আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

আত্মসমর্পণ করলেই মারিউপোলে গোলাবর্ষণ বন্ধ হবে

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনের সৈন্যরা আত্মসমর্পণ করলেই কেবল অবরুদ্ধ ইউক্রেনীয় শহর মারিউপোলে গোলাবর্ষণ বন্ধ হবে। মঙ্গলবার রাতে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে পুতিন এই মন্তব্য করেছেন বলে ক্রেমলিনের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।

তবে রুশ এই নেতা অবরুদ্ধ শহরটি থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা বিবেচনা করতে রাজি হয়েছেন বলে ফ্রান্সের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। গোলাবর্ষণে মারিউপোলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের দৃশ্য স্যাটেলাইট ছবিতে দেখা যাওয়ার পর ম্যাক্রোঁর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে পুতিন ওই মন্তব্য করেছেন।

মার্কিন মহাকাশবিষয়ক প্রুযক্তি কোম্পানি ম্যাক্সারের প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, রুশ সৈন্যদের অব্যাহত গোলাবর্ষণে মারিউপোল শহর প্রায় ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। কামানের গোলা আর ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে শহরজুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ তৈরি হয়েছে।

ফ্রান্সের এলিসি প্রাসাদের কর্মকর্তারা মারিউপোলের পরিস্থিতিকে একেবারে বিপর্যয়কর বলে অভিহিত করেছেন। একই সঙ্গে এই শহরের বেসামরিক লোকজনকে অবশ্যই রক্ষা এবং লোকজন চাইলে যেন শহর ত্যাগ করতে পারে সেই ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারা। মারিউপোলের বেসামরিকদের খাদ্য, পানি এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ সহায়তার আহ্বানও জানিয়েছে এলিসি প্রাসাদ।

ফরাসি প্রেসিডেন্টের কার্যালয় রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর অবরোধের কারণে শহরটিতে মানবিক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে।

ফ্রান্স, তুরস্ক, গ্রিস এবং আন্তর্জাতিক কয়েকটি মানবিক দাতব্য সংস্থা শহরটি থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিতে পুতিনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। এই প্রস্তাব নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে চিন্তা-ভাবনা করবেন বলে ম্যাক্রোঁকে জানিয়েছেন পুতিন।


আরও খবর



পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।

আজ সোমবার (১৩ মে) দুপুরে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সচিবালয়স্থ দপ্তরে হাইকমিশনারের নেতৃত্বে ২ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

সাক্ষাৎকালে তাঁরা দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন।

বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুপ্রতীম দুটি দেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভারত বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। প্রতিমন্ত্রী পানি সম্পদ খাতসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভারতের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং ধন্যবাদ জানান। ভবিষ্যতেও এসব সহযোগিতা অব্যাহত রাখারও অনুরোধ করেন।

ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের উন্নয়ন অংশীদারিত্ব দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। ভবিষ্যতেও এ উন্নয়ন সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ভারত কাজ করছে। শীঘ্রই দুই দেশের সচিব পর্যায়ে এবং ভারতে নির্বাচনের পরে মন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে এ মর্মে ভারতীয় হাইকমিশনার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।


আরও খবর



চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো: আব্দুর রহমান

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান এমপি বলেছেন, চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো। নতুন প্রজন্ম যেভাবে দেশের প্রাণিসম্পদ খাতে এগিয়ে আসছে, তা খুবই আশাপ্রদ। শিক্ষিত তরুণরা যেন কেবল চাকরির পেছনে না ছুটে নিজে ও দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য উদ্যোগী হয়ে ওঠে, তার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে এই খামার।

রবিবার (৫ মে) সকালে চট্টগ্রামের দুই নম্বর গেটস্থ মেয়র গলিতে অবস্থিত গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় তাকে বরণ করে নেন এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন। তিনি এগ্রোর সবদিকে ঘুরিয়ে দেখান।  এগ্রোতে থাকা প্রাণীসমূহের পরিচর্যায় ব্যবহৃত খাবার ও অন্যান্য সামগ্রীগুলোর মান নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন মৎস্য মন্ত্রী। পরে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রোর দুগ্ধজাত নানান পদের খাবারও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর হাতে তুলে দেন বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামের অন্যতম খ্যাতনামা পরিবারের সন্তান বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন ইংল্যান্ড থেকে পড়াশোনা করেন। দেশে বড় বড় শিল্পে যোগ দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি খামারী হয়ে উঠেছেন, তার জ্ঞান ও মেধাকে কৃষি ও পশুপালন ক্ষেত্রে কাজে লাগিয়ে দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য কাজ করছেন। পশুদের প্রতি তার প্রেম আমাকে মুগ্ধ করেছে। তার এ দৃষ্টান্ত দেশের তরুণদের অনুপ্রাণিত করবে। এতে দেশ উপকৃত হবে।

এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন বলেন, চট্টগ্রামসহ সারাদেশে তরুণরা বর্তমানে কৃষি ও পশুপালনে এগিয়ে আসছে। কিন্তু একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় দেশবাসী ও খামারীরা এর সুফল পুরোপুরি পাচ্ছে না। গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো এক্ষেত্রে সচেষ্ট। আমাদের খামার একইসাথে পশু মোটাতাজাকরণ এবং পুষ্টিগুণ ও মানসম্মত দুগ্ধজাত পণ্য তৈরিতে সমান গুরুত্ব আরোপ করেছে। চট্টগ্রামের নানান এতিমখানায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে বিনামূল্যে দুধ বিতরণ করছি আমরা।


আরও খবর



বৃষ্টির আশায় নাটোরে ব্যাঙের বিয়ে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাটোর প্রতিনিধি

Image

ব্যাঙের বিয়ে! তা-ও মহা ধুমধাম করে। বিয়ের জন্য ছায়ামণ্ডপ, পুষ্পমাল্য, গায়েহলুদ, আশীর্বাদ, ধান-দূর্বা, ভোজন সব ধরনের ব্যবস্থাই ছিল। শুধু তা-ই নয়, বিয়েতে নিমন্ত্রিত ব্যক্তিরাও ব্যাঙ দম্পতিকে দিয়েছেন অর্থসহ বিভিন্ন ধরনের উপহারসামগ্রী। নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের প্রত্যন্ত নাগশোষা গ্রামে এ আয়োজন করা হয়।

সারাদেশে চলছে তীব্র দাবদাহ। নেই বৃষ্টির দেখা। অধিকাংশ এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ায় টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। ফলে তীব্র তাপদহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। প্রকৃতি যেন পানির জন্য আহাকার। তাই বৃষ্টির আশায়লালপুরে বাড়ি বাড়ি চালডাল তুলে ধুমধাম করে ব্যাঙের বিয়ে দিয়েছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।

এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে বছর তাদের এলাকা অনাবৃষ্টির কবলে পড়ে, সেই বছরই তারা বৃষ্টির জন্য ব্যাঙের এই ধরনের বিয়ের আয়োজন করে থাকেন। স্থানীয়ভাবে এটিকে ব্যাঙ্গা-ব্যাঙ্গির বিয়ে বলা হয়। বংশ পরম্পরায় তারা এই রীতি পালন করে আসছেন। তাদের বিশ্বাস, ব্যাঙের বিয়ে দিলে বৃষ্টি হয়।

আয়োজকরা জানান, তীব্র গরমে মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা। টিউবওয়েলে তেমন পানি উঠছে না। জমিতে চাষাবাদের জন্য নেই পানি পাওয়া। ইতোমধ্যে আম ও লিচুর গুটি ঝরে পড়ছে। এ কারণে যাতে বৃষ্টি হয়, সে জন্য ব্যাঙের বিয়ের আয়োজন করা হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা সুজিত কুমার ও রবীন্দ্রনাথ দাস বলেন, সনাতন রীতি অনুযায়ী অনেক বছর ধরে এই প্রথা চালু আছে। অনাবৃষ্টি হওয়ায় এই গ্রামের সবাই মিলে ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়। আমাদের কাছে এক প্রকার বিশ্বাস ব্যাঙের বিয়ে দিলেই বৃষ্টি হবে। সেই আশাতেই ব্যাঙের বিয়ে দিয়ে ভগবানের কাছে বৃষ্টি প্রার্থনা করা হয়েছে।

এদিকে লালপুর উপজেলা জনপ্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রবিন হোসেন বলেন, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পানির লেয়ার পরীক্ষা করে দেখা গেছে গড়ে ৩২ ফিট নিচে নেমে গেছে। যা সাধারণত ২০/২২ ফিট থাকে। কোথাও যেন সুপেয় পানি সংকট না থাকে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রীতম কুমার হোড় বলেন, চলতি মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো বৃষ্টির দেখা মেলেনি। বৃষ্টির অভাবে রবি শস্য এবং আম, লিচুর গুটি ঝরে যাচ্ছে। খরা মোকাবেলায় কৃষি বিভাগ থেকে ঘন ঘন সেচ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কৃষকদেও ।


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে চলমান ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ থেকে অন্তত ৫০ অধ্যাপককে গ্রেফতার করেছে দেশটির পুলিশ। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ও সংহতি জানানোয় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ, বিক্ষোভ–সম্পর্কিত সংবাদ ও আদালতের নথি বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে বলে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।

