আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ভবিষ্যতে প্রযুক্তি খাতে বিশ্বে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : জয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, শুধু প্রযুক্তির ব্যবহার নয়, এর উৎপাদনেও বাংলাদেশ এগিয়ে থাকবে। আমরা ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি খাতে বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে চাই।

বৃহস্পতিবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড উপলক্ষে আয়োজিত এম্ব্রাসিং ডিজিটাল টেকনোলজিস ইন দ্য নিউ নরমাল শীর্ষক মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে মূল বক্তা ও প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

সজীব ওয়াজেদ বলেন, আমরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সেন্টার অব এক্সিলেন্স তৈরি করছি। নজর দেয়া হচ্ছে গবেষণার ওপর। অন্যদের কাছ থেকে প্রযুক্তি নিয়ে ব্যবহার করার জন্য নয়। আমরা ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি খাতে বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে চাই। আর সেই প্রযুক্তি দেশেই তৈরি হবে। এটা স্বপ্ন নয়, এটাই হবে বাস্তবতা। ভবিষ্যতের বড় প্রযুক্তির কিছু কিছু বাংলাদেশেই তৈরি হবে। তেমন পরিকল্পনা নিয়েই এগুচ্ছে বাংলাদেশ।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে এতে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন শ্রীলঙ্কার মিনিস্ট্রি অব টেকনোলজির সেক্রেটারি জয়ন্ত ডি সিলভা, মালদ্বীপের কমিউনিকেশন, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি মিনিস্টার মোহাম্মদ মালেহ জামাল, নেপালের ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব অনিল কুমার সাহা।

নওশের রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর, ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সভাপতি শমী কায়সার, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সভাপতি শাহিদ-উল-মুনীর, বাক্কো সভাপতি ওয়াহিদুর রহমান শরিফ, আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম।

ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০২০ এর ৩ দিনব্যাপী আয়োজনের বৃহস্পতিবার ছিল দ্বিতীয় দিন। শুক্রবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই আয়োজন শেষ হবে।

নিউজ ট্যাগ: সজীব ওয়াজেদ জয়

আরও খবর
ফের ফেসবুকে বিভ্রাট

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




কম দামেও তরমুজ কিনছেন না মানুষ, দুশ্চিন্তায় বিক্রেতারা

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

মার্চের শুরুতে প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা দরে। রমজান শুরু হওয়ার পর সে দাম ৮০ টাকায় নামে। কিন্তু বেশি দামের পাশাপাশি অপরিপক্ব হওয়ায় তরমুজে আগ্রহ কম ছিল সাধারণের। এর মধ্যে ফেসবুকে তরমুজ বয়কটের ডাক আসে। ফলে ফলটির বিকিকিনি কমে যায় আরও।

রোজা শুরুর এক সপ্তাহ পর তরমুজ বিক্রি বলতে গেলে তলানিতে এসে ঠেকে। বিপাকে পড়েন বিক্রেতারা। সারা দিনে হাতেগোনা কয়েকটা বিক্রি হলেও বেশিরভাগই দোকানে অবিক্রীত থেকে যাচ্ছিল। এতে বাধ্য হয়ে ৪০ টাকায় নামিয়ে আনা হয় তরমুজের কেজি। শুধু তাই নয়, আকারভেদে এখন পিস ২০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ‌তারপরও ক্রেতাদের বড় অংশ এখনও তরমুজ বিমুখ। এতে তরমুজ ব্যবসায়ী এবং ফল দোকানিদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

আড়ৎ থেকে পিস হিসেবে দুই ক্যাটাগরির তরমুজ বিক্রির জন্য কিনে এনেছেন বিল্লাল মিয়া নামে এক ব্যবসায়ী। তিনি গুলশানের গুদারাঘাটের পাশে বসিয়েছেন তার অস্থায়ী দোকান। বেশ কিছুদিন ধরে তিনি তরমুজগুলো সেখানে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছেন, কিন্তু বিক্রি নেই সেভাবে।

