আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

কোন দেশে ‘ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট’ সবচেয়ে বেশি?

প্রকাশিত:শনিবার ১২ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান বা ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট বিশেষ ধরনের (বন, পাহাড়, হ্রদ, মরুভূমি, স্মৃতিস্তম্ভ, দালান, প্রাসাদ বা শহর) একটি স্থান। যা ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় লিপিবদ্ধ হয়েছে। ইউনেস্কোর একটি প্রকল্প আছে, যার নাম আন্তর্জাতিক বিশ্ব ঐতিহ্য প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় ২১টি রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটি তালিকা প্রণয়নের কাজ করেন।

এই প্রকল্পের কাজ হলো বিশ্বের নানা স্থানে ছড়িয়ে থাকা অনন্যসাধারণ সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক গুরুত্ববিশিষ্ট স্থানসমূহ চিহ্নিত করা। একই সঙ্গে তা একটি বৈশ্বিক তালিকায় নাম লিপিবদ্ধ করা। তালিকাভুক্ত স্থানসমূহকে পরবর্তী সময়ে শ্রেণীভুক্ত করা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই কমবেশি আছে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। তবে কোন কোন দেশে সর্বাধিক বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান আছে, তা অনেকেরই অজানা। ইতালি ও চীনে বিশ্বের সর্বাধিক ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট আছে বলে জানা যায়। তবে আরও অনেক দেশ আছে যেখানে গেলে আপনি বিশ্বের সর্বাধিক ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলো ঘুরে আসতে পারবেন। জেনে নিন কোন দেশে কতটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট আছে-

ইতালি: বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকায় ইতালির অবস্থান শীর্ষে। ইউনেস্কো কমিটি দ্বারা নতুন সাইটগুলোর সর্বশেষ বার্ষিক ঘোষণার পর জানা যায়, এই দেশে মোট ৫৮টি বিশ্ব ঐতিহ্যের অবস্থান আছে। কিছু নতুন সংযোজন হলো বোলোগ্নার পোর্টিকো, পাডুয়ার ১৪ শতকের ফ্রেস্কো চক্রসহ আরও অনেক কিছু। ইতালির জনপ্রিয় কয়েকটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মধ্যে আছে- হিসটোরিক সেন্টার অব ফ্লোরেন্স, ভেনিস ও লাগুন, পিয়াজা ডেল ডুওমো, সান গিমিঙ্গানো, সিয়েনা, ফেরারা, ক্যাসেল ডেল মন্টে, রাভেনা, পিয়েনজা ইত্যাদি।

চীন: চীনে ৫৬টি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট আছে। বিশ্বের সর্বাধিক ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চীন। যদিও চীনের গ্রেট ওয়াল তার আইকনিক ল্যান্ডমার্কের পাশাপাশি সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন সাইট। এছাড়া সামার প্যালেস, ফরবিডেন সিটি, ওয়েস্টার্ন কিং টম্বস, টেম্পল অব হেভেন, মিং টম্বস, এমন কিছু স্পট যা দেখলে নয়ন জুড়িয়ে যাবে সবার। এছাড়া ফুজিয়ান টুলুও বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অন্যতম। যেখানে ৪৬টি বহুতল ভবন আছে। যা সৌন্দর্য সত্যিই অবাক করে পর্যটকদের।

জার্মানি: জার্মানিতে আছে মোট ৫১টি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। যার মধ্যে আছে- আচেন ক্যাথেড্রাল, বার্লিন মডার্নিজম হাউজিং এস্টেট, বাউহাউস, কোলন ক্যাথেড্রাল ও ক্লাসিক্যাল ওয়েমার। ওয়াডেন সাগরও একটি ইউনেস্কো সুরক্ষিত স্থান, যা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির ফ্ল্যাট ও আন্তঃজলোয়ার বালির ব্যবস্থাসম্পন্ন। জার্মানিতে গেলে অবশ্যই এসব স্থান পরিদর্শন করতে ভুলবেন না।

স্পেন: স্পেনে মোট ৪৯টি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান আছে। তবে কিছু সাইট আছে যা পর্যটকদের বেশি আকর্ষণ করে যেমন- আলতামিরা গুহা, আলহাম্বরা, টেইড ন্যাশনাল পার্ক, টলেডোর ঐতিহাসিক কেন্দ্রসহ ক্যামিনো ডি সান্তিয়াগো অন্যতম।

ফ্রান্স: সর্বাধিক ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকায় ৫ম স্থানে আছে ফ্রান্স। এদেশে আছে মোট ৪১টি ঐতিহ্যবাহী সাইট। যার মধ্যে ৪টি প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন, একটি মিশ্র সম্পত্তি ও ৩৯টি সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন। ফ্রান্সে গেলে আপনি সেখানকার বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য জনপ্রিয় সাইট যেমন- পোর্তো উপসাগর, মন্ট সেন্ট মিশেল, রোমান থিয়েটার ও নিউ ক্যালেডোনিয়ার লেগুন্সে ঢুঁ মারতে ভুলবেন না।

