আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা মারা গেছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি ৯৯ বছর বয়সে আজ শুক্রবার ভোররাতে মারা গেছেন।

শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল আর সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

পশ্চিম বঙ্গে অবস্থানরত প্রধানমন্ত্রী মোদি ইতোমধ্যে গুজরাটের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, মহিমান্বিত একশটি বছর পর ভগবানের পদতলে শ্রদ্ধায় অবনত হয়ে বিশ্রাম নিতে গিয়েছেন মা।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান ও উৎসবের আগে আশীর্বাদ নিতে প্রায়ই মায়ের সঙ্গে দেখা করতেন।

মায়ের জীবন এবং উৎসর্গের মানসিকতা তার মন, ব্যক্তিত্ব ও আত্মবিশ্বাস তৈরিতে বিশেষ অবদান রেখেছে বলে ১৮ জুন মায়ের ৯৯তম জন্মদিনে লেখেন নরেন্দ্র মোদি। মোদি লেখেন, অসাধারণ হলেও আমার মা ছিলেন একজন সাধারণ নারী। আর সব মায়ের মতোই।

ডিসেম্বরের ৪ তারিখে নরেন্দ্র মোদিকে নিজ রাজ্য গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচনের সময় সবশেষ মায়ের সঙ্গে দেখা গিয়েছিল। হীরাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছোট ভাই ও তার পরিবারের সঙ্গে থাকতেন।

এদিকে, বিভিন্ন রাজনীতিবিদ ও মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মায়ের মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক প্রকাশ করেছেন।


আরও খবর



মার্চের নির্বাচনই হবে শেষ নির্বাচন: এরদোয়ান

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান শুক্রবার বলেছেন, মার্চে দেশের স্থানীয় নির্বাচনই হবে তার শেষ নির্বাচন। খবর এএফপির।

২০০৩ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা এরদোয়ান এবারই প্রথম ভবিষ্যতের আর কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিলেন।

দুই দশকের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় রয়েছেন এরদোয়ান। তার এই বক্তব্যে রাজনীতি থেকে বিদায় নেওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। হয়তো এবারের মেয়াদ পূর্ণ করার পর সামনে তাকে আর রাজনীতির মাঠে নাও দেখা যেতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

তুরস্কের একটি ফাউন্ডেশনের সভায় এরদোয়ান বলেন, আমি অবিরাম কাজ করেছি। আমরা শ্বাসরুদ্ধকরভাবে চারপাশে দৌড়াচ্ছি কারণ আমার জন্য এটিই শেষ। আইন আমাকে যে কর্তৃত্ব দিয়েছে তার অধীনে এই নির্বাচনই আমার শেষ নির্বাচন।

 ৭০ বছর বয়সী এই নেতা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেছেন, তিনি পদ ছাড়ার পরেও তার দল জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি) ক্ষমতায় থাকবে।

এরদোয়ান বলেছিলেন, ৩১ মার্চের স্থানীয় নির্বাচনের ফলাফল আমার পরে আসা ভাইদের জন্য আশীর্বাদ। জনগণের আস্থার যাবে তাদের ওপর। 

আরও পড়ুন>> রোজার জন্য প্রস্তুত মক্কার ১২ হাজার মসজিদ

মার্চের স্থানীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ইস্তাম্বুলের মেয়র পদ ফিরে পাওয়ার আশা করছে একেপি। ২০১৯ সাল থেকে শহরের মেয়র পদে আছেন এরদোয়ানের বিরোধী দল। এমনকী এরদোয়ান নিজেও ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত ইস্তাম্বুলের মেয়র ছিলেন।

২০০৩ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সেসময় প্রধানমন্ত্রী ছিল তুরস্কের রাজনীতিতে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। পরেরবার ২০১৪ সালে এরদোয়ান রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়ে এই ধারা পরিবর্তন করেন। সেই থেকে তুরস্কের প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেন রাষ্ট্রপতি।

২০১৭ সালে একটি সাংবিধানিক পরিবর্তনের মাধ্যমে তুরস্ককে সংসদীয় ব্যবস্থা থেকে নির্বাহী প্রেসিডেন্সিতে পরিণত করেন এরদোয়ান। প্রধানমন্ত্রীর পদটি বাতিল করা হয় এবং ক্ষমতায় এরদোয়ানের দখল অপরিবর্তিত থাকা নিশ্চিত করা হয়।

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা এরদোয়ানের রাজনৈতিক আধিপত্যের শেষ হওয়া নিয়ে সমালোচনা করছেন। মানবাধিকার কর্মী এরকান ওজকান এক্সে লিখেছেন, বিশ্বাস করবেন না। আমরা জানি তিনি বারবার তার পুনর্নির্বাচন নিশ্চিত করতে সংবিধান সংশোধন করার চেষ্টা করছেন।

২০০২ সালে একেপি পার্টি ক্ষমতায় আসার পর থেকে এরদোয়ান একজন অপরাজেয় নেতা হিসেবে খ্যাতি গড়ে তুলেছেন। তবে ২০১৯ সালে ইস্তাম্বুল ও রাজধানী আঙ্কারার মেয়র পদ হারায় তার দল। গত মে মাসে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রথমবারের মতো দ্বিতীয় রাউন্ডে গড়িয়েছে।


আরও খবর



অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিপূর্ণ সব ভবনে সাইনবোর্ড টানানোর নির্দেশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর যেসব ভবনকে অগ্নিকাণ্ডের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে ফায়ার সার্ভিস থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে সেসব ভবনের দৃশ্যমান স্থানে ঝুঁকিপূর্ণের নোটিশ টানানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

রাজউক, ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষকে এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে রাজধানীর বেইলি রোডে একটি ভবনে ভয়াবহ আগুন লেগে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় স্বরাষ্ট্র সুরক্ষা সচিবের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।

কমিটিতে পুলিশ, রাজউক, ফায়ার সার্ভিস, বুয়েটের বিশেষজ্ঞ, ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রতিনিধিদের রাখতে বলা হয়েছে। এই কমিটি চার মাসের মধ্যে বেইলি রোডের গ্রিন কোটি কটেজ ভবনে ভয়াবহ আগুন লাগার ঘটনার কারণ অনুসন্ধান, কারা দায়ী তা খুঁজে বের করবে। এছাড়া রাজধানীর ভবনগুলোতে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কেমন হবে তার সুপারিশ করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করবে কমিটি।

পৃথক দুটি রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (৪ মার্চ) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একইসঙ্গে আইন অনুযায়ী স্কুল, কলেজ, শপিংমলসহ রাজধানীর ভবনগুলোতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না রাখা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইউনূছ আলী আকন্দ ও অ্যাডভোকেট ইসরাত জাহান সান্ত্বনা।

এর আগে বেইলি রোডের আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইসরাত জাহান সান্ত্বনা।

রিটে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার নির্দেশনা চাওয়া হয়। একইসঙ্গে রিটে সরকারের গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আদালতে দাখিল করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ বেইলি রোডসহ রাজধানীর সব আবাসিক স্থাপনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।

রিটে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে প্রকৃত দায়ীদের গ্রেপ্তার ও আহত-নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। এছাড়া বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের তদন্তের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রী পরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজি, রাজউকের চেয়ারম্যান, ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়রসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়।


আরও খবর



স্বামীকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করলেন স্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

Image

পটুয়াখালীতে স্বামীকে ধারালো বটি দিয়ে কুপিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর থানায় হাজির হলেন স্ত্রী। শুক্রবার (০১ মার্চ) দিবাগত রাত ৮টার দিকে স্বামীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পরে থানায় গিয়ে স্ত্রী জিনিয়া ইসলাম (১৮) আত্মসমর্পন করেন।

এর আগে, বিকেল ৫টার দিকে পটুয়াখালী পৌর সভার কলাতলা আকন বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মো. রাকিব ইসলাম (২০) শহরের কলাতলা এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে।

পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহমদ মঈনুল হাসান বলেন, গত কোরবানির ঈদের তিন দিন আগে শহরের কলাতলা আকন বাড়ির ভাড়াটিয়া নজরুল ইসলামের ছেলে মো. রাকিব ইসলাম (২০) এর সাথে সদর উপজেলার ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের জুয়েল আকনের মেয়ে জিনিয়া ইসলাম (১৮) এর বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে রাকিব বেকার ছিল। পরে পারিবারিক কলহের জের ধরে প্রায়ই রাকিব স্ত্রী জিনিয়াকে মারধর করত। সম্প্রতি স্ত্রী পরকিয়া করছে এমন সন্দেহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া-ঝাটি লেগেই থাকতো। এক পর্যায়ে জিনিয়া তার বাবার বাড়ি চলে যায়।

তিনি আরও জানান, শুক্রবার দুপুরে রাকিব তার স্ত্রীকে বাবার বাড়ি থেকে নিয়ে আসেন। আসার পথে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। বিকেলে রাকিব ঘুমাতে গেলে ধারালো বটি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুত্বর আহত করার পর গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে রাকিবের মৃত্যু নিশ্চিত করেন তার স্ত্রী জিনিয়া। পরে রাত ৮টায় স্ত্রী জিনিয়া পটুয়াখালী সদর থানায় উপস্থিত হলে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সাথে আরও কেউ জড়িত আছে কিনা তা অধিকতর তদন্তে বেরিয়ে আসবে।


আরও খবর



অলিখিত ফাইনালে কাল মাঠে নামছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ ম্যাচটি হতে পারত নিয়মরক্ষার। প্রথম ম্যাচে খুব কাছে গিয়েও জয় না পাওয়ায় সিরিজে এখন ১-১ সমতা। তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ হেসেখেলে জিতেছে লঙ্কানদের বিরুদ্ধে। সেই আত্মবিশ্বাসকে সঙ্গী করে আগামীকাল শনিবার (৯ মার্চ) তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৩টায়।

