আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ভিয়েতনামে আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ৫৬

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকে আগুন ধরে অন্তত ৫৬ জন নিহত ও ৩৭ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিহত ৫৬ জনের মধ্যে ৩৯ জনের পরিচয় শনাক্ত করতে পেরেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। তবে উদ্ধার অভিযান চলছে। মঙ্গলবার রাতে বিকট বিস্ফোরণ শুনতে পান স্থানীয়রা। পরে আগুনের ঘটনা জানা যায়। স্থানীয়রাসহ উদ্ধারকারীরা কাজ করছেন বলে জানা গেছে।

২০ বছরে চারগুণ বেড়ে সাড়ে ৫২ লাখ জনবসতির শহর হ্যানয়ের বহু ভবন অগ্নিনিরাপত্তার সুবিধা ছাড়াই নির্মিত হচ্ছে। ফলে শহরটিতে প্রায়ই অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। গত বছর দক্ষিণ ভিয়েতনামে একটি কারাওকে ক্লাবে আগুন ধরলে তাতে ৩৩ জনের প্রাণহানি ঘটে।


আরও খবর



ইসরাইল-ফিলিস্তিন বিরোধের একমাত্র সমাধান ‘দ্বিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা’: জো বাইডেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরাইল-ফিলিস্তিন বিরোধের একমাত্র সমাধান দ্বিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বুধবার ওয়াশিংটনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। ইসরাইল যদি গাজা দখল করে সেটি হবে বড় ভুল বলেও সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেছেন তিনি।

বাইডেন আরও বলেন, হামাসের হাতে বন্দি জিম্মিদের মুক্তির জন্য তিনি তার ক্ষমতার সবকিছুই করছেন। তবে তার মানে সেখানে মার্কিন সৈন্য পাঠানো নয়। জিম্মি মুক্তি ইস্যুতে তিনি ক্রমাগত কাজ করছেন বলেও জানিয়েছেন। আরব নিউজ।

চলতি সপ্তাহে বাইডেন বলেছিলেন, জিম্মিদের উদ্দেশে তার বার্তা হলো, সেখানে থাকুন, আমরা আসছি। এই মন্তব্যের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আমি যা বোঝাতে চেয়েছিলাম তা হলো আমি আপনাদের মুক্ত করতে ক্ষমতার সবকিছুই ব্যবহার করছি। আপনাদের সহায়তা করতে আর-আপনাদের মুক্ত করতে আসছি। তবে আমি সেখানে সেনা পাঠাতে চাই না। আমি সামরিক বাহিনীর কথা বলিনি।


আরও খবর



‘অযাচিত চাপের’ অভিযোগ তুলে জাতিসংঘকে ভূমিকা নিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চিঠি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন ঘিরে সরকার বিভিন্ন মহল থেকে অযাচিত ও অযৌক্তিক রাজনৈতিক চাপের মুখোমুখি হচ্ছে- অভিযোগ তুলে জাতিসংঘকে চিঠি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক উন্নয়নে গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে জাতিসংঘকে আহ্বান জানানো হয়েছে চিঠিতে।

জাতিসংঘের মহাসচিবের শেফ দ্য ক্যাবিনেট আর্ল কোর্টনে র‌্যাট্রকে গত মাসে এই চিঠি দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের পক্ষ থেকে এই চিঠিটি মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের নির্বাহী কার্যালয়েও পাঠানো হয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন এই চিঠি পাঠানোর বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের সময় র‍্যাট্রের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয় এবং বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর তিনি এই চিঠি পাঠান।

জাতিসংঘকে বাংলাদেশের একজন মন্ত্রীর এই চিঠিটি এমন সময় সামনে এলো যখন জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের স্যাংশনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। পশ্চিমা বিশ্ব থেকে বাংলাদেশকে বারবার সুষ্ঠু, অবাধ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানানো হচ্ছে।

চিঠিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 'গণতন্ত্রের একজন ক্রুসেডার এবং তিনি দেশের মানুষের ভোট, খাদ্য ও সুন্দর জীবনযাপনের অধিকার নিশ্চিত করতে অনেক কষ্ট করেছেন।'

