আজঃ রবিবার ১৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

ফেসবুকে এমপি আনারের মেয়ের আবেগঘন স্ট্যাটাস

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশে চিকিৎসার জন্য গিয়ে নিখোঁজের ৮ দিন পর কলকাতার একটি এলাকায় ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম খুন হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আনোয়ারুল আজীম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ফেসবুকে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন তার মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন।

বুধবার (২২ মে) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে এ স্ট্যাটাস দেন তিনি।

স্ট্যাটাসে ফেরদৌস ডরিন লেখেন, আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই। প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন, ধৈর্য ধরো বিচার হবে।

এর আগে দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ডরিন বলেন, আমার বাবাকে হত্যা করে আমাকে এতিম করে দিলো, আমি আমার বাবার হত্যাকারীদের দেখতে চাই, তাদের ফাঁসি চাই। আমরা কাউকে সন্দেহ করছি না। তবে আমার বাবাকে যারা হত্যা করেছে তাদের আমি দেখতে চাই।

প্রসঙ্গত, গত ১২ মে চিকিৎসার জন্য ভারতের পশ্চিবঙ্গে যান ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার। ১৬ মে দিল্লি যাওয়ার কথা বলে নিখোঁজ হন তিনি। আজ বুধবার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধাননগরের নিউটাউন এলাকায় সঞ্জিভা গার্ডেন থেকে নিউটাউনের টেকনোসিটি থানার পুলিশ আনারের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে।


আরও খবর



রেমালের প্রভাবে রাজধানীর একাধিক স্থানে ভেঙে পড়েছে গাছ

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে রাজধানীর একাধিক জায়গায় গাছ ভেঙে রাস্তায় পড়ে গেছে। এতে রাস্তায় যানচলাচল কিছু সময়ের জন্য ব্যাহত হচ্ছে। এসব গাছ ভেঙে পড়ার সংবাদ পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট রাস্তা থেকে গাছ সরিয়ে নিয়েছে।

সোমবার (২৬ মে) দুপুর ২ টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, উত্তরা ও কুর্মিটোলা এলাকায় রাস্তায় গাছ ভেঙে পড়েছে। এমন সংবাদ পাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসের একাধিক টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে রাস্তা থেকে গাছ সরিয়ে নেওয়ার কাজ করছে। আরও ফোন আসছে গাছ ভেঙে পড়ার। সেখানে আমাদের টিম যাচ্ছে।

এদিকে উত্তরার জসিমউদ্দিন অ্যাভিনিউ সড়কে চলাচলরত একটি গাড়ির উপর গাছ পড়ে ভেঙে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এদিন ঝড়ে রাজধানীর মিরপুরের একটি সড়কের উপর গাছ পড়ে যানচলাচল ব্যাহত হলে গাছ সরিয়ে যানচলাচল স্বাভাবিক করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের কুইক রেসপন্স টিম।

নিউজ ট্যাগ: ঘূর্ণিঝড় রেমাল

আরও খবর



রেমালের তাণ্ডবে সুন্দরবনের ব্যাপক ক্ষতি, মিলছে বন্যপ্রাণীর মৃতদেহ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল ইতোমধ্যে উপকূল অতিক্রম করেছে। এর প্রভাবে সুন্দরবনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। বনের অভ্যন্তরে বনবিভাগের বিভিন্ন ক্যাম্প, সুপেয় পানির পুকুর, বনবিভাগের জলযান ও ওয়ারলেস সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া বেশ কিছু বন্যপ্রাণীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মদ নুরুল করিম।

মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে কাজী মোহাম্মদ নূরুল করিম বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে আমরা যতটুকু জেনেছি সুন্দরবনের বেশ কিছু জায়গা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে আপনারা জানেন বাগেরহাট শহর থেকে বনের অভ্যন্তরে ১০০ কিলোমিটার দূরে সাগরের কাছাকাছি আমাদের স্টেশন রয়েছে। সেগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে। পূর্ব বন বিভাগের দুবলার চর, শেলার চর, কচিখালী, কটকা, শরণখোলা ও বরগুনা জেলার পাথরঘাটা স্টেশনের টিনের চালা উড়ে গেছে। কটকা কেন্দ্রের কাঠের জেটি ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। বনকর্মী, জেলে বাওয়ালি ও বন্যপ্রাণীদের জন্য সুপেয় পানির যে আঁধার ছিল সেগুলো প্লাবিত হয়ে লবণ পানি ঢুকে গেছে। সুন্দরবনের কটকার সুপেয় পানির পুকুরটি সাগর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। আমাদের ওয়ারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম অনেক জায়গায় নষ্ট হয়ে গেছে। আমাদের বিভিন্ন ক্যাম্পে ছোট ছোট ট্রলারগুলো ছিল সেগুলো জলোচ্ছ্বাসের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রবল বাতাসের ফলে বনের গাছ ভেঙে গেছে। যেহেতু প্রায় দুইদিন ধরে ঝড় হয়েছে এবং জলোচ্ছ্বাস অনেক বন্য প্রাণী বিপদাপন্ন হয়েছে। বেশ কিছু বন্যপ্রাণীর মৃত্যুর খবর আমরাও পেয়েছি।

তিনি আরো বলেন, যেহেতু গতকাল রাত পর্যন্ত ঝড় ছিল আমরা সরেজমিন কোথাও যেতে পারিনি। আমরা আজকে থেকে সরেজমিনে এসব এলাকায় যাব এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করব।

শরণখোলা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ টিমের সভাপতি শেখ নাজমুল বলেন, আমরা বন্যপ্রাণী নিয়ে কাজ করি। আমরা সর্বদা প্রস্তুত রয়েছি। যদি বন্যপ্রাণী লোকালয়ে আসে আমরা তাৎক্ষণিক সেটি উদ্ধার করে বনে রেখে আসি। এখন চারদিকে খোঁজখবর নিচ্ছি।

এ বিষয়ে সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, সুন্দরবনের বন্যপ্রাণীদের জন্য পর্যাপ্ত উঁচু টিলা ও শেল্টার রাখা জরুরি। তাহলে এ ধরনের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব। মিঠাপানির পুকুরের পাড় অনেক উঁচু করতে হবে যাতে বন্যার পানি সেখানে প্রবেশ করতে না পারে।

করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাওলাদার আজাদ কবির বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে এখানকার পর্যটক চলাচলের কাঠের পোল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ভেঙেছে। তবে পুরো সুন্দরবনের গাছপালাসহ কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা নিশ্চিত করে এখনই বলা সম্ভব নয়।

সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকায় অবস্থায় পড়ে থাকা একটি হরিণের ছবি দিয়ে খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, হরিণটি বড় ভাগ্যের জোরে বেঁচে গেলেও আরও কত হরিণ ও বন্যপ্রাণী জলোচ্ছ্বাসে ভেসে গেছে, তার কোনো হিসাব কখনো পাওয়া যাবে না। তিনি আবার দুপুর ১টায় আরেক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঘূর্ণিঝড় রিমেল থেমে গেছে। কিন্তু জানি না এর ভয়াবহতা কতদিনে কাটিয়ে উঠবে সুন্দরবন।


আরও খবর



বাংলাদেশে ডিজিটাল ব্যাংক করতে চায় চীন

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

চীনের একদল ব্যবসায়ী বাংলাদেশি অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশে একটি ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। ব্যবসার নীতিমালা অনুসরণ করে চায়না-বাংলা ব্যাংক পিএলসি’ নামে বাণিজ্যিক ব্যাংকের জন্য তারা বাংলাদেশ ব্যাংকে আবেদন করেছেন। চায়না-বাংলা ব্যাংক পিএলসির দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তারা প্রাথমিকভাবে ১০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এ ছাড়া পাঁচ বছরের মধ্যে আরও ২০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন আবেদনকারীরা।

ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হলে দেশে ৭ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হবে বলে আশা করছে ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাস। চীনের প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ পরোক্ষভাবে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়াবে। এই উদ্যোগ ব্যাংকের সেবাপ্রাপ্ত কমবেশি ৭৫ মিলিয়ন মানুষের কাছে ডিজিটাল ব্যাংকের সেবা প্রসারিত হবে। এ বিষয়ে চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড গুয়াংডং কমিটি (সিসিপিআইটি গুয়াংডং কমিটি) সম্প্রতি বাংলাদেশে চীনা দূতাবাসের ইকোনমিক অ্যান্ড কমার্শিয়াল অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে আবেদনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন দল কিছু দিন আগে চীন সফর করেছে, যেখানে চীনা উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল ব্যাংকিং কার্যক্রমের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ-চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির মহাসচিব আল মামুন মৃধা বলেন, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ প্রযুক্তির ব্যবহারে (ডিজিটাল) উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। এ জন্য ডিজিটাল ব্যাংক ব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল ব্যাংক বিদ্যমান ব্যাংক পরিষেবাগুলোর তুলনায় অধিকতর সুবিধা, নিরাপদ এবং তহবিল স্থানান্তর সহজ করবে। চীনা বিনিয়োগকারীরা যৌথভাবে ডিজিটাল ব্যাংকে বিনিয়োগ করলে প্রযুক্তিতে চীনের অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের ডিজিটাল ব্যাংকিং খাতের জন্য উপকারী হবে। ডিজিটাল যুগে গ্রাহকের চাহিদা মেটাতে এবং ব্যাংকবিহীন জনগোষ্ঠীকে সেবা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যেই আটটি ডিজিটাল ব্যাংককে প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে। প্রথাগত ব্যাংকগুলোর থেকে ভিন্ন এ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে শুধু অনলাইনে কাজ করা হবে এবং কোনো শাখা থাকবে না। ডিজিটাল ব্যাংক গ্রাহকদের একটি ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা যে কোনো স্থান থেকে ব্যাংকিং লেনদেন এবং পরিষেবাগুলো নিজের মতো করে করার সুবিধা দেবে, তাই কোনো গ্রাহককে শাখায় যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। ইতোমধ্যে নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি এবং কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি নতুন দুটি ডিজিটাল ব্যাংকের লেটার অব ইন্টেন্ট (এলওআই) দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংক দুটি শিগগিরই কাজ শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক আগামী ছয় মাস তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র জানিয়েছে। এ ছাড়া, তিন ব্যাংক মিলে করা আবেদনটি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে ব্যাংক এশিয়ার নেতৃত্বাধীন ডিজিটাল, ব্র্যাক ব্যাংকের নেতৃত্বাধীন বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক ও ১০ বেসরকারি ব্যাংকের সমন্বয়ে ডিজি ১০ ডিজিটাল ব্যাংকও চালু হয়ে যেতে পারে। স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, জাপান-বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক ও নর্থ ইস্ট ডিজিটাল ব্যাংককে এলওআই দেওয়ার পরিকল্পনা আছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের।


আরও খবর



সীতাকুন্ডে জাতীয় ভিটামিন‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় পর্যায়েও সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্টিত হয়েছে দিনব্যাপী জাতীয় ভিটামিন প্লাস ক্যাম্পেইন-২০২৪।

 শনিবার সকালে জেলার সীতাকুন্ড উপজেলার ভাটিয়ারীস্থ হোসাইনীয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে একটি শিশুকে ভিটামিন ক্যাপসুল খাইয়ে দিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ের জাতীয় ভিটামিন প্লাস ক্যাম্পেইনের আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুন্ড আসনের সংসদ সদস্য এস.এম আল মামুন। বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ও সীতাকুন্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যৌথভাবে ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেন।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. মোঃ ইফতেখার আহমেদের সভাপতিত্বে ও সীতাকুন্ড উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোঃ নুর উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত জাতীয় ভিটামিন প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সীতাকুন্ড উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আরিফুল আলম চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে.এম রফিকুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী গোলাম মহিউদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুর আক্তার, সীতাকুন্ড মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ কামাল উদ্দিন, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জিয়াউল কাদের, ৯নং ভাটিয়ারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নাজিম উদ্দিন, সলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আজিজ,  সীতাকুন্ড প্রেস ক্লাব সভাপতি সৌমিত্র চক্রবর্তী, সাবেক সভাপতি সেকান্দর হোসাইন।

