আজঃ রবিবার ৩০ জুন ২০২৪
শিরোনাম

কাতার বিশ্বকাপের মঞ্চে এবার দীপিকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কাতারে এখন চলছে বিশ্বকাপ ফুটবলের নকআউট পর্বের খেলা। দোহার লুসাইল স্টেডিয়ামে ফাইনালে থাকবেন বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন। সম্প্রতি কান চলচ্চিত্র উৎসবে বিচারক হয়ে ভারতের প্রতিনিধি হিসাবে গিয়েছিলেন দীপিকা। বিভিন্ন রঙের পোশাক পরে নজর কেড়ে নেন গোটা বিশ্বের।

সম্প্রতি একটি সংস্থার বিচারে বিশ্বের সেরা ১০ সুন্দরীর মধ্যেও স্থান পেয়েছেন তিনি। প্রতি দিনই গোটা বিশ্বে দীপিকার খ্যাতি বেড়েই চলেছে।বিশ্বকাপের ফাইনালে হাজির থাকা যে এক লাফে তা আরও অনেকটা বাড়িয়ে দেবে, তা নিয়ে সন্দেহ নেই।

দীপিকা পাড়ুকোনের মুকুটে যোগ হতে চলেছে নতুন পালক। আগামী ১৮ ডিসেম্বর দোহার লুসাইল স্টেডিয়ামে হাজির হয়ে বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করতে যাচ্ছেন তিনি।

শুধু ভারত নয়, বিশ্বের প্রথম অভিনেত্রী হিসাবে এই কাজ করতে চলেছেন দীপিকা। আন্তর্জাতিক মঞ্চে এর আগে বেশ কয়েকবার ভারতের নাম উজ্জ্বল করেছেন দীপিকা। সেই তালিকায় যোগ হতে চলেছে বিশ্বকাপও। কাতারে এখন চলছে নকআউট পর্বের খেলা। ১৮ ডিসেম্বর জমকালো ফাইনালের প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গেছে।

শিগগিরই কাতারে যাবেন ভারতের এই অভিনেত্রী। সেখানে গিয়ে চূড়ান্ত মুহূর্তের প্রস্তুতি নেবেন। ট্রফি উন্মোচন ছাড়া দীপিকা আর কোনো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন কিনা, তা অবশ্য জানা যায়নি। শেষবার দীপিকাকে দেখা গিয়েছিল গেহরাঁইয়া ছবিতে। আগামী জানুয়ারিতে মুক্তি পাবে দীপিকা অভিনীত সিনেমা পাঠান

সেখানে শাহরুখ খান এবং জন আব্রাহামকেও দেখা যাবে। এ ছাড়া প্রোজেক্ট কে নামে আরেকটি সিনেমার কাজেও এখন ব্যস্ত দীপিকা। সেখানে দক্ষিণী অভিনেতা প্রকাশ রয়েছেন। এ ছাড়া স্বামী রণবীর সিংহের সিনেমা সার্কাস-এও বিশেষ চরিত্রে দেখা যাবে।


আরও খবর



বয়স্ক ভাতার আওতায় আসছেন আরও ২ লাখ মানুষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নতুন অর্থবছরে বয়স্ক ভাতাভোগীর সংখ্যা দুই লাখ বৃদ্ধি করে ৬০ লাখ এক হাজার জনে উন্নীত করা হবে এবং এ বাবদ চার হাজার ৩৫১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এছাড়া, ভাতাপ্রাপ্ত বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারীর সংখ্যা বিদ্যমান ২৫ লাখ ৭৫ হাজার জন থেকে বৃদ্ধি করে ২৭ লাখ ৭৫ হাজার জনে উন্নীত করারও প্রস্তাব দেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এ প্রস্তাব দেন।

তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১ লাখ ৩৬ হাজার ২৬ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করছি, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১ লাখ ২৬ হাজার ২৭২ কোটি টাকা ছিল।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় সকল শ্রেণির বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানি ভাতা ২০২১-২২ অর্থবছরে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এছাড়া, তাদের আবাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিনামূল্যে ৩০ হাজার বীর নিবাস নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ১১ হাজার ৫৭টি বীর নিবাস নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হয়েছে সাত লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এবার বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ কমছে। চলতি অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের তুলনায় আগামী অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতি কম ধরা হয়েছে পাঁচ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। অনুদান ছাড়া বাজেট ঘাটতি ধরা হয়েছে দুই লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। তবে, অনুদানসহ সামগ্রিক ঘাটতি দাঁড়াবে দুই লাখ ৫১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগামী অর্থবছর চার হাজার ৪০০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।


আরও খবর



হরিজন পল্লী উচ্ছেদের প্রতিবাদে শেরপুরে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মো. নাজমুল হোসাইন, শেরপুর

Image

বাংলাদেশের ৪০০ বছরের ইতিহাস সমৃদ্ধ ঢাকার বংশালের মিরনজিল্লা হরিজন পল্লী উচ্ছেদের প্রতিবাদে শেরপুরের হরিজনরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন।

১৫ জুন শনিবার বেলা ১১ টায় শহরের শীতলপুরস্থ হরিজন পল্লী থেকে হরিজনরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের নিউমার্কেট মোড়ে জড়ো হয়। পরে তারা সেখানে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে।

বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদের শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি বিমল হরিজনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে হরিজনদের আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করে বক্তব্য রাখেন,

জেলা জাসদের সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন, বিডিইআরএমের সাধারণ সম্পাদক তাপস বিশ্বাস ও সাংগঠনিক সম্পাদক বিদ্বান বিশ্বাস, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ছাত্র কল্যাণ পরিষদ শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি শুভঙ্কর সাহা, বাংলাদেশ হরিজন ঐক্য পরিষদ শেরপুর জেলা শাখার কোষাধক্ষ্য বিপ্লব হরিজন, নারী নেত্রী মুক্তা হরিজন, সন্তোষ হরিজন, নন্দ কিশোর প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা এসময়, বাংলাদেশের ৪০০ বছরের ইতিহাস সমৃদ্ধ হরিজন সম্প্রদায়কে অনৈতিকভাবে উচ্ছেদের প্রতিবাদ জানান। সেই সাথে তাদের পুনর্বাসনসহ চারটি পৃথক দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো, ঢাকা বংশালে মিরনজিল্লা হরিজন পল্লীর উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ করতে হবে এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক অন্যায়ভাবে উচ্ছেদ অভিযানে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে, শত শত বছর ধরে বসবাসকারী হরিজনদেরকে তাদের বসবাসকৃত ভূমিতে মালিকানা প্রদান এবং মানসম্মত বাসস্থান নির্মাণ করতে হবে, প্রতি হরিজন পরিবার থেকে অন্তত একজনকে ঢাকাসহ সকল সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভায় চাকরি প্রদানসহ সকল হরিজনদের চাকরির নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে।

আদালতের বেঁধে দেওয়া নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকার দাবি না মানলে পরবর্তী আন্দোলনে যাবেন বলে জানান হরিজন নেতৃবৃন্দরা।


আরও খবর



সিলেট সেনানিবাসে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

প্রতি বছরের ন্যায় এবছর ও সিলেট সেনানিবাসে ১৭ পদাধিক ডিভিশন ও সিলেট এরিয়ার উদ্যোগে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে যা আগামী ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।

রবিবার (৯ জুন) দুপুরে বর্ণাঢ্য র‍্যালি শেষে কর্মসূচির উদ্ভোধন করেন জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ও এরিয়া কমান্ডারের পক্ষে সিলেট সেনানিবাসের ১১ পদাধিক ব্রিগেড কমান্ডার ফারুক আহমদ এ এফ ডব্লিউ সি, পিএসসি।

