আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

উত্তর কোরিয়াকে উসকে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

উত্তর কোরিয়া নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ ও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মন্তব্য উসকানি হিসাবে উল্লেখ করেছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রও দক্ষিণ কোরিয়ার মেলবন্ধনকে উনকানিমূলক সংঘাত অভিহিত করে বৃহস্পতিবার এক বক্তব্যে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ইচ্ছাকৃতভাবে উত্তেজনা সৃষ্টি এবং সংঘর্ষের উসকানি দেওয়ার বিরুদ্ধে আহ্বান জানাচ্ছি।

আগের দিন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জন উনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বাইডেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বা তদের মিত্র দেশের ওপর যেকেনো পারমাণবিক হামলা চালানো অগ্রহণযোগ্য। যারাই এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করবে তাদের শাসনের অবসান ঘটবে।

আরও পড়ুন: নিত্যপণ্যের চরম সংকট, দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে সুদানিরা

এদিকে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক হুমকি মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া নতুন একটি চুক্তিতে উপনীত হয়েছে। নতুন এই চুক্তি অনুযায়ী, ওয়াশিংটন পর্যায়ক্রমে দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন পারমাণবিক সশস্ত্র সাবমেরিন মোতায়েন এবং সিউলকে পারমাণবিক পরিকল্পনা কার্যক্রমে যুক্ত করতে সম্মত হয়েছে।

নতুন চুক্তির অধীনে ওয়াশিংটন পর্যায়ক্রমে দক্ষিণ কোরিয়ায় তাদের পরমাণু অস্ত্র সজ্জিত সাবমেরিন মোতায়েন করবে। এ ছাড়া সিউলকে তারা নিজেদের পারমাণবিক পরিকল্পনা কার্যক্রমের অংশ করতেও সম্মত হয়েছে।

ওয়াশিংটনের এ ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধে মিত্রদের সহযোগিতা জোরদার করবে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। উত্তর কোরিয়া যেভাবে তাদের পরমাণু অস্ত্র উন্নয়নের কাজে অগ্রগতি অর্জন করেছে, তা ওয়াশিংটন ও সিউল উভয়ের জন্যই মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।


আরও খবর



ইভ্যালির রাসেল-শামীমার সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দার আদালত এ আদেশ দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত ৪ মার্চ চেক প্রতারণার পৃথক তিন মামলায় ইভ্যালির রাসেল ও শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। এসব মামলায় তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। কিন্তু হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে আজ তাদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এই তিন মামলার বাদীরা হলেন- তানভীর আহমেদ, মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন ও তৌফিক মাহমুদ।

মামলাগুলোর অভিযোগে বলা হয়, বিজ্ঞাপন দেখে তারা মোটরসাইকেল কেনা বাবদ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত পরিমাণ টাকা পরিশোধ করেন। ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহের কথা থাকলেও আসামিরা তা সরবরাহ কর‍তে ব্যর্থ হন।

পরবর্তীতে ইভ্যালি তাদেরকে পণ্যের সমমূল্যের চেক প্রদান করে। এরপর চেকগুলো নগদায়নের জন্য একাধিক ব্যাংকে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়। এ বিষয়ে তাদেরকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশের জবাব না দেওয়ায় এবং কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় শামীমা নাসরিন ও রাসেলের বিরুদ্ধে বাদীরা প্রতারণার মামলা করেন।

এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এ মামলায় তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। ওইদিন আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। পরে ১৭ জানুয়ারি তিনি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত রাসেলের জামিন মঞ্জুর করেন। একই মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন আদালতে হাজির হননি।

প্রসঙ্গত, এক গ্রাহকের করা মামলায় ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে গ্রেপ্তার করেছিল র‌্যাব। এরপর তাদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। নেওয়া হয়েছিল রিমান্ডেও।

ইভ্যালির পুনর্গঠন হিসাব-নিকাশের সুবিধার্থে তার স্ত্রী শামীমাকে এক বছরের মাথায় শর্ত সাপেক্ষে জামিন দিয়েছিল আদালত। আর রাসেল মুক্তি পান গত ১৯ ডিসেম্বর।