সীতাকুন্ড উপজেলার মোট ২৪০টি স্থায়ী ও অস্থায়ী কেন্দ্রে ৬-৫৯ মাস বয়সী মোট ৬১ হাজার ২১০ জন শিশুকে ভিটামিন ক্যাপসুল ভিটামিন ক্যাসপুল খাওয়ানো হয়। তন্মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী ৯ হাজার ৪৭০ জন শিশুকে একটি করে নীল ক্যাপসুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৫১ হাজার ৭৪০ জন শিশুকে একটি করে লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, পরিবার কল্যাণ পরিদর্শক, স্বাস্থ্য সহকারী, পরিবার কল্যাণ সহকারী, স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ ও ওয়ার্ডের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এস.এম আল মামুন বলেন, ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ কর্মসূচীর শুভ সূচনা করেন। শিশুকে সুস্থ রাখতে হলে জন্মের ৬ মাস পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ ছাড়া আর অন্য কোন খাবার দেয়া যাবে না। শিশুর বয়স ৬ মাস পুর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি পরিমাণ মত ঘরে তৈরী সুষম খারার দিতে হবে। ভিটামিন ক্যাপসুল শিশুর অপুষ্টি, রাতকানা রোগ প্রতিরোধ, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত, হাম, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়াজনিত মৃত্যুর হার হ্রাসসহ সকল ধরণের মৃত্যুর হার হ্রাস করে।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



ভূরুঙ্গামারীতে সিটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাজল ও সা. সম্পাদক রফিকুল

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সিটি প্রেস ক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি হলেন মো: আব্দুর রাজ্জাক (কাজল) ও সাধারণ সম্পাদক মো: রফিকুল ইসলাম। সিটি প্রেস ক্লাব ভূরুঙ্গামারী শাখায় মোট ১৫ জন সাংবাদিক নিয়ে এ কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা হয়েছে। সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক (কাজল) দৈনিক প্রথম খবর, দৈনিক সূর্যোদয়, দৈনিক তালাশ টাইমস পত্রিকায় ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জাতীয় দৈনিক আজকের দর্পণ, স্বদেশ কন্ঠ প্রতিদিন, দৈনিক মনিং পোস্ট, নববাংলা, জাগ্রত জনতা, আর এম সি নিউজ পত্রিকায় কাজ করে আসছেন।

ক্লাবের অন্যান্য সাংবাদিকরা হলেন মো: সাঈদুর রহমান সহ সভাপতি, মো: শফিকুল ইসলাম সহ সভাপতি, মো: মেহেদী হাসান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মো: রাহিজুল ইসলাম কোষাধক্ষ্য, মো: বাবুল আক্তার সাংগঠনিক সম্পাদক,মোছা: শরিফা আক্তার মহিলা বিষয়ক সম্পাদক,মো: শাহীন আলম দপ্তর সম্পাদক, মো: কফিল উদ্দিন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, মো: রাসেল ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক, মো: রমজানুল হক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক, মো: জাকির হোসেন কার্যকরী সদস্য, মো: নাসির উদ্দীন কার্যকরী সদস্য, মো:শাহীন আলম সদস্য।

নবনির্বাচিত সভাপতি সাংবাদিক মো: আব্দুর রাজ্জাক (কাজল) বলেন, নবনির্বাচিত কমিটির সকল সাংবাদিক বৃন্দকে অভিনন্দন ও জেলা সিটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো: নুর মোহাম্মদ চৌধুরী ভাই ও সাধারণ সম্পাদক মো: আ: হালিম মন্ডল গাজী ভাইসহ জেলা সিটি প্রেস ক্লাবের সকল সাংবাদিক বৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।

নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মো: রফিকুল ইসলাম বলেন,ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় কেউ যেন কোনো প্রকার দুর্নীতি, মাদক ব্যবসা, চোরা চালন, অবৈধ ব্যবসা, নারী নির্যাতন, শিশু ধর্ষণ এ ধরণের কোনো অপরাধ করতে না পারে সেই লক্ষ্য নিয়ে ভূরুঙ্গামারী উপজেলাকে সত্য সুন্দর ন্যায় বিচার ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শিক্ষা নগরী গড়ে তুলতে চাই। আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেটা যেন সম্মানের সহিত পালন করতে পারি।


আরও খবর