তরমুজ বিক্রির এমন চিত্রের বিষয়ে বিল্লাল মিয়া বলেন, এবার প্রথম থেকেই তরমুজ বিক্রি খুব কম হচ্ছে। এটা হতে পারে দাম বেশির কারণে। তবে এখন দাম আগের চেয়ে কমেছে, তবুও এখনো খুব বেশি বিক্রি বাড়েনি। রমজানে তরমুজের খুব চাহিদা থাকার কথা, কিন্তু এবার সে অনুযায়ী ক্রেতাদের চাহিদা দেখা যায়নি।

তরমুজ বিক্রির সার্বিক বিষয়ে একই স্থানের আরেক বিক্রেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এত বছর ধরে ব্যবসা করছি তরমুজ নিয়ে কোনোবার এমন বিপাকে পড়িনি। আজ ১০ দিনের মতো হবে তরমুজ এনেছি, দোকানের মধ্যে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছি। কিন্তু সেভাবে এবার বিক্রি নেই। প্রথমদিকে ১০০ টাকা কেজি ছিল, পরে ৮০ টাকা হলো, এরপর আবার ৬০ টাকা, সবশেষ এখন আজ প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। কিন্তু আগে যখন তরমুজের ব্যবসা করেছি তখন দিনে ১০০ পিছ বিক্রি করেছি। আর এখন সারাদিনে ১৫/২০টা বিক্রি হয় না ঠিকমতো। রমজান মাস এলে তরমুজের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কথা, অন্যান্যবার বেড়ে গেছে, কিন্তু এবার চিত্র উল্টো। অর্ধেক রমজান চলে গেছে কিন্তু তরমুজ বিক্রি সেভাবে আর হয়নি। রমজান মাস শেষ হয়ে গেলে তরমুজের চাহিদা কমে যাবে, তখন যে ব্যবসার কী হবে এটা ভাবলে আরো ভয় লাগে।

কারওয়ান বাজারে ফল ভাণ্ডার নামে একটি প্রতিষ্ঠান বর্তমানে পাইকারি তরমুজের ব্যবসা করছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক সহযোগী হিসাবে কাজ করেন খোরশেদ আলম নামের একজন। তিনি বলেন, প্রথমদিকে তরমুজের দাম বেশি ছিল, ইদানীং প্রচুর সরবরাহ হচ্ছে, ফলে দাম কমে গেছে। আগে যে তরমুজ দেড়শ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি করেছি, সেটা এখন ৮০ টাকার মতো বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আড়তে পাইকারি কিনতে ক্রেতারা কম আসছে। এর কারণ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে যারা দোকানের মাধ্যমে তরমুজ বিক্রি করে, তারা আগে যে মাল নিয়ে গেছে সেই মালই তাদের রয়ে গেছে, এখনো বিক্রি করতে পারেনি। আগের তরমুজ ফুরালে তারপরে তো তারা কিনতে আসবে।

মহাখালীর বাজারে তরমুজ কিনতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী আহসান হাবীব বলেন, এ বছর রমজানে একদিন শুধু তরমুজ কিনেছিলাম টেস্ট করার জন্য। কিন্তু এত বেশি দাম, অসাধু ব্যবসায়ীরা কেজি দরে বিক্রি করে, অপরিপক্ব তরমুজ তবুও বেশি দাম, এদিকে এদের সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্য দূর করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরমুজ বয়কটের ডাক.... সব মিলিয়েই এবার আর তরমুজ কিনিনি। কিন্তু এখন ম্যাংগো পিপলের ক্ষমতা সম্পর্কে জেনেছে তরমুজ ব্যবসায়ীরা। আজকে তরমুজ ৪০ টাকা কেজিতে এসেছে শুধু সাধারণ মানুষ তরমুজ কিনেনি এ কারণেই। এখন ৪০ টাকা কেজি হওয়ার পর আজ একটি তরমুজ কিনতে এসেছি। তবুও দোকানে যদি পিস হিসাবে তরমুজ বিক্রি না করে তাহলে আবার কিনব না।


আরও খবর
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




স্বামীর সাথে ঝগড়া করে শ্বশুরবাড়িতে বোমা হামলা

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

স্বামী-স্ত্রীর অশান্তি নিত্যদিনের। দাম্পত্য কলহ এমনই পর্যায়ে পৌঁছয় যে, স্বামী-স্ত্রীর চিৎকারে অতিষ্ঠ প্রতিবেশীরাও। সেই পারিবারিক অশান্তিতে বোমা হামলার অভিযোগ উঠছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মেয়ের সঙ্গে ঝগড়া করার জন্য জামাইয়ের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা হামলার অভিযোগ উঠছে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। বোমার আঘাতে আহত হয়েছেন কমপক্ষে চার জন। আহতদের প্রত্যেককে ভর্তি করানো হয়েছে স্থানীয় একটি হাসপাতালে।

