আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

১৮ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে বয়ে যেতে পারে ঝড়

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৯ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের ১৮ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে। রবিবার দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:  সৌদিতে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদুল আজহা ২৮ জুন

পূর্বাভাসে বলা হয়, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

আরও পড়ুন: নওগাঁয় বজ্রপাতে নিহত ৪

এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আজ ঢাকায় বাতাসের গতিবেগ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার, যা অস্থায়ীভাবে দমকায় ৪০-৫০ কিলোমিটার। আগামী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।


আরও খবর



রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৯.২৬ শতাংশ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে এবার এসএসসির পাসের হার ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। এবার রাজশাহীর আট জেলায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৮৫৩ জন। এরমধ্যে ১ হাজার ৯২৪ জন পরীক্ষা দেয়নি। পাস করা মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫৫৮ জন।

রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসির ফল প্রকাশ করা হয়। এতে দেখা যায়, এবার ২০২২ ও ২০২৩ সালের তুলনায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার বেশি। ২০২২ সালে রাজশাহীর ৮৫ দশমিক ৮৮ ও ২০২৩ সালে ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছিল। ২০১৮ সাল থেকেই পাসের হারে এগিয়ে আছে মেয়েরা। এছাড়া ২০১৯ থেকে জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতেও এগিয়ে মেয়েরা। এবারের ফলাফলেও সে ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়েছে।

এবার মোট ২৮ হাজার ৭৪ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। এরমধ্যে ছেলে ১২ হাজার ৫৭৯ জন। আর মেয়ে ১৫ হাজার ৪৯৫ জন। এবার শুধু ছেলেদের পাসের হার ৮৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আর মেয়েদের পাশের হার ৯১ দশমিক ৯০ শতাংশ।

বিভাগের আট জেলার ২৮৯টি স্কুলের শতভাগ শিক্ষার্থী এবার পাস করেছে। আর দুই স্কুলের কোনো শিক্ষার্থী পাশ করতে পারেনি। রাজশাহী বিভাগের ২৬৬টি কেন্দ্রে এবার এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ২ হাজার ৬৮৫টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয়। পরীক্ষা চলাকালে ছয়জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।

বিভাগের আট জেলার মধ্যে এবার সর্বোচ্চ ৯০ দশমিক ৮৭ শতাংশ পাসের হার রাজশাহী জেলায়। এরপর জয়পুরহাট জেলায় ৯০ দশমিক ৪৭, বগুড়ায় ৮৯ দশমিক ৯২, পাবনায় ৮৯ দশমিক ২৫, নাটোরে ৮৯ দশমিক ০৬, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮৮ দশমিক ৮২, নওগাঁয় ৮৮ দশমিক ২৮ এবং সিরাজগঞ্জে ৮৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় পাস করেছে।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




এক সিগারেটের আগুনে পুড়ল ১০০ বিঘা পানের বরজ

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীর বাগমারায় প্রায় ১০০ বিঘার পানের বরজ আগুনে পুড়ে গেছে। এতে নিঃস্ব হয়েছেন ৯০ জন পানচাষি। পানের বরজ পুড়ে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।

পানচাষিরা বলছেন, সিগারেটের আগুন থেকে এ ঘটনা ঘটতে পারে।

শুক্রবার (৩ মে ) দুপুরে উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের পোড়াকয়া গ্রামের পান বরজে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, পোড়াকয়া গ্রামের ইসাহাকের পান বরজ থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুন মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের পান বরজে। খবর পেয়ে রাজশাহী, বাগমারা, মোহনপুর ও আত্রাইয়ের ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভায়।

গনিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান রঞ্জু বলেন, শতাধিক কৃষকের প্রায় এক থেকে দেড়শ বিঘা জমির পান বরজ পুড়ে গেছে। কয়েক মিনিটের মধ্যে চাষিদের কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে গেছে। আমরা চাষিদের তালিকা তৈরি করে উপজেলায় জমা দিব। তালিকা হওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে তা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। সরকারিভাবে কিছু টাকা পেলে চাষিদের উপকার হবে। এ ঘটনায় অনেক চাষি একবারে নিঃস্ব হয়ে গেছে।

পানচাষি আসাদুল ইসলাম বলেন, আগুন মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে একের পর এক পানের বরজে। পানের বরজ এমনভাবে পুড়েছে তাতে কিছু অবশিষ্ট নেই। সব বরজ নতুন করে তৈরি করতে হবে। আমার আড়াই বিঘা জমির পান বরজ পুড়ে গেছে। বছরের এ সময়ে পানের দাম সবচেয়ে বেশি থাকে। এখন বাজারে নতুন পান বিক্রি হচ্ছে চার থেকে সাড়ে চার হাজার টাকা পোয়া। আর পুরোনো পান বিক্রি হচ্ছে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা পোয়া। এ সময় পানের বরজ পুড়ে যাওয়া মানে চোখের সামনে টাকা পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়া।

আরেক চাষি রেজাউল ইসলাম বলেন, আমার এক বিঘারও বেশি জমির পানের বরজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ বরজ তৈরি করতে আবার অপেক্ষা করতে হবে। কারণ এখন জমিতে পান বপণের সময় না। তাই আমরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলাম।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুল ইসলাম বলেন, কৃষি অফিসের কর্মকর্তাদের নিয়ে পুড়ে যাওয়া পানের বরজ পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ও ক্ষতির পরিমাণের তালিকা করতে কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তালিকা তৈরির পর তা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে।


আরও খবর



গভীর রাতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন, ৮ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের হরিয়ানায় যাত্রীবাহী একটি বাসে আগুন লেগে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত ও দগ্ধ হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে হরিয়ানার নুহ জেলায় মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটে।

কী কারণে চলন্ত বাসে আগুন ধরল তা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। পুলিশ পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। বাসটিতে প্রায় ৬০ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের অধিকাংশই তীর্থযাত্রী। বাসটি বৃন্দাবন এবং মথুরা থেকে তীর্থযাত্রীদের নিয়ে ফিরছিলেন। পাঞ্জাবের হোশিয়ারপুর, লুধিয়ানা এবং চণ্ডীগড়ের যাত্রীরা বাসটিতে ছিলেন।

জানা যায়, নুহ জেলার কাছে কুন্ডলি-মানেসার-পালওয়াল জাতীয় সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ বাসটিতে আগুন ধরে যায়। এতে ৮ জনের মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা আগুন দেখার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত ছুটে এসে যাত্রীদের উদ্ধার করার চেষ্টা করেন। খবর পেয়ে দ্রুত ছুটে আসে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ। দমকল বাহিনী দ্রুত আগুন নেভালেও তার আগেই মৃত্যু হয় ৮ জনের। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বাসটির এক নারী যাত্রী ইন্ডিয়া টুডে টিভিকে জানিয়েছেন, বাসে আগুন ধরে যাওয়ার পর তিনি লাফ দিয়ে প্রাণ বাঁচান।

তিনি আরও জানান, বাসে আগুন ধরেছে দেখে এক বাইক আরোহী চালককে সতর্ক করতে এগিয়ে যান। কিন্তু ততক্ষণে আগুন ছড়িয়ে যায়।

ওই যাত্রী বলেন, আমি বাসের নিচ থেকে একটি শব্দ শুনতে পেলাম। ভেবেছিলাম বাম্পারে ধাক্কা খাওয়ার কারণে এমন আওয়াজ হচ্ছে। পরে পোড়া গন্ধ পেয়ে বুঝতে পারি আগুন লেগেছে। একজন বাইক আরোহী তখন চালককে আগুন লাগার বিষয়ে সতর্ক করেন। আমি একদম সামনের সিটে বসেছিলাম। তাই প্রাণ বাঁচাতে লাফ দিয়েছিলাম।’

তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি পঞ্জাবের বাসিন্দা এবং তীর্থযাত্রা করে বাড়ি ফিরছিলেন। বাসে তার আরও অনেক আত্মীয় ছিলেন।


আরও খবর



রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে বাসের ধাক্কায় নিহত ২

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে বাসের ধাক্কায় পিকআপভ্যানের চালকসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- বাবুল চিশতা (৪৫) ও অপরজনের নাম কবির হোসেন। তার বয়স আনুমানিক (৫০) বছর।

রবিবার (৫ মে) দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সায়েম জানান, মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে রাত পৌনে ২টার দিকে একটি পিকআপভ্যান ইউটার্ন নিচ্ছিল। তুহিন পরিবহনের একটি বাস তখন পিকআপভ্যানটিকে ধাক্কা দেয়। এতে পিকআপ ভ্যানটি দুমড়েমুচড়ে যায় এবং বাসটি পাশে খাদের পানিতে পড়ে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয়রা পিকআপভ্যানের ভেতর থেকে মুমূর্ষু অবস্থায় দুজনকে বের করে রাস্তায় রাখেন। তখন তাদের হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

এসআই আরও জানান, দুর্ঘটনার সময় ওই বাসটিতেও কয়েকজন যাত্রী ছিলেন। তবে তারা সামান্য আহত হওয়ায় স্থানীয় হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে যে যার বাসায় চলে গেছেন। নিহত বাবুল চিশতি পিকআপভ্যানটির চালক। মরদেহ দুটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা হয়েছে।

নিহত বাবুল চিশতির স্ত্রী নার্গিস আক্তার জানান, শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার সামন্তশা গ্রামে বাবুলের বাড়ি। বাবার নাম আব্দুর রশিদ আকন। পরিবার নিয়ে যাত্রাবাড়ীর মৃধাবাড়ি এলাকায় থাকেন। ভাড়ায় পিকআপভ্যান চালাতেন তিনি। সোমরাত রাত ১টার দিকে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন। বের হওয়ার সময় জানিয়েছিলেন, যাত্রাবাড়ী মাছের আড়তে যাবেন। সেখান থেকে পিকআপভ্যানে করে মাছ নিয়ে কোথাও যাওয়ার কথা ছিল তার।


আরও খবর



সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দিন দিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়েই চলেছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকাও দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে ঢাকার বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। অবশ্য কয়েক দিনের তীব্র গরমের পরও ঢাকার বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কিন্তু বাতাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছেই।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১২৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৮ নম্বরে রয়েছে রাজধানী ঢাকা, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২২৬ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এছাড়া ১৬৮ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতারের দোহা শহর, ১৬৭ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬১ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা শহর এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু শহরের স্কোর ১৬০।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ স্কোরকে মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন : বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। বায়ুদূষণ সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ এবং অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর