আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে বাংলালিংক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
চাকরির খবর

Image

বেসরকারি টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান বাংলালিংকে ইন্টিগ্রেটেড নেটওয়ার্ক লিড ইঞ্জিনিয়ার’ পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলালিংক

পদের নাম: ইন্টিগ্রেটেড নেটওয়ার্ক লিড ইঞ্জিনিয়ার

পদসংখ্যা: ০১ জন

শিক্ষাগত যোগ্যতা:বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্স/টেনিকমিউনিকেশন)

অভিজ্ঞতা: ০৬-১০ বছর

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

চাকরির ধরন: ফুল টাইম

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ

বয়স: নির্ধারিত নয়

কর্মস্থল: ঢাকা

আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা www.banglalink.bdjobs.com এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

নিউজ ট্যাগ: চাকরির খবর

আরও খবর



সরিষাবাড়ীতে দুই রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি:

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে পৌর এলাকার বাউশী বাঙ্গালী পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি পিস্তল, ২ রাউন্ড গুলি ও ১টি ম্যাগাজিন উদ্ধার করেছে সরিষাবাড়ী থানা পুলিশ।

শনিবার (১১ মে) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলার সরিষাবাড়ী থানা পুলিশের টহলরত একটি দল অভিযান চালিয়ে এ অস্ত্র উদ্ধার করে।

এ বিষয়ে দুপুরে সরিষাবাড়ী থানার এসআই মাহমুদুল হাসান বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে রুকন (৩৭) কে প্রধান আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। রুকন বাউশী বাঙ্গালী পাড়ার মোতালেব মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে। 

পুলিশ সুত্রে জানা যায়, অবৈধ অস্ত্র আছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার সকালে পৌর এলাকার বাউশী বাঙালি পাড়ার রুকনের বাড়িতে অভিযান চালায় পুলিশ।

এসময় অভিযানে অভিযুক্ত রুকনের আলমারীর মধ্য থেকে ২ রাউন্ড গুলি, একটি ম্যাগাজিন ও একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে রুকন পালিয়ে যায়।

সরিষাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ মুশফিকুর রহমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌর এলাকার বাউশি বাঙালি এলাকা থেকে একটি পিস্তল, ২ রাউন্ড গুলি ও ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্ত রুকনকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।


আরও খবর



ঢাকার বিষাক্ত বাতাসে উচ্চমাত্রায় ক্যান্সারের উপাদান

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঢাকার বাতাসে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী আর্সেনিক, সিসা ও ক্যাডমিয়ামের পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত মাত্রার প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণে রয়েছে বলে সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি এবং ই-বর্জ্য পুনর্ব্যবহারকারী শিল্প, কয়লাভিত্তিক ইটভাটা এবং যানবাহন এসব রাসায়নিক উপাদানের উচ্চ ঘনত্বের জন্য দায়ী। বিশ্বের ২৭টি স্থানের বাতাস নিয়ে এই গবেষণা চালানো হয়েছে।

এলিমেন্টাল ক্যারেক্টারাইজেশন অব অ্যাম্বিয়েন্ট পার্টিকুলেট ম্যাটার ফর এ গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউটেড মনিটরিং নেটওয়ার্ক: মেথডোলজি অ্যান্ড ইমপ্লিকেশনস নামে এই গবেষণাটি গত ১০ মার্চ এসিএস ইএস অ্যান্ড টি এয়ার জার্নালে প্রকাশিত হয়।

গবেষণায় শহরের বাতাসে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে এমন আরেকটি উপাদান কোবাল্টের উচ্চ মাত্রায় উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। ঢাকা-ই একমাত্র স্থান যেখানে প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশু উভয়ের ক্যান্সার সৃষ্টির ঝুঁকি মানদণ্ড ছাড়িয়েছে।

সারফেস পার্টিকুলেট ম্যাটার নেটওয়ার্ক বিশ্বের একমাত্র সংস্থা যারা দুনিয়ার বিভিন্ন দেশের বাতাসে সূক্ষ্ম কণার ঘনত্ব পরিমাপের মাধ্যমে কোন কোন এলাকার বাতাসে রাসায়নিক উপাদানের ঘনত্ব বেশি তা শনাক্ত করে।

গবেষকরা বাতাসে ধূলিকণা, রাসায়নিক উপাদানের বিস্তার ও মানুষের স্বাস্থ্যে এসবের প্রভাব মূল্যায়ন করতে ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সংগ্রহ করা নমুনা পরীক্ষা করেন।

গবেষকদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক আবদুস সালাম। তিনি জানান, বাংলাদেশের পরিবেশে সীসার দূষণের কারণে বাতাসেও বিপজ্জনক মাত্রায় এর উপস্থিতি দেখা গেছে।

তিনি বলেন, একসময় বাতাসে সীসার ঘনত্ব অনেক বেশি ছিল। তারপরে এটি অনেক হ্রাস পায়। আমরা সাধারণত প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ৪০০ থেকে ৫০০ ন্যানোগ্রাম পেতাম। কিন্তু এখন আবার এক হাজারেরও বেশি ন্যানোগ্রাম পাওয়া যাচ্ছে।'

গবেষণায় ঢাকার বাতাসকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পাওয়া যায়, এর পরেই রয়েছে ভারতের কানপুর, ভিয়েতনামের হ্যানয়, সিঙ্গাপুর, চীনের বেইজিং এবং তাইওয়ানের কাওসিউং।


আরও খবর
বাবর আলীর এভারেস্ট জয়

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




নোয়াখালীর গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার অম্বরনগর গ্রামে নতুন গ্যাস কূপের সন্ধান মিলেছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) এই নতুন কূপটির খনন কাজ শুরু করেছে। প্রকল্পটির নাম দেওয়া হয়েছে বেগমগঞ্জ-৪ (ওয়েস্ট) মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ খনন প্রকল্প।

আজ সোমবার সকাল থেকে দুই শতাধিক খনন প্রকৌশলী, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিক এ কর্মযজ্ঞে অংশগ্রহণ করছেন। আগামী ১২০ দিন চলবে এ খননের কাজ।

কূপটির ড্রিলিং ইনচার্জ ও বাপেক্সের কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, সোমবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে কূপ খননের জন্য ড্রিলিং রিগ স্থাপন করা হয়। প্রাথমিকভাবে কূপটি মাটির নিচে ৩ হাজার ২০০ মিটার খননের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ৪টি জোনে প্রাকৃতিক গ্যাস মিলতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে। খনন শেষে প্রতিটি জোনে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা যাবে। যা বাখরাবাদ এর মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মানুষের চাহিদা পূরণে দেশীয় জ্বালানি অনুসন্ধান ও উৎপাদনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে সরকার। ২০২৫ সালের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ৪৬টি নতুন অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও ওয়ার্কওভার কূপ খনন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাপেক্স এর তথ্য মতে, এর আগে নোয়াখালীর এ অঞ্চল তথা বেগমগঞ্জে ১৯৭৬ সালে প্রথম কূপের সন্ধান মিলে। ১৯৭৮ সালে দ্বিতীয় কূপের সন্ধান মিললে সেগুলো ড্রিলিং করা হয়। তবে পরবর্তীতে ওই দুটি কূপে কোনো গ্যাস পাওয়া যায়নি। ২০১৩ সালে তৃতীয় কূপের সন্ধান মিললে ড্রিলিং শেষে ওই কূপ থেকে গ্যাস প্রোডাকশনে যায় এবং ২০১৮ সালে একই কূপে ওয়ার্কওভার করে এখন প্রতিদিন ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রেডে সরবরাহ করা হচ্ছে।


আরও খবর



সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিষয়ে অনুসন্ধান করবে দুদক

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওঠায় দুর্নীতি অনুসন্ধান করবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ঘটনায় কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এর আগে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে, যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

গত ৩১ মার্চ দৈনিক কালের কণ্ঠে ঢাকায় বেনজীরের জন্ম আলাদীনের চেরাগ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শকের স্ত্রী জিশান মির্জা এবং দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।

বেনজীর আহমেদ তার পদের অপব্যবহার করে তার আয়ের তুলনায় প্রতিবেদনে উল্লিখিত সম্পত্তিগুলো অধিগ্রহণ করেছেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে চিঠিতে জানান ব্যারিস্টার সুমন। এমন পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী, বড় মেয়ে এবং ছোট মেয়ের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ সংগ্রহের জন্য তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দুদককে অনুরোধ করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দৈনিক কালের কণ্ঠে ঢাকায় বেনজীরের জন্ম আলাদীনের চেরাগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।

জাতীয় ওই দৈনিক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে বেনজীর আহমেদের নানা অর্থ-সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়। বেনজীরের বিপুল সম্পদের মধ্যে রয়েছে, গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামের এক অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন পর্যটনকেন্দ্র। এছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কোম্পানির খোঁজ পাওয়া গেছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার পাশে বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানের রয়েছে দুই লাখ শেয়ার। পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি। অথচ, গত ৩৪ বছর সাত মাসের দীর্ঘ চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদের বেতন-ভাতা বাবদ মোট আয় এক কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা।


আরও খবর
বাবর আলীর এভারেস্ট জয়

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




‘বাস মালিকদের সুবিধা দিতে রেলের ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাস মালিকদের বিশেষ সুবিধা দিতে রেয়াত সুবিধা প্রত্যাহারের নামে বাসের চেয়ে রেলের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

আজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে যাত্রী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের মহাসচিব মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক চৌধুরী।

লিখিত বক্তব্যে মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, রেলের রেয়াতি সুবিধা প্রত্যাহার করে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়টি যাত্রী কল্যাণ সমিতি পর্যবেক্ষণ করে নিম্নে ৫টি রুটের বাস এবং রেলের ভাড়া ও সময়ে তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে, এতে দেখা গেছে

১। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম তূর্ণা নিশিতা ট্রেনে শোভন চেয়ারের আগের ভাড়া ছিল ৩৪৫ টাকা। এখন রেয়াতি সুবিধা প্রত্যাহারের পর ৪০৫ টাকা। এই টিকিট কালোবাজারির কাছ থেকে যাত্রীদের কিনতে হয় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে লোকাল বাসের ভাড়া ৪০০ টাকা, ডাইরেক্ট বাসের ভাড়া ৬৮০ টাকা। ঢাকা চট্টগ্রাম তূর্ণা নিশিতা ট্রেনে এসি চেয়ারে আগের ভাড়া ছিল ৬৫৬ টাকা রেয়াত প্রত্যাহারের পরে এখন ৭৭৭ টাকা। এই টিকিট কালোবাজারির কাছ থেকে কিনতে হয় ১০০০ থেকে ১২০০ টাকায়। অথচ এই রুটে এসি বাসের ভাড়া ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বাসে যেতে সময় লাগে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা, ট্রেনে সময় লাগে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা।

২। ঢাকা খুলনা রুটে ট্রেনের শোভন চেয়ারে ৫০০ টাকার ভাড়া এখন ৬২৫ টাকা। অথচ এই রুটে বাসে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায় যাতায়াত করেন যাত্রীরা। এই রুটে ট্রেনে এসি চেয়ার ৯৫৫ টাকার টিকিট এখন ১১৯৬ টাকা যা কালোবাজারির কাছ থেকে ১৫০০ টাকায় কিনতে হয়। অথচ ঢাকা-খুলনা রুটে বিলাসবহুল এসি বাসের ভাড়া মাত্র ৯০০ টাকা।

৩। ঢাকা-রংপুর রুটে ট্রেনের শোভন চেয়ার ৫০৫ টাকা টিকিট এখন ৬৩৫ টাকা যা কালোবাজারির কাছ থেকে কিনতে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা লাগে। ঢাকা রংপুর রুটে লোকাল বাসের ভাড়া ৪০০/৫০০ টাকা, ডাইরেক্ট বাসের ভাড়া ৮০০ টাকা। এই রুটে ট্রেনের এসি চেয়ার ৯৬৬ টাকার টিকিট এখন ১২১৪ টাকা যা কালোবাজারির কাছ থেকে কিনতে লাগে ১৫০০ টাকায়। এই রুটে বিলাসবহুল বাসের এসি টিকিট ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকায় পাওয়া যায়। ঢাকা রংপুর ট্রেনের এসি বার্থ ২১৮০ টাকা যা কালোবাজারে কিনতে ৩০০০ টাকা লাগে অথচ বিলাসবহুল বাসে এই রুটে এসি স্লিপার ১৬০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। এই রুটে বাসে যেতে সময় লাগে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা, ট্রেনে সময় লাগে ১০ থেকে ১১ ঘণ্টা।

৪। ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে ট্রেনের ৫১০ টাকার শোভন চেয়ার টিকিট এখন ৬৪৫ টাকা যা কালোবাজারে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকায় কিনতে হয়। অথচ এই রুটে ৬০০ থেকে ৯০০ টাকার উন্নতমানের বাসে যাওয়া যায়। এই রুটে ট্রেনের এসি চেয়ার ৯৭২ টাকার টিকিট এখন ১২৩৭ টাকা যা কালোবাজারির কাছ থেকে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকায় কিনতে হয়। অথচ বিলাসবহুল এসি বাসের টিকিট ১২০০ টাকায় পাওয়া যায়।

৫। ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে এসি বার্থ এর মূল্য ২৪০০ টাকা। এই রুটে বিলাস বহুলবাসে এসি স্লিপারের ভাড়া ১৮০০ টাকা।


আরও খবর
বাবর আলীর এভারেস্ট জয়

রবিবার ১৯ মে ২০২৪