স্থানীয় সূত্রে আনন্দবাজার জানায়, মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জ ব্লকের তিন পাকুরিয়া অঞ্চলের গোবিন্দপুর এলাকার বাসিন্দা রেহেনা খাতুন ও মেহেদী হাসানের বিয়ে হয় বছরখানেক আগে। প্রতিবেশীদের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই সাংসারিক অশান্তি শুরু হয় তাদের। মাঝেমধ্যেই সাংসারিক অশান্তি মাত্রা ছাড়িয়ে যেত। মঙ্গলবার মাঝরাতেই হঠাৎ বোমা বিস্ফোরণের শব্দে আতঙ্কিত হয়েও পড়েন স্থানীয়েরা। খোঁজ নিয়ে তিনি জানতে পারেন, রেহানার পরিবারের লোকজনই জামাইয়ের বাড়িতে বোমা হামলা করেছেন। বোমার আঘাতে রেহানার পরিবারের চার সদস্য জখম হন। যাঁদের মধ্যে তিন জনের আঘাত গুরুতর বলে জানা গিয়েছে।

মেহেদীর পরিবারের সদস্য দিলরুবা বেওয়ার বলেন, রাত ১২টার দিকে হঠাৎ বোমার শব্দে ঘুম ভেঙে যায় আমাদের। আমাদের বাড়ির লোকজনকে খুন করার উদ্দেশে বোমা হামলা হয়। বৌয়ের বাপের বাড়ির লোকজন এই কাণ্ড ঘটিয়েছে।

এদিকে, সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছেন রেহানার বাপের বাড়ির লোকেরা।


আরও খবর



দেশের কোথাও চাঁদ দেখা যায়নি, ঈদ বৃহস্পতিবার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের আকাশে কোথাও শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। তাই আগামী বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সারাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আজ মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সায়লা শারমিন গণমাধ্যমকে জানান, সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি ও ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।

পবিত্র ঈদ মুসলমানদের মাঝে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সুদৃঢ় করে এবং সম্প্রীতি বৃদ্ধি করে। বিশ্ব মুসলিম একই আত্মার বন্ধনে আবদ্ধ এ কথা স্মরণ করিয়ে দেয় পবিত্র ঈদ। ধনী-গরিব ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিয়ে রাজা-প্রজা এক কাতারে শামিল করিয়ে দেয় পবিত্র ঈদ। হিংসা বিদ্বেষ ও অহংকারসহ সকল অন্যায় ও পাপাচার মুছে দিয়ে নতুন করে সুখী পবিত্র জীবন যাপন শুরু করার তাগিদ এনে দেয় পবিত্র ঈদ। এবারের পরিবর্তিত সময়ে ঈদের এই শিক্ষা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক।

এদিকে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ আজ মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ৩০তম রোজা পালন করছে। ওই সব দেশে বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর পালন করা হবে। তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও অস্ট্রেলিয়াতেও বুধবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে।


আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

শুক্রবারের বিশেষ ৪ আমল

শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪




লাইভে এসে ফোনালাপের রহস্য ফাঁস করলেন তামিম

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

তামিম ইকবাল ও মেহেদী হাসান মিরাজের একটি ফোনালাপকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। একদিন পর সেই ফোনালাপের রহস্য ফাঁস করলেন টাইগার ওপেনার তামিম ইকবাল।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাতে হুট করেই কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে তামিম এবং মিরাজের ফোনালাপ ফাঁস হয়। সিনিয়র দুই ক্রিকেটারের চাঞ্চল্যকর এই ফোনালাপে মুশফিকুর রহিম এবং মিরাজকে হুমকি-ধামকি দিতে শোনা যায় তামিমকে। ফলে বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। একদিন পরে তামিম নিজেই বিষয়টি সবার সামনে নিয়ে আসেন।

বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরেই নিজের ফেসবুকে লাইভে আসার ঘোষণা দিয়ে রেখেছিলেন তামিম। ঠিক সন্ধ্যা ৭টায় মিরাজকে নিয়ে লাইভে আসেন তিনি। এসময় লাইভে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মুশফিকুর রহিমকেও যুক্ত করেন এই ক্রিকেটার। এই ৪ ক্রিকেটার মিলে ফাঁস করেন আসল রহস্য।

মূলত ইচ্ছা করেই নিজেদের ওই ফোন কল ফাঁস করেছেন তামিম এবং মিরাজ। ওই ফোন কলটি ছিল মোবাইলভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা প্রতিষ্ঠান নগদের নতুন একটি ক্যাম্পেইনের অংশ। তামিম-মিরাজের সঙ্গে এই ক্যাম্পেইনে কাজ করছেন মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকও। লাইভে বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছেন তারকা এই ক্রিকেটাররা।


আরও খবর



ব্যাটিং বিপর্যয়: ১৮৮ রানে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানের জবাবে বাংলাদেশ থেমেছে ১৮৮ রানে। ৯২ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামবে সফরকারীরা। গতকাল শেষ বিকালে ব্যাটিংয়ে নামা বাংলাদেশ দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশন পুরোটা খেলতে পারেনি। ৫১.৩ ওভার টিকেছে স্বাগতিকদের ইনিংস।

সর্বনাশের শুরু শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকালে। ১০ ওভার ব্যাট করতেই ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ। আজ দ্বিতীয় দিন সকালে এসে সে অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হলো না। দলীয় শতরান পার হওয়ার আগেই টাইগাররা হারিয়েছে আরও ‍২ উইকেট। মধ্যাহ্নবিরতির আগে ফিরেছেন লিটন দাসও। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১৩২ রান নিয়ে বিরতিতে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

শাহাদাত হোসেন ১৮ ও লিটন ২৫ রান করে সাজঘরমুখো হয়েছেন। আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটার জয়ের ইনিংস থেমেছে স্রেফ ১২ রানে। এর আগে ৩ উইকেটে ৩২ রান নিয়ে দিন শুরু করে বাংলাদেশ। তাইজুলকে নিয়ে শুরুটা করেছিলেন জয়। কিন্তু এই ওপেনার খুব একটা সুবিধা করতে পারলেন না। লাহিরু কুমারার বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে আউট হন।

শাহাদাত এসেছিলেন এরপর। তাইজুলের সঙ্গে জুটি জমেও উঠেছিল। ৫৩ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর দুজনই দেখেশুনে খেলছিলেন। জুটি যখনই আশা দেখাচ্ছিল, তখনই আক্রমণে কুমারা। আর তাতেই সাফল্য পায় লঙ্কানরা। বাউন্সি বলটা বুঝে ওঠার আগেই শাহাদাতের ব্যাটের কানায় লেগে চলে যায় স্লিপে। ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা নেন দিনের দ্বিতীয় ক্যাচ। ৮৩ রানে বাংলাদেশ হারায় পঞ্চম উইকেট।

ক্রিজে আসেন অভিজ্ঞ লিটন। তাইজুলকে সঙ্গে নিয়ে পার করেন দলীয় শতরান। লিটন খেলেছেন একেবারেই টেস্ট মেজাজে। মাথা ঠান্ডা রেখে খেলেছেন তাইজুলও। কিন্তু টাইগারদের এ জুটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লাহিরুর দুর্দান্ত ইনসুইং ভেঙে দেয় লিটনের প্রতিরোধ। দলীয় ১২৪ এবং ব্যক্তিগত ২৫ রানে ফেরেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ১৩২ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে সেশন শেষ করেছে বাংলাদেশ।

বিরতি পর দ্রুতই আউট হন তাইজুল। নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নেমে বাঁ-হাতি এই স্পিনার আউট হয়েছেন ৪৭ রান করে। শেষ দিকে শরিফুল ১৫ ও খালেদ আহমেদ করেন ২২ রান। শ্রীলঙ্কার ভিস্ম ফার্নান্দো নেন ৪ উইকেট। ৩ উইকেট করে নিয়েছেন কাসুন রাজিথা ও লাহিরু কুমারা।


আরও খবর