আরও খবর



আজও স্বস্তি নেই ঢাকার বাতাসে

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর ঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর। রোববার (১০ মার্চ) ভোর ৬টার পর এয়ার কোয়ালিটি ইনডেকক্সে (একিউআই) দেওয়া তথ্যমতে ১৯৪ স্কোর নিয়ে দূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।

বায়ুদূষণের এ তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের কলকতা। শহরটির স্কোর ২০৪। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রাজধানী ঢাকা, শহরটির স্কোর ১৯৪, তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের শহর করাচি, যার স্কোর ১৭৯। আবার একই স্কোর নিয়ে চর্তুথ অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি, যার স্কোর ১৭৫।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা অস্বাস্থ্যকর বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে দুর্যোগপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে দিনের পর দিন ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। এর তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুসারে, বিশ্বে বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বাড়ছে।


আরও খবর



মার্চে বিদ্যুৎ সরবরাহে কিছুটা বিভ্রাট হতে পারে: প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মার্চে বিদ্যুৎ সরবরাহে কিছুটা বিভ্রাট হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি। তবে প্রতিমন্ত্রীর আশা এতে বড় সমস্যা হবে না।

বুধবার বিদ্যুৎ ভবনে রমজান, সেচ মৌসুম ও গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও শিল্পে গ্যাস সরবরাহ সংক্রান্ত সভা শেষে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, বিকাল ৪টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সিএনজি ফিলিং স্টেশন বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার দেওয়া আদেশে বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০ পর্যন্ত সিএনজি ফিলিং স্টেশন বন্ধের কথা বলা হয়েছিল। আর আগে থেকে সন্ধ্যা ৬টা রাত ১১টা পর্যন্ত ৫ ঘণ্টা সিএনজি ফিলিং স্টেশনবন্ধ কার্যকর ছিল।

অন্যদিকে  ঈদের আগের পরে ৭ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টা সিএনজি ফিলিং স্টেশন খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। ১৯ এপ্রিল থেকে পূর্বের অবস্থায় যেতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ ১৯ এপ্রিল থেকে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বন্ধের আদেশ বহাল থাকবে।

আবাসিকে গ্যাস সংকট প্রসঙ্গে বলেন, সেখানে যেহেতু বিকল্প রয়েছে, তাই আপাতত চিন্তা করছি না।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০ শতাংশ গ্যাস আমদানি করতাম। একটি এফএসআরইউ নিয়মিত সার্ভিসিংয়ে থাকায় গ্যাস সরবরাহ ১০ শতাংশ কমে গেছে। সার্ভিসিংয়ে থাকা এফএসআরইউ ৩০ মার্চের আগে আসবে না। এতে কিছুটা সংকট রয়ে গেছে। সেচ মৌসুম শুরু হয়ে আমরা চাচ্ছি রাত ১২-৬টা পর্যন্ত সেচ পাম্প চলবে। এইটা আরও বাড়ানো যায় কি না ভাবা হচ্ছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নুরুল আলম, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার, বিপিডিবির চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



এক মাসে রিজার্ভ বাড়ল ৬৩ কোটি ডলার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আমদানিতে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপের ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক মাসের ব্যবধানে ৬৩ কোটি ডলার বেড়েছে। ফেব্রুয়ারির শুরুতে দেশে নিট রিজার্ভ ছিল এক হাজার ৯৯৪ কোটি ডলার।

ফেব্রুয়ারির শেষ দিনে বৃহস্পতিবার রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৫৭ কোটি ডলার। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহও কিছুটা বেড়েছে। এছাড়া নতুন করে বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার কারণেও ডলারের প্রবাহ কিছুটা বেড়ে রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ফেব্রুয়ারির শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৫০৯ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার তা বেড়ে দাঁড়ায় দুই হাজার ৫৭৭ কোটি ডলারে। আলোচ্য সময়ে রিজার্ভ বেড়েছে ৬৮ কোটি ডলার।