শেখ হাসিনা একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন আয়োজন করতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু একইসঙ্গে বিক্ষোভের নামে সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তি পোড়ানো ও মানুষকে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারার ঘটনাগুলো তিনি সহ্য করবেন না, যা বিরোধী দল নিয়মিত করে আসছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী চিঠিতে লেখেন, বাংলাদেশ গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ন্যায়বিচার ও মানুষের সম্মান রক্ষায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে।

তা স্বত্বেও আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ বিভিন্ন মহলের কাছ থেকে 'অযাচিত, অযৌক্তিক ও আরোপিত রাজনৈতিক চাপের' মুখোমুখি হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

জাতিসংঘকে আহ্বান জানিয়ে মোমেন বলেন, আমরা আশা করব জাতিসংঘ ও তার সেক্রেটারিয়েট, সংস্থা ও স্থানীয় কার্যালয়গুলো বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে যেতে গঠনমূলক ও সহযোগিতামূলক ভূমিকা পালন করবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘের একটি

উদ্যমী ও সহযোগিতামূলক মনোভাবসম্পন্ন সদস্য রাষ্ট্র। আমরা প্রবলভাবে আশাবাদী যে, জাতিসংঘ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রগতি ও জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে সহযোগিতা ও সহায়তা অব্যাহত রাখবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ আশাবাদী যে, জাতিসংঘ ও তার সব অঙ্গসংগঠন ও সংস্থা জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সবার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ, ন্যায্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রগতিশীল ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য অংশীদারের ভূমিকা অব্যাহত রাখবে।

'আমরা আরও প্রত্যাশা করব যে, জাতিসংঘের কর্মকর্তারা পক্ষপাতহীনতা, সততা ও বস্তুনিষ্ঠতার সর্বোচ্চ মানদণ্ড মেনে চলে সংস্থাটির গ্রহণযোগ্যতা ও সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখবে। যদি তাদের প্রতিবেদনগুলোতে ভুল তথ্য ও বস্তুনিষ্ঠতার অভাব থাকে এবং এগুলো যদি উপাত্ত-নির্ভর না হয়, তাহলে তারা তাদের গ্রহণযোগ্যতা হারাতে পারে, যা সংস্থাটির সামগ্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি এক অশনিসংকেত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।'

এ ছাড়া, জাতিসংঘের মহাসচিব ও সহকারী মহাসচিবের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কয়েকজন বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞ ও পেশাদারকে নিয়োগ দেওয়ার আহ্বানও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


আরও খবর



অবশেষে প্রকাশ্যে দেখা গেল বঙ্গবন্ধুর খুনি নূরকে

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

অবশেষে কানাডায় দেখা পাওয়া গেল আত্মগোপনে থাকা বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীর। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সিবিসির এক বিস্তারিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে ক্যামেরাবন্দী হয়েছেন তিনি।

সিবিসি টেলিভিশিনের জনপ্রিয় অনুসন্ধানী বিভাগ দ্য ফিফথ স্টেটদ্য অ্যাসাসিন নেক্সট ডোর শিরোনামের ৪২ মিনিটের এই প্রতিবেদনটি প্রচারিত হয় শনিবার (বাংলাদেশ সময়) সকাল ৮টায়।

প্রতিবেদনে নূর চৌধুরীর কানাডায় পালিয়ে যাওয়া, ২৭ বছর সে দেশে অবস্থান, খুনের অভিযোগে হওয়া শাস্তি বাস্তবায়নে তাকে বাংলাদেশের ফেরত চাওয়ার বিষয়গুলো উঠে এসেছে।

এর আগে নূর চৌধুরী কোথায় আছেন, কী করছেন, এ নিয়ে এত বিস্তারিত তথ্য সামনে আসেনি কখনও। তার অবস্থান নিয়ে এক ধরনের ধোঁয়াশা তৈরির প্রচেষ্টা ছিল। তবে এই প্রতিবেদনের মধ্যে দিয়ে নুর চৌধুরির সম্পর্কে জানা গেছে বিশদ তথ্য।

প্রতিবেদনে টরন্টোর নিজ ফ্লাটের ব্যালকনিতে কিছুক্ষণের জন্য দেখানো হয় নূর চৌধুরীকে। এছাড়া গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করেন ফিফথ স্টেটের অনুসন্ধানী প্রতিবেদক।

অন্যদিকে সিবিসির সাক্ষাৎকারে নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেও ক্যামেরা হাতে টেলিভিশনটির সাংবাদিকদের দেখে পালিয়ে যান তিনি। নূরের অপরাধ নিয়ে প্রতিবেদনটিতে কথা বলেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যক্তিও।

প্রতিবেদনে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার বলেছেন যে, এই একটি ইস্যু বাদে কানাডার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। কেবল বাংলাদেশি হাই কমিশনার হিসেবে নয়, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ হিসেবে আমি চাই তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হোক।

বঙ্গবন্ধুকে গুলি করে হত্যার পর বিভিন্ন দেশে কূটনীতিকের চাকরি করেন নূর। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলে হংকং থেকে পালিয়ে কানাডায় চলে যান। ২০০৬ সালে শরণার্থী আবেদন নাকচ করে নূরকে দেশত্যাগের নির্দেশ দেয় কানাডা। কিন্তু দেশে ফিরলে মৃত্যুদণ্ড হবে জানিয়ে নিরাপত্তা ঝুঁকি মূল্যায়নের একটি আবেদন করেন তিনি। আর এভাবেই কানাডার মৃত্যুদণ্ডবিরোধী অবস্থানের সুযোগ কাজে লাগান নূর।


আরও খবর



চতুর্থ দিন শেষে জয়ের খুব কাছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

সিলেট টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের অপেক্ষায় বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের ৩৩২ রানের জবাবে চতুর্থ দিন শেষে ১১৩ রানে ৭ ‍উইকেট হারিয়েছে ব্ল্যাকক্যাপসরা। প্রথম টেস্ট বাঁচাতে কিউইদের প্রয়োজন ২১৯ রান। অন্যদিকে বাংলাদেশের জিততে দরকার আর মাত্র ৩ উইকেট। ড্যারিল মিচেল ৪৪ আর ইশ সোধি ৭ রানে অপরাজিত আছেন। ৭ উইকেটে ১১৩ রান সফরকারীদের।

দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৩২ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের স্পিন বিষে চাপে পড়ে কিউইরা। ইনিংসের প্রথম ওভারেই লাথামকে আউট করে সাফল্য এনে দেন শরীফুল ইসলাম। রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান এই কিউই ওপেনার। এরপর ক্রিজে আসা কেন উইলিয়ামসনকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন ডেভন কনওয়ে।

দলীয় ১৯ রানে উইলিয়ামসনকে আউট করে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় সাফল্য এনে দেন তাইজুল ইসলাম। ২৪ বলে ১১ রান করে সাজঘরে ফিরে যান উইলিয়ামসন। এরপর দলীয় ৩০ রানে ৮ বলে ২ রান করে আউট হন হেনরি নিকোলাস। তাকে সাজঘরে ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ। টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে নিউজিল্যান্ড।

৩ উইকেটে ৩৭ রান সংগ্রহ করে চা পান বিরতিতে যায় নিউজিল্যান্ড। এরপর মাঠে ফিরে আরও ৩ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। ৪৬ রানের মাথায় ওপেনার ডেভন কনওয়েকে ফেরান তাইজুল। খানিক বাদেই টম ব্ল্যান্ডেলকে সাজঘরে ফিরিয়ে নিজের তৃতীয় উইকেট শিকার করেন বাঁহাতি এই স্পিনার। দলীয় ৮১ রানে ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে আউট হন গ্লেন ফিলিপস। তাকে এলবির ফাঁদে ফেলে ২১ রানের জুটি ভাঙেন নাঈম হাসান।

এরপর কাইল জেমিসনকে এলবিডব্লিউ করে দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের চতুর্থ উইকেটের দেখা পান তাইজুল। তবে কিউইদের হয়ে একাই লড়ে গেছেন মিচেল। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিতে পারেননি কেউ। চতুর্থ দিনের শেষ পর্যন্ত ৪৪ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত আছেন মিচেল। যা কিউইদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান।

বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে ৩১০ রান তুলেছিল। ওই ইনিংসে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৬ রান করেন ওপেনার জয়। এছাড়া শান্ত ও মুমিনুল ৩৭ করে রান যোগ করেন। শাহাদাত ২৪ ও মিরাজ ২০ রান করেন। সোহান যোগ করেন ২৯ রান।

প্রথম ইনিংসে নিউজিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসন ১০৪ রান করেন। এছাড়া হেনরি নিকোলস ৪১ ও গ্লেন ফিলিপস ৪২ রানের ইনিংস খেলেন। টিম সাউদি ৩৫ রান যোগ করেন। দলটি প্রথম ইনিংসে ৩১৭ রান তুলে অলআউট হয়েছিল।

দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ দলের হয়ে ১০৫ রানের ইনিংস খেলেছেন অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। এছাড়া মুশফিকুর রহিম ৬৭ ও মেহেদী মিরাজ ৫০ রানের ইনিংস খেলেছেন। মুমিনুল হক ৪০ রান করে আউট হন। ৩ উইকেটে ২১২ রানে তৃতীয় দিন শেষ করা বাংলাদেশ চতুর্থ দিন ১২৬ রান যোগ করেছে। অলআউট হয়েছে ৩৩৮ রানে।


আরও খবর
তীরে এসে তরি ডোবাল বাংলাদেশ

শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩




লিবিয়া থেকে প্রত্যাবাসন হবেন আরও ২৬৩ বাংলাদেশি

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়া থেকে আরও ২৬৩ অনিয়মিত বাংলাদেশিকে ফেরত আনা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিকল্প মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম। তিনি বলেন, মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) তাদের প্রত্যাবাসন করা হবে।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নতুন ভবনে সাপ্তাহিক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তিনি এমন তথ্য দেন।

এই কূটনীতিক বলেন, বাংলাদেশ দূতাবাস, ত্রিপোলির সর্বাত্মক প্রচেষ্টা এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ত্রিপোলির আইনজেরা ডিটেনশন সেন্টারে আটক ১৪৩ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি নাগরিকের মধ্যে গত ২৮ ও ৩০ নভেম্বর ১১০ জনকে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইওএমের কর্মকর্তারা তাদের অভ্যর্থনা জানান। এ সময় আইওএমের তরফ থেকে তাদের প্রত্যেককে পকেটমানি হিসেবে ৫ হাজার ৮৯৬ টাকা এবং কিছু খাদ্যসামগ্রী উপহার দেয়া হয়।

আরও পড়ুন>> মালয়েশিয়ায় স্থানীয়দের অভিযোগে ২০৩ বাংলাদেশি আটক

এর ধারাবাহিকতায় আগামী ৫ ডিসেম্বর আরও ২৬৩ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি নাগরিককে লিবিয়া থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হবে বলে জানান রফিকুল আলম।

লিবিয়া থেকে নিয়ে আসা এসব বাংলাদেশি মানবপাচারের শিকার কি না, প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা আসলে ব্যাখ্যার ওপর নির্ভর করে। অনেকেই ইচ্ছাকৃতভাবে লিবিয়ায় যাচ্ছেন, তাদের জোর করে নেয়া হচ্ছে না। আসলে তাদের যেখানে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হচ্ছে, সেই জায়গায় তারা শেষ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারছেন না। কাজেই এটা ব্যাখ্যার ওপর নির্ভর করে।

তিনি বলেন, আমি যেটা বুঝি, যদি কেউ আইন লঙ্ঘন করে যেতেন, তাহলে তাদের ইমিগ্রেশন ক্রস করার কথা না। বাংলাদেশে থেকে ইমিগ্রেশন পার হওয়া পর্যন্ত হয়তো সে আইনটা ঠিকঠাক অনুসরণ করেই যাচ্ছেন, পরে ট্রানজিট পয়েন্ট কিংবা ল্যান্ডিং পয়েন্ট যেটিই থাকুক না কেন, সেখানে পৌঁছানোর পর ভিকটিম হয়ে যাচ্ছেন। এখানে প্রতিটি ক্ষেত্রে নিজস্ব ব্যাখ্যা দাঁড় করানোর একটা সুযোগ আছে।


আরও খবর