আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

যেসব কারণে রোজা কাজা করতেই হবে

প্রকাশিত:বুধবার ১২ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

সিয়াম সাধনার মাস রমজান। এ মাসে রোজাদার সংযম পালন করে থাকেন। এ মাসে কিছু বর্জনীয় কাজ রয়েছে, যা রোজার দিনে মনে অজান্তেই ঘটে যায়। যার ফলে রোজা ভেঙে যায় এবং পরবর্তীতে সেই রোজা কাজা করা আবশ্যক হয়ে যায়। তবে এসব রোজার কাফফারার প্রয়োজন হয় না। সে কাজগুলো কী?

অনিচ্ছাকৃতভাবে গলার ভেতর পানি চলে গেলে: রোজার কথা স্মরণ থাকা অবস্থায় অজু বা গোসলের সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে গলার ভেতর পানি চলে গেলে রোজা ভেঙে যাবে। তাই রোজা অবস্থায় অজু-গোসলের সময় নাকের নরম স্থানে পানি পৌঁছানো এবং গড়গড়াসহ কুলি করা যাবে না। কারো গলার ভেতরে পানি চলে গেলে রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (আবু দাউদ ২৩৬৩, ফতোয়ায়ে শামি ২/৪০১)

অখাদ্য খেলে: আহারযোগ্য নয়, এমন খাবার খাওয়া। সাধারণতে যা খেলে কোনো উপকারে আসে না, তা খেলেও রোজা ভেঙে যাবে। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (বুখারি ১/২৬০, রদ্দুল মুহতার : ২/৪১০)

থুথুর সঙ্গে রক্ত গলার ভেতরে গেলে: দাঁত বা মুখ থেকে রক্ত বেরিয়ে তা যদি থুথুর সঙ্গে গলার ভেতর চলে যায়, আর রক্তের পরিমাণ থুথুর সমান বা বেশি হলে রোজা ভেঙে যাবে। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (রদ্দুল মুহতার : ২/৩৯৬)

বীর্যপাত হলে: হস্তমৈথুনে বীর্যপাত হলে রোজা ভেঙে যাবে। এটা ভয়াবহ গুনাহের কাজ। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (বুখারি ১/২৫৪, ফতোয়ায়ে শামি ২/৩৯৯)

বমি গিলে ফেললে: মুখে বমি চলে আসার পর ইচ্ছাকৃতভাবে তা গিলে ফেললে রোজা ভেঙে যাবে; যদিও তা পরিমাণে অল্প হয়। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (আদ্দুররুল মুখতার ২/৪১৫)

হায়েজ বা নেফাস শুরু হলে: রোজা অবস্থায় হায়েজ/মাসিক/ঋতুস্রাব বা নেফাস শুরু হলে রোজা ভেঙে যাবে। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (বুখারি ১/৪৪, আন নুতাফ ফিল ফাতাওয়া ১০০)

পেটের ক্ষত স্থানে ওষুধ লাগালে: পেটের ভেতর ওষুধ চলে যায়, এমন ক্ষত স্থানে ওষুধ লাগালে রোজা কাজা করতে হবে। বিশেষ প্রয়োজনে এমন ক্ষতে ওষুধ লাগাতে হলে পরে সে রোজার কাজা করে নিতে হবে। কাফফারার প্রয়োজন নেই। (রদ্দুল মুহতার ২/৪০২)

নাকের ভেতর ওষুধ বা পানি গেলে: নাকে ওষুধ বা পানি দিলে তা যদি গলার ভেতর চলে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (রদ্দুল মুহতার ২/৪০২)

মলদ্বারের ভেতর ওষুধ বা পানি গেলে: মলদ্বারের ভেতর ওষুধ বা পানি ইত্যাদি গেলে রোজা ভেঙে যাবে। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (রদ্দুল মুহতার ২/৪০২)

ভোর হয়নি ভেবে পানাহার বা স্ত্রীসঙ্গম করা: সুবহে সাদিকের পর সেহরির সময় আছে ভেবে পানাহার বা স্ত্রীসঙ্গম করলে রোজা ভেঙে যাবে। তেমনি ইফতারির সময় হয়ে গেছে ভেবে সূর্যাস্তের আগে ইফতার করে নিলে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (আল বাহরুর রায়েক ২/২৯১)

রোজা নষ্ট হয়েছে ভেবে ইচ্ছাকৃতভাবে পানাহার করলে: রোজা রাখা অবস্থায় ভুলবশত পানাহার করে রোজা নষ্ট হয়ে গেছে ভেবে ইচ্ছাকৃতভাবে পানাহার করলে রোজা নষ্ট হয়ে যাবে। রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (আদ্দুররুল মুখতার ২/৪০১)

বমির কারণে রোজা নষ্ট হয়েছে ভেবে রোজা ভেঙে ফেললে: অনিচ্ছাকৃত বমি হওয়ার কারণে রোজা নষ্ট হয়ে গেছে মনে করে রোজা ভেঙে ফেললে রমজানের পরে এ রোজার কাজা করা লাগবে, কাফফারার প্রয়োজন নেই। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ৬/১৪৯, আদ্দুররুল মুখতার ২/৪০১)


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




আগামী বছর থেকে শনিবারও স্কুল খোলা থাকতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী বছর থেকে প্রয়োজনে শনিবার স্কুল খোলা থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। রমজানের ছুটি সমন্বয় করতে এ সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানিয়েছেন মন্ত্রী।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন বিষয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।

এর আগে রোজায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এতে করে প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০ দিন ও মাধ্যমিক রমজানে ১৫ দিন খোলা থাকে।

অন্যদিকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সূত্র জানায়, সারাদেশের কলেজগুলো রমজানে ২৪ মার্চ পর্যন্ত খোলা রাখা হয়েছিল।

এছাড়া রমজান উপলক্ষে মাদরাসার ছুটির তালিকাও সংশোধন করেছে সরকার। এতে ১৫ দিন ছুটি কমানো হয়।


আরও খবর



ফের ক্লাস বর্জনের ঘোষণা কুবি শিক্ষকদের

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

শিক্ষকদের দাবি না মানায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ১৯ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ৬ কর্মদিবস ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়(কুবি) শিক্ষক সমিতি।

সোমবার (১৮ মার্চ) বেলা ৩টায় প্রশাসনিক ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক নেতারা এ কথা জানান।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ড. মাহমুদুল হাসান খান বলেন, শিক্ষক সমিতি গত ফেব্রুয়ারি মাসের ১৯ তারিখ গঠিত হয়। এরপর পাঁচবার লিখিতভাবে আমাদের দাবিগুলো প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। কিন্তু আজ উপাচার্য মহোদয় জানান, তিনি নাকি আমাদের দাবি পড়ার সময় পাননি। আমরা দাবি আদায়ে ১৩ ও ১৪ মার্চ ক্লাস বর্জন করি এবং লিখিত দিই। তাও তিনি ভ্রূক্ষেপ করেনি। আজ আমরা আবারো যখন উপাচার্যের কার্যালয়ে দেখা করে বলি, স্যার আপনি চাইলে আমাদের সংকট এক ঘণ্টায় সমাধান হবে, আর না চাইলে তা সম্ভব না। তখন তিনি উত্তরে বলেন 'আমি এ পরিস্থিতিকে কোন সংকট মনে করি না, তোমাদের যা ইচ্ছে করতে পারো। যদি কোর্টে যেতে চাও, যেতে পারো।'

তিনি আরও বলেন, আমরা শিক্ষকদের কাজ কি কোর্টে কোর্টে দৌড়ানো। আমরা প্রধানমন্ত্রী, ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুরোধ করছি, আপনারা এসে তদন্ত করুন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকট নিরসনে আপনাদের সাহায্য প্রার্থনা করছি। উপাচার্যের এমন অসহযোগিতামূলক আচরণ ও দাবি আদায়ে অনিচ্ছা থাকায় আমরা পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আগামী ১৯ থেকে ২৭ তারিখ পর্যন্ত সকল ক্লাস বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. আবু তাহের বলেন, আমরা শিক্ষক সমিতি যে দাবিগুলো দিয়ে ছিলাম আমরা মনে করেছি ভিসি আমাদেরকে ডাকবে। ওনি এসব নিয়ে আমাদের সাথে বসে নাই। আমাদের ছাত্রদের কাছ থেকে দূরে থাকতে কষ্ট লাগে তাই আমরা সদয় হয়ে ওনার কাছে গিয়েছি। আমরা চাই না বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা সংকটে পড়ে ক্লাস না করে সেশন জট আটকে যাক। কিন্তু ভিসি এসবকে কোন সংকটই মনে করেন না। ওনি এতদিন আমরা যে চিঠির পর চিঠি দিয়েছি এসব দেখনি। এর মাধ্যমে প্রতীয়মান হয় যে ওনি এসব সংকট সমাধান করতে চাচ্ছেন না।

ক্লাস বর্জনের বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম. আবদুল মঈন বলেন, শিক্ষক সমিতি আমার কাছে একটা চিঠি দিয়েছিল। চিঠির বিষয়ে আমি তাদের সাথে কার্যালয়ে বসে কথা বলি। তাদের পক্ষ থেকে শুধু সভাপতি, সেক্রেটারি কথা বলবে। কিন্তু তারা সাইড টক শুরু করে দিয়েছিল। এক পর্যায়ে তারা বলেন আমরা এখানে কথা বলতে না পারলে এখানে কেন আসছি? পরে তারা চলে যায়।

তাদের দাবির বিষয়ে উপাচার্য বলেন, তাদের বলেছি আপনাদের দাবি আইনসম্মত হলে আমি মেনে নেব। ক্লাস বর্জনের বিষয়ের আমি তাদের রিকোয়েস্ট করেছি। আপনারা ক্লাস বর্জন করবেন না। এতে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি হবে।

উল্লেখ্য, গত ১৩ ও ১৪ মার্চ ৭ দফা দাবিয়ে ক্লাস বর্জন করেছিল শিক্ষক সমিতি।


আরও খবর



টাকা ফেরত পেলো ইভ্যালির আরও ১০০ গ্রাহক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযোগ নিষ্পত্তির মাধ্যমে পাওনা টাকা ফেরত পেয়েছেন ইভ্যালির আর ১০০ জন গ্রাহক।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়।

অধিদপ্তরের সভাকক্ষে মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান উপস্থিত থেকে গ্রাহকদের হাতে এসব পাওনা টাকার চেক তুলে দেন। এর আগে গত মাসে ফেব্রুয়ারির শুরুতে ১৫০জন গ্রাহক টাকা ফেরত পেয়েছিলেন অধিদপ্তরের নিষ্পত্তির মাধ্যমে।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি থেকে অর্ডার করে পণ্য না পেয়ে যারা জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করেছিলেন এমন গ্রাহকরাই দ্বিতীয়বারেরর মতো টাকা ফেরত পেয়েছেন। অধিদপ্তরে প্রায় ৭ হাজার ৫০০টি অভিযোগ রয়েছে।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




পরিবেশের ওপর বৈদ্যুতিক গাড়ির ক্ষতিকর প্রভাব বেশি : গবেষণা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বৈদ্যুতিক যানবাহন গ্যাস চালিত গাড়ির চেয়ে বেশি দূষণ ছড়াতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়, বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্রেক এবং টায়ারগুলো আধুনিক নিষ্কাশন পাইপের তুলনায় ১৮৫০ গুণ বেশি কণা পদার্থ নির্গত করে। ফলে পরিবেশ দূষিত বেশি হয়।

জ্বালানিসাশ্রয়ী হওয়ায় বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয় বৈদ্যুতিক গাড়ি। তেল ব্যবহার না করার কারণে বৈদ্যুতিক গাড়িকে পরিবেশবান্ধব হিসেবেও বিবেচনা করা হয়ে থাকে। আর তাই বিশ্বের সব বড় বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই তৈরি করছে বৈদ্যুতিক গাড়ি। তবে বৈদ্যুতিক গাড়ি বাতাসে বেশি বিষাক্ত কণা নিঃসরণ করে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, বৈদ্যুতিক গাড়িতে টেইলপাইপে একধরনের ফিল্টার থাকে, যার ফলে গ্যাসচালিত গাড়ি তুলনামূলক কম ক্ষতিকর কণা বাতাসে নিঃসরণ করে। ব্যাটারির কারণে সাধারণ গ্যাসচালিত গাড়ির তুলনায় বৈদ্যুতিক গাড়ির ওজন প্রায় ৩০ শতাংশ বেশি হয়। আর তাই সাধারণ গাড়ির তুলনায় বৈদ্যুতিক গাড়ির টায়ার ও ব্রেক দ্রুত ক্ষয় হওয়ার কারণে বাতাসে বেশি পরিমাণে ক্ষতিকর কণা নির্গমন করে। এমিশন অ্যানালিটিকস পরিচালিত এ গবেষণার ফলাফল ২০২২ সালে প্রকাশিত হলেও অনেকেরই নজর এড়িয়ে যায়। কিন্তু সম্প্রতি ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে গবেষণাটির ফলাফল উল্লেখ করার পর নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।

বৈদ্যুতিক গাড়ি ও গ্যাসচালিত গাড়ি থেকে বাতাসে ছড়িয়ে পড়া বিষাক্ত কণার পরিমাণ শনাক্তের জন্য নতুন করে গবেষণা শুরু করেছে ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। এ বিষয়ে হেশাম রাখা বলেন, বাতাসে বিষাক্ত কণা নির্গমনের ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক গাড়ি ও গ্যাসচালিত গাড়ির মধ্যে পার্থক্য ২০ শতাংশের মতো হতে পারে।


আরও খবর



সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দোহা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ডিফেন্স এক্সিবিশন অ্যান্ড কনফারেন্সে যোগদানের উদ্দেশ্যে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

রোববার (৩ মার্চ) সরকারি সফরে কাতারের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

আইএসপিআর জানায়, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ রোববার সরকারি সফরে কাতারের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন। সফরকালে তিনি কাতারের রাজধানী দোহাতে অনুষ্ঠিতব্য ৪ মার্চ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত দোহা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ডিফেন্স এক্সিবিশন এন্ড কনফারেন্স (ডিআইএমডিএক্স-২০২৪) এ অংশগ্রহণ করবেন।

পাশাপাশি সেনাবাহিনী প্রধান কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ (সশস্ত্র বাহিনী প্রধান) এবং বিভিন্ন দেশ থেকে আসা সেনাবাহিনী প্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাগণের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন।

এই সম্মেলনের মূল লক্ষ্য হলো স্ব-স্ব স্থল বাহিনীসমূহের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি, পেশাদারি সম্পর্কন্নোয়ন, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, সংঘাতপূর্ণ সমস্যাসমূহ মোকাবিলা, যৌথ প্রশিক্ষণ এবং স্থল বাহিনীসমূহের আধুনিকায়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা।

সম্মেলন শেষে সেনাবাহিনী প্রধান আগামী ৬ মার্চ দেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।


আরও খবর