আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

একুশে বইমেলায় নতুন বই

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অমর একুশে বইমেলার সপ্তম দিনে মঙ্গলবার বাংলা একাডেমি জনসংযোগ উপবিভাগের তথ্য অনুযায়ী মেলায় নতুন বই এসেছে ১০৪ টি। এরমধ্যে গল্পের বই ১৩টি, উপন্যাস ১৬টি, প্রবন্ধ ২টি, কবিতা ৩১টি, গবেষণা দুটি, ছড়া একটি, শিশু সাহিত্য দুটি, জীবনী পাঁচটি, রচনাবলী দুটি, মুক্তিযুদ্ধ তিনটি, নাটক একটি, বিজ্ঞান তিনটি, ভ্রমণ একটি, ইতিহাস একটি, রাজনীতি একটি, স্বাস্থ্য একটি, বঙ্গবন্ধু একটি, রম্য একটি, ধর্মীয় একটি, অনুবাদ দুটি, সাইন্স ফিকশন একটি, অন্যান্য ১৩টি।

এর মধ্যে অনুপম প্রকাশনী এনেছে সুব্রত বড়ুয়ার দস্তয়েভস্কি জীবনকথা, পাঠক সমাবেশ এনেছে মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার, কথাপ্রকাশ এনেছে আফসান চৌধুরী সম্পাদিত ১৯৭১ পাকিস্তান প্রসঙ্গ, অন্যপ্রকাশ এনেছে লুৎফুন নাহার পিকির সব বর্ষা কদমের নয়, অনুপম প্রকাশনী এনেছে সৌমেন সাহার যত কান্ড গণিত নিয়ে

আগামী প্রকাশনী এনেছে আবিদ আনোয়ারের কাব্যগ্রন্থ প্রকরণ সিদ্ধ বাংলা হাইকু বিলম্বিত অভিযাত্রা, সুদীপ্ত সালামের ফটোক্তি নালন্দা এনেছে শরিফুল হাসানের মৃত্যু ফাঁদ, বলাকা প্রকাশন এনেছে প্রফেসর মো. যোবদুল হকের শিক্ষকতায় সাড়ে তিন দশক: আমার চ্যালেঞ্জ

বিদ্যা প্রকাশ এনেছে পলাশ মজুমদারের ফুলের ভাষা যদি বুঝি, সময় প্রকাশন এনেছে সারওয়ারুল ইসলামের নদীর নাম ঘুঙুর ভাষাপ্রকাশ এনেছে মামুন রশিদের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ ড. মিজানুর রহমানের চারণ কবি মুকুন্দ দাস উল্লেখযোগ্য।

নিউজ ট্যাগ: একুশে বইমেলা

আরও খবর



রিমান্ড শেষে কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

মানবপাচারের মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

চার দিনের রিমান্ড শেষে বৃহস্পতিবার মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আব্দুস ছালাম শিকদার জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মিরপুর মডেল থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন।


আরও খবর



মেহেরপুরে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৩

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মহাজনপুর গ্রামে আওয়ামী লীগের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ১৩ জন আহত হয়েছেন।

দুই প্রার্থীর একজন হলেন- মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমাম হোসেন মিলু ও বর্তমান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তোতা।

রফিকুল ইসলাম তোতার দাবি, শুক্রবার দিনগত রাত সাড়ে ৮টার দিকে আমাম হোসেন মিলুর কিছু সমর্থক মহাজনপুর বাজারে তাদের একটি অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এ সময় তার কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে হামলাকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে তার ৫ জন কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ইসলাম শেখের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে অন্যরা হলেন- রাজন আলী (২৬), শাহাজাহন আলী (২৫), আব্দুস সাত্তার (৫৫) আনারুল ইসলাম (৫০)। তাদের মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

অন্যদিকে আমাম হোসেন মিলুর দাবি, তার সমর্থকরা একটি অফিস উদ্বোধনের জন্য রফিকুল ইসলাম তোতার অফিসের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল। এ সময় তোতার কর্মী-সমর্থকরা তার সমর্থকদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে তার ৮ কর্মী-সমর্থক রাসেল শেখ (২৩), শাহেদ আলী (২৫), শাহাবুদ্দীন (৫০), উজ্জ্বল (৩২), রমজান আলী (২১), মেহেরাব হোসেন (২২), সৌরভ মেম্বার (৪৭) ও হাবিবুর রহমান (২২) আহত হয়। তাদের মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার দত্ত বলেন, চেয়ারম্যান প্রার্থী আমাম হোসেন মিলু ও রফিকুল ইসলাম তোতার সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। উভয় পক্ষের লোকজন লাঠি-শোঠা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের ১৩ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। তবে অফিস ভাঙচুরের বিষয়ে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী একে অপরকে দোষারোপ করছেন। ঘটনাস্থলের সিসিটিভির ফুটেজ রয়েছে। ফুটেজ দেখে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করেননি।


আরও খবর



ওয়াদুদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা, সালথা উপজেলা নির্বাচনে বাধা নেই

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ফরিদপুরের সালথা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ওয়াদুদ মাতুব্বরের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করে চেম্বার আদালতের আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে আগামী ২১ জুন সালথা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

রবিবার (১৯ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ৮ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ওয়াদুদ মাতুব্বরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শ. ম রেজাউল করিম, নুরুল ইসলাম সুজন ও অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হক।

অপরপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট প্রবীর নিয়োগী, অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা।

এর আগে গত ১৪ মে ওয়াদুদ মাতুব্বরের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করে প্রার্থিতা ফিরিয়ে দেওয়ার আদেশ দেন চেম্বার আদালত।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন।

জানা যায়, ওয়াদুদ মাতুব্বর বর্তমানে সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। নিজ স্ত্রীর নামে লাভজনক প্রতিষ্ঠান থাকায় গত ২৩ এপ্রিল মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে তার মনোনয়নপত্রটি বাতিল করা হয়। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে আপিল করলে সেখানেও মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। এরপর মনোনয়নপত্র ফিরে পেতে হাইকোর্টে রিট করেন। হাইকোর্ট রিট খারিজ করে ওয়াদুদ মাতুব্বরের প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন।

পরে এই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেন ওয়াদুদ মাতুব্বর।

প্রসঙ্গত, ফরিদপুরের সালথা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুজন প্রার্থীর মধ্যে ওয়াদুদ মাতুব্বরের মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় প্রতীক বরাদ্দ না দিয়ে মো. ওয়াহিদুজ্জামানকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছিল। ওয়াদুদ মাতুব্বর প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় আগামী ২১ মে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



ঝাউদিয়ায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়ার ইবি থানাধীন ঝাউদিয়া ইউনিয়নের হাতিয়া গ্রামে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে চাচাত ভাইয়ের লাঠির আঘাতে বকুল বিশ্বাস (৫৬) নামের এক ব্যাক্তি নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে ৮ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

সোমবার (১৩ মে) রাত সোয়া ১০ টার দিকে হাতিয়া গ্রামের খা পাড়ায় পারিবারিক মৃত ব্যাক্তির খানা রান্নাকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

নিহত বকুল বিশ্বাস হাতিয়া গ্রামের আত্তাব বিশ্বাসের ছেলে এবং পেশায় একজন চাল ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, পারিবারিক মৃত খানার রান্না করাকে কেন্দ্র করে একই গ্রামের শাজাহান বিশ্বাস ও রাজ্জাক মেম্বার এর মধ্যে বাগবিতন্ডা সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে রান্না চলাকালীন সময়ে রাজ্জাক মেম্বার এর লোকজন তার চাচাত ভাই বকুল বিশ্বাস এর লোকের সাথে বাগবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়ের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং এক পর্যায়ে সংঘর্ষে লাঠির আঘাতে বকুল বিশ্বাস মারাত্মক জখম হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসাপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করলেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

সংঘর্ষের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা।


আরও খবর



ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

সব ধরনের ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ওষুধ প্রশাসনের অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে অব্যাহতভাবে ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। এছাড়া বিদেশ থেকে আমদানি করা অনুমোদনহীন ওষুধ বিক্রি বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ ও আনিচ উল মাওয়া।

দুই সপ্তাহে ওষুধের দাম বেড়েছে ৭ থেকে ১৪০ শতাংশ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট করা হয়। কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এ রিট দায়ের করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই মাসে দেশের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের উৎপাদিত ওষুধের দাম লাগামহীনভাবে বাড়িয়েছে। অন্তত ৫০ ধরনের ওষুধের দাম ২০ থেকে সর্বোচ্চ ১৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহেও দাম বাড়ানো হয়েছে বেশ কয়েকটি ওষুধের।

সবচেয়ে বেশি বাড়ানো হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক ট্যাবলেট, ডায়াবেটিসের রোগীদের ইনসুলিন ও ইনজেকশনের দাম। এছাড়া হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা, হাঁপানিসহ বিভিন্ন ওষুধ এবং ভিটামিনের দামও বেড়েছে। বাদ যায়নি জ্বর-সর্দির ট্যাবলেট-ক্যাপসুল, বিভিন্ন অসুখের সিরাপও।

বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি এবং বিক্রি থেকে আয়ের হিসাব পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, দাম বাড়ানোর হার অস্বাভাবিক। এই অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির অজুহাত হিসেবে কোম্পানিগুলো ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন ও আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়াকে দায়ী করছে। এসময় গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি ও উৎপাদন খরচ বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন ওষুধ কোম্পানিগুলোর শীর্ষ স্থানীয় কর্মকর্তারা।


আরও খবর