আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন আপেল

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মজিদ আপেল। ঠাকুরগাঁও জেলা রিটার্নিং অফিস কর্তৃক এক গণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

জেলা রিটার্নিং অফিসারের অফিস সূত্রে জানা যায়, ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে তিনজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে একজন প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সন্তোষ কুমার আগরওয়ালা প্রত্যাহার করলে দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বী থাকেন। জেলা রিটার্নিং অফিসার যাচাই-বাছাইয়ে তিনজনের মধ্যে ব্যাংকে ঋণ খেলাপির দায়ে  জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এসএমএ মঈনের মনোনয়ন বাতিল করেন। অপর প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মজিদ আপেলকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত করে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

পরে এসএমএ মঈন প্রার্থিতা ফিরে পেতে উচ্চ আদালতে রিট করেন। আদালত তার প্রার্থিতা বহাল রেখে তাকে প্রতীক বরাদ্দের আদেশ দেন। পরে গত ৫ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এসএমএ মঈনের আবেদন খারিজ করে ঠাকুরগাঁও জেলা রিটার্নিং অফিসারের গণবিজ্ঞপ্তি সঠিক বলে রায় দেন। এ অবস্থায় জেলা রিটার্নিং অফিসার আর কোনো প্রার্থী না থাকায় আব্দুল মজিদ আপেলকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করে গত ৭ মার্চ আবারও গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন।

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় শনিবার (৯ মার্চ) বিকেলে আব্দুল মজিদ আপেল জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় অফিসে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন।

নবনির্বাচিত জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ আপেল বলেন, আমি সব সময় সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে গেছি এবং সততার  সঙ্গে কাজ করে যাব। আমার বড় ভাই মরহুম মুহাম্মদ সাদেক কুরাইশীর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করব। সকলকে সঙ্গে নিয়ে একটি মডেল জেলা পরিষদ গড়ে তুলবো।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ অক্টোবর ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুহ. সাদেক কুরাইশী মৃত্যুবরণ করলে পদটি শূন্য হয়। ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৭৫৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫৭৮ জন ও নারী ভোটার ১৮০ জন।


আরও খবর



নির্বাচনে প্রভাব খাটালেই ব্যবস্থা: ইসি রাশেদা

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রভাবশালীরা প্রভাব খাটালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানা।

শনিবার (৪ মে) সকালে রাজশাহীতে উপজেলা নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। রাজশাহী বিভাগীয় প্রশাসন জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।

রাশেদা সুলতানা বলেন, উপজেলা নির্বাচন হবে প্রভাবমুক্ত। প্রভাবশালীরা এই নির্বাচনে প্রভাব খাটালে কমিশন প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে বিধিবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।

স্থানীয় সংসদ সদস্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি আরও বলেন, আপনারা দয়া করে আপনাদের জায়গায় থাকেন। আপনার মান ইজ্জত, মর্যাদা আপনি রক্ষা করবেন। প্রার্থীরা সংসদ সদস্যদের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে কারো সুবিধা নিলে দয়া করে সরে আসেন। এ রকম অবস্থা যদি দাঁড়ায়, যদি অভিযোগ আসে, তাহলে প্রার্থীতা বাতিলও হতে পারে।

বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনিসুর রহমান, রাজশাহী নগর পুলিশের কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন।


আরও খবর



গুলশানে বারের সামনে চুলোচুলি, সেই ৩ নারী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর গুলশান-২ নম্বরের ক্যাফে সেলেব্রিটা বারের সামনে সম্প্রতি কয়েকজন নারীর চুলোচুলি ও মারামারির ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

গ্রেপ্তার তরুণীরা হলেন- শারমিন আক্তার মিম, নুসরাত আফরিন বৈশাখী ও ফাহিমা ইসলাম।

হারুন অর রশীদ বলেন, বারের সামনে কয়েকজন নারীর মধ্যে হাতাহাতির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামলা করেন। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে অভিযুক্ত ৩ নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এর আগে, গত ১৪ এপ্রিল বারের সামনে সাদা পোশাক পরা নারী ও লাল শাড়ি পরা এক নারীর মধ্যে হাতাহাতির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।

এতে দেখা যায়, হাতাহাতির সময় চিৎকার করছিল নারীরা। কয়েকজন পুরুষ তাদেরকে থামানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন।


আরও খবর



জবি শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যা, এক মাসেও শেষ হয়নি তদন্ত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের ছাত্রী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনার এক মাস পার হলেও তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত কমিটি।

তবে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে না পারার কারণ হিসেবে পুলিশের কাছে কিছু তথ্য চেয়ে পাওয়া যায়নি বলে জানান কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জাকির হোসেন।

গত ১৫ মার্চ রাত ১০টার দিকে সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে অভিযুক্ত করে ফেসবুকে পোস্ট দেন জবি ছাত্রী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। এরপরই কুমিল্লার বাগিচাগাঁও নিজ বাসায় ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেন তিনি। অভিযুক্ত সহকারী প্রক্টর ও সহপাঠী বর্তমানে কুমিল্লা কারাগারে আটক আছেন।

আত্মহত্যার পরদিনই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি জাকির হোসেনকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়। তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন আবুল হোসেন, আইন অনুষদের ডিন মাসুম বিল্লাহ, সংগীত বিভাগের চেয়ারম্যান ঝুমুর আহমেদ এবং সদস্যসচিব ডেপুটি রেজিস্ট্রার (আইন) রঞ্জন কুমার।

তদন্ত কমিটি সূত্রে জানা যায়, কমিটির সদস্যরা কুমিল্লায় গিয়ে অবন্তিকার পরিবারের সঙ্গে দেখা করে তাদের মতামত জানার চেষ্টা করেছেন। পরে কারাগারে আটক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীর সঙ্গেও কথা বলেন তারা।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন আমরা গুছিয়ে আনছি। কিছু তথ্য আমরা কুমিল্লার স্থানীয় থানা পুলিশের কাছে চেয়েছি। সেগুলো দেওয়ার কথা থাকলেও এখনো পাইনি। তদন্তের স্বার্থে আমাদের কিছু ডিজিটাল এভিডেন্স যেমন- অবন্তিকার মোবাইলের কল লিস্ট, সর্বশেষ কল রেকর্ড, ফেসবুক- ম্যাসেঞ্জারের চ্যাটিং স্ক্রিনশট প্রয়োজন। এছাড়াও মোবাইলে আরও গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্য থাকলে সেটা এবং ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন করেছি। এগুলো পেলে কাজের সুবিধা হবে।

কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির পাঠানো চিঠি আমরা পেয়েছি। আইনানুযায়ী যতটুকু তথ্য আমরা দিতে পারি, তা অবশ্যই দিব। তাছাড়া আমাদের গঠিত তদন্ত কমিটির কার্যক্রম এখনো চলমান আছে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শিবেন বিশ্বাস বলেন, তদন্ত কার্যক্রম চলছে। তদন্তে যদি অন্য কারো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়, তবে তাকে আমরা গ্রেফতার করব। মোবাইল ফরেনসিক ও পোস্টমর্টেম প্রতিবেদন পেলে আমরা পরবর্তী কাজ করতে পারব। আমাদের তদন্ত কার্যক্রম কবে শেষ করতে পারব- তা পুরোপুরি নির্ভর করছে ফরেনসিক প্রতিবেদন এবং পোস্টমর্টেম প্রতিবেদন পাওয়ার ওপর।

উল্লেখ্য, আত্মহত্যার আগে দেওয়া ফেসবুক পোস্টে সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে অনলাইন ও অফলাইনে হুমকি-ধামকি দেওয়ার অভিযোগ করেন ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। প্রতিকার চেয়ে সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের কাছে বারবার অভিযোগ দিলেও প্রতিকার পাননি। উল্টো সহকারী প্রক্টর তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন বলেও উল্লেখ করেন সেই ফেসবুক পোস্টে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যা, ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

আপন তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রামের প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামাল হোসেন সিকদার এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আবুল কাশেম প্রকাশ ওরফে জামাই কাশেম ও মো. ইউসুফ ওরফে বাইট্যা কাশেম।

২০ বছর আগে নগরের বালুছড়া এলাকায় সম্পত্তির জন্য আপন তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যা করেন দণ্ডিতরা। রায়ের বিষয়টি বৃহস্পতিবার বিকালে দেশ রূপান্তরকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী আল আমিন।

জানা গেছে, ২০০৪ সালের ৩০ জুন আসামিরা বালুছড়ার বাসায় গিয়ে আপন তিন ভাইবোন সাইফুল ইসলাম, আলমগীর ও মিনু বেগমকে গুলি করে হত্যা করে দণ্ডিতরা। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলামের স্ত্রী আয়েশা আক্তার শিল্পী বাদী হয়ে বায়েজিদ বোস্তামি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০০৫ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।

রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পিপি এম এ ফয়েজ বলেন, এই মামলায় ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি আবুল কাশেম ও  মো. ইউসুফকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। একই সাথে তাদের দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই মামলার অপর দুই আসামি গিট্টু নাসির ও ফয়েজ মুন্না র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।


আরও খবর



বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই সন্তানসহ মায়ের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়নে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই সন্তানসহ মায়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে ডালমারা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

নিয়ামতি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবির বিষয়টি  নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিস্তারিত জানাতে পারব।

বাকেরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, আজ বেলা ১১টার দিকে নিয়ামতি ইউনিয়নের ডালমারা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এতে গৃহবধূ সোনিয়া বেগম (৩১), তার ৯ বছরের মেয়ে রেজমি আক্তার ও ৫ বছরের ছেলে সালমান মোল্লা নিহত হয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর