আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

উগান্ডায় সমকামিতার বিরুদ্ধে কঠোর আইন

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সমকামিতার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে বিশ্বের সবচেয়ে কঠোর আইন করেছে আফ্রিকার দেশ উগান্ডা। প্রেসিডেন্ট ইউরি মুসাভেনি আইনটি সই করেছেন বলে সোমবার দেশটির স্পিকার জানিয়েছেন।

আল জাজিরা জানিয়েছে, উগান্ডায় সমকামী সম্পর্ক এমনিতেই অবৈধ। আফ্রিকার আরও ৩০ টির বেশি দেশেও সমকামী সম্পর্ক অবৈধ। কিন্তু উগান্ডার নতুন আইন এক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কেউ সমকামিতায় দোষী সাব্যস্ত হলে তার যাবজ্জীবন জেল হতে পারে।

আরও পড়ুন: উত্তর কোরিয়াকে জাপানের হুঁশিয়ারি

তাছাড়া, ১৮ বছরের নিচে কারও সঙ্গে সমকামী যৌন সম্পর্ক থাকলে কিংবা সমকামী যৌন সম্পর্ক থেকে কারও মধ্যে এইচআইভি/এইডস এর মতো প্রাণঘাতী রোগ সংক্রমিত হলে নতুন আইনে হতে পারে মৃত্যুদণ্ডও।

আরও পড়ুন: ঘানায় নৌ দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহত

সমকামিতার প্রচার চালানোর ক্ষেত্রেও ২০ বছরের সাজার বিধান রাখা হয়েছে নতুন আইনে।


আরও খবর



যতই প্রভাবশালীই হোক, অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না: কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে অপরাধ করা ব্যক্তি যতই প্রভাবশালী হোক কেন কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।

সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমন্ডলীর সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্বাচন যথাযথভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিচ্ছিন্ন দু-একটা ঘটনা ঘটেছে। সরকার যেহেতু অপরাধের দায়ে কাউকে ছাড় দিচ্ছে না, সেহেতু বুঝতে হবে সরকার নির্বাচনে যেকোনো অনিয়মের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর।

বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, তারেক যতদিন বিএনপির নেতৃত্বে থাকবে ততদিন দলটি আরও জনবিচ্ছিন্ন ও অপ্রাসঙ্গিক হয়ে উঠবে।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, সাম্প্রতিক স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি প্রমাণ করে যে, দেশে গণতন্ত্র আরও মজবুত হয়েছে। নির্বাচনে মানুষ আগ্রহ হারিয়েছে বলে যারা প্রচার করে তাদের কথার কোনো ভিত্তি নেই।


আরও খবর



কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিল ইউরোপীয় সংসদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউরোপীয় সংসদের সদস্যরা এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার জন্য যুগান্তকারী একটি আইনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন। আইনের পক্ষে ৫২৩টি ও বিপক্ষে ৪৬টি ভোট পড়ে।

বুধবার (১৩ মার্চ) ইউরোপীয় সংসদে চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া এআই নিয়ন্ত্রণকারী আইনটি এ বছরের শেষ দিকে কার্যকর হবে। দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণের জন্য নতুন এ আইনটি বিশ্বব্যাপী অন্যান্য সরকারের জন্যও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত সম্ভাব্য ঝুঁকি থেকে ২৭টি সদস্য রাষ্ট্রের নাগরিকদের রক্ষা করা ও একই সাথে উদ্ভাবনকে সমৃদ্ধ করার উদ্দেশ্যে এই আইনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

আইনে যা যা থাকছে

আইনটি ঝুঁকি অনুযায়ী বিপজ্জনক বলে বিবেচিত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে আলাদা আলাদা সাজাবে যেন সেগুলো ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।

এই মডেলগুলো তৈরি করা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্ভাব্য ঝুঁকির মূল্যায়ন করতে হবে ও ব্যবহারকারীদের কাছে স্পষ্ট তথ্য সরবরাহ করতে হবে। জনসাধারণের কাছে প্রকাশের আগে সে মডেলগুলো আইন মেনে চলছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। জনপরিসরে রিয়েল-টাইম ফেসিয়াল রিকগনিশন নিষিদ্ধ করা কথা রয়েছে। যদিও এ আইন প্রয়োগের জন্য কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে।

বেশিরভাগ এআই সিস্টেম কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যেমন স্প্যাম সনাক্তের জন্য ব্যবহৃত মডেল। তবে চিকিৎসা, বিদ্যুৎ নেটওয়ার্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামোতে এআই-এর উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবহার আরও বেশি পরীক্ষা করা হবে।

কোনো সংস্থা আইন অমান্য করলে তাদের ৭৫ লাখ ইউরো থেকে তিন কোটি ৫০ লাখ ইউরো পর্যন্ত জরিমানার মুখোমুখি হতে হবে।

এরপর কী?

এআই আইনটি পৃথকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলোর দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে। এপ্রিল মাসের মধ্যেই এই অনুমোদন পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে আইনটি এ বছরের শেষের দিকে কার্যকর হবে।

চ্যাটজিপিটি-র মতো জেনারেটিভ এআই মডেলগুলো আইনটি কার্যকর হওয়ার ১২ মাস পর চালু হবে। তবে সংস্থাগুলোকে অবশ্যই দুই বছরের মধ্যে অন্যান্য নিয়মের ব্যাপারেও একমত হতে হবে।

নতুন পাস হওয়া আইনটি কার্যকরের ছয় মাস পর বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত এআই সিস্টেমগুলি স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হবে।


আরও খবর



শেষমেষ সভাপতি প্রার্থী খুঁজে পেলেন নিপুণ

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন। খবর রটেছে কাঞ্চন সরে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন সংগঠনটির বিদায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ আক্তার। তবে বিষয়টি উড়িয়ে দলেন নায়িকাও। জানালেন সভাপতি প্রার্থী খুঁজে পেয়েছেন তিনি।

সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি জানিয়েছেন নিপুণ। প্রতিদ্বন্দ্বী মিশা-ডিপজল প্যানেল প্রায় ঘোষণার পথে। কিন্তু আপনাদের সভাপতিই এখনো ঠিক হয়নি। চাপের মুখে পড়ে গিয়েছেন কি? এমন প্রশ্নের জবাবে নিপুণ বলেন, না, কোনো চাপ নেই। গতবার তো শূন্য থেকে এই জায়গায় এসেছি। আর এবার তো আমার তৈরি মাঠ। সভাপতি প্রার্থী ঠিকঠাক হয়ে গেছে। তবে এখনই প্রকাশ করব না। তাহলে সেটি নিয়েও রাজনীতি হতে পারে। নির্বাচন এখনও অনেক দেরি। সময়মতো পুরো প্যানেল প্রকাশ করব।’

এদিকে কথা ছড়িয়েছে সভাপতি খুঁজতে সোহেল রানা, শাকিব খান, অনন্ত জলিল প্রমুখের দ্বারস্থ হয়েছেন নিপুণ। কিন্তু কেউ তার ডাকে সাড়া দেননি। নিপুণ এ প্রসঙ্গে বলেন, সভাপতি প্রার্থীর জন্য আমি সোহেল রানা ভাইয়ের কাছে যাইনি। আমি শুধুই দোয়া চাইতে গিয়েছিলাম। আপনারা খোঁজ নিতে পারেন। আর অনন্ত জলিল ভাই প্রতিবছরই পিকনিকের টাকা দেন। এবারও যখন টাকা আনতে গিয়েছিলাম, বলেছিলাম, ভাইয়া আপনি বিভিন্ন সময়ে চলচ্চিত্রের যেকোনো ব্যাপারে টাকা দেন। আপনি শিল্পী সমিতির সভাপতির দায়িত্বে থেকে কাজটি আরও ভালোভাবে করতে পারেন। এতটুকুই। কিন্তু বিষয়টি এত বড় করে ছড়িয়েছে, অবাক হয়েছি।’

অন্যদিকে শাকিব খান ও আরশাদ আদনানের কাছে সভাপতি প্রার্থী হতে কখনও প্রস্তাব দেননি বলে জানান এই অভিনেত্রী।

আগামী ২৭ এপ্রিল এফডিসিতে অনুষ্ঠিত হবে শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও মিশা সওদাগর থাকবেন এক প্যানেলে। তারা নিপুণের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।


আরও খবর



মাছ নয়, গুলশান লেকে মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর গুলশান লেকে মাছ নয়, বরং মশার চাষ হচ্ছে মন্তব্য করে ক্ষোভ ঝাড়লেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। শনিবার (১৬ মার্চ) সকালে ডিএনসিসি ও গুলশান সোসাইটির যৌথ উদ্যোগে গুলশান লেক পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শনে এসে এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।

আতিকুল ইসলাম বলেন, গুলশান লেকের পানি দূষিত। এই পানি থেকে এলাকাবাসী কোনো সুবিধা পাচ্ছেন না। তাই এই লেক পরিষ্কার করা এলাকাবাসীর জন্য ঈদের উপহার।

আতিক যোগ করেন, যারা বর্জ্য ড্রেনে ফেলবেন, তাদের আবার আমি কলা থেরাপি দেয়া শুরু করব।’

তিনি আরও বলেন, আমারা কমিউনিটি এংগেজ করতে চাই। সরকার না আপনারা এগিয়ে আসুন, তাহলে সমাধান মিলবে।’


আরও খবর



শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি ভবনে তালা

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

যৌন হয়রানির অভিযোগে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের অভিযুক্ত দুই শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে বুধবার (১৩ মার্চ) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, প্রক্টর অফিসসহ সকল একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছে।

বুধবার (১৩ মার্চ) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার কৃষিবিদ ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের অভিযুক্ত দুই শিক্ষক বিভাগীয় প্রধান রেজুয়ান আহমেদ শুভ্র ও সহকারী অধ্যাপক সাজন সাহাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বাধ্যতামূলক ছুটি প্রদান করা হয়। এছাড়াও রেজুয়ান আহমেদ শুভ্রকে তার বিভাগীয় প্রধানের পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।

এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নামে। তাদের দাবি, বাধ্যতামূলক ছুটি নয় বরং স্থায়ী বহিষ্কার। প্রথমে তারা প্রশাসনিক ভবন ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে থাকা সোনালী ব্যাংকের শাখা অফিসে তালা দেন৷ পড়ে একে একে বিজ্ঞান ভবন, কলা ভবন, প্রক্টর অফিস, সামাজিকবিজ্ঞান ভবন, ব্যাবসাপ্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে সকল প্রশাসনিক ও শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। এরপর কিছু সময়ের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বাস চলাচল বন্ধ করে দেয় আন্দোলনকারীরা।

পড়ে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেয় এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সেখানে অবস্থানের ঘোষণা দেয়। এরপরেই বিকাল ৪টায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা।

প্রশাসনিক ভবনে দীর্ঘসময় অবরুদ্ধ থাকার পর একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের সামনে আসেন উপাচার্য, ট্রেজারার, রেজিস্ট্রারসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।

এসময় ভিসি ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা যে তদন্ত কমিটি করেছি সেটি কাজ করছে। আশা করি খুব দ্রুত তারা প্রতিবেদন দেবে এবং সেই অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে । তোমরা শান্ত থাকো। আমি আশ্বাস দিচ্ছি, আমরা এর বিচার করবো।

তবে তার এই কথায় শিক্ষার্থীরা সন্তুষ্ট হতে পারেনি। এসময় তারা উপাচার্যের অপারগতাকে নিন্দা জানিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ফারাবী বলেন, আমরা আমাদের দাবিতে অটল থাকবো। যদি আজকের মধ্যে স্থায়ী বহিষ্কার না হয় তাহলে আমাদের রক্তের ওপর পা দিয়ে আপনাদের যেতে হবে। আমরা আমাদের অবস্থানে এক চুল ছাড় দেব না।

দিনব্যাপী আন্দোলনকারীদের দমানোর চেষ্টা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি, ছাত্র পরামর্শক, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য শিক্ষকরা। কিন্তু সকল বাধা অতিক্রম করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যায়।


আরও খবর