আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি কমাতে যেসব খাবার খাবেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি কমাতে বা সন্তান ধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে আপনার প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস। এমন অনেক খাবার আছে যা গর্ভধারণের ক্ষেত্রে সহায়ক নাও হতে পারে। আবার কিছু খাবার রয়েছে যা বাড়াতে পারে আপনার ফার্টিলিটি ক্ষমতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি দূর করে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে-

প্রোবায়োটিক ফুড: আপনার খাবারের তালিকায় রাখুন প্রোবায়োটিক ও এনজাইম সমৃদ্ধ ফার্মেন্টেড ফুড। এ জাতীয় খাবারের মধ্যে কিমচি ও দই অন্যতম। এটি আপনার শরীর সুস্থ রাখতে এবং স্বাস্থ্যকর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করবে। নিয়মিত এ ধরনের খাবার খেলে মিলবে সুফল।

প্রিবায়োটিক ফুড: পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রিবায়োটিক ফাইবারযুক্ত খাবার খান। এটি অন্ত্রে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া বজায় রাখে। পেঁয়াজ, রসুন, কলা, অ্যাসপারাগাস, আপেল ইত্যাদি অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এসব খাবারে থাকা উচ্চ ফাইবার অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত এ ধরনের খাবার খেলে তা আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।

অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ডায়েট: চর্বিহীন প্রোটিন (বিনস, মুরগির মাংসা ও চর্বিহীন গরুর মাংস), তৈলাক্ত মাছ (স্যামন, সার্ডিন ও ম্যাকেরেল), স্বাস্থ্যকর ফ্যাট (অলিভ অয়েল, বাদাম, সিডস ও অ্যাভাকাডো), শস্য (কুইনো ও লাল চাল) ইত্যাদি আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখবে। সেইসঙ্গে বাড়াবে গর্ভধারণের সম্ভাবনাও।

রঙিন খাবার খান: সব ধরনের রঙিন খাবার চেষ্টা করুন। প্রচুর ফলমূল ও শাক-সবজি রাখুন এই তালিকায়। এটি অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ডায়েট তৈরিতে সাহায্য করে। এই ধরণের ডায়েট অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং প্রদাহ কমায়। এটি আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং ফার্টিলিটি ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করবে।

প্রসেসড ফুড, চিনি ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন: প্রতিদিনের খাবারের তালিকা থেকে প্রসেসড ফুড, মিষ্টি জাতীয় খাবার ও অ্যালকোহল যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। কারণ এগুলো প্রদাহের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে সেইসঙ্গে অন্ত্রের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে। এর বদলে তাজা খাবার খান। সেইসঙ্গে পর্যাপ্ত পানি ও ভেষজ চা পান করুন।

নিউজ ট্যাগ: বন্ধ্যাত্ব

আরও খবর



বিএসএমএমইউয়ে মরণোত্তর দেহদান ও অঙ্গীকারকারীদের সম্মাননা

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মানবজীবন সত্যিই মহান। এ জীবন হতে পারে কত সুন্দর। মৃত্যুর পরেও এ জীবন আলো ছড়াতে পারে অন্যের জীবনে। হতে পারে অন্যের জীবনী শক্তি, প্রাণের হৃৎস্পন্দন। মরেও অমর হয়ে যায় এই মানবজীবন। এমনই সুন্দর, আলোকিত, অমৃতময় জীবনের অধিকারী গুণী ও মহৎ ব্যক্তিদের মিলন মেলা বসেছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের আয়োজনে মরণোত্তর দেহদানকারী ও দেহদানের অঙ্গীকারকারী প্রায় অর্ধশত মহৎ ব্যক্তিদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার (১০ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিল্টন হলে বিশ্ব কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে গানটি পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠানে আলোকিত মানুষকে নিজ হাতে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও সম্মাননা প্রদান করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক বলেন, আজকের দিনে আমি সত্যিই অভিভূত ও আবেগাপ্লুত। এটা আমার জন্য একটি সুন্দর ও মহৎ দিন। আজ আমি এখানে কিছু মহামানবকে দেখছি। আপনারা ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। মানুষের প্রতি ভালোবাসার অনন্য দৃষ্টান্ত আপনারা স্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও শিক্ষার কার্যে আপনারা মরণোত্তর দেহদানের অঙ্গীকার করেছেন।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে অনেক কর্নিয়াসহ বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ দান করেছেন। তাই আজ আমার মনে পড়ছে স্বামী বিবেকানন্দের সেই অমর বাণী জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। মানুষ হিসেবে আপনাদের স্থান অনেক ঊর্ধ্বে। আপনারা সাদা মনের মানুষ। আপনাদের চারিত্রিক দৃঢ়তা অসীম। মানুষের জন্য শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে যারা কাজ করে যায় আপনারা সেই সুন্দর শ্রেণির মানুষ। আপনাদেরকে পেয়ে আমরা সম্মানিত ও গৌরব বোধ করছি।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। এসময় তিনি বলেন, মারা যাওয়ার পরে অনেক মহৎ ব্যক্তি মরদেহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এনাটমি বিভাগে দান করে গেছেন। এই দেহটি পরবর্তী সময়ে চিকিৎসা শিক্ষা এবং গবেষণার কার্যে ব্যবহৃত হচ্ছে। কেউ কেউ আবার কর্নিয়া দান করে গেছেন, যেই কর্নিয়াগুলো আবার পরে অন্য মানুষের চোখে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। সেই সব মহৎ ব্যক্তির স্মরণেই আজকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আজকের অনুষ্ঠানে এমনও অনেক মহৎ ব্যক্তি আছেন যারা দেহদানের অঙ্গীকার করেছেন। সেই সব ব্যক্তিবর্গের মধ্যে রয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একুশে পদক প্রাপ্ত  মনোরঞ্জন ঘোষাল, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের সচিব কৃষ্ণ দাস গুপ্ত (মনু গুপ্ত), রয়েছেন জাতীয় পতাকার অন্যতম মূল নকশাকার প্রয়াত স্বর্গীয় শিবনারায়ণ দাস, রয়েছেন সাংবাদিক ও আরো অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি। তাদেরকে ও তাদের পরিবারের সদস্যদেরকে সংবর্ধনা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই আজকের এই আয়োজন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. লায়লা আঞ্জুমান বানুর সভাপতিত্বে ও  সহকারী অধ্যাপক ডা. শারমিন আক্তার সুমির সঞ্চালনায় মহতী এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি, অনকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. নাজির উদ্দিন মোল্যাহ, এনাটমি বিভাগের অধ্যাপক ডা. নাহিদ ফারহানা আমিন, ডা. লতিফা নিশাত, ডা. শাফিনাজ গাজী, ডা. মহিউদ্দিন মাসুমসহ এনাটমি বিভাগের রেসিডেন্টবৃন্দ।