ভারত: ২০২২ সালের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, ভারতে আছে ৪০টির মতো বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী সাইট। যার মধ্যে ৩২টি সাংস্কৃতিক, ৭টি প্রাকৃতিক ও একটি মিশ্র ধরনের। ভারতে গেলে ঘুরে আসতে ভুলবেন না- কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান, মানস বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান, পশ্চিমঘাট, নন্দা দেবী জাতীয় উদ্যানসহ ফুলের উপত্যকার মতো প্রাকৃতিক সব স্থানে।

মেক্সিকো: সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহমণ্ডিত মেক্সিকোতে আছে ৩৫টি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মেক্সিকোর ৯টি ঐতিহ্য ও উদযাপনও মেক্সিকোর অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অধীনে বিবেচনা করা হয়।

যুক্তরাজ্য: যুক্তরাজ্যে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের সংখ্যা মোট ৩৩টি। ইউকে ইউনেস্কো সাইটগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- স্কটল্যান্ড, ইংল্যান্ড, ওয়েলস ও উত্তর আয়ারল্যান্ডের মধ্যে বিভক্ত স্থান। কিছু কিছু ইউনেস্কো সাইটগুলোতে পৌঁছানো অনেকটাই কঠিন।


আরও খবর



কী করবেন গরমে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

তীব্র গরমে পুড়ছে দেশ। এই সময়ে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে শিশু এবং বয়স্করা আছেন সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। ভরদুপুরে গরমে বাইরে কোথাও যাওয়ার পথেই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ার ঘটনা হরহামেশাই হচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় অনেকেই এই ভ্যাপসা গরমে একেবারে অচেতন হয়ে যান।  প্রচণ্ড রোদ আর গরমে হিটস্ট্রোক হতে পারে যে কোনো বয়সের মানুষের।

যদি মনে হয় কেউ  হিটস্ট্রোক হয়েছে তাহলে সবার আগে অসুস্থ ব্যক্তিকে একটু শীতল জায়গায় নিন, গাছের নিচে বা কোনো দোকানের ভেতরে ফ্যানের বাতাসের নিচে। সম্ভব হলে ঠান্ডা পানিতে বা বরফে ভেজা কাপড় দিয়ে বারবার গা মুছে দিন বা শরীরে পানি স্প্রে করুন এবং শিগগির হাসপাতালে স্থানান্তর করুন।

সারাদিন নানা কাজে রোদের মধ্যেই ঘুরেছেন। গরমে অসুস্থতা আচমকা আপনার পেটে ও পা দুটোয় যেন টান লাগল বা কেউ খামচে ধরল। এ সমস্যার নাম হিট ক্র্যাম্প। শরীরে পানি ও লবণের অভাবে এমনটা ঘটে। এমন অবস্থায় দ্রুত গরম ও রোদ থেকে সরে যান। তুলনামূলক ঠান্ডা জায়গায় বসে পড়ুন। প্রচুর পানি ও লবণসমৃদ্ধ তরল (যেমন: ডাবের পানি, লেবু-লবণের শরবত) পান করুন। পরিশ্রম থেকে বিরত থাকুন। খুব ধীরে মাংসপেশি নাড়াচাড়া এবং পায়ের হালকা ব্যায়াম করুন।

সারা দিন রোদে গরমে ঘুরে দেখলেন ত্বক লালচে হয়ে গেছে বা পুড়ে গেছে। র‍্যাশ দেখা দিতে পারে। এটাকে বলা হয় হিট র‍্যাশ। এ সমস্যা সমাধানের জন্য ত্বকে ঠান্ডা বরফ বা ভেজা কাপড় লাগান।

তীব্র গরমে যে কেউ এমন আকস্মিকভাবে যে কেউ অসুস্থ হতে পারে তাই সাবধান থাকতে হবে। গরমে বাড়ির বাইরে গেলে সঙ্গে রাখুন পানি, ছাতা এবং সানগ্লাস। সুস্থ থাকতে প্রচুর পরিমাণে পানি ও তরল পান করবেন। বাইরের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। গরমে ঘরে ফিরেই ঠান্ডা পানি খাবেন না কিংবা গোসল করা থেকে বিরত থাকুন। আগে শরীরটা বাতাসে জুড়িয়ে নিন। প্রচণ্ড গরমে ঘরের ভেতরের বদ্ধ পরিবেশে হাঁসফাঁস লাগলে ছাদে যান কিংবা বারান্দায় গিয়ে বসুন।


আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা, চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

চুয়াডাঙ্গায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপদাহ। এতে ওষ্ঠাগত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষের জনজীবন। গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েক গুণ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছাঁয়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। তীব্র গরমে হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় ব্যহত হচ্ছে সেচ কার্যক্রম। নষ্ট হচ্ছে ধান, আম, লিচু ও কলাসহ মাঠের অন্যান্য ফসল।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, গতকাল থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। আগামী তিন দিন এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে। এ সময় তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।


আরও খবর



সাভারে রিকশাচালককে পুলিশের মারধর, সড়ক অবরোধ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

ভারের আশুলিয়ায় এক রিকশাচালককে ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্যের মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বিচার চেয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ জানান স্থানীয় রিকশাচালকরা।

খবর পেয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও স্থানীয় চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

রোববার (৫ মে) দুপুরে বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কে আশুলিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কথা কাটাকাটির জেরে ওই রিকশাচালককে ওই পুলিশ সদস্য মারধর করেন বলে জানা যায়। এরপরই বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ জানান রিকশাচালকরা। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য ও ভুক্তভোগী রিকশাচালকের নাম-পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে সড়ক দিয়ে চলাচল করা অটোরিকশা ধরে রেকার বিল করছিলেন ট্রাফিক পুলিশের ওই সদস্য। এ সময় ভুক্তভোগী চালকের রিকশা আটক করা হয়।  কথা কাটাকাটি হলে রিকশাচালককে কিল-ঘুষি মারেন পুলিশের ওই সদস্য। চোখে ঘুষি লাগলে মারাত্মকভাবে আহত হন তিনি।

পরে তাকে উদ্ধার করে কামারপাড়া ইস্টওয়েস্ট মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। এরপর রিকশাচালকেরা একত্রিত হয়ে সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে এসে চালকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেন। 

আশুলিয়া ট্রাফিক পুলিশ বক্সের পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান বলেন, রিকশাচালকের সঙ্গে হালকা একটু ঝামেলা হইছিল। প্রধান সড়কে তো ওরা আসে, আমরা তো ধরি। বিল করতে গিয়ে এরকম একটু হয়। এ ছাড়া কিছু না। আমরা মারধর করিনি।

তিনি বলেন, রিকশা ধরতে গেলে তারা অনেক সময় থামেন না। তখন চাবি নিয়ে গেলে একটু হাতাহাতি হয়, টানাটানি হয় ওরকম কিছু। এমনি মারধরের কিছু নয়। পরে রিকশাচালকরা সামান্য সময় রোড ব্লক করেন। ৫-১০ মিনিটের মতো ছিলেন। এখন রাস্তা পুরোপুরি ক্লিয়ার। স্থানীয় চেয়ারম্যান ও আশুলিয়া থানার ওসিও এসেছিলেন।

আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম সায়েদ বলেন, রিকশাচালকরা সড়কে নেমে বিক্ষোভ করছেন, এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

যশোরে তীব্র ও অতি তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। সোমবার (২৯ এপ্রিল) যশোরে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এদিন দুপুর ২টাই যশোরে এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল শতকরা ২২ ভাগ। যশোর মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত শনিবার (২০ এপ্রিল) যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল।

এই মৌসুমে গত শনিবার (২৭ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। সেটি আজ ছাড়িয়ে যশোরে সর্বোচ্চ পারদ উঠল ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রিতে।

তাপদাহের মধ্যেই রোববার (২৮ এপ্রিল) খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে সেদিন রাতেই যশোরসহ পাঁচ জেলার মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে খোলা থাকবে প্রাথমিক বিদ্যালয়। আর এই তীব্র তাপ প্রবাহের মধ্যে জাতীয়ভাবে হিট অ্যালার্ট তিনদিন বৃদ্ধি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

গত দুসপ্তাহ ধরে যশোরসহ খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে তীব্র দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে এ বিভাগের যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে। যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বিরাজ করছে।


আরও খবর



দেশব্যাপী নো হেলমেট, নো ফুয়েল কার্যকরের নির্দেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আজ থেকে দেশব্যাপী নো হেলমেট, নো ফুয়েল কার্যকরের নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ বুধবার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ আইন ২০১৭-এর অধীনে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদের প্রথম বৈঠকে এ নির্দেশ দেন তিনি। বনানীতে বিআরটিএর সদর কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ঢাকার দুই সিটি মেয়র, বিআরটিএ চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

ওবায়দুল কাদের বিআরটিএর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এত উন্নয়নের পরও সড়ক, মহাসড়কে যানজট ও দুর্ঘটনা কেন?

ওবায়দুল কাদের বলেন, আজ থেকেই সারাদেশে মোটরসাইকেল আরোহীদের নো হেলমেট, নো ফুয়েল কার্যকর করার নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে। শুধু ঢাকায় নয়, সারাদেশেই আজ থেকে মোটরসাইকেলে হেলমেট বাধ্যতামূলক করার নির্দেশনা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।


আরও খবর