বৃক্ষরোপন কর্মসূচি ২০২৪ উদ্বোধনের সাথেই সাথেই সিলেট ও জালালাাদ সেনানিবাসের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু হয়। কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন জাতের ফলজ, বনজ, ঔষধি ও সৌন্দর্য বর্ধনমূলক গাছ রোপণ করা হয়। এ কর্মসূচির আওতায় প্রায় ৬ হাজার গাছ রোপণ করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট ও জালালাবাদ সেনানিবাসের সকল কমান্ডার, এরিয়া সদর দপ্তর সিলেট ও ডিভিশন সদর দপ্তরের গ্রেড-১ অফিসার এবং সিলেট এরিয়ার সকল ইউনিটের জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার এবং অন্যান্য পদবীর সেনাসদস্য অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধন উপলক্ষে সিলেট সেনানিবাসে ১৭ পদাধিক ডিভিশন ও সিলেট এরিয়ার উদ্যোগে এক বর্ণাঢ্য র‍্যালির আয়োজন করা হয়।


আরও খবর



সোনা-হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে বছরে ৯১ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

সোনা ও হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে প্রতি বছর দেশ থেকে ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস)। এই টাকা হুন্ডির মাধ্যমে চোরাকারবারিরা বিদেশে পাচার করে বলে জানায় সংগঠনটি। সোমবার (৩ জুন) সকালে বাজুসের এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাজুসের উপদেষ্টা রুহুল আমিন রাসেল, বাজুস কার্যনির্বাহী কামিটির সহ-সভাপতি ও বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন অ্যান-স্মাগলিং অ্যান্ড ল এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান মো. রিপনুল হাসান, সহ-সভাপতি মাসুদুর রহমান, কার্যানির্বাহী কমিটির সদস্য ও বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন অ্যান-স্মাগলিং অ্যান্ড ল এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান মো. রিপনুল হাসান বলেন, প্রতিদিন দেশের জল, স্থল ও আকাশপথে কমপক্ষে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার অবৈধ সোনার অলংকার, সোনার বার, ব্যবহৃত পুরোনো জুয়েলারি (যা ভাঙারি হিসেবে বিবেচিত হয়) ও হীরার অলংকার (ডায়মন্ড জুয়েলারি) চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে। বছর শেষে যার পরিমাণ প্রায় ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি।

বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) তথ্য অনুযায়ী, যদি বৈধ পথে এসব সোনা আমদানি করা হতো, তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংকে ২২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ জমা পড়তো। এ থেকে সরকার রাজস্ব পেতো প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা।

এসময় বক্তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ডলারসহ বৈদেশিক মুদ্রার দাম বৃদ্ধি এবং বেপরোয়া চোরাচালানের কারণে বহুমুখী সংকটে পড়েছে দেশের জুয়েলারি শিল্প। এ পরিস্থিতিতে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযানের পাশাপাশি ৭ দফা সুপারিশ করে বাজুস।

ঢাকা কাস্টমসের তথ্যমতে, শুধু হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমেই ২০২০ সালে ২ দশমিক ৭৭৫ টন, ২০২১ সালে ২৫ দশমিক ৬৮৯ টন, ২০২২ সালে ৩৫ দশমিক ৭৩৩ টন এবং ২০২৩ সালে ৩১ দশমিক ৪৬৮ টন সোনার বার ব্যাগেজ রুলের আওতায় আমদানি হয়েছে।

এছাড়া, ২০২০ থেকে ২০২২ সালে শিল্পে ব্যবহারের জন্য ৪টি চালানে ২ কেজি ১৬০ গ্রাম হীরা আমদানি করা হয়েছে। তবে কোনো হীরার অলঙ্কার আমদানি হয়নি। গত ১৯ বছরে যত হীরা আমদানি হয়েছে, তার ৮৭ শতাংশই আনা হয়েছে ভারত থেকে। ভারতের গুজরাটের সুরাটে বিশ্বের ৬৫ শতাংশের বেশি হীরা কাটিং ও পলিশিং করা হয়। খুব সহজে বহন করা যায় বলে দেশটি থেকে অবৈধভাবে হীরা আসছে বলে ধারণা অনেকেরই।


আরও খবর



যাদের জরায়ু নেই তাদের জ্ঞান দেওয়ারও প্রয়োজন নেই: রিচা চড্ডা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কল্কির সাংবাদিক সম্মেলনে কালো বডিকন ড্রেসের সঙ্গে হাই হিলে নজর কেড়েছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন। ভক্তরা দীপিকার লুকের কদর করলেও নিন্দুকেরা অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় হাই হিল পরাকে মোটেই সমর্থন করেননি। সমালোচকরা দীপিকার হাই হিল নিয়ে রীতিমতো যেন বিচারসভা বসিয়ে ফেলেছেন। এই রকম পরিস্থিতিতে দীপিকার পাশে দাঁড়ালেন আরেক অন্তঃসত্ত্বা রিচা চড্ডা।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বিগ স্ক্রিনে মুক্তি পাবে অশ্বিনী নাগ পরিচালিত বহু প্রতিক্ষীত সিনেমা কল্কি। প্রথমবার এই সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় জুটি বাঁধছেন দক্ষিণী সুপারস্টার প্রভাস ও বলিউডের গ্ল্যাম ডল দীপিকা পাড়ুকোন। এছাড়া, এই সিনেমায় রয়েছেন অমিতাভ বচ্চন, শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়সহ আরও অনেকেই।

শেষ মুহূর্তে সিনেমার প্রচারে সাংবাদিক সম্মেলনে হাজির ছিলেন প্রভাস, অমিতাভ ও দীপিকা। কালো বডিকন ড্রেসে স্পষ্ট ছিল দীপিকার বেবি বাম্প। বলা ভালো প্রেগন্যান্সির ছয় মাস পর প্রথমবার বেবি বাম্প প্রদর্শন করলেন তিনি। সেই সঙ্গে নজর কেড়েছিল দীপিকার পেন্সিল হিল। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচকরা একেবারে বিচারসভা বসিয়ে দিয়েছিলেন। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় এই রকম হিল পরা উচিত নয় বলেও দীপিকার সমালোচনা করেছেন অনেকে। দীপিকাকে নিয়ে নেটিজেনদের সমালোচনার জবাব কড়াভাবে দিয়েছেন রিচা চড্ডা।

দীপিকা বা রণবীর এই প্রসঙ্গে একটি কথাও বলেননি। কিন্তু, রিচা চড্ডা একেবারে চাঁচা-ছোলা ভাষায় জবাব দিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, নো ইউট্রাস নো জ্ঞান। অর্থাৎ যাদের জরায়ু নেই তাদের জ্ঞান দেওয়ারও প্রয়োজন নেই

প্রসঙ্গত, দীপিকার হিল পরা নিয়ে একজন নেটিজেন একটি রিল শেয়ার করেন। সেখানে দীপিকাকে সমর্থন করে তিনি লেখেন, দীপিকা বাচ্চা মেয়ে নয় যে ড্রেসিং সেন্স নিয়ে ওর কারও মতামত লাগবে। দীপিকা নিজের ভালোটা বোঝেন কোন জিনিস তাকে আরাম দেবে। তাই তৃতীয় ব্যক্তির পরামর্শের প্রয়োজন নেই। ওই রিল ভিডিওর নীচেই রিচ চড্ডার মন্তব্য, নো ইউট্রাস নো জ্ঞান

গত ১৯ জুন সন্ধ্যায় কল্কির প্রচারে হাই হিলসহ কালো বডিকন ড্রেসে যেন প্রেগন্যান্সি গ্লো ফুটে উঠেছিল। তবে, ছয় মাসের গর্ভবতী এই ধরনের হাই হিল পরায় প্রচুর সমালোচিতও হয়েছেন দীপিকা। কেউ লিখেছেন, গর্ভাবস্থায় এমন হাই হিল সত্যিই বিপজ্জনক। কারও মতে, যতই সুন্দর দেখতে হোক না কেন, এই সময়ে এমন হাই হিল পরা একেবারে উচিত নয়। কেউ লিখেছেন, গর্ভাবস্থায় কে এমন হাই হিল পরে?

কিছুদিন আগেও অন্তঃসত্ত্বা দীপিকাকে নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। সেই সময় গর্ভবতী স্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জবাব দিয়েছিলেন রণবীর সিং।


আরও খবর