আরও খবর



মাধ্যমিক খুলবে বুধবার, অপরিবর্তিত থাকবে প্রাথমিকের ছুটি

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি কমানো হলেও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি বহাল থাকছে। আগামী ২ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ থাকবে প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৩ জুলাই যথারীতি শুরু ক্লাস শুরু হবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটির সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন হয়নি।

গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এবারের গ্রীষ্মের ছুটি কমানো হয়েছে। ২ জুলাই পর্যন্ত এ ছুটি থাকার কথা ছিল। এখন নতুন সিদ্ধান্ত হলো, বুধবার (২৬ জুন) থেকে খুলে দেয়া হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে শুক্রবারের পাশাপাশি শনিবারও সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে।


আরও খবর



এবার মালাউইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমান নিখোঁজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

এবার পূর্ব আফ্রিকার দেশ মালাউইয়ের ভাইস-প্রেসিডেন্ট সাওলোস চিলিমাকে বহনকারী বিমান নিখোঁজ হয়ে গেছে। বিমানটিতে আরও ৯ জন অরোহী ছিলেন এবং তারাও নিখোঁজ রয়েছেন।

এই ঘটনায় অনুসন্ধান এবং উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (১১ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালাউইয়ের ভাইস-প্রেসিডেন্ট সাওলোস চিলিমা এবং অন্য আরও ৯ জনকে বহনকারী একটি বিমান নিখোঁজ হয়ে গেছে বলে পূর্ব আফ্রিকার এই দেশটির প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, সোমবার সকালে রাজধানী লিলংওয়ে ছেড়ে যাওয়ার পর মালাউই প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওই বিমানটি রাডারের বাইরে চলে যায়’। বিমানটির স্থানীয় সময় সকাল ১০টার পরে দেশের উত্তরে অবস্থিত মজুজু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা ছিল।

সোমবার গভীর রাতে দেওয়া এক বক্তৃতায় প্রেসিডেন্ট লাজারাস চাকভেরা বলেন, ভাইস প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমান নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

তিনি বলেন, সৈন্যরা এখনও তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছেন এবং বিমানটি না পাওয়া পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে যাওয়ার জন্য আমি কঠোর নির্দেশ দিয়েছি।’

এর আগে প্রেসিডেন্ট চাকভেরা তার বাহামাস সফরে যাওয়ার ফ্লাইট বাতিল করেন। সোমবার সন্ধ্যায় ওই সফরে তার রওনা হওয়ার কথা ছিল।

এদিকে বিমানটির নিখোঁজ হওয়ার কারণ এখনও জানা যায়নি বলে জেনারেল ভ্যালেন্টিনো ফিরি প্রেসিডেন্ট চাকভেরাকে জানিয়েছেন। মালাউইয়ের তথ্যমন্ত্রী মোসেস কুনকুয়ু বিবিসিকে বলেছেন, বিমানটি খুঁজে বের করার প্রচেষ্টা নিবিড়” ভাবে চলছে।

ভাইস-প্রেসিডেন্ট সাওলোস চিলিমা তিন দিন আগে মারা যাওয়া সাবেক ক্যাবিনেট মন্ত্রী রালফ কাসাম্বারার অন্তেষ্টিক্রিয়ায় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছিলেন। কুনকুয়ু বলেছেন, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানস্থল থেকে মজুজু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটিই সবচেয়ে কাছে অবস্থিত।’

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ড. চিলিমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তিনি সরকারি চুক্তি প্রদানের বিনিময়ে অর্থ গ্রহণ করেছিলেন বলে তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। তবে গত মাসে সেই অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। যদিও এই সিদ্ধান্তের কোনও কারণ দেখানো হয়নি।

কে এই সাওলোস চিলিমা?

নিজের রাজনৈতিক জীবন শুরুর আগে ড. চিলিমা ইউনিলিভার এবং কোকা কোলার মতো বহুজাতিক কোম্পানিতে প্রধান নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেছিলেন। তার বয়স ৫১ বছর এবং তিনি বিবাহিত ও দুটি সন্তান আছে।

সরকারের ওয়েবসাইটে ড. চিলিমাকে একজন পারফরমার’, ওয়ার্কহলিক’ এবং একজন লক্ষ্য অর্জনকারী’ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। তিনি নলেজ ম্যানেজমেন্টে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।


আরও খবর



ঠাকুরগাঁওয়ে ১৭ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

এবার ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ থেকে একই ব্যাচের ১৭জন শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজে চান্স পাওয়ায় তাদের সংবর্ধনা দিয়েছে এসএসসি-৯৯ ব্যাচ ঠাকুরগাঁও। আজ জেলা সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে হল রুমে তাঁদের এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

একই সাথে এবছরে রংপুর বিভাগের মাধ্যমিক পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী ঠাকুরগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রাপ্তি সারোয়ারকেও সন্মাননা ও ক্রেস্ট দেওয়া হয়। তাদেরকে সন্মাননা করায় এসএসসি ৯৯ এর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন শিক্ষার্থীরা।

এছাড়াও এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্কাউটিং এ অসামান্য অবদান রাখা ও জাতীয় পর্যায়ে ২য় সর্বোচ্চ রৌপ্য ইলিশ পদকে ভূষিত ঠাকুরগাঁওয়ের শিক্ষক এবং রংপুর বিভাগীয় মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সাবেক উপ-পরিচালক আখতারুজ্জামানকেও সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে এসএসসি-৯৯ ব্যাচের সদস্য রক্তিম বড়ুয়ার সঞ্চালনায় প্রধাণ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রংপুর বিভাগীয় মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সাবেক উপ-পরিচালক আখতারুজ্জামান।

এছাড়া এসএসসি ৯৯ এর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, বীরগঞ্জ মনোরঞ্জন শীল গোপাল কলেজের অধ্যক্ষ শাহেদ কমল কাদেরী, ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের সদস্য আফসানা আক্তার চামেলি, ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. হাবিব রসুল লিটন, দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. সাব্বির মোর্শেদ সাথীসহ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে আমন্ত্রন করা হয় এবছর ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজ থেকে বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে চান্সপ্রাপ্ত নিয়মিত ব্যাচের ১৭জন কৃতী শিক্ষার্থীদের। আমন্ত্রিত হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তাদের অভিভাবকরাও। পরে সংগীতায়োজন দিয়ে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়।

নিউজ ট্যাগ: ঠাকুরগাঁও

আরও খবর



ঈদে অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ১২০০ পাকিস্তানি হাসপাতালে ভর্তি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ঈদুল আজহায় অতিরিক্ত খেয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের হাজারো মানুষ। এখন পর্যন্ত এক হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ১২০০ জন হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পাশাপাশি ঈদে অতিরিক্ত আনন্দ উপভোগ করতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন ৫০০ জন। তাদেরও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউনর।

লেডি রিডিং হাসপাতালের মুখপাত্র মোহাম্মদ অসিম জানান, শুধু পেশোয়ারে ২৪ ঘণ্টায় পাকস্থলী ও অন্ত্রের রোগে ৬১০ জন আক্রান্ত হওয়ার তথ্য জানা গেছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই অতিরিক্ত খাবার ও মাংস খেয়েছেন।

আর পাঞ্জাব প্রদেশের ছয়টি বড় হাসপাতালে ঈদের ছুটির সময় দুই হাজার ২০০ জন ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৮০ জন পরিপাক তন্ত্রের সমস্যা, ডায়রিয়া ও পেটের ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে আসেন।

একইভাবে লাহোরের জিন্নাহ হাসপাতালে ১৩০ জনেরও বেশি রোগীর চিকিৎসা করা হয়েছে। এ ছাড়া লাহোরের সার্ভিসেস হাসপাতাল, গঙ্গারাম ও মায়ো হাসপাতালেও ১০০ জনের বেশি করে রোগী ভর্তি হয়েছেন বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত খাবার ও মাংস না খেতে পরামর্শ দিয়েছেন সেখানকার চিকিৎসকরা।


আরও খবর