আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ভাসানচরের উদ্দেশে রওনা হয়েছে রোহিঙ্গাদের প্রথম দল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরের উদ্দেশে রওনা হয়েছে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের বিশাল বহর।

আজ বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে নেয়াখালীর ভাসানচরের দিকে রওনা হন তারা। জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ভাসানচরে স্থানান্তরের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছে র‍্যাব-৭ ও র‍্যাব-১৫।

এদিকে গত বুধবার জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী দিনে কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভাসানচরে সরিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা সম্পর্কে জাতিসংঘ অবগত আছে। কিন্তু শরণার্থীদের স্থানান্তর প্রস্তুতি কিংবা রোহিঙ্গাদের শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংস্থাটিকে যুক্ত করা হয়নি।

বিবৃতিতে বলা হয়, ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরের ব্যাপারে জাতিসংঘ তার আগেকার অবস্থানেই রয়েছে, অর্থাৎ ভাসানচরে যাবার ব্যাপরে, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা যেন জেনে-বুঝে এবং মুক্তভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। সেজন্য জায়গাটি সম্পর্কে প্রাসঙ্গিক, সুনির্দিষ্ট ও হালনাগাদ তথ্যের ওপর ভিত্তি করে যেন তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

 উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের অগাস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর গণহত্যা ও নিপীড়নের মুখে দেশটি থেকে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।

নিউজ ট্যাগ: ভাসানচর

আরও খবর



পাথরঘাটায় দু’টি চিত্রা হরিণ উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনা পাথরঘাটায় লোকালয়ে আসা দুইটি চিত্রা হরিণ উদ্ধার করা করেছে বন বিভাগ। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ৯ টার সময় পাথরঘাটা উপজেলা চরদুয়ানী ইউনিয়নের বান্দাকাটা নামক এলাকায় খাদ্যের সন্ধানে লোকালয় ঢুকে পড়া হরিণ দুটি উদ্ধার করা হয়।

বন বিভাগের জ্ঞানপাড়া বিশেষ শহর টিমের ভারপ্রাপ্ত অফিসার্স ইনচার্জ ওবায়দুল রহমান আজকের দর্পণকে বলেন, হঠাৎ করে সকালে দুইটি চিত্রা হরিণ সুন্দরবন থেকে খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। মানুষ দেখে হরিণ দুটি ভয়ে দৌড়াদৌড়ি করে। এক পর্যায়ে বেরিবাদের পাশে থাকা জালে একটি হরিণ বেঁধে যায়। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয় হরিণটিও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় উদ্ধার করে ফরেস্ট ক্যাম্পের নিয়ে যাওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে সুন্দরবন একেবারেই কাছাকাছি হওয়ায় হয়তো হরিণ দুটি ভুল করে খাবারের সন্ধানে এই এলাকায় এসেছে।

হরিণ দুটি দ্রুতই সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি কারণ চিত্রা হরিণ বেশি মানুষ দেখলে স্টক করে মারা যায়।

স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই এলাকায় কয়েকটি সক্রিয় হরিণ চোরা কারবারি গ্রুপ আছে হয়তো তারাও এই হরিণ দুটি লোকালয়ে বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে আসতে পারে। তাই হরিণ রক্ষায় বন বিভাগের নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন বলে দাবি করেন তারা।


আরও খবর



কেজিতে জিরার দাম কমলো ৫৫০ টাকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র রমজান ও ঈদ মাথায় রেখে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে বেড়েছে জিরা আমদানি। ফলে প্রতি কেজিতে ৫৫০ টাকা দাম কমেছে মসলাজাতীয় পণ্যটির। আগামীতে এর দর আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সোমবার (১ এপ্রিল) রাতে হিলি বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, এখন কেজিপ্রতি জিরা বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়। গত ডিসেম্বরে যা ছিল ১১৫০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র ৩ মাসের ব্যবধানে কেজিতে মূল্য হ্রাস পেয়েছে ৫৫০ টাকা। সারাদেশের বাজারে যার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। গোটা দেশে প্রকারভেদে এই মসলা বিকোচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৪০ টাকায়।

হিলি স্থলবন্দর আমদানি ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন এবং হাকিমপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুনুর রশিদ হারুন বলেন, চলতি বছর ভারত থেকে জিরা আমদানি বেশি হয়েছে। ফলে দাম কমতে শুরু করেছে। গত জানুয়ারি থেকে ৩ মাসে পর্যায়ক্রমে জিরার দরপতন ঘটেছে কেজিপ্রতি ৫৫০ টাকা।

তিনি বলেন, বর্তমানে ভারত থেকে আমদানি করা ভালো মানের জিরা কাকা ৬০০ টাকা, বাবা ৬২০ টাকা, মধু ৬২০ টাকা, অমরিত ৬০০ টাকা, সোনা ৬৩০ টাকা এবং ডিবিগোল্ড ৬৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

দাম কমায় ক্রেতার পাশাপাশি খুশি বিক্রেতারাও। তারা জানান, এতে বেড়েছে কেনাবেচা। হিলি বাজারের মসলা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারতে নতুন জিরা ওঠায় বন্দর দিয়ে আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কারণে দর কমছে।

গত বছর রোজা শুরুর আগে দেশের বাজারে কেজিপ্রতি জিরা বিক্রি হয় ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। তবে ডলার সংকট, আমদানি শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা অজুহাতে কয়েক দফা বেড়ে গত ডিসেম্বরে খুচরা পর্যায়ে ভারতীয় জিরা বিক্রি হয় সর্বোচ্চ ১২০০ টাকায়। এখন সেই জিরাই পাওয়া যাচ্ছে ৬০০ থেকে ৬৪০ টাকা কেজিতে।


আরও খবর
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




সালাম মুর্শেদীর বাড়ি : হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থিতাবস্থা জারি

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেছেন চেম্বার আদালত। রোববার (২৪ মার্চ) চেম্বার বিচারপতি আশফাকুল ইসলাম আগামী ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ওই রায়ের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন।

এর আগে গত ১৯ মার্চ সালাম মুর্শেদীকে তিন মাসের মধ্যে গুলশানের বাড়ি ছাড়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। জনস্বার্থে করা একটি রিট আবেদনের দীর্ঘ শুনানি শেষে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ের অনুলিপি পাওয়ার তিন মাসের মধ্যে সালাম মুর্শেদীকে গুলশানের বাড়ি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে বাড়িটি বুঝে পাওয়ার পর আদালতকে অবহিত করতে বলা হয়েছে রায়ে।

আদালতে রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট অনীক আর হক, দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আল খান, রাজউকের পক্ষে শুনানি করেন সাঈদ আহমেদ রাজা। সালাম মুর্শেদীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট প্রবীর নিয়োগী।

খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাফুফে সহসভাপতি সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর সড়কের ২৯ নম্বর বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তি দাবি করে তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে রিট আবেদন করেন আইনজীবী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর সেই আবেদনে দুদক, রাজউক ও গণপূর্ত বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের সেখানে বিবাদী করা হয়।

প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২০২২ সালের ১ নভেম্বর রুল জারি করে হাই কোর্টের এই বেঞ্চ। সরকারের সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে বাড়ি বানানোর অভিযোগে সালাম মুর্শেদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় সেখানে। সেইসঙ্গে এ সম্পত্তি সম্পর্কিত সব কাগজপত্র ১০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে রাজউক, গণপূর্ত বিভাগ ও সালাম মুর্শেদীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর বাড়িটি সম্পর্কিত কাগজপত্র হাই কোর্টে দাখিল করা হয়। এরপর ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি বাড়িটি নিয়ে রাজউকের প্রতিবেদন হাই কোর্টে দাখিল করে বলা হয়, বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকায় নেই। ওই বাড়ির নকশাও (মূল লে আউট প্ল্যান) আদালতে জমা দেয় রাজউক।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রিটের পক্ষে শুনানিতে অ্যাডভোকেট অনীক আর হক ও সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছিলেন, হাই কোর্টে রাজউক ও দুদকের দাখিল করা প্রতিবেদনে প্রমাণিত হয়েছে, গুলশানে সালাম মুর্শেদী যে বাড়িতে বাস করছেন সেটা রাষ্ট্রের সম্পত্তি। এই বাড়িতে তিনি এখন এক মুহূর্তও থাকতে পারেন না।

এরপর গত ৩ মার্চ মামলার শুনানি শেষে ১০ মার্চ রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। পরবর্তীতে ১০ মার্চ পিছিয়ে ১৯ মার্চ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।


আরও খবর
পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




আরব সাগর তীরে বাড়ি কিনলেন পূজা হেগড়ে

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

জন্ম মুম্বাই শহরেই। কিন্তু পরিচিতি, জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তেলুগু ছবিতে কাজ করে। তিনি পূজা হেগড়ে। ভারতীয় সিনেমায় এই প্রজন্মের অভিনেত্রী। বেশ কয়েকটি বড় আয়োজনের ছবিতে তিনি কাজ করেছেন। রাধে শ্যাম, আলা বৈকুণ্ঠাপুরামুলো, সার্কাস, কিসি কা ভাই কিসি কি জান এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য।

গ্ল্যামার জগতের তারকা হিসেবে পূজা অভিজাত জীবন যাপন করেন। এবার সেই জীবনে যুক্ত হল নতুন সম্পদ। নিজের জন্মশহর মুম্বাইতেই একটি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন পূজা। যেটার জন্য ব্যয় করেছেন বিপুল অংকের অর্থ।

এনডিটিভির রিপোর্ট অনুযায়ী, পূজার নতুন এই বাড়ি আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। যেখানে বসবাসের জায়গা ৪ হাজার বর্গফুট। মুম্বাইয়ের অন্যতম ব্যয়বহুল এলাকা বান্দ্রায় রয়েছে বাড়িটি। এর জন্য ৪৫ কোটি রুপি ব্যয় করেছেন নায়িকা। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৮ কোটি টাকারও বেশি।

পূজা হেগড়ের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র খবরটি নিশ্চিত করেছে। তার মতে, বাড়িটি থেকে সমুদ্রের অপূর্ব সৌন্দর্য দেখা যায়। এছাড়া ভেতরের নকশায়ও রয়েছে আভিজাত্যের ছাপ। শিগগিরই এই নতুন বাড়িতে উঠবেন নায়িকা।

এদিকে পূজা হেগড়ের হাতে বর্তমানে রয়েছে দেবা নামের একটি ছবির কাজ। যেটা নির্মাণ করছেন রোশান অ্যান্ড্রুস। ছবিতে পূজার সঙ্গে আছেন শহিদ কাপুর। আগামী ১১ অক্টোবর এটি মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: পূজা হেগড়ে

আরও খবর



আড়াইহাজারে বাসের ধাক্কায় ট্রাফিক পুলিশ নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে দায়িত্ব পালনকালে বাসের ধাক্কায় আব্দুল গফুর নামের এক কনস্টেবল নিহত হয়েছেন। বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুরে উপজেলার ছনপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় মান্নান নামে আরও এক পুলিশ সদস্য আহত হন। নিহত আব্দুল গফুরের গ্রামের বাড়ি জামালপুরে। তিনি নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত ছিলেন।

স্থানীয়রা জানান, ছনপাড়ায় দায়িত্ব পালনকালে নরসিংদী থেকে ঢাকামুখী সোহাগ পরিবহনের একটি বাস পুলিশ সদস্য গফুর ও মান্নানকে ধাক্কা দেয়। তাদের উদ্ধার করে রূপগঞ্জের একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে গফুরের মৃত্যু হয়।

আড়াইহাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান উল্লাহ বলেন, বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর