তাহলে আগামী বছর পরীক্ষা দিবো।

লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী লাবন্য মল্লিক বলেন, আমি পরীক্ষা দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে কেন্দ্র পরিবর্তন হয়ে নাজিরপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ হওয়ায় আমি আর পরীক্ষা দিতে পারলাম না। ৩৪/৩৫ কিলো মিটার দূরে গিয়ে পরীক্ষা দেয়া সম্ভব না। এখানে যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই খারাপ। তাছাড়া বড় একটি নদী খেয়া পার হয়ে যেতে হয়। আমরা সকালে রওয়ানা দিয়ে পরীক্ষার হলে যেতে ৩ ঘন্টা লেগে যেতো। এভাবে পরীক্ষা দেয়া সম্ভব না। যদি  কখনও লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ,তাহলে আবার পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবো। না হলে আর পরীক্ষা দেয় হবে না।

এ বিষয়ে মানিক নগর কারিগরি ইনষ্টিটিউট এর পরীক্ষায় অনুপস্থিত শিক্ষার্থী রনজিত বিশ্বাস বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জানতে পারছি এতো দূরে গিয়ে পরীক্ষা দেয়ার খরচ মেটাতে না পারায় পরীক্ষা দেয় নাই। এবার লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি ভোকেশনাল ১৮ জন পরীক্ষার্থী ছিলো। শেষ পর্যন্ত আমাদের মাত্র ৭ জন পরীক্ষা দিয়েছে।

এ বিষয়ে লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের  ট্রেড ইন্সট্রাক্টর (ইলেকট্রিক্যাল) দিপঙ্কর সমাদ্দর বলেন, এভাবে কেন্দ্র কেটে নেয়ায় পরীক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছে। তিনটি স্কুল দিয়ে এবার সব কটি পরীক্ষা দিয়েছে মাত্র ১৩ জন। আর গত দশ বছর লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র থাকায় প্রতি বছর প্রায় ৫০/৬০ পরীক্ষা দিতো। ফলাফলও ভালো করতো।

এ বিষয়ে লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রভাষ কান্তি বিশ্বাস বলেন, আমার বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন করেছিলো ৩৪ জন। পরীক্ষা কেন্দ্র নাজিরপুর সদরে চলে যাওয়ায় মাত্র ১৭ জন শিক্ষার্থী ফর্মফিলাপ করে। ১৩ শিক্ষার্থী আর ফর্মফিলাপ করে নাই। এ থেকে শেষ পর্যন্ত মাত্র ৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়।

এ বিষয়ে পিরোজপুর মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো.ইদ্রিস আলী আযিযী বলেন, আমার এই বিষয়টা জানা ছিলো না। এ ব্যাপারে খোঁজ খবর নিবো। আমি খোঁজ খবর নিয়ে এ ব্যাপারে উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবো।

উল্লেখ্য , ২০১৩ সালে লরা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র অনুমোদন দেয়া হয়। ২০২৩ সাল পর্যন্ত এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ কেন্দ্রে লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, দীর্ঘা এম এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মানিক নগর কারিগরি ইনষ্টিটিউট এর কারিগরি পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিতো।


আরও খবর



মাহি কুফুরিতে আক্রান্ত: রাকিব সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে নিয়ে এবার বিস্ফোরক স্ট্যাটাস দিয়েছেন তার স্বামী রাকিব সরকার। ২৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেছেন, মাহি দীর্ঘদিন ধরে কুফুরি দ্বারা আক্রান্ত।

ওই স্ট্যাটাসে মাহির স্বামী লিখেছেন, মাহি দীর্ঘদিন ধরে কুফুরি দ্বারা আক্রান্ত। মাহিকে নিয়ে কেউ বাজে কথা বইলেন না, প্লীজ। আমি অনেক কষ্ট পাই। একসাথে না থাকলেও তাকে আমি ভালোবাসি। ফারিশের মা হিসেবে তার সম্মান অনেক উর্ধ্বে।

যদিও এই ফেসবুক পেজ থেকে বিগত কয়েকদিনে মাহিকে নিয়ে একাধিক স্ট্যাটাস দিয়েছেন রাকিব। সেসব নিয়ে কথা বলতেও দেখা গেছে মাহিকে। এক ভিডিওবার্তায় রাকিবের স্ট্যাটাসের জবাবে মাহি বলেছেন, রাকিব ফেসবুকে কী লিখল, আই ডোন্ট কেয়ার।

এসবের মাঝেই নতুন করে আরও এক স্ট্যাটাসে মাহিকে নিয়ে আলোচনার ঝড় তুললেন তার স্বামী রাকিব সরকার।


আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন আতিফ আসলাম

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