জানা গেছে, বিক্ষোভের ভিডিও চিত্র ধারণ করার কারণে অধ্যাপকদের গ্রেফতার করার ঘটনা ঘটেছে। গ্রেফতারকৃত অধ্যাপকদের কেউ কেউ পুলিশের মারধর, হয়রানি ও হেনস্তার শিকারও হয়েছেন।

গত ১৭ এপ্রিল নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভের সূচনা করেন। বিক্ষোভ থেকে তারা গাজায় যুদ্ধ বন্ধ, ইসরায়েল সরকার ও ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্ক ছিন্নসহ বেশ কিছু দাবি জানান।

পরে এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে দেশটির দেড় শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। এছাড়া ইউরোপের অন্তত ১২টি দেশেও বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন। এই সময়ে আমেরিকায় আড়াই হাজারের বেশি ও ইউরোপে তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এক শিক্ষার্থীকে আটক করতে গেলে পুলিশকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন আটলান্টার ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক ক্যারলিন ফলিন। এ সময় পুলিশের পাল্টা বাধার মুখে পড়েন তিনি। ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, এই নারী অধ্যাপককে মাটিতে ফেলে হাঁটু দিয়ে চেপে ধরেছেন এক পুলিশ সদস্য। আটকের পর এই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিক্ষোভের ভিডিও ধারণ করছিলেন ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টিভ তামারি। এ সময় তাকে শারীরিকভাবে হেনস্তার পর গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশের মারধরে তাঁর পাঁজর ও ডান হাত ভেঙে গেছে।

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সম্প্রতি বিক্ষোভে যোগ দেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ অধ্যাপক। সেই অধ্যাপকদের একজন গ্রায়েম ব্লেয়ার। গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, গ্রেফতার হওয়ার শঙ্কা নিয়েই বিক্ষোভে যোগ দেন তিনি ও তার সহকর্মীরা। সেদিন তিনি গ্রেফতার না হলেও তার অন্তত চার সহকর্মী অধ্যাপককে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। এ সময় পুলিশ সদস্যরা তাদের শারীরিকভাবে হেনস্তাও করেন।

মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের একটি সংগঠন আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রফেসরস। সংগঠনটির সেন্টার ফর দ্য ডিফেন্স অব একাডেমিক ফ্রিডমের পরিচালক আইজ্যাক কামোলা গণমাধ্যমকে বলেন, অধ্যাপকদের হাতকড়া পরিয়ে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।


আরও খবর



ভারতের যেখানেই যাই অমিতাভ বচ্চনের মতো সম্মান পাই: কঙ্গনা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভারতের হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসন থেকে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) হয়ে নির্বাচন করছেন কঙ্গনা রানাউত। প্রচার অনুষ্ঠানে তার একেকটা বিতর্কিত মন্তব্য যেন টক অব দ্য টাউন।

সম্প্রতি এক প্রচার অনুষ্ঠানে ভারতের বর্ষীয়ান অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে করেছেন নিজেকে তুলনা। আর সেখানেই নতুন বিতর্কে জড়ালেন অভিনেত্রী।

অমিতাভের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করে কঙ্গনা রানাউতের মন্তব্য, ভারতের যে প্রান্তে যাই, অমিতাভ বচ্চনের মতো সম্মান পাই। আমি ছাড়া তার পর ইন্ডাস্ট্রিতে আর কেউ এতটা সম্মান পাননি।

ভোট প্রচারের অনুষ্ঠানে কঙ্গনা বলেন, গোটা দেশ হয়রান, কঙ্গনা রাজস্থান যাক কিংবা পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি যাক বা মণিপুর এত সম্মান পাই মানুষের কাছ থেকে যে নিঃসন্দেহে বাজি ধরে বলতে পারি, অমিতাভ বচ্চনের পর ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ এত সম্মান পাননি।

বিজেপির তারকা প্রার্থীর এমন মন্তব্যে বিনোদন দুনিয়া তো বটেই, এমনকি বিরোধী শিবিরগুলোর মধ্যেও শোরগোল পড়ে গেছে। গেরুয়া শিবির সমর্থকেরা যদিও অভিনেত্রীর বুকের পাটার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কিন্তু তাই বলে মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চনের পরই নিজেকে দেখছেন! দিনদুপুরে স্বপ্ন দেখছেন নাকি কঙ্গনা? উঠেছে প্রশ্ন।

ক্যারিয়ারের ভাটার মাঝেই রাজনীতির ময়দানে নেমে প্রথম থেকেই লাইমলাইটে কঙ্গনা রানাউত। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারের মাঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন অভিনেত্রী।


আরও খবর