তবে ফেব্রুয়ারিতে রিজার্ভ বাড়ার মূল কারণ হচ্ছে এ মাসে বড় অঙ্কের কোনো বৈদেশিক দেনা শোধ করতে হয়নি। চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেনা বাবদ ১০০ কোটি ডলারের বেশি পরিশোধ করতে হবে। ফলে রিজার্ভ আবার ১৯ বিলিয়ন (১০০ কোটিকে এক বিলিয়ন) ডলারের ঘরে নেমে আসবে। প্রতি দুই মাস পরপর আকুর দেনা শোধ করতে হয়।

এবার গত জানুয়ারি ফেব্রুয়ারির দেনা শোধ করতে হবে। যে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন রিজার্ভ বাড়াচ্ছে। এর মধ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে টাকার বিনিময়ে সাময়িক সময়ের জন্য ডলার ধার করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মাধ্যমেও রিজার্ভ বাড়ানো হচ্ছে।

গত অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারির তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময় পর্যন্ত রপ্তানি আয় বেড়েছে আড়াই শতাংশ, রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ। এর বিপরীতে আমদানি ব্যয় কমেছে ২০ শতাংশ। একই সঙ্গে নতুন এলসি খোলার হার কমেছে প্রায় ৩ শতাংশ। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার খরচ কমেছে, আয় বেড়েছে। এর প্রভাবে রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে।

এদিকে বৈদেশিক ঋণ বা অন্যান্য দেনা পরিশোধের মেয়াদ আরও কিছুটা সময় বাড়ানো হয়েছে। ফলে এখন ঋণ পরিশোধের চাপ কিছুটা কম। মেয়াদ শেষ হলে আবার ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়বে। এদিকে জ্বালানি তেল আমদানিতে সরকার বিদেশ থেকে চড়া সুদে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ নিচ্ছে।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




‘ডন থ্রি’ এর জন্য কিয়ারা আদভানি নিচ্ছেন ১৩ কোটি!

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ফারহান আখতারের ডন এবার শাহরুখ খান হচ্ছে না। নতুন ডন হচ্ছেন রণবীর সিং। আর প্রিয়াঙ্কার জায়গায় থাকছেন কিয়ারা আদভানি।  শোনা যাচ্ছে, ডনের জন্য আকাশছোঁয়া পারিশ্রমিকও নিচ্ছেন কিয়ারা।

বলিউড হাঙ্গামা জানায়, ডন থ্রির জন্য কিয়ারা নিচ্ছেন ১৩ কোটি রুপি! শোনা যাচ্ছে, ওয়ার ২ সিনেমার থেকেও নাকি তিনি বেশি টাকা চেয়েছেন ডন-এ অভিনয়ের জন্য।

হৃতিক ও জুনিয়র এনটিআরের সঙ্গে ওয়ার ২-এ দেখা যাবে অভিনেত্রীকে। আর যশরাজ ফিল্মসের সেই সিনেমার থেকেও প্রায় দ্বিগুণ পারিশ্রমিক ডন থ্রির জন্য দাবি করেছেন অভিনেত্রী। নির্মাতারাও খুশিমনে তাঁর পারিশ্রমিক মেনে নিয়েছেন।

খবরটি সত্যি হয়ে থাকলে  এই মুহূর্তে বলিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীর তালিকায় নাম লেখালেন কিয়ারা।

এর আগে গত মাসে ডন ফ্র্যাঞ্চাইজিতে কিয়ারার অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন নির্মাতা ফারহান আখতার। একটি স্বাগত টিজার পোস্ট করে ডন ফ্র্যাঞ্চাইজিতে কিয়ারাকে স্বাগত জানান এই ফারহান। এর পর থেকেই রণবীর-কিয়ারা জুটির জাদু দেখার অপেক্ষায় অনুরাগীরা।

২০০৬ সালে মুক্তি পায় ফারহান আখতার পরিচালিত ডন, যেখানে শাহরুখ খান, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, বোমান ইরানিকে দেখা গিয়েছিল।


আরও খবর