আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে রাবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
আসিক আদনান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

Image

বাংলাদেশে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ব্যবস্থা পুনর্বহালের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে আন্দোলনে সমবেত হন শত শত শিক্ষার্থী। এসময় কোটাবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেয় তারা।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মারুফের সঞ্চালনায় আইন বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সানজিদা বলেন, আমি একজন নারী এবং আমার ১ম শ্রেণির কোটা থাকা সত্ত্বেও আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। কারণ আমি বিশ্বাস করি আমার মধ্যে যদি মেধা থেকে থাকে, দক্ষতা থাকে তবে আমি আমার মেধা, দক্ষতা দিয়ে প্রথম শ্রেণির চাকরি অর্জন করতে পারব। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের প্রতিটা মেয়েরই এই সক্ষমতা আছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তার জন্য কোনো কোটার দরকার হয়েছিল? নিশ্চয়ই হয়নি। তাই আমরা যারা মেয়েরা আছি আমাদেরও কোনো কোটা দরকার নেই।

ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, শারীরিক প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও আমি আমার মেধার জোরে চান্স পেয়েছি। কোটায় সাবজেক্ট আসা সত্ত্বেও আমি ভর্তি হয়নি। আমার মেধার ভিত্তিতে যে সাবজেক্ট এসেছে সেটায় ভর্তি হয়েছি। আমি এই কোটা সংস্কৃতির তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সাথে সাথে প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানাচ্ছি সাধারণ শিক্ষার্থীদের মেধার ভিত্তিতে বিবেচনা করা হোক। আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের  বিরুদ্ধে নয়। তবে কোনো বৈষম্যমূলক সিদ্ধান্ত আমরা মেনে নিব না।

পপুলেশন সাইন্সের শিক্ষার্থী আমানুল্লাহ আমান বলেন, আজকে এই আন্দোলনের মানে আমাদের দাবি আদায় হয়ে গেছে এমন নয়। যতদিন না আমাদের দাবি আদায় হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোলন করে যাব। পরবর্তীকালে আমরা রাবি মেইন গেটে দাঁড়াব। যেহেতু শিক্ষার্থীরা বাসায় চলে যাবে আমরা কবিতা, গান, কথা, লেখার মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলন গড়ে তুলব। এজন্য তিনি সকল সাধারণ শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

এসময় 'কোটা বৈষম্য নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক', 'কোটা দিয়ে কামলা নয়, মেধা দিয়ে আমলা চায়'- স্লোগানে দিতে শোনা যায়। আন্দোলন বিভিন্ন বিভাগের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



সেমিতে যেতে ১২.১ ওভারে বাংলাদেশের লক্ষ্য ১১৬

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশকে ১১৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে আফগানিস্তান। আগে ব্যাটিং করতে নেমে ৫ উইকেটে ১১৫ রান করেছে রশিদ খানের দল। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেছেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ। রান রেটে এগিয়ে সেমিফাইনালে যেতে হলে বাংলাদেশকে ১২.১ ওভারে এই লক্ষ্য ছুঁতে হবে।

স্কোর লেভেল করে যদি চার মারতে পারে বাংলাদেশ, তাহলে সময় পাবে ১২.৩ ওভার। কিংবা স্কোর লেভেল করে যদি ছক্কা মারতে পারে বাংলাদেশ, তাহলে সময় পাবে ১২.৫ ওভার। যদিও সেন্ট ভিনসেন্টে বৃষ্টি নামায় বাংলাদেশের ইনিংস শুরু হতে দেরি হবে।

এর আগে সুপার এইটের শেষ ম্যাচে দুটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। একাদশে ফিরেছেন তাসকিন আহমেদ ও সৌম্য সরকার। বাদ পড়েছেন জাকের আলী অনিক ও মেহেদী হাসান। এ দিকে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর একাদশ নিয়ে মাঠে নেমেছে আফগানরা।

চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ওপেনিং জুটিতে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন ইব্রাহিম জার্দান ও রহমানউল্লাহ গুরবাজ। তবে এ ম্যাচে পাওয়ার প্লেতে তাদের বেঁধে রাখেন টাইগার বোলাররা।

তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদের গতিময় বোলিংয়ে দিশেহারা দুই আফগান ওপেনার। রানের জন্য ছটফট করছিলেন দুজন। পঞ্চম ওভারে বোলিংয়ে আসেন সাকিব আল হাসান।

তার বলে কাভারে ক্যাচ তুলেছিলেন ইব্রাহিম। কিন্তু সেই ক্যাচ লুফে নিতে পারেননি তাওহীদ হৃদয়। পাওয়ার প্লেতে আফগানদের সংগ্রহ ছিলো কোনো উইকেট না হারিয়ে মাত্র ২৭ রান।

এই ধারা অব্যাহত থাকে বাকি ওভার গুলোতেও। ২০ ওভারে সর্বমোট ৬৬টি ডট বল করেছেন তাসকিন-সাকিবরা। অর্থাৎ ১১ ওভারে কোনো রান তুলতে পারেনি আফগান ব্যাটাররা।

১১তম ওভারে প্রথম উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ। ইব্রাহিমকে (১৮) ফিরেয়ে ৫৯ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। ওভারটি উইকেট মেডেন করেন রিশাদ। ১৭তম ওভারে আজমতউল্লাহ ওমরজাই (১০) এবং গুরবাজকে (৪৩) সাজঘরে ফেরান এই লেগ স্