আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

যেভাবে রাঁধবেন গরুর মাংস দিয়ে ভুনা খিচুড়ি

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

এমন বর্ষণমুখর দিনে গরম গরম ভুনা খিচুড়ি না হলে কি চলে? পোলাওয়ের চাল, গরুর মাংস, মুগ এবং মসুর ডাল দিয়ে ঝটপট রান্না করে ফেলতে পারেন মজাদার ভুনা খিচুড়ি। জেনে নিন কীভাবে রান্না করবেন।

উপকরণ:

গরুর মাংস- ১ কেজি (হাড়সহ ছোট করে টুকরা)

পোলাওয়ের চাল- ১ কেজি

মুগ ডাল- ১ কাপ

মসুর ডাল- ২/৩ কাপ

লবণ- ১ টেবিল চামচ

মরিচ গুঁড়া- ১ টেবিল চামচ

হলুদ গুঁড়া- দেড় টেবিল চামচ

ধনিয়া গুঁড়া- ১ চা চামচ

জিরা গুঁড়া- ১ চা চামচ

রসুন বাটা- ২ চা চামচ

আদা বাটা- ২ চা চামচ

দারুচিনি- ২ টুকরা

সবুজ এলাচ- ৫টি

লবঙ্গ- ৫টি

তেজপাতা- ২টি

পেঁয়াজ কুচি- দেড় কাপ

তেল- ১ কাপ

ঘি- ২ টেবিল চামচ 

কেওড়া জল- ৩ টেবিল চামচ

প্রস্তুত প্রণালি:

মাংস ধুয়ে লবণ, হলুদ গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, মরিচ গুঁড়া, রসুন বাটা, আদা বাটা, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচ, তেজপাতা, পেঁয়াজ কুচি ও তেল দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। চুলায় প্যান চাপিয়ে মাঝারি আঁচে ঢেকে রান্না করুন ৮ থেকে ১০ মিনিট। পানি দেওয়ার দরকার নেই। মাংস থেকেই পানি বের হবে। ১০ মিনিট পর ঢাকনা তুলে কষিয়ে নিন মাংস। পানি শুকিয়ে গেলে ১ কাপ পানি দিয়ে আরও আধা ঘণ্টার জন্য ঢেকে দিন প্যান। 

এর মধ্যে ডাল টেলে নিন। মুগ ও মসুর ডাল একসঙ্গে প্যানে নেড়েচেড়ে নিন। পোলাওয়ের চালের সঙ্গে ভাজা ডাল মিশিয়ে ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

মাংস প্রায় সেদ্ধ হয়ে গেলে ঘি ও ধুয়ে রাখা চাল ডাল দিয়ে দিন। মাঝারি আঁচে ৫ মিনিট নাড়ুন। ৫ মিনিট পর ৮ কাপ পানি দিয়ে দিন। ভালো করে নেড়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে উচ্চতাপে রান্না করুন ৮ থেকে ১০ মিনিটের মতো। বলক চলে আসলে নেড়ে কেওড়া জল দিয়ে ঢেকে দিন। ২০ মিনিট মতো রান্না করুন একদম কম আঁচে। ঢাকনা তুলে আলতো হাতে নেড়ে দিন খিচুড়ি। আরও ৫ মিনিট দমে রেখে পরিবেশন করুন গরম গরম।   


আরও খবর



বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আন্তর্জাতিক বাজারে একের পর এক ইতিহাস সৃষ্টি করে চলেছে স্বর্ণ। বুধবার (৩ এপ্রিল) আরেক রেকর্ড গড়েছে নিরাপদ আশ্রয় ধাতুটি। প্রথমবারের মতো প্রতি আউন্সের দর উঠেছে ২২৯৪ ডলারে। বিশ্ববাজারে যা নতুন নজির। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

এতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে চাকরির সংখ্যা বেড়েছে। এছাড়া মূল্যস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি চড়া হয়েছে। তবু সুদের হার কমাতে চাচ্ছে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড)। ফলে মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান কমেছে। সঙ্গত কারণে বুলিয়ন বাজার আরও চাঙা হয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে আলোচ্য কার্যদিবসে স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ। আউন্সপ্রতি মূল্য স্থির হয়েছে ২২৯২ ডলার ৩১ সেন্টে। দিনের শুরুতে যা ছিল ২২৯৪ ডলার ৯৯ সেন্ট। বিশ্ব ইতিহাসে তা সর্বকালের সর্বোচ্চ। এর আগে কখনও এত দাম দেখেননি বিশ্ববাসী।

নিউইয়র্কভিত্তিক স্বাধীন ধাতু ব্যবসায়ী তাই ওয়াঙ বলেন, চলতি বছর আর কঠোর মুদ্রানীতি গ্রহণ না করার ইঙ্গিত দিয়েছেন ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল। এরপরই আরেক ঐতিহাসিক উচ্চতায় উঠেছে স্বর্ণের দর। আমি মনে করি, আউন্সে মূল্য শিগগিরই ২৩০০ ডলারে পৌঁছাবে। তাতে বিনিয়োগকারীরা আরও আকৃষ্ট হবেন।

আগামী ১১ থেকে ১২ জুন বৈঠবে বসবেন ফেডের নীতি-নির্ধারকরা। ধারণা করা হচ্ছে, ওই সময়ই সুদের হার কমানোর ঘোষণা দেবেন তারা। এমনটি হলে স্বর্ণের দাম আরও বাড়বে।


আরও খবর
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




প্রাথমিকে ২৫ ও মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীপ্রতি বছরে একটি পরিবারের ব্যয় হয় প্রায় ১৪ হাজার টাকা। যা পূর্বের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। আর মাধ্যমিকে ২৭ হাজার টাকার বেশি ব্যয় হচ্ছে। যা পূর্বের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি। শনিবার (৩০ মার্চ) বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা: মহামারী উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে গণসাক্ষরতা অভিযান এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীর জন্য বছরে গড়ে ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা খরচ হয়। তবে শহরের তুলনায় গ্রামে খরচ কম। গ্রামে বছরে গড়ে ১০ হাজার ৬৩৭ এবং শহরে ১৮ হাজার ১৩২ টাকা খরচ হয়। ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ ৮ হাজার ৬৪৭ টাকা বা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বছরে শিক্ষার্থীপ্রতি বছরে গড়ে খরচ হয় ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। এরমধ্যে গ্রামে ২২ হাজার ৯০৯ এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার ৬৬২ টাকা ব্যয় হয়।

গত বছরের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ অন্তত ২০ হাজার ৭১২ টাকা বা ৫১ শতাংশ বেড়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত তুলনামূলক হিসাব করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ খরচের বড় অংশই চলে যায় টিউশনি বা কোচিং সেন্টারে। এছাড়া বাকি খরচ হয় গাইড বইসহ সহায়ক বিভিন্ন সামগ্রী, যাতায়াত, খাবার, শিক্ষা উপকরণ (বই, খাতা, কলম), স্কুলের বিভিন্ন ফি এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজে।

এই গবেষণায় সহযোগিতা করেছে ক্লিয়ার ও এফসিডিও। গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক ও এডুকেশন ওয়াচের সদস্য সচিব রাশেদা কে. চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভাপ্রধান ছিলেন এডুকেশন ওয়াচের চেয়ারপাসন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ।

এডুকেশন ওয়াচ প্রতিবেদন-২০২৩ উপস্থাপন করেন গণসাক্ষরতা অভিযানের উপ-পরিচালক ও এডুকেশন ওয়াচের ফোকাল পয়েন্ট ড. মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এডুকেশন ওয়াচের আহ্বায়ক ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী।


আরও খবর



স্বাধীনতা ঘোষণার পাঠক ঘোষক হতে পারে না: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গৌরবদীপ্ত অর্জন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা। এতোদিন পরেও স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে বিতর্ক করে। পাঠক ঘোষক হতে পারে না। কে ঘোষক এই বিতর্কের অবসান তখনই হবে, যখন সত্যের অনুসন্ধান করতে যাবো। স্বাধীনতা ঘোষণার ম্যান্ডেট ৭০ এর নির্বাচনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুই পেয়েছিলেন।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আবুল কাশেম, এম এ হান্নান, অনেকেই ঘোষণা পাঠ করেছেন। সেখানে জেনারেল জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছেন। আজকে এতো বছর পর আমাদের ভাবতে হচ্ছে এ দেশেরই মানুষ, এ দেশেরই অগণতান্ত্রিক সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে। যারা আমাদের বিজয়, আমাদের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অন্তরায় সৃষ্টি করে যাচ্ছে। আজ আমাদের শপথ বিএনপির নেতৃত্বে যে সাম্প্রদায়িক অশুভ শক্তি বিজয়কে সংহতকরণে বাধা বা অন্তরায় হয়ে আছে, এই অপশক্তিকে আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরাজিত করব, প্রতিহত করব।

ভারতবিরোধিতা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিরোধিতা আগেও হয়েছে, এখনও হচ্ছে। এটা নতুন কিছু না। এই বিরোধিতা পাকিস্তান আমল থেকেই হয়ে আসছে। যখন কোনো ইস্যু থাকে না, তখনই ভারত বিরোধিতা ইস্যু সামনে আসে।


আরও খবর
বিএনপির আন্দোলন এখনো শেষ হয়নি: রিজভী

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




গোপনে বিয়ে সারলেন তাপসী পান্নু

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দিন আগেই রটেছিল চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন বলিউড অভিনেত্রী তাপসী পান্নু। সপ্তাহ না পেরোতেই গুঞ্জন- চুপিসারে দীর্ঘদিনের প্রেমিক ম্যাথিয়াস বোয়েকে বিয়ে করেছেন তিনি! তাদের বিয়ের আসর রাজস্থানের উদয়পুরে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, গেল শনিবার বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে তাপসীর। এর আগে বুধবার থেকেই শুরু হয় প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠান। বিয়েতে এই যুগলের পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন। শিখ পরিবারের মেয়ে তাপসী। অন্যদিকে তার স্বামী ক্যাথলিক। তাই শিখ ও খ্রিস্টান দুই রীতিতেই হয়েছে বিয়ের অনুষ্ঠান।

তবে সাত পাক বাঁধা পরার ৪৮ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও বিয়ের খবরে মুখ খুলেননি তাপসী। সামনে আসেনি নবদম্পতির বিয়ের ছবিও!

প্রসঙ্গত, ম্যাথিয়াস বোয়ে ডেনমার্কের বাসিন্দা। ডেনমার্কের হয়ে অজস্র নজির গড়েছেন তিনি। ২০১২ সালের অলিম্পিকে মেনস সিঙ্গলসে রূপা জিতেছিলেন তাপসীর স্বামী। থমাস কাপ বিজয়ী ডেনমার্ক দলের সদস্যও তিনি। তবে ২০২০ সালে পেশাদার ব্যাডমিন্টনকে বিদায় জানান ম্যাথিয়াস। পরে ভারতীয় ব্যাডমিন্টন দলের ডবলস কোচ হিসেবে যোগ দেন।

নিউজ ট্যাগ: তাপসী পান্নু

আরও খবর



৭৫ বছরের মধ্যে রেকর্ড বৃষ্টিপাত, ডুবলো সংযুক্ত আরব আমিরাত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গত ৭৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের সাক্ষী হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত দেশটিতে বৃষ্টিপাত হয়েছে। ১৯৪৯ সালের পর থেকে দেশটি কখনোই আর এতো বৃষ্টি প্রত্যক্ষ করেনি।

প্লাবিত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনেক এলাকা। তলিয়ে গেছে দুবাইয়ের প্রধান সড়কগুলো। এমনকি দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কিছু অংশও পানির নীচে চলে যায়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে আল শাকলা এলাকায়। আল আইনের ওই অঞ্চলটিতে ২৪ ঘণ্টার কম সময়ে ২৫৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে ২০১৬ সালে একক অঞ্চল হিসেবে শুয়াইব স্টেশনে ২৮৭.৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছিলো। এই অবস্থায় বিপর্যয় এড়াতে পরিবারের সব সদস্যদের একসাথে থাকার পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

সামনে আরো বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে শঙ্কা করছে আমিরাতের আবহাওয়া দপ্তর। তারা জানিয়েছে, আবহাওয়ার রেকর্ড লিপিবদ্ধ করার পর থেকেই এ পর্যন্ত এবারই সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। কোথাও কোথাও গাছপালাও ভেঙে পড়েছে।

এমন বৃষ্টিপাতের ফলে দেশটির বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণও বেড়েছে। সেই সাথে দেশটির মাটির অভ্যন্তরের পানির রিজার্ভের পরিমাণও বাড়বে বলে প্রত্যাশা করছেন স্থানীয় বিশেষজ্ঞরা।


আরও খবর