আজঃ বুধবার ০১ মে ২০২৪
শিরোনাম

উখিয়া ক্যাম্পে আরসা-আরএসও গোলাগুলি, নিহত ১

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মিয়ানমারের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন আরাকান স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় সৈয়দ আমিন নামের একজন নিহত হয়েছেন।

গতকাল রবিবার রাতে উপজেলার কুতুপালং ৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ও সি ব্লক ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সৈয়দ আমিন ওই ক্যাম্পের বি ব্লকের বাসিন্দা।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রবিবার রাতে উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের কুতুপালং ৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি ও ডি ব্লকে আরসা ও আরএসওর সন্ত্রাসী গ্রুপ অবস্থান নেয়। এক পর্যায়ে দুপক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়। গোলাগুলিতে সৈয়দ আমিন নামের এক রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যায়। পরে এপিবিএন পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।

তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গাদের দুই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মধ্যে গোলাগুলি হয় বলে জানা গেছে। তারপরও কারা, কী কারণে এ ঘটনা ঘটিয়েছে এ ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।

নিহত রোহিঙ্গা যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান শামীম হোসেন।


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্রে বসে সালমান খানের বাসায় গুলির পরিকল্পনা

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

প্রায় ৪০ বছর ধরে মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে পরিবারসহ থাকেন বলিউড তারকা সালমান খান। রবিবার (১৪ এপ্রিল) ভোরে এই অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে গুলি চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। সালমানের বাড়ির দেয়ালে গুলি লেগেছে। ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে।

এরই মধ্যে সালমানের বাসার বাইরের সিসিটিভির ফুটেজ এসেছে পুলিশের হাতে। সেখানে দেখা গেছে, রবিবার ভোরে দুজন বাইকে চেপে সালমানের বাসার বাইরে গুলি চালিয়ে পালিয়ে গেছে। এদের মধ্যে একজনের গায়ে সাদা টি-শার্টের ওপর কালো শার্ট, আর একজনকে লাল টি-শার্টে দেখা গেছে। দুজনের মধ্যে একজনের মাথায় কালো টুপি, অপরজনের মাথায় সাদা টুপি রয়েছে।

ভারতীয় পুলিশ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণইয়ের (বিষ্ণোই গ্যাংয়ের লিডার) ভাই আনমোল বিষ্ণই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরেক গ্যাংস্টার রোহিত গোদারার কাছে শুটার বাছাইয়ের দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন। গোদারার পেশাদার শুটারদের নেটওয়ার্ক পুরো ভারতজুড়ে। গোদারা এ হামলার পুরো দায়িত্ব দেন শুটার বিশালকে।

বিশাল গুরুগ্রামের বাসিন্দা। জেল খাটা আসামি। ২০২০ সালে প্রথমবার পুলিশের খপ্পড়ে পড়েন তিনি। মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে তিহাড়ে বন্দী ছিলেন বিশাল। তিনি বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সদস্য। পাশপাশি, রোহিত গোধরা গ্যাংয়ের সঙ্গেও কাজ করছেন। গত বছর গুরুগ্রামে দুই খুনের অভিযোগে নাম জড়ায় তার। এবার সালমানের বাড়িতে গুলি চালিয়ে রাতারাতি আলোচনায় এলেন এই ব্যক্তি।

এদিকে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হুমকির চিঠি দিয়ে ঘটনার দায় স্বীকার করেছে বিষ্ণোই গ্যাং। এই গ্যাংয়ের লিডার লরেন্স বিষ্ণোই এর আগেও সালমানকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছেন। এই মুহূর্তে কারাগারে আছেন গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। তার হয়েই এবার সামাজিকমাধ্যমে হুমকি দিলেন তারই ভাই আনমোল বিষ্ণোই।

এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, আমদের ওপর হওয়া অত্যাচারের নিষ্পত্তি চাই। যদি তুমি সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে নামতে চাও, তাই সই। আজ যা হয়েছে, তা শুধুই একটা ঝলক ছিল সালমান খান। যাতে তুমি বুঝতে পারো, আমরা কতদূর যেতে পারি। এটাই ছিল তোমাকে দেওয়া শেষ সুযোগ। এরপর গুলিটা তোমার বাড়ির বাইরে চলবে না দাউদ ও ছোটা শাকিল নামের যে দুজনকে তুমি ভগবান মানো, সেই নামের দুটি কুকুর পুষেছি বাড়িতে। বাকি বেশি কথা বলার লোক আমি নই। জয় শ্রী রাম।

উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকারে সালমানের নাম জড়িয়েছিল। এর বদলা নিতে সালমানকে খুনের হুমকি দেয় বিষ্ণোই গোষ্ঠী। গত বছর জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) জানিয়েছিল, জেলবন্দী গ্যাংস্টার বিষ্ণোই যে ১০ জনকে হত্যার তালিকায় রেখেছে, তাদের মধ্যে প্রথমেই রয়েছে সালমানের নাম। এরপর থেকেই সালমানকে নানাভাবে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছে এই গ্যাংস্টার। এবার তো অভিনেতার বাড়িতে হামলা করার মতো ঘটনা ঘটিয়ে ফেললেন তারা।


আরও খবর



পহেলা বৈশাখে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান জানিয়েছেন, আগামীকাল রোববার (১৪ এপ্রিল) রাজধানীর রমনায় পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টায় রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এতথ্য জানান তিনি।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির অসম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ। সেজন্য এটার ওপর বারবার আঘাত এসেছে। সহিংস হামলা হয়েছে, জঙ্গি হামলা হয়েছে। সেজন্য সবকিছু মাথায় রেখেই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা পরিকল্পনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট হামলার শঙ্কা আমার কাছে নেই।

তিনি বলেন, রমনা বটমূলে আগামীকাল বিকেল ৫টার পর্যন্ত প্রবেশ করা যাবে। এরপর আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। এছাড়াও সন্ধ্যার আগে সবাইকে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে হবে।

হাবিবুর রহমান বলেন, রমনায় টুরিস্টদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য টুরিস্ট পুলিশ বুথ রয়েছে। লেক এলাকা নিরাপত্তা দিতে নৌপুলিশের টহল রয়েছে। এছাড়া ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে সাময়িক মেডিকেল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। রক্তদানের ব্যবস্থার পাশাপাশি বিনামূল্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কন্ট্রোল রুম থেকে সুপেয় পানি বিতরণের ব্যবস্থা রয়েছে।

দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ডিএমপি যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বলেও জানান ডিএমপি কমিশনার।


আরও খবর



শিশু-কিশোরদের সঙ্গে ভিজলেন মেয়র আতিক

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বৈশাখের গরমে অতিষ্ঠ নগরজীবন। প্রকৃতি পুড়ছে বৈশাখের দাবদাহে। তাপপ্রবাহে হাঁপিয়ে উঠছেন খেটে খাওয়া মানুষ। অসহনীয় গরমে বিমর্ষ প্রাণ প্রকৃতি। এ অবস্থায় বায়ুদূষণ ও তীব্র তাপপ্রবাহ কমাতে নিজেদের আওতাধীন রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে পানি ছেটাচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। পাশাপাশি ২৫০টি ভ্যানগাড়ির মাধ্যমে পথচারীদের পানি পান করাচ্ছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) আগারগাঁওয়ে সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ সরণি সড়কে সাজিয়ে রাখা হয় ডিএনসিসির দুটি স্প্রে ক্যানন এবং ১০টি ব্রাউজারের গাড়ি। পাশাপাশি খাবার পানির বিশেষ ভ্যান গাড়িও রাখা হয়। সেখানে আসবেন মেয়র, কার্যক্রমগুলো করবেন পরিদর্শন, দেবেন নির্দেশনা।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আসলেন ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম। এদিকে এমন সব স্প্রে ক্যানন এবং ব্রাউজারের গাড়ি দেখে আশপাশের এলাকার শিশু কিশোররা আগেই জোড় হয়েছিল সেখানে। মেয়রের আসা দেখে চালিয়ে দেওয়া হলো স্প্রে ক্যানন। চারিদিকে ঝর্ণার মত ছিটতে থাকলো পানি। এ পানিতে হইহুল্লোড় করে ভিজতে শুরু করলো উপস্থিত শিশু কিশোররা। যা দেখে মেয়র আতিকও যুক্ত হলেন শিশু কিশোরদের সঙ্গে, নিজেকে ভিজিয়ে নিলেন তিনিও।

পরে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ডিএনসিসির দুটি স্প্রে ক্যানন এবং ১০টি ব্রাউজারের মাধ্যমে প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এসব অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মেশিন দিয়ে পানি ছিটানো হচ্ছে। প্রতিটি গাড়িতে ১৫ হাজার লিটার পানি ধরে এবং একটানা ৫ ঘণ্টা স্প্রে করতে পারে। এটি বায়ুদূষণ রোধের পাশাপাশি তাপ কমাতেও ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি প্রতি ওয়ার্ডে ৩ টি বিশেষ ভ্যানগাড়ির মাধ্যমে পথচারীদের পানি পান করানোর জন্য নামানো হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থার ভ্যান।


আরও খবর



টিসিবি পণ্য বিক্রির জন্য স্থায়ী দোকান করা হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

টিসিবি পণ্য বিক্রির জটিলতা কাটাতে স্থায়ী দোকান করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির আয়োজনে মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, টিসিবির পণ্যগুলো এতদিন বিভিন্ন জায়গায় টেম্পোরারিভাবে বিক্রি হতো। আমরা চেষ্টা করছি আগামী দুই এক মাসের মধ্যে টিসিবির দোকানগুলোকে একটি স্থায়ী জায়গায় নিয়ে আসার। যাতে মানুষের একটি দিন নষ্ট না হয়। তারা যাতে সেখানে যেয়ে ন্যায্যমূল্যে তাদের পণ্য নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারে, সেটার একটা কার্যক্রম আমরা চলমান রেখেছি।

ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভ।

টিটু বলেন, টিসিবি সাধারণত একত্রে চার থেকে পাঁচটি পণ্য সরবরাহ করে। কিন্তু অনেক সময় এমন হয় যে একটি পণ্য পৌঁছাতে দেরি হলে ডিসি সাহেবরা বাকি পণ্যগুলোকেও আটকে রাখেন। সবগুলো পণ্য একত্রে দেবেন বলে। কিন্তু আমি যখন ফিক্সড দোকান করে দেব তখন যে মাল যখনই দোকানে চলে যাবে তখনই সেই মাল বিক্রি শুরু হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাফার স্টক না থাকায় আমাদের পণ্য কিনেই বিক্রি করতে হচ্ছে। বিভাগীয় পর্যায়েও আমাদের বাফার স্টক নেই। এছাড়া আমাদের যেসব ডিলার রয়েছে তাদেরও পণ্য এক মাস সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমাদের পর্যাপ্ত স্টোরেজ না থাকাটাই প্রধান সমস্যা হচ্ছে।

তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে পণ্য সরবরাহ ও সেবা নিশ্চিত করতে টিসিবি শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে এটাকে একটা কাঠামোতে নিয়ে আসতে আমরা কাজ করতেছি। আমাদের নিজস্ব কোনো গুদাম ছিল না। যেকোনো পণ্যের নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ রাখতে সেটার বাফার স্টক থাকা দরকার। বাফার স্টকের জন্য আমাদের গুদাম দরকার। চট্টগ্রামে আমরা ৪০ হাজার স্কয়ারফিটের একটি নতুন গুদাম করেছি। বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে গুদাম করছি। আমরা চেষ্টা করব অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে বাফার স্টক তৈরি করতে পারি।

সারা বছর টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা এক কোটি পরিবারকে টিসিবিব মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনী পণ্য দিয়েছি। সেটা ১২ মাসই দেওয়ার করব। এতদিন জরুরি ভিত্তিতে ট্রাক সেলের মাধ্যমে করেছি। টিসিবির পণ্য স্থায়ী দোকানে নিয়ে এসেছি।


আরও খবর



নাবিকরা ভালো আছেন, আলোচনা অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

সোমালিয়ায় জলদস্যুর কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধার প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সর্বমুখী প্রচেষ্টা পরিচালনা করা হচ্ছে। যারা হাইজ্যাক করেছে তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলছে এবং নাবিকরা ভালো আছে। তাদের খাবার-দাবারেরও কোনো অসুবিধা নেই। তারা কেবিনে আছে। যেহেতু আলোচনা অনেক দূর এগিয়েছে, আমরা আশা করছি, সহসা তাদের মুক্ত করা সম্ভব হবে।

শনিবার (৬ এপ্রিল) চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানজি পুকুর লেন ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সেই জাহাজের আশপাশে বিদেশি জাহাজও প্রস্তুত আছে। আলোচনার পাশাপাশি হাইজ্যাকারদের ওপর নানামুখি চাপও রয়েছে। আমরা আশা করছি, সহসা জাহাজ এবং নাবিকদের মুক্ত করা সম্ভব হবে। সেইজন্য দিনক্ষণ বলা সম্ভবপর নয়। তবে, এক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। জাহাজে যারা চাকরি করে ঈদের আগে-পরে হিসেব করে তাদের কোনো ছুটি হয় না। তারা যায় ছয়মাস কিংবা একবছরের জন্য। এই জাহাজ যদি হাইজ্যাক নাও হতো তারা ঈদের আগে জাহাজ ছেড়ে পরিবারের সাথে মিলিত হওয়ার কথা ছিল না।


আরও খবর