আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

৩০ লক্ষ ছুঁয়ে উচ্ছ্বসিত মিমি চক্রবর্তী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ নভেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ইনস্টাগ্রামে ৩০ লক্ষ ফলোয়ার ছুঁলেন মিমি চক্রবর্তী। অর্থাৎ বর্তমানে এত সংখ্যক মানুষ অভিনেত্রীর ছবি, ভিডিয়ো ইত্যাদির জন্য তাঁকে ফলোবা অনুসরণ করেন।

অনুরাগীদের থেকে এই ভালবাসা পেয়ে উচ্ছ্বসিত মিমি। তাঁর কথায়, টলিউড থেকে সম্ভবত আমি প্রথম ইনস্টাগ্রামে অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছিলাম। আমার আশেপাশের সকলকে বলেছিলাম ইনস্টাগ্রাম জিনিসটা কতটা মজার। সহকর্মীদেরও একই কথা বলতাম।

কাজের ক্ষেত্রে তিনি খুঁতখুঁতে। বেছে বেছে ছবি করেন। তাই বড় পর্দায় তাঁর দেখা মেলে অনেক অপেক্ষার পর। ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে তাই অনুরাগীদের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখেন সাংসদ-অভিনেত্রী। তাঁর পেশাগত দিক থেকে ব্যক্তি জীবন, সব কিছুর হদিশ পাওয়া যায় সেখানেই।

 আমি ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করতে ভালবাসি। আমাকে এত ভালবাসার দেওয়ার জন্য আমার ফলোয়ারদের অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি এ ভাবেই আপনাদের বিনোদনে ভরিয়ে রাখব। মিমিকে শেষ দেখা গিয়েছিল বাজি ছবিতে। জিতের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন তিনি। আপাতত এক গুচ্ছ কাজ নিয়ে ব্যস্ত গানের ওপারের পুপে।

নিউজ ট্যাগ: মিমি চক্রবর্তী

আরও খবর



ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদের আর নেই

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি:

টুঙ্গিপাড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদের (৬৫) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)।

শনিবার (১১ মে) ভোর ৪টায় গোপালগঞ্জ আড়াইশো শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তিনি চার সন্তান ও স্ত্রী সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (১০ মে) রাতে স্ট্রোক জনিত কারণে অসুস্থ হলে পরিবারের সদস্যরা তাকে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। তখন সাংবাদিক গোলাম কাদেরের অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক গোপালগঞ্জ আড়াইশো শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। পরে ভোর ৪ টায় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

শনিবার জোহর বাদ মরহুমের জানাযার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

এদিকে দৈনিক ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদেরের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রশাসনের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ টুঙ্গিপাড়া ও গোপালগঞ্জ জেলায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।


আরও খবর



নতুন করে বিতর্কে রাশমিকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডে পা দিতে না দিতেই বারবার বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মন্দানার নাম। কান্তারা’ সিনেমায় ট্রোলের শিকার হয়েছিলেন তিনি। এরপর দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র অভিনেতা অভিনেত্রীদের সম্মান না করার অভিযোগও উঠেছিল।

এবার চলতি বছরের আগস্টে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে তার বহুল আলোচিত সিনেমা পুষ্পা: দ্য রুল’। বহু বির্তকের পর এবার বলিউডে সালমানের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন তিনি। সালমানের আগামী ছবি সিকান্দার’-এ রাশমিকাকে দেখা যাবে।

সালমান-রাশমিকার জুটির এই খবরে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভক্তদের মাঝে বিতর্কের মুখে পড়েছেন রাশমিকা। দু’জনের বয়সের পার্থক্য ৩০ বছর হওয়ায়  অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। তাদের একাংশ এ জুটিকে বাবা-মেয়ের সম্পর্কের সঙ্গেও তুলনা করছেন।

রাশমিকা ফেসবুকে এক পোস্টে লিখেছেন, আপনারা আমার পরবর্তী কাজের জন্য বহু দিন অপেক্ষা করছিলেন। আমি সিকন্দর’-এর অংশ হতে পেরে সত্যিই কৃতজ্ঞ।’

এক উচ্ছ্বসিত ভক্ত টুইট করেছেন, সিকান্দরে মেগাস্টার সালমানের নায়িকা রশ্মিকা, নিঃসন্দেহে ২০২৫-এর সবচেয়ে বড় হিট হতে চলেছে এই ছবি।’

