আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ড্রাস্ট্রিজের ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা বুধবার দুপুরে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানির চেয়ারম্যান জনাব এস এম নূরুল আলম রেজভী উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ভাইস-চেয়ারম্যান জনাব এস এম শামসুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব গোলাম মুর্শেদ, পরিচালক, জনাব এস এম আশরাফুল আলম, জনাব এস এম মাহবুবুল আলম, জনাব এস এম রেজাউল আলম, জনাব এস এম মঞ্জুরুল আলম অভি, জনাবা তাহমিনা আফরোজ তান্না, জনাবা রাইসা সিগমা হিমা এবং কোম্পানির স্বতন্ত্র্য পরিচালক জনাব ড. আহসান এইচ মনসুর, প্রফেসর মোঃ জাকির হোসেন ভুঁইয়া, পিএইচডি, প্রফেসর এম. সাদিকুল ইসলাম, পিএইচডি, এফসিএমএ ও জনাব শামসুল আলম মল্লিক এফসিএ।

এছাড়াও উক্ত বার্ষিক সাধারণ সভায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে যুক্ত ছিলেন কোম্পানির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব আবুল বাসার হাওলাদার, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম সরকার, জনাবা ইভা রিজওয়ানা, জনাব এমদাদুল হক সরকার, জনাব মোহাম্মদ আলমগীর আলম সরকার, জনাব মোহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, কোম্পানি সচিব জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম, এফসিএস, চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার জনাব মোহাম্মদ ওমর ফারুক রিপন এফসিএ, হেড অব ইন্টারনাল অডিট, জনাব মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, এফসিএ; প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীসহ বিপুল সংখ্যক সাধারণ শেয়ারহোল্ডার, কোম্পানির উর্দ্ধতন কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

উক্ত অনুষ্ঠানে যোগদান করে বার্ষিক সাধারণ সভাকে সাফল্যমন্ডিত করায় কোম্পানির চেয়ারম্যান সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

সভায় কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কোম্পানির ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাসমূহ শেয়ারহোল্ডারগণের অবগতির জন্য পেশ করেন এবং শেয়ারহোল্ডারগণের বিভিন্ন মন্তব্য ও প্রশ্নের উত্তর দেন।

সভায় সম্মানিত শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ ৩০ জুন ২০২১ ইং তারিখে সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করেন। এছাড়া সভায় ২০২১ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিতে কোম্পানি ঘোষিত সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ২৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ এবং উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের জন্য ১৭০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদিত হয়। সভায় কোম্পানির পরিচালকদের অবসর গ্রহণ ও পুনঃ নির্বাচন সর্ব সম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। সভায় কোম্পানীর সংবিধিবদ্ধ নিরীক্ষক হিসেবে মেসার্স হাওলাদার ইউনুস এন্ড কোম্পানী, চার্টাড একাউন্টেন্ট এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স কমপ্লায়েন্স অডিটর হিসেবে মেসার্স আল মুক্তাদির এ্যাসোসিয়েটস, চাটার্ড সেক্রেটারী এন্ড কনসালটেন্টকে নিয়োগ প্রদানের প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয় এবং পারিশ্রমিক নির্ধারণ করা হয়।

বিশেষ আলোচ্যসূচীর আওতায়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং ওয়ালটন প্লাজার মধ্যে ১০% এর অধিক লেনদেন এবং কোম্পানির আইকনিক টাওয়ার নির্মাণের জন্য জমি কেনার সিদ্ধান্তটি সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে অনুমোদিত হয়। একই সঙ্গে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিতে কোম্পানিটির নাম ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর পরিবর্তে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি করার বিষয়টিও অনুমোদন পায় ।

সভায় শেয়ারহোল্ডাররা ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে ওয়ালটনের শেয়ারপ্রতি মুনাফা (বেসিক ইপিএস) হয়েছে ৫৪ দশমিক ২১ টাকা। আগের বছর ইপিএস ছিলো ২৪ দশমিক ২১ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি পুর্নমূল্যায়িত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৩১ দশমিক ৫৯ টাকা, যা আগের অর্থবছরে ছিলো ২৬৪ দশমিক ৪৮ টাকা।


আরও খবর



ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সমর্থকদের সংঘর্ষ

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার (ইউসিএলএ) ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিন সমর্থক ও ইসরায়েল সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে এ সংঘাতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি ব্রুইনের সংবাদকর্মী ডিলান উইনওয়ার্ড জানিয়েছেন, ইসরায়েলপন্থীরা স্থানীয় সময় রাত ১০টার দিকে ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিনপন্থীদের ক্যাম্পের সামনে হাজির হয়। তারা ক্যাম্পের দিকে আতশবাজি, একটি স্কুটার, পানির বোতল এবং টিয়ার গ্যাসসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ছুঁড়েছে।

কী কারণে সংঘাতের সূত্রপাত হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি। তবে ইসরায়েলপন্থীরা প্রথমে হামলা চালিয়েছিল বলে জানা গেছে।

বিশ্ববিদ্যালেয়ের উপ-উপাচার্য মেরি ওসাকো বলেছেন আজ রাতে শিবিরে ভয়াবহ সহিংসতা ঘটেছে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তলব করা হয়েছে।

এদিকে, মঙ্গলবার রাতে পুলিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হ্যামিল্টন হলে প্রবেশ করে। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি এবং নিউইয়র্কের সিটি কলেজ থেকে শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

দুই সপ্তাহ আগে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিনিপন্থী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদের অংশ হিসাবে তাবু গেড়ে অবস্থান নেওয়া শুরু করে। বিক্ষোভকারীদের মূল দাবি হচ্ছে, যেসব ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান গাজার যুদ্ধ থেকে লাভবান হচ্ছে, তাদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে।


আরও খবর



মূল্যবান খনিজ জমিয়ে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে শি জিনপিং প্রশাসন

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পূর্বাঞ্চলীয় বন্দর ডংগিংয়ে গতবছর নতুন জ্বালানি তেলের একটি ডিপো নির্মাণের কাজ শেষ করেছে চীন। আর চলতি বছরের শুরু থেকেই সেখানে নজরে আসছে তেলবাহী ট্যাংকারগুলোর ব্যস্ততা। কৌশলগত জ্বালানি মজুত হিসেবে অভিহিত ডংগিংয়ের এ বিশাল তেলের ডিপোর ধারণ ক্ষমতা ৩ কোটি ১৫ লাখ ব্যারেল। মূলত রাশিয়া থেকে ভর্তি হয়ে আসা ট্যাংকারগুলোই এখানে খালাস করছে তাদের তেল। দ্রুত খালাস করেই নতুন চালান ভরতে চীনা ট্যাংকারগুলো ফের ছুটছে রাশিয়ার বন্দরগুলোর উদ্দেশ্যে।

যেভাবে তেলের মজুত বাড়াচ্ছে চীন

দিন দিন রাশিয়া থেকে চীনের এ জ্বালানি আমদানি বেড়েই চলেছে। বর্তমানে দিনে গড়ে ২১ লাখ ব্যারেল তেল মস্কো থেকে আমদানি করছে বেইজিং। টানা দুবছর ধরে বেইজিংয়ের জ্বালানি সরবরাহের প্রধান উৎস মস্কো। এতো বিপুল পরিমাণ জ্বালানি তেল কেনার মাধ্যমে চীনের কৌশলগত জ্বালানি তেলের মজুত বর্তমানে উঠানামা করছে ২৮ কোটি থেকে ৪০ কোটি ব্যারেলের মধ্যে।

যেখানে তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত জ্বালানি মজুতের পরিমাণ ৩৬ কোটি ব্যারেলের আশপাশে। শান্তিপূর্ণ সময়ে চীনের দৈনিক জ্বালানি চাহিদার পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ ব্যারেল। এ হিসেবে দেখা যাচ্ছে, বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী প্রায় ছয় মাসেরও বেশি সময়ের তেলের মজুত নিজের হাতে ধরে রেখেছে চীন।

চীনের তেলের মজুত গড়ে তোলার এ পরিসংখ্যানই পশ্চিমা রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক মহলকে উদ্বিগ্ন করে তোলার জন্য যথেষ্ট। তাদের ধারণা, সামনে বড় ধরনের কোন ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা আঁটছেন চীনের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। এর অংশ হিসেবেই দ্রুত ডংগিংয়ের মতো এসব ডিপোকে তেলে ভর্তি করছে বেইজিং।

অন্যান্য খনিজের মজুতও বাড়াচ্ছে চীন

শুধু জ্বালানি তেলই নয়, অত্যন্ত দ্রুতগতিতে কৌশলগত প্রায় সব শিল্প কাঁচামালের মজুত গড়ে তুলছে বেইজিং। পশ্চিমা মহলের ধারণা, ভবিষ্যতে কোন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি কিংবা সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা পরিস্থিতিকে মাথায় রেখেই তার জন্য আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে চীনা কর্তৃপক্ষ। তাইওয়ানে চীনের সম্ভাব্য সামরিক অভিযানকেই এর সম্ভাব্য কারণ হিসেবে মনে করছেন তারা।

তবে ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার ওপর আরোপিত পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞাও বেইজিংকে সুযোগ করে দিচ্ছে ডিসকাউন্ট দরে মস্কো থেকে তেলসহ অন্যান্য কাঁচামাল কেনার ব্যাপারে। জ্বালানি তেলের পাশাপাশি অনেক সস্তায় মস্কো থেকে নিকেল, অ্যালুমিনিয়াম ও তামার মতো অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খনিজ কিনতে সক্ষম হচ্ছে চীনা কোম্পানিগুলো। আর চীনের এ মূল্যবান ধাতু কিনে মজুত করার প্রবণতার গতি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে রাশিয়ার নিকেল, অ্যালুমিনিয়াম ও তামার ওপর আরোপ করা সর্বশেষ পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা।

বিশ্বব্যাপী লিথিয়ামের এক-তৃতীয়াংশই চীনের কব্জায়

এসব ধাতুর পাশাপাশি বেইজিংয়ের নজরে রয়েছে বর্তমান যুগের অন্যতম মূল্যবান খনিজ পদার্থ হিসেবে পরিচিত লিথিয়ামের ওপরও। ব্যাটারি শিল্পের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এ খনিজ পদার্থের ক্ষেত্রে চীন মজুত বাড়িয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না; বরং বিভিন্ন দেশে থাকা লিথিয়ামের খনি থেকে শুরু করে পরিশোধনাগার পর্যন্ত কিনে ফেলতে শুরু করেছে।

এ ব্যাপারে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইউবিএস গত মার্চে জানায়, এভাবে চলতে থাকলে ২০২৫ সালের মধ্যেই বিশ্বের সব লিথিয়াম সরবরাহের তিন ভাগের একভাগই চলে যাবে চীনের কব্জায়।

অবশ্য চীন অনেক আগে থেকেই প্রয়োজনীয় ধাতু ও বিরল মৃত্তিকার মতো খনিজ পদার্থের মজুত গড়ে তুলছে। এ ব্যাপারে মার্কিন খনি বিষয়ক দফতর ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভের ২০১৬ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, চীনের হাতে অ্যালুমিনিয়াম, ক্যাডমিয়াম, কোবাল্ট, কপার, গ্যালিয়াম, জার্মেনিয়াম, ইরিডিয়াম, ট্যানট্যালাম, টিন, টাংগেস্টন, জিংক ও জিরকোনিয়ামের পাশাপাশি অন্যান্য বিরল মৃত্তিকা পদার্থের মজুত রয়েছে। এরপরের বছরগুলোতে চীন এসব খনিজ মজুত করার তৎপরতা আরও বাড়িয়েছে।

চীন স্বর্ণের মজুদও বাড়াচ্ছে, টান পড়ছে সারা বিশ্বে

শুধু এসব খনিজ পদার্থই নয়, বরং স্বর্ণের মজুতও দিন দিন বাড়িয়ে চলেছে বেইজিং। আর এ স্বর্ণ শুধু সরকারই কিনছে না, বরং চীনের বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে ব্যক্তি পর্যায়ে বেড়ে গেছে স্বর্ণ কেনার প্রবণতা। মূলত চীনাদের এ স্বর্ণ কেনার প্রবণতাই বিশ্বজুড়ে স্বর্ণের দামকে রেকর্ড পর্যায়ে উন্নীত করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। বর্তমানে প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৪শ ডলারে।

মার্কিন ডলারের ওপর নির্ভরশীলতা থেকে বেরিয়ে আসার প্রয়োজনেই চীনের এ স্বর্ণ কেনার উদ্দেশ্য বলে কেউ কেউ মনে করছে। তবে এর পেছনে দেশটির জনগণের একটি মনস্তাত্ত্বিক অবস্থানও রয়েছে বলে মনে করছেন অনেক বিশ্লেষক। তাদের মতে ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তা আঁচ করতে পেরেই চীনের এলিট সমাজ তাদের সম্পদ দেশের বাইরে জমা করার বদলে দেশেই নিজের হাতের নাগালে রাখতে চাইছেন। আর স্বর্ণ কিনে জমা রাখার মাধ্যমেই তা সবচেয়ে ভালোভাবে সম্ভব। অর্থাৎ চীন যে তাইওয়ানকে ঘিরে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে যাচ্ছে, সে বিশ্বাস দানা বাঁধছে চীনের সাধারণ মানুষের মধ্যেও।

টার্গেট তাইওয়ান, ডেডলাইন ২০২৭

জ্বালানি তেলসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের মজুত চীন যেভাবে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বাড়িয়ে নিচ্ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজের সামরিক বাহিনীকেও ব্যাপকভাবে অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত করছে বেইজিং। এমন এক সময়ে এই সামরিকীকরণ চলছে যখন তাইওয়ানকে ঘিরে বেইজিংয়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র তথা পশ্চিমা বিশ্বেরও উত্তেজনার পারদ বেড়ে চলেছে পাল্লা দিয়ে। আর চীনের এসব প্রস্তুতি নিয়ে উদ্বিগ্ন মার্কিন সামরিক মহল। মার্কিন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের অনেকেই বিশ্বাস করেন শি জিনপিং তাইওয়ান দখলে তার সামরিক বাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হতে ২০২৭ সাল পর্যন্ত সময় দিয়েছেন। আর এজন্যই চীনের অর্থনৈতিক অবস্থা বর্তমানে কিছুটা দুর্বল হওয়া সত্ত্বেও সামরিক খাতে খরচ বাড়িয়ে চলেছে বেইজিং।

এ ব্যাপারে সম্প্রতি জাপানে অনুষ্ঠিত নৌবাহিনীর সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তা অ্যাডমিরাল জন অ্যাকুলিনো বলেন, অর্থনীতি দুর্বল হতে থাকা সত্ত্বেও সামরিক সক্ষমতা বাড়াতে চীন সচেতনভাবে অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। যা কিনা আমাকে উদ্বিগ্ন করছে।’

অন্যদিকে আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতি বিষয়ক ব্লগিং সাইট ওয়ার অন দ্য রকস’-এ নিজের এক লেখায় মার্কিন নৌবাহিনীর সাবেক গোয়েন্দা প্রধান ও যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের পরিচালক অ্যাডমিরাল মাইক স্টুডম্যান বলেন, শি জিনপিং (চীনা প্রেসিডেন্ট) তার দেশকে সংঘাতের জন্য প্রস্তুত করছেন। এ লক্ষ্যে সম্ভাব্য এক বিধ্বংসী যুদ্ধের জন্য শি জিনপিং চীনা সমাজকে সামরিকীকরণের মাধ্যমে পুরো দেশকে বর্মে মুড়িয়ে ফেলছেন।’

এর অংশ হিসেবেই চীনা কর্তৃপক্ষ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও কাঁচামালের একটি কৌশলগত মজুত গড়ে তুলছে বলে মনে করেন মার্কিন এ শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা। ইউক্রেন যুদ্ধের পর রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্ব যে ধরনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো, সেই ধরনের নিষেধাজ্ঞার মতো পরিস্থিতি থেকে নিজেদের রক্ষা করতেই বেইজিং এই মজুত গড়ে তুলছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

মাইক স্টুডম্যান আরও বলেন, ২০২২ সালে চীনের শীর্ষে নেতৃত্বের যে রদবদল, সেখানেও শি জিনপিংয়ের এ যুদ্ধ প্রস্তুতির ইঙ্গিত রয়েছে। বেছে বেছেই তাইওয়ান সম্পর্কে অভিজ্ঞদের নিজের ক্যাবিনেটে অন্তর্ভুক্ত করেছেন চীনা প্রেসিডেন্ট। বর্তমানে চীনের ২৪ সদস্য বিশিষ্ট সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী পরিষদ পলিটব্যুরোর ২৪ সদস্যের মধ্যে ১৫ জনকেই মনে করা হয় তাইওয়ান সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ।

এমনকি তাদের মধ্যে সামিল রয়েছেন এমন একজন সামরিক কর্মকর্তা, পলিটব্যুরোতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আগে তার আগের ধাপ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতেও অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না তিনি। তাইওয়ান বিষয়ে ব্যাপক অভিজ্ঞতাই পলিটব্যুরোতে জায়গা করে দেয় তাকে। এ সামরিক কর্মকর্তা ছিলেন চীনের ইস্টার্ন থিয়েটার কমান্ডের সাবেক কমান্ডার। আর তাইওয়ানের বিরুদ্ধে চীনের যেকোন সামরিক অভিযানের সার্বিক দায়িত্ব প্রথমে এই ইস্টার্ন থিয়েটার কমান্ডের ওপরেই বর্তাবে।

যুদ্ধের প্রস্তুতি চীনের, দ্বিধাবিভক্ত পশ্চিমা বিশ্ব

তবে চীন যখন দ্রুত তার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে, তখনও চীনের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা নেয়ার ব্যাপারে দ্বিধাবিভক্ত পশ্চিমা মহল। জ্বালানি ও কাঁচামালের আন্তর্জাতিক উৎস থেকে বেইজিংকে বিচ্ছিন্ন করার ব্যাপারে এখনও দৃশ্যমান কোন শক্ত পদক্ষেপ নিতে পারেনি তারা। যদিও যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে উচ্চ প্রযুক্তির মাইক্রো চিপ থেকে চীনকে বঞ্চিত করতে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে ইউরোপীয় দেশগুলো চীনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা নেয়ার ব্যাপারে দ্বিধাবিভক্ত। বরং চলতি মাসে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস চীন সফরের মধ্যদিয়ে এ বার্তাই দেয়া হচ্ছে যে, ইউরোপীয়রা চীনের সঙ্গে বর্তমান বাণিজ্যিক সহযোগিতা বজায় রাখতেই বেশি আগ্রহী।


আরও খবর



স্বামী পরকীয়া করছেন সন্দেহে দুই সন্তানসহ ফাঁস নিলেন গৃহবধূ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চাঁদপুর প্রতিনিধি

Image

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে স্বামীর পরকীয়া সন্দেহে দুই শিশু সন্তান হত্যার পর ফাতেমা আক্তার সীমা (২৫) নামের এক নারী আত্মহত্যা করেছেন। দুই শিশুসন্তান হলো আরিফা (৪) ও আরিয়া (২)।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চর দুখিয়া পশ্চিম ইউনিয়নের পূর্ব লাড়ুয়া গ্রাম থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে দুপুরে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করি। ঘটনাটি রহস্যজনক বলে মনে হচ্ছে। তাদের আর্থিক অবস্থা সচ্ছল। তার স্বামীর সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি- তার আরিফ পরকীয়ায় লিপ্ত আছেন বলে স্ত্রী সন্দেহ করতো।

ওসি আরও বলেন, আমাদের ধারণা পরকীয়া বিষয়টি কেন্দ্র করেই এ আত্মহত্যার ঘটনাটি হয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সীমার স্বামী আরিফকে আটক করা হয়েছে।

সীমার বাবা হাইমচর উপজেলার আলগী গ্রামের বাসিন্দা মোস্তফা কোতোয়াল জানান, ছয় বছর আগে আরিফের সঙ্গে তার মেয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর আরিফ কর্মসংস্থানের জন্য দুবাই যান। একমাস আগে বাড়িতে এসেছেন। তার মেয়ের সঙ্গে কোনো বিষয়ে ঝগড়া-বিবাদ হয়েছে কি না- এমন কথা মেয়ে কখনো জানায়নি। সামাজিকভাবেই চার লাখ টাকার কাবিনের মাধ্যমে বিয়ে হয় তাদের।


আরও খবর



বুধবার থাইল্যান্ড যা‌চ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সফরে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক ও একটি লেটার অব ইন‌টেন্ট সই‌য়ের সম্ভাবনা র‌য়ে‌ছে।

প্রধানমন্ত্রীর থাইল‌্যান্ড সফর নি‌য়ে আজ (সোমবার) পররাষ্ট্র মন্ত্রণাল‌য়ে এক সংবাদ স‌ম্মেল‌নে এ তথ‌্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব‌লেন, ২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডের ব্যাংককে সরকারি সফরে থাক‌বেন। সফরকা‌লে তি‌নি ব‌্যাংক‌কে ইউএন এসকাপের ৮০তম অধিবেশনেও যোগ দেবেন।

হাছান মাহমুদ ব‌লেন, চুক্তিটি হচ্ছে অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি সংক্রান্ত। এ ছাড়া জ্বালানি সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক, পর্যটন সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক এবং শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক হতে পারে।

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা শুরু করার জন্য একটি সম্মতিপত্র সই করতে দুই পক্ষ সম্মত হ‌য়ে‌ছে ব‌লেও জানান মন্ত্রী।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধির জন্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির পর্যালোচনার পাশাপাশি অন্যান্য অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষত বিনিয়োগ, পর্যটন, জ্বালানি, স্থল ও সমুদ্র সংযোগ, উন্নয়ন প্রভৃতি খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড পর্যটন খাতের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে মানবসম্পদ উন্নয়ন, পর্যটন অঞ্চলগুলোতে বিনিয়োগ প্রভৃতি ক্ষেত্রে যৌথ কার্যক্রম ও দক্ষতা বিনিময়ের মাধ্যমে পারস্পরিক সুবিধা অর্জন করতে পারবে। পর্যটন শিল্পে এই সহযোগিতার ফলে উভয় দেশে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

এ ছাড়া বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি করা হলে উভয় দেশের সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর হবে এবং বিভিন্ন সভা-সেমিনার ও প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তারা সময় মতো যোগদান করতে পারবেন বলে তিনি জানান।


আরও খবর



এক সিগারেটের আগুনে পুড়ল ১০০ বিঘা পানের বরজ

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীর বাগমারায় প্রায় ১০০ বিঘার পানের বরজ আগুনে পুড়ে গেছে। এতে নিঃস্ব হয়েছেন ৯০ জন পানচাষি। পানের বরজ পুড়ে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।

পানচাষিরা বলছেন, সিগারেটের আগুন থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে।

শুক্রবার (৩ মে ) দুপুরে উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের পোড়াকয়া গ্রামের পান বরজে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, পোড়াকয়া গ্রামের ইসাহাকের পান বরজ থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুন মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের পান বরজে। খবর পেয়ে রাজশাহী, বাগমারা, মোহনপুর ও আত্রাইয়ের ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভায়।

গনিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান রঞ্জু বলেন, শতাধিক কৃষকের প্রায় এক থেকে দেড়শ বিঘা জমির পান বরজ পুড়ে গেছে। কয়েক মিনিটের মধ্যে চাষিদের কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে গেছে। আমরা চাষিদের তালিকা তৈরি করে উপজেলায় জমা দিব। তালিকা হওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে তা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। সরকারিভাবে কিছু টাকা পেলে চাষিদের উপকার হবে। এ ঘটনায় অনেক চাষি একবারে নিঃস্ব হয়ে গেছে।

পানচাষি আসাদুল ইসলাম বলেন, আগুন মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে একের পর এক পানের বরজে। পানের বরজ এমনভাবে পুড়েছে তাতে কিছু অবশিষ্ট নেই। সব বরজ নতুন করে তৈরি করতে হবে। আমার আড়াই বিঘা জমির পান বরজ পুড়ে গেছে। বছরের এ সময়ে পানের দাম সবচেয়ে বেশি থাকে। এখন বাজারে নতুন পান বিক্রি হচ্ছে চার থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা পোয়া। আর পুরোনো পান বিক্রি হচ্ছে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা পোয়া। এ সময় পানের বরজ পুড়ে যাওয়া মানে চোখের সামনে টাকা পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া।

আরেক চাষি রেজাউল ইসলাম বলেন, আমার এক বিঘারও বেশি জমির পানের বরজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ বরজ তৈরি করতে আবার অপেক্ষা করতে হবে। কারণ এখন জমিতে পান বপণের সময় না। তাই আমরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলাম।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল ইসলাম বলেন, কৃষি অফিসের কর্মকর্তাদের নিয়ে পুড়ে যাওয়া পানের বরজ পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ও ক্ষতির পরিমাণের তালিকা করতে কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তালিকা তৈরির পর তা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে।


আরও খবর