দ্বিতীয় ম্যাচে দাপুটে জয় পাওয়া স্বাগতিকরা দুটি ম্যাচেই খেলেছে অনবদ্য। বিশেষত সর্বশেষ ম্যাচে বোলিং, ব্যাটিং দুই বিভাগেই চোখে পড়েছে উন্নতির ছাপ। বল হাতে পাওয়ার প্লেতে খানিকটা এলোমেলো থাকলেও শরিফুল ইসলাম-রিশাদ হোসেনদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে লঙ্কান ব্যাটিংয়ের লাগাম টেনে ধরে বাংলাদেশ। থামিয়ে দেয় ১৬৫ রানে। সেটি তাড়া করতে নেমে আট উইকেটের সহজ জয় পায় শান্ত-হৃদয়রা।

ব্যাট হাতে ছন্দে ফিরেছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। দলের জন্য যা বড় স্বস্তির খবর। লিটন-সৌম্যরা নিজেদের ইনিংস খুব বড় করতে না পারলেও ওপেনিংয়ে গড়ে দিয়েছেন শক্ত ভিত। সিলেটের ব্যাটিংবান্ধব উইকেটে যা খুব কাজে দিয়েছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত দুটি ম্যাচেই টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। তার দর্শন বোঝা গেছে ভালোভাবে, লক্ষ্য নিয়ে খেলতে চান তিনি। তাতে দুই ম্যাচ শেষ অন্তত সফল বলা চলে অধিনায়ককে।

ছোট ছোট বিষয়গুলো দলের উন্নতির জায়গায় অনেক কাজে দেয়। ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) বাংলাদেশ কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের কথায়ও ঝরল ক্রিকেটারদের স্তুতি। জানালেন, ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে যথেষ্ট উন্নতি করছে দল।

দলের প্রধান কো চহাথুরুসিংহে বলেন, আমরা অতীতে যেসব ভুল করেছিলাম, তা নিয়ে কাজ করছি। মানুষ ভুল করে। ভুল থেকেই এগিয়ে যায়। দলের সবার চেষ্টার মানসিকতা আছে, ব্যাপারটি দারুণ। দলকে ফুরফুরে অবস্থায় দেখে ভালো লাগছে।

লঙ্কান শিবিরে ফিরছেন দলটির নিয়মিত অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙা। প্রথম দুই ম্যাচের একাদশে ছিলেন না তিনি। তার জায়গায় দায়িত্ব সামলেছিলেন চারিথ আসালাঙ্কা। হাসারাঙার ফিরে আসা সফরকারীদের শক্তি বাড়াবে বলে মনে করেন হাথুরুসিংহে। তিনি জানান, শ্রীলঙ্কা দলে হাসারাঙা ফিরছে। এটি তাদের জন্য শক্তি। বাংলাদেশের জন্য শেষ ম্যাচেট কাজটা সহজ হবে না।

জয়ের মানসিকতা ধারণ করা এই বাংলাদেশ জানে, মাঠে কোনো কিছু সহজে আসে না। পরিশ্রমের ফল হিসেবে সাফল্য আসে। থাকতে হয় সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা। শান্তর নেতৃত্বে এদিক দিয়ে এগিয়ে স্বাগতিকরা।

বাংলাদেশ স্কোয়াড:

নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, এনামুল হক বিজয়, নাঈম শেখ, তাওহিদ হৃদয়, সৌম্য সরকার, শেখ মেহেদি হাসান, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী অনিক, তাইজুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




রাজধানীতে তিন দিনে ১১শ হোটেল-রেস্তোরাঁয় অভিযান, আটক ৮৭২

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিশেষ অভিযানে ৩ দিনে রেস্তারাঁ মালিক ও কর্মচারীসহ ৮৮৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দায়ের করা হয়েছে ২০টি মামলা। গত ৩ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত ঢাকার হোটেল-রেঁস্তোরা, গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান ও কেমিক্যাল গোডাউনে এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। ৩ দিনে ১১শর বেশি হোটেল-রেস্তোরাঁয় অভিযানে যায় পুলিশ।

বুধবার (৬ মার্চ) এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কে এন রায় নিয়তি। তিনি জানান, ৩ ফেব্রুয়ারি ২৭৫টি হোটেল-রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৩৪৭ জনকে। ওইদিন ২০৪টি প্রসিকিউশনে দায়ের করা হয়েছে ৫টি মামলা।

দ্বিতীয় দিন ৪ ফেব্রুয়ারি ৪৫৫টি হোটেল-রেস্তোরাঁ, ১০৪টি ঝুঁকিপূর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার রাখার দোকান এবং ৩টি কেমিক্যাল গোডাউনে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২৭০ জনকে। ওইদিন ২০৪টি প্রসিকিউশনে দায়ের করা হয়েছে ৫টি মামলা।

তৃতীয় দিন ৫ ফেব্রুয়ারি ৪০২টি হোটেল-রেস্তোরাঁ, ১০৩টি ঝুঁকিপূর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার রাখার দোকান এবং ৫টি কেমিক্যাল গোডাউনে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২২৮ জনকে। ওইদিন ১৯২টি প্রসিকিউশনে দায়ের করা হয়েছে ১০টি মামলা।

সব মিলিয়ে ৩দিনে অভিযান চালিয়ে মোট গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮৭২ জনকে। একইসঙ্গে ৮৮৭টি প্রসিকিউশনে ২০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।


আরও খবর