আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

যৌন হয়রানির দায়ে চাকরি হারালেন জাবির সহকারী অধ্যাপক

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি): নিজ বিভাগের এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির দায়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সানওয়ার সিরাজকে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার রহিমা কানিজ এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত সিন্ডিকেটে সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সানওয়ার সিরাজকে চাকুরিচ্যুত করা হয়। তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলের তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট এ সিদ্ধান্ত নেয়।

রহিমা কানিজ আরও বলেন, অফিস বন্ধ থাকায় সানওয়ার সিরাজের কাছে অফিস আদেশ পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। পরবর্তী কার্যদিবসে অফিস আদেশের মাধ্যমে তাকে বিষয়টি জানানো হবে। এছাড়া তিনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আর কোনো ধরনের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।

এর আগে ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সানওয়ার সিরাজের বিরুদ্ধে বিভাগের সভাপতি বরাবর যৌন হয়রানির লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী। বিভাগের সভাপতি অভিযোগটি তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলে পাঠান।


আরও খবর



যৌন নিপীড়ন: জবি শিক্ষক সাহেদ বহিষ্কার, চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

যৌন নিপীড়নের অভিযোগ ওঠায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে নির্যাতনের শিকার ছাত্রীকে অসহযোগিতা করায় ওই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জুনায়েদ হালিমকে চেয়ারম্যান পদ থেকে অব্যহতি দিয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে এই সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

উপাচার্য বলেন, যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ সেলের দেওয়া রিপোর্টে যৌন হয়রানি ও মানসিক নির্যাতন প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ সিন্ডিকেট এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ছাত্রীর দায়ের করা অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা থাকায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমি এখানে উপাচার্য হয়ে আসার পর আরেকটি তদন্ত বোর্ড গঠন করে দিয়েছি। আশা করি খুব শিগগিরই সেই রিপোর্ট আমরা হাতে পাব।

তিনি আরও বলেন, আইন বিভাগের ছাত্রী অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের সাময়িক বহিষ্কার আদেশ নিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনার যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে সে বিষয়েও সম্মানিত সিন্ডিকেট সদস্যদের জানানো হয়েছে।


আরও খবর



সমুদ্র পথে প্রথম গাজায় গেল ত্রাণবাহী জাহাজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মানবিক সহায়তা নিয়ে সমুদ্র পথে প্রথমবার গাজায় পৌঁছেছে একটি জাহাজ। স্প্যানিস জাহাজ ওপেন আর্মস মঙ্গলবার ২০০ টন খাদ্যপণ্য নিয়ে সাইপ্রাস ছেড়ে গাজায় পৌঁছায়।

গাজায় ইসরায়েল হামলা চালানোর পর আকাশ এবং সীমান্ত পথে ত্রাণ পাঠানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এমন অবস্থায় ফিলিস্তিনে সমুদ্র পথে ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরই অংশ হিসেবে এই প্রথম সমুদ্র পথে ত্রাণ পাঠানো হলো।

ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রারাল কিচেন (ডব্লিউসিকে) এ খাদ্য সরবরাহ করেছে। এ কাজে সহযোগিতা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। জাহাজে চাল, ময়দা, লেবু, টিনজাত শাকসবজি এবং টিনজাত প্রোটিন পাঠানো হয়েছে। যদিও গাজায় কোনো বন্দর নেই। এজন্য অস্থায়ীভাবে ডব্লিউসিকে দল একটি জেটি বানিয়েছে। যার মাধ্যমে জাহাজ থেকে খাদ্য নামানো হচ্ছে। তবে এসব খাবার কীভাবে বিতরণ করা হবে সে সম্পর্কে কিছু বলা নেই।

ডব্লিউসিকের প্রতিষ্ঠাতা সেফ জোস অ্যান্ড্রেস এক্স পোস্টে বলেন, জাহাজের খাদ্যগুলো পরিবহনে ১২টি ট্রাকে লোড করা হবে। আগামীতে আরও খাদ্য পাঠানো হবে।

এক বিবৃতিতে ইসরায়েল জানিয়েছে, ওপেন আর্মস জাহাজটি সাইপ্রাস থেকে এসেছে। এটির নিরাপত্তার ইসরায়েল বাহিনী কাজ করছে।


আরও খবর



একটি মেয়ে একটি জাতির জন্য অপার সম্ভাবনার সৃষ্টি: শ ম রেজাউল করিম

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image
আমি এখানে যে শিক্ষক মন্ডলী আছেন তাদের বলব, এই যে আমাদের কোলমতি মেয়েরা এদেরকে আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলুন। এরা যেনো ভবিষ্যতে স্বপ্ন দেখতে পারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবে।

পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, একটি মেয়ে একটি পরিবারের জন্য আশির্বাদ। একটি মেয়ে একটি জাতির জন্য অপার সম্ভাবনার সৃষ্টি। একটি মেয়ে দুঃখ-দুর্দশা-হতাশা ও খারাপ অবস্থায় থাকা একটি অধ্যায় থেকে উত্তোরণের জন্য। তার কোমলমতি মন, তার সৃজনশীলতা এতোদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে যেটা কখনও একটি ছেলের পক্ষে সম্ভব হয় না।

আজ শনিবার (৯ মার্চ) সকাল ১০টায় পিরোজপুর সদরের করিমুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা ও বিচিত্রা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এমপি বলেন, আমি আনন্দ বোধ করি আমার একটি মেয়ে আছে। মেয়েই হচ্ছে বাবার কাছে অমূল্য সম্পদ। এজন্য আমি এখানে যে শিক্ষক মন্ডলী আছেন তাদের বলব, এই যে আমাদের কোলমতি মেয়েরা এদেরকে আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলুন। এরা যেনো ভবিষ্যতে স্বপ্ন দেখতে পারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবে। এরা বাংলাদেশের সংসদের সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন হবে। এরা বাংলাদেশের সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ দিপু মনি হবে। এরা একদিন পিরোজপুরের গর্ব জাতীয় সংসদের উপনেতা অগ্নি কন্যা মতিয়া চৌধুরী হবে। এরা যাতে স্বপ্ন দেখতে পারে সচিব হবে, ডাক্তার হবে, ইঞ্জিনিয়ার হবে, স্থপতি হবে, ডিসি হবে, ইউএনও হবে। আমারা যদি এদেরকে গড়ে তুলতে পারি এরা যে উপহার জাতিকে দিতে পারবে সেটা কিন্তু অনেকে দিতে পারবে না।

মেয়েদের উদ্দেশ্যে এমপি বলেন, তোমরা জেনে রাখো গত তিন বছরে যতগুলো ফলাফল হয়েছে সবচেয়ে মেয়েরা কিন্তু ভালো রেজাল্ট করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ছেলে মেয়েরা সুযোগ পেয়েছে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুযোগ পেয়েছে মেয়েরা। যিনি প্রথম হয়েছে তিনি একজন মেয়ে। গত বছর বিসিএসএ প্রথম হয়েছে একটি মেয়ে। মেয়েদের ভিতরে সুপ্ত প্রতিভা আছে। কাজেই এই প্রতিভাকে কাজে লাগাতে হবে। তোমার আমার মেয়ের সমতুল্য স্বপ্ন দেখবা অনেক বড় হতে হবে। স্বপ্ন দেখবা তোমার মা-বাবার যে আশা, তোমার এলাকার মানুষের প্রত্যাশা, তুমি একদিন অনেক বড় হবে। কোন ভুল পথে পা বাড়াবে না। কোন ছেলে প্রলোভন দেখালে ওইটাকে রঙিন স্বপ্ন মনে করবে না। কোন ভাবে মাদকাশক্ত হবে না। নৈতিকতাকে ধারণ করবে। মূল্যবোধকে ধারণ করবে। সৎ জীবন-যাপন করার স্বপ্ন দেখবে।

অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে এমপি আরও বলেন, দ্রুত গতিতে মেয়েকে বোঝা মনে করে তারাতাড়ি বিয়ে দেয়ার প্রবণতা যেনো আপনাদের মাঝে সৃষ্টি না হয়। কাজই প্রত্যেকটা মেয়েকে বিকশিত হতে দেন। ওদের ব্যাক্তি জীবন ওরাই বেছে নিতে পারবে। ওরা ভালো করে লেখাপড়ার পর আপনারাই তাকে ভালো পাত্র এনে দিতে পারবেন। কিন্তু আমার একটি কন্যা সন্তান যেনো পরিবারের ভুল সিদ্ধান্তে তার প্রতিভা বিকাশের আগেই যেনো তার প্রতিভা সমূলে গলা টিপে হত্যা করা না হয়।

বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি শিরিনা আফরোজের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো.আমীনুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফ মোর্শেদ মিশু জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ ইদ্রীস আলী আযিযী।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, অ্যাডভোকেট রাজ্জাক খান বাদশা, টাউন মাধ্যমিক বিদ্যারয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক কাজি মুজিবর রহমান, করিমুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বায়েজিদ হোসেন, কৃষক লীগের সভাপতি চান মিয়া মাঝি, মৎস্যজীবী লীগের আহবায়ক সিকদার চান, যুবলীগের সহ-সভাপতি জাহিদ হাসান পিরু, যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল আহসান প্রমূখ।


আরও খবর



ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের সাজা মৃত্যুদণ্ড করার মত হাইকোর্টের

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

কোরআন শরিফ, নবী-রাসুলসহ সকল ধর্মীয় বিষয়ে কটূক্তি করলে সাইবার নিরাপত্তা আইনে জামিন অযোগ্যসহ সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে মতামত দিয়েছেন হাইকোর্ট। হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে ফেসবুকে অবমাননাকর মন্তব্য করার ঘটনায় করা মামলায় এক আসামির জামিন আদেশে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) এমন মত দেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের বেঞ্চ রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেন, পূর্ববর্তী আইনে জামিন অযোগ্য ধারা ছিল। বর্তমান আইনে ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়ে কটূক্তি করলে জামিনযোগ্য ধারা হওয়ায় অপরাধপ্রবণতা বাড়ছে। আদালত বলেছেন, এটি একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল। কোরআন শরিফ ও হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে বিজ্ঞানী নিউটন, আইনস্টাইনসহ কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেননি। এ সময় আদালত পবিত্র কোরআন শরিফের সুরা আশশুরার কয়েকটি আয়াতের বিষয়ে অবতারণা করেন।

শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাহাব উদ্দিন আহমেদ টিপু ও মো. মজিবুর রহমান মুজিব। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় ২৫ লাখ টাকা ব্যাংক গ্যারান্টির বিনিময়ে রুল নিষ্পত্তি করে আসামি সেলিমের জামিন মঞ্জুর করেছেন। আর আসামি নাফিসা চৌধুরীকে সম্পূরক চার্জশিট করে অন্তর্ভুক্ত করতে বলেছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে গত বছরের ২ নভেম্বর ফেসবুকে নাফিসা চৌধুরী একটি পোস্ট দেন। তাতে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার সেলিম খান নামে এক ব্যক্তি হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। ওই ঘটনায় কুষ্টিয়ার হানিফ শাহ ৪ নভেম্বর ভেড়ামারা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর গ্রেপ্তার হন সেলিম খান। তিনি জেলা আদালতে জামিন না পেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করলে রুল জারি করা হয়। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ওই রুল নিষ্পত্তি করে জামিন দেন হাইকোর্ট।

তদন্তকারী কর্মকর্তা গত ৩১ ডিসেম্বর ওই মামলায় অভিযোগপত্র দেন। যাতে আসামি সেলিম খানকে অভিযুক্ত করা হয়। তবে পোস্টকারী নাফিসা চৌধুরীকে অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। হাইকোর্ট বলেছেন, তার বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ থাকায় সম্পূরক চার্জশিটের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।


আরও খবর



গলায় ফাঁস দিয়ে পাবিপ্রবি ছাত্রীর আত্মহত্যা

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শারভিন সুলতানা নামের এক ছাত্রী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে পাবনা শহরের মুনসুরাবাদ আবাসিক এলাকার একটি বাসা থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

নিহত ছাত্রী মেহেরপুরের সালদা থানা এলাকার আজিজুল ইসলামের মেয়ে। পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামাল হোসেন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, শারভিন সুলতানা পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ১০ ব্যাচের শিক্ষার্থী। খবর পেয়ে আমারা পুলিশসহ ঘটনাস্থলে যাই। পরে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। পরিবারের লোকজনকে খবর পাঠানো হয়েছে।

পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, খবর পেয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কেন সে আত্মহত্যা করেছেন এই মুহূর্তে জানা যায়নি। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরিবারের লোকজন আসলে তাদের সঙ্গে কথা বলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর