আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

যুদ্ধের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৫ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৬ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দশ দিনে ইউক্রেন থেকে ১৫ লাখের বেশি শরণার্থী প্রতিবেশী দেশগুলোতে প্রবেশ করেছে। রোববার (৬ মার্চ) জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার কমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি এ তথ্য জানান। এক টুইটার পোস্টে ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এটি ইউরোপে দ্রুততম বর্ধনশীল শরণার্থী সংকট।

এদিকে, জার্মানির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সিএনএনকে জানায়, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া হামলা শুরু করার পর ইউক্রেন থেকে প্রায় ৩৮ হাজার মানুষ দেশটিতে প্রবেশ করেছে। জার্মান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সিএনএনকে বলেন, রোববার পর্যন্ত যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি থেকে ৩৭ হাজার ৭৮৬ জন শরণার্থী নিবন্ধিত করেছে জার্মান ফেডারেল পুলিশ।

জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফেইজার দেশটির সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ইউক্রেনের যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থীদের জাতীয়তা যাই হোক না কেন, জার্মানি তাদের গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, আমরা মানুষের জীবন বাঁচাতে চাই। এটি পাসপোর্টের ওপর নির্ভর করে না।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সামরিক অভিযান ঘোষণার কয়েক মিনিট পরেই ইউক্রেনে বোমা ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে রুশ সেনারা। এরপর থেকে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ চলছে। ইউক্রেন দাবি করেছে, যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ইউক্রেনের দুই হাজারের বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। যদিও নিহতের নির্দিষ্ট সংখ্যা জানায়নি তারা। এ ছাড়া রাশিয়ার ৯ হাজার ১৬৬ সৈন্য নিহত হয়েছেন বলে দাবি ইউক্রেনের।

অন্যদিকে রাশিয়া দাবি করেছে, যুদ্ধে তাদের ৪৯৮ সৈন্য নিহত এবং ইউক্রেনের ২ হাজার ৮৭০ জনের বেশি ইউক্রেনীয় সেনা নিহত হয়েছেন।


আরও খবর



এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: গণপূর্তমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, সোয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (এসটিপি) ছাড়া নতুন কোনো ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ছয়বাড়িয়া এলাকায় মডেল মসজিদ মিলনায়তনে জেলা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, প্রতিটি নাগরিকের আবাসন ব্যবস্থা তার সাংবিধানিক অধিকার। কেবল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নয়। বরং মধ্যবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষের নিজস্ব আবাসনের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে কাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান সময়ে পরিকল্পিত নগরায়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে নদী ও খালকে দূষণমুক্ত করতে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সেজন্য সোয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (এসটিপি) ছাড়া নতুন কোনো ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না। ইতোমধ্যে রাজউক, গণপূর্ত ও জাতীয় গৃহায়ন দপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিআরএল ভোগরত গ্রেড-১ কর্মকর্তা মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমির রেক্টর (সচিব) মো. সহিদ উল্যাহ, সাবেক সচিব গোলাম রব্বানী, বিয়াম ফাউন্ডেশনের সাবেক মহাপরিচালক এমন মিজানুর রহমান, সমবায় অধিদফতরের অতিরিক্ত নিবন্ধক আহসান কবীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র নায়ার কবির।


আরও খবর



৪৫ টাকা দরে চাল, ৩২ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন বোরো মৌসুমের ধান ও চালের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করেছে সরকার। আজ রবিবার মন্ত্রীপরিষদ সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভায় এই মূল্য নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

সভায় আসন্ন বোরো সংগ্রহ ২০২৪ মৌসুমে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সিদ্ধ চাল, আতপ চাল ১ লাখটন এবং ৫০ হাজার টন গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা, আতপ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৪ টাকা। ২০২৩ সালে ধান-চালের সংগ্রহ মূল্য ছিল যথাক্রমে ধান ৩০ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং গম ৩৫ টাকা।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, স্থানীয় সরকার,পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু) এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বেগম রোকেয়া সুলতানা অংশ নেন।


আরও খবর



মিরসরাইয়ে পিকআপচালক খুন, মরদেহ মিললো রেললাইনে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ফিরোজ মাহমুদ, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)

Image

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে তৌহিদুল ইসলাম খোকন (৩০) নামে এক পিকআপচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল লাইনের হিঙ্গুলী খান সিটি সেন্টারের পূর্বপাশে রেললাইন থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

ধারণা করা হচ্ছে, তাকে খুন করে রেললাইনে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। নিহত খোকন হিঙ্গুলী ইউনিয়নের আজমনগর গ্রামের মৃত হাসেম ড্রাইভারের ছেলে।

স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে এক শিশু তৌহিদুল ইসলাম খোকনের মরদেহটি রেললাইনে পড়ে থাকতে দেখে খবর দেয়। এসময় পরিবারের লোকজন এসে শনাক্ত করে মরদেহটি বাড়ি নিয়ে যায়।

নিহতের স্ত্রী সানজিদা আক্তার বলেন, আমার স্বামী গতকাল (বুধবার) রাতে একই এলাকার শাহাজাহান মেম্বারের বাড়িতে তাঁর ভাতিজির গায়ে হলুদে যায়। সেখানে যাওয়ার আগে স্থানীয় বখাটে ইয়াবা সেবনকারী মোতালেব, আমজাদ, রাসেল তাদের জন্য ইয়াবা নিতে উনার মোবাইলে বার বার ফোন করে। কিন্তু তিনি রাজি হননি। রাতে গায়ে হলুদে গিয়ে আর ফেরেনি। সকালে রেললাইনে মরদেহ পাওয়া গেছে। তারা আমার স্বামীকে খুন করে রেললাইনে ফেলে যায়, যাতে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে এটা বুঝানোর জন্য। আমার স্বামীর হত্যায় জড়িতদের শাস্তি চাই।

হিঙ্গুলী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মিজানুর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে খবর পেয়েছি খোকন মারা গেছে। কে বা কারা তাকে খুন করে রেললাইনে ফেলে গেছে। আমি পুলিশকে খবর দিয়েছি। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে।

চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের সহকারি পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। নিহতের শরীরের একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে খুন করা হয়েছে। তবে মাদকের কারণে খুন হয়েছে কিনা সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



পাথরঘাটায় অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর পুড়ে ছাই

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনার পাথরঘাটায় বসতঘরে আগুন লেগে পুড়ে ছাই হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে পাথরঘাটা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনুস হাওলাদারের বসতঘরে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

পরে পাথরঘাটা ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় একঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।

অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা এমপির পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলে ছুটে যান পাথরঘাটা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ওয়ালিদ মক্কি ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ সুজন। এসময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে অর্থ প্রদান করা হয় এবং বসত ঘর নির্মাণের ক্ষেত্রে টিনসহ যাবতীয় কিছু যা দরকার তা দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়।

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, চা বানাতে ইউনুস হাওলাদার ঘরে গ্যাস সিলিন্ডারের চুলা জ্বালাতে গেলে হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়, এতে ইউনুস আগুনে দগ্ধ হয়। ওই আগুন পুরো ঘরে ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবেশীরা ছুটে আসে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে পাথরঘাটা ফায়ার সার্ভিসকে জানালে তারা এসে এক ঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। ততক্ষণে মালামালসহ বসতঘরটি সম্পূর্ণ পড়ে ছাই হয়ে যায়। এই ঘটনায় ঘরে থাকা স্বর্ণ অলঙ্কার নগদ ৫০ হাজার টাকা পুড়ে হয়ে গেছে বলে জানায় ওই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। এতে অন্তত ৫ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন পরিবার।


আরও খবর



ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষের ঘটনায় আরও ২ জন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে ১১ জন নিহত হন। এরপর ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের কানাইপুরে অ্যাবলুম ক্যাফেটেরিয়ার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এ দুর্ঘটনায় ছয়জন নিহতের নাম জানা গেছে। তারা হলেন, ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের বেজিডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা তারা মোল্লার ছেলে রফিক মোল্লা (৩৫), তার স্ত্রী সুমী বেগম (২৩), দুই ছেলে রুহান মোল্লা (৬) ও হাবিব মোল্লা (৩) এবং শেখর ইউনিয়নের বাসিন্দা মর্জিনা বেগম। বাকিদের নাম এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইউনিক পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস ঢাকা থেকে মাগুরা যাচ্ছিল। সকাল ৮টার দিকে কানাইপুরের দিকনগর এলাকায় পৌঁছালে ঢাকাগামী একটি পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে বাসটির সংঘর্ষ হয়। ওই পিকআপ ভ্যানটি ভাড়া করে কয়েকজন ঢাকায় যাচ্ছিলেন। এতে পিকআপ ভ্যানে থাকা ১১ জন যাত্রী ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়। আরও পাঁচজন আহত রয়েছেন।

জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, এই ঘটনায় জেলা প্রশাসন ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা এবং আহতদের তিন লাখ টাকা দেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: ফরিদপুর

আরও খবর