আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ভূঞাপুরে সেনা সদস্য ও তার স্ত্রীকে কুপিয়ে ডাকাতি

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

Image

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় সেনা সদস্য ও তার স্ত্রীকে কুপিয়ে টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করেছে ডাকাতদল।

রোববার (২৮) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে টাঙ্গাইল-তারাকান্দি আঞ্চলিক মহাসড়ক সংলগ্ন উপজেলার বাহাদিপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এসময় ডাকাতদল ঘরের আলমিরাতে থাকা ১১ ভরি স্বর্ণালংকার এবং নগদ ১ লাখ টাকা লুট করা হয়।

আহতরা হলেন, ভূঞাপুর উপজেলার বাহাদিপুর এলাকার মৃত ইদ্রিস হোসেন তালুকদারের ছেলে ও সাবেক সেনা সদস্য শামছুল হক তালুকদার হিরা (৬০) এবং তার স্ত্রী বাহাদিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নাজমা খাতুন (৪৫)।

ঘটনার পর স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে সেনা সদস্যের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়।

স্থানীয়রা জানান, অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য, স্ত্রী ও তার বৃদ্ধ মা বাড়িতে বসবাস করেন। তাদের দুই ছেলের একজন লন্ডন প্রবাসি এবং একজন ঢাকায় একটি মাদরাসায় পড়াশুনা করে। রবিবার গভীর রাতে বিল্ডিংয়ের বারান্দার গ্রিল কেটে ডাকাতদলের সদস্যরা ঘরে প্রবেশ করে। পরে ডাকাতির সময় শব্দ হওয়ায় ওই সেনা সদস্যের ঘুম ভাঙে। পরে ডাকাতির কাজে বাঁধা দেয়ায় তাকে এলোপাথারিভাবে কোপাতে থাকে। এসময় তার স্ত্রী বাঁধা দিতে গেলে তাকেও কুপিয়ে আহত করা হয়। পরে ঘরের স্বর্ণালংকার ও টাকা লুট করে পালিয়ে যায়।

ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ফরিদুল ইসলাম জানান, ঘটনার পর ওই বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এতে গুরুত্বর আহত সেনা সদস্যকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় কোন অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



ছাত্রকে গুলি করা সেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে আরাফাত আমিন তমাল নামে তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থীকে গুলি করার ঘটনায় হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে শিক্ষক ডা. রায়হান শরীফের বিরুদ্ধে।

সোমবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা মো. আব্দুল্লাহ আল আমিন বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা করেন।

সিরাজগঞ্জ সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা বাদী হয়ে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।

এর আগে সোমবার সন্ধ্যায় অভিযুক্ত শিক্ষক ডা. রায়হান শরীফকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।

সোমবার বিকেলে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করেন কলেজের শিক্ষক ডা. রায়হান শরীফ। এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার চেয়ে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এরপর সন্ধ্যায় তাকে আটক করে থানায় নেয় পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। অভিযুক্ত ডা. রায়হান শরীফ কলেজের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক।

ওদিকে উক্ত ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



চারদিক অন্ধকার করে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সকাল থেকে আকাশ পরিষ্কার। বেলা গড়াতেই রীতিমতো সূর্যের রুদ্রমূর্তি। গরমে যখন নগরবাসীর হাপিত্যেশ অবস্থা, ঠিক তখনই শীতল পরশ নিয়ে এলো বৃষ্টি।

রমজানের শুরু থেকেই রাজধানীতে বেশ গরম অনুভূত হচ্ছে। রোজাদারদের জন্য কখনো কখনো তা বেশ কষ্টকরও হয়ে উঠছে। এর মধ্যে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুরের দিকে আকাশে মেঘ জমতে থাকে। ধীরে ধীরে তা গাড় হয়ে চারদিক অন্ধকার হয়ে আসে। পৌনে তিনটার দিকে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি।

হঠাৎ ভারী বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েন পথচারিরা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সময় সংবাদের কর্মীরা জানিয়েছেন, বৃষ্টি শুরু হলে অনেকে রাস্তার আশপাশের দোকানপাট, ভবন এবং বিভিন্ন স্থাপনার নিচে আশ্রয় নেন।

অফিসে যাচ্ছিলেন আব্দুল আজিজ। বৃষ্টির কারণে মগবাজার এলাকায় একটি দোকানের নিচে আশ্রয় নেন তিনি। বলেন, বৃষ্টির কোনো প্রস্তুতি ছিলো না। এখানে দাঁড়িয়ে থেকে অফিসে দেরি হচ্ছে। আবার ভিজেও গেছি।

এদিকে আবহাওার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায়; রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: স্বস্তির বৃষ্টি

আরও খবর



খাতনায় শিশু আহনাফের মৃত্যু : মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকির অভিযোগ (ভিডিও)

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর মালিবাগে জে এস হাসপাতালে সুন্নতে খাতনা করাতে গিয়ে শিশু আহনাফ তাহমিদ আইহামের (১০) মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলা তুলে নিতে হুমকি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে শিশুটির পরিবার। এছাড়া মামলার তদন্তে ধীর গতি বলেও অভিযোগ করেন তারা। বুধবার (৬ মার্চ) রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে মানববন্ধন করে এই অভিযোগ করে আহনাফের সহপাঠী, স্বজন ও প্রতিষ্ঠানটির অভিভাবকরা।

তাদের অভিযোগ, চিকিৎসকদের অসাধু চক্র মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছে। এতে ভুক্তভোগী পরিবারটিকে সহযোগিতা করছে না প্রশাসন ও পুলিশ। অন্যদিকে আদালতে এ মামলা পরিচালনায় আইনজীবীরাও পক্ষপাতিত্ব করে অনিহা দেখাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সামনে আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।

এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারে খাতনা করাতে গিয়ে শিশু মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। আহনাফ তাহমিদ মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত। এ ঘটনায় শিশুর বাবা মোহাম্মদ ফখরুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় মামলা করেন।

মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৩-৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে আহনাফ তাহমিদকে সুন্নতে খাতনা করানোর জন্য তার বাবা ফখরুল আলম হাতিরঝিল থানার জেএস হাসপাতালের চিকিৎসক এস এম মুক্তাদিরের কাছে নিয়ে যান। তিনি ওই সময় কিছু টেস্ট লিখে দেন। ওই হাসপাতালেই টেস্টগুলো করে ছেলেকে নিয়ে বাসায় চলে যান। রাতে চিকিৎসক ফোন করে জানান, রিপোর্টগুলো ভালো আছে। সুন্নতে খাতনা করতে কোনো সমস্যা নেই। পরদিন ২০ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ৮টায় ছেলের সুন্নতে খাতনা করানোর জন্য স্ত্রী খায়রুন নাহারকে সঙ্গে নিয়ে তিনি হাসপাতালে যান। পরে ছেলেকে অপারেশন থিয়েটার নিয়ে যাওয়া হয়।

আসামিরা জানান, তাদের ২০-২৫ মিনিট সময় লাগবে। তখন আহনাফের বাবা-মা বাইরে অপেক্ষা করতে থাকেন। ৩০-৩৫ মিনিট পর ওটি রুমের দরজায় নক করলে তাঁরা জানান, আরও কিছুক্ষণ সময় লাগবে। এভাবে এক ঘণ্টা পার হওয়ার পর আহনাফের বাবা ফখরুল ওটি রুমে প্রবেশ করতে চাইলে তাঁকে নিষেধ করে আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে বলা হয়।

পরবর্তীতে সন্দেহ হলে ফখরুল জোর করে ওটি রুমে প্রবেশ করেন। সেখানে দেখতে পান, তাঁর ছেলে অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে। আহনাফের বুকে হাত দিয়ে চাপাচাপি করছে এবং নাকে ও মুখে নল দিয়ে রক্ত বের হওয়া অবস্থায় দেখেন। তখন চিকিৎসক এস এম মুক্তাদিরকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি সঠিক উত্তর দেননি। ছেলের এই অবস্থা দেখে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাইলে তারা কর্ণপাত না করে নিজেরাই তার বুকে চাপাচাপি, হাত-পা মালিশ করতে থাকেন।

তখন জোর করে তাকে ওটি রুম থেকে বের করে দেন তারা। দুই ঘণ্টা পার হলেও তারা ছেলের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্য না দিয়ে কালক্ষেপণ করতে থাকেন। পরে আবার জোর করে ওটি রুমে প্রবেশ করে ফখরুল জানতে পারেন তার ছেলে আহনাফ তাহমিদ মারা গেছে। এরপরই দুই চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করা হয়।


আরও খবর



এমভি আব্দুল্লাহর পিছু নিয়েছে ইইউয়ের যুদ্ধজাহাজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর পিছু নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এর একটি জাহাজ। গতকাল বুধবার (১৩ মার্চ) ইইউয়ের সামুদ্রিক নিরাপত্তা বাহিনী এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বাংলাদেশ সময় দুপুর দেড়টার দিকে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণে নেয় সোমালিয়ার জলদস্যুরা। সে সময়ে জাহাজটি সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসু থেকে প্রায় ৭০০ মাইল দূরে ছিল। জাহাজে থাকা ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিক ও ক্রু বর্তমানে জলদস্যুদের হাতে জিম্মি।

অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইইউয়ের জাহাজটি এমভি আব্দুল্লাহ ট্র্যাক করছে। এক বিবৃতিতে তারা জানায়, অপারেশন আটলান্টার অংশ হিসেবে তারা ছায়ার সেই জাহাজের পিছু নিয়েছে।

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের উৎপাত এড়াতে এবং প্রতিহত করতে কাজ করে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অপারেশন আটলান্টা।

বিবৃতিতে ইইউ জানায়, জলদস্যুরা জাহাজটি জব্দ করে ২৩ জন ক্রুকে জিম্মি করেছে। তারা নিরাপদে আছেন। আমাদের অভিযান চলছে। ওই জাহাজটি সোমালি উপকূলের দিকে যাচ্ছে।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সমুদ্র নিরাপত্তা সংস্থা আমব্রে জানায়, জাহাজটি মোজাম্বিকের রাজধানী মাপুতো থেকে আরব আমিরাতের হামরিয়া যাওয়ার পথে ২০ জন সশস্ত্র জলদস্যু আক্রমণ চালায়। এরপর জাহাজে থাকা ২৩ জন ক্রুকে জিম্মি করে তারা।


আরও খবর



মালয়েশিয়ায় ট্রেনে ধাক্কায় নিহত ২ বাংলাদেশির পরিচয় মিলেছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রবাসে বাংলা

Image

মালয়েশিয়ায় গতকাল রোববার রাতে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত তিন ব্যক্তির মধ্যে দুই জন বাংলাদেশের নাগরিক। কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক কর্মকর্তা জানান, নিহত তিনজনের মধ্যে দুজন বাংলাদেশের নাগরিক। তাঁরা হলেনকুমিল্লার মোহাম্মদ কামাল হোসেন (২২) ও চট্টগ্রামের মোহাম্মদ দুলাল (৩৩)।

নিহতদের সহকর্মী আবদুস সাত্তারের তথ্য অনুযায়ী, কামাল ও দুলাল গত বছর মালয়েশিয়া আসেন। কিন্তু যে কাজের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁদের আনা হয়েছিল, সেই কাজ তাঁরা পাননি। বাধ্য হয়ে তাঁরা অন্য কাজে যোগ দেন। একপর্যায়ে উভয়েই ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় দেশটিতে অবৈধ হয়ে পড়েন।

দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, মরদেহ দুটি কুয়ালালামপুর কেন্দ্রীয় হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। মরদেহগুলো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

দূতাবাসের এক কূটনীতিক জানান, নিহত তৃতীয় ব্যক্তি মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের সদস্য। তাঁর জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার পরিচয়পত্র রয়েছে।


আরও খবর