এর আগে বিগ বসের মঞ্চে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে তাদের। সঞ্চালক সালমানের সঙ্গে রাশমিকা রসায়ন সেই সময়ই চোখে পড়েছিল সবার। এমনকি দু’জন পুষ্পা: দ্য রাইজ (২০২১) চলচ্চিত্রের সামি সামি গানে জমিয়ে একসাথে নেচেছিলেনও দুজনে। টাইগার ৩ প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি, সেই দুঃখ ভুলে আপাতত ভাইজানের ফোকাসে সিকান্দর।


আরও খবর



বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া, ৪ মে থেকে কার্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া। আগে যাত্রীদের ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব গেলে ভাড়ার ক্ষেত্রে ছাড় (রেয়াত) প্রত্যাহার করায় এ ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আগামী ৪ মে থেকে রেয়াত প্রত্যাহার করায় ট্রেনের ভাড়া সমন্বয় করা হবে।

ট্রেনের ভাড়া কেমন বাড়ছে এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা রেলওয়ের বাণিজ্যিক শাখা নির্ধারণ করবে।

এদিকে রেলসূত্র জানিয়েছে, ১০১ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ভ্রমণে একজন যাত্রীর রেয়াত কর ২০ শতাংশ, ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ আর ৪০০ কিলোমিটার এর ওপরে ৩০ শতাংশ।

রেলসূত্র জানিয়েছে, মে মাসের ৪ তারিখে হতে যদি একজন যাত্রী ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণ করে তাহলে তাকে ভাড়া বেশি দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের এই প্রস্তাবনা পাস করেছেন। যা এই মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।

বাংলাদেশ রেলওয়ে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে,  এতদ্দ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধুমাত্র বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।

এর আগে গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী রেলের ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছিলেন। সেসময় ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির গুঞ্জন উঠার পরে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, রেলের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

২০১২ ও ২০১৬ সালে ভাড়া বাড়িয়েছিল রেলওয়ে। ২০১২ সালের অক্টোবরে সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেক দফায় রেলের ভাড়া বাড়ানো হয় ৭ থেকে ৯ শতাংশ। এর প্রায় সাত বছর পর ২০২৩ সালের শেষার্ধে রেলওয়ের বিভিন্ন সেতু ও ভায়াডাক্টে পন্টেজ চার্জ আরোপের মাধ্যমে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

আর রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক রেয়াতি সুবিধা চালু হয়েছিল ১৯৯২ সালে। এর মধ্যে সেকশনভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহার করা হয় ২০১২ সালে। দূরত্বভিত্তিক রেয়াত সুবিধার কারণে দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ হয় দূরত্বের তুলনায় কম।


আরও খবর



দেশে উইলসন ডিজিজের নতুন দুইটি ধরন শনাক্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

দেশে বিরল উইলসন ডিজিজের নতুন দুইটি মিউটেশন বা ধরন শনাক্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিউরোলজি বিভাগ এবং এনাটমি বিভাগের যৌথ গবেষণায় নতুন ধরনের বিষয়টি উঠে এসেছে। এমনকি এই রোগের চিকিৎসা টার্গেট জিন থেরাপির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়েই হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজিত বাংলাদেশি উইলসন্স রোগীদের মধ্যে জেনেটিক পরিবর্তন এবং এর স্নায়বিক উপসর্গ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব তথ্য জানান।

অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন নিউরোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. আহসান হাবিব হেলাল এবং এনাটমি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. লায়লা আনজুমান বানু। প্রতিবেদন তুলে ধরে অধ্যাপক ডা. লায়লা আনজুমান বানু বলেন, গবেষণায় আমাদের মোট রোগীর সংখ্যা ছিল ৫০ জন, এরমধ্যে পুরুষ ছিল ২৮ জন এবং মহিলা ছিল ২২ জন। তাদের ৬ জন রোগীর মধ্যে ৩টি মিউটেশন পাওয়া গেছে, যার মধ্যে ২টিই বাংলাদেশে নতুন। তাদেরকে টার্গেট জিন থেরাপির মাধ্যমে বিএসএমএমইউয়ে চিকিৎসা চলছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রতি ত্রিশ হাজার জনে একজন উইলসন ডিজিস রয়েছে। সেই হিসেবে রোগীর সংখ্যা হবে ৬ হাজারের মত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ জনের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। কারও মধ্যে এই রোগটি শনাক্ত হলে তাকে আজীবন চিকিৎসা নিতে হয়। এ মাসে একজন রোগীর দেড় হাজার টাকার মতো ওষুধের প্রয়োজন হয়। সঠিকভাবে চিকিৎসা নিলে সারা জীবন ভালো থাকার সুযোগ রয়েছে। চিকিৎসা বন্ধ হয়ে গেলে রোগের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

এসময় ডা. আহসান হাবিব হেলাল বলেন, এই গবেষণায় নিউরোলজি বিভাগের মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার ক্লিনিক এবং অন্তঃবিভাগ থেকে রোগীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রোগী থেকে ৩ মিলি লিটার রক্ত সংগ্রহ করে এনাটমি বিভাগের জেনেটিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে এবং এই ল্যাবে জেনেটিক এনালাইসিস করা হয়েছে। রোগীদের বয়স সীমা ছিল ৯ থেকে ৬০ বছরের ভেতরে। অধিকাংশ রোগী পাওয়া গেছে ৯ থেকে ৩০ বছরের ভেতরে এবং এর সংখ্যা ছিল ৪৩ জন। গবেষণায় প্রথম জেনারেশনের আত্মীয়দের মধ্যে আক্রান্ত ছিল ৭ জন। এই রোগের কারণে স্কুল ছাড়তে হয়েছে ২৬ জন বাচ্চাকে।

রোগীদের উপসর্গ প্রসঙ্গে এই চিকিৎসক বলেন, আমরা যে রোগীদের পেয়েছি, তাদের ঢোক গিলতে সমস্যা ছিল ২৭ জনের, হাত পায়ের কম্পন ছিল ২৮ জনের, হাত-পা শক্ত হয়ে যাওয়া ছিল ২১ জনের, অনিয়ন্ত্রিত ঘাড় মোচড়ানো সমস্যা ছিল ১৪ জনের, অনিয়ন্ত্রিত হাত-পা মোচড়ানোর সমস্যা ছিল ১১ জনের, নৃত্যের মতো অনিয়ন্ত্রিত নড়াচড়া ছিল ৪ জনের।

রোগটি কাদের হতে পারে এমন প্রশ্নে তিনি আরও বলেন, বাবা-মা দুজনেরই যদি এই রোগের জিন থাকে, তাহলে সন্তানও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এজন্য আমরা নিকটতাত্মীয়দের মধ্যে বিবাহ না করার পরামর্শ দিয়ে থাকি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. আতিকুর রহমান, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আবু নাসার রিজভীসহ আরও অনেকে। এছাড়াও অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রকাশ অনুষ্ঠানে উইলসন ডিজিজে পারিবারিকভাবে আক্রান্ত হওয়া ৪ জন উপস্থাপন করা হয়।


আরও খবর



ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার ‘বিধ্বস্ত’

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ঘটনায় উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন।

রোববার পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের উত্তর-পশ্চিম অংশের জোলফা শহরে প্রেসিডেন্ট রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়।

হেলিকপ্টারে থাকা রাইসির কয়েকজন সঙ্গী নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হন। হেলিকপ্টারের অনুসন্ধানে এরই মধ্যে অভিযান শুরু হয়েছে। কয়েকটি উদ্ধারকারী দল দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে।

দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ ওয়াহিদি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেছেন যে বিভিন্ন উদ্ধারকারী দল ঘটনার স্থানে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। তবে কুয়াশা এবং খারাপ আবহাওয়ার কারণে কিছুটা সময় লাগতে পারে।

তিনি নিশ্চিত করেছেন যে দুর্ঘটনার আগে হেলিকপ্টারটির সাথে রেডিও যোগাযোগ হয়েছিল। এর বেশি কিছু তিনি জানাতে পারেননি।

রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইরনা (IRNA) বলেছে, প্রেসিডেন্টের হেলিকপ্টারটি বন ও পাহাড়ি অঞ্চল ডিজমার সুরক্ষিত এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সংবাদ সংস্থাটি আরো জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের বহরে তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। তার মধ্যে দুটি নিরাপদে অবতরণ করেছে। একটি বিধ্বস্ত হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান, ইরানের সর্বোচ্চ নেতার প্রাদেশিক প্রতিনিধি আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম ও প্রেসিডেন্ট রাইসি একই হেলিকপ্টারে ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

গত শনিবার (১৮ মে) রাইসি আজারবাইজান সফরে যান। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সাথে একটি বাঁধ উদ্বোধন করেন। রোববার (১৯ মে) সেখান থেকেই ফিরছিলেন রাইসি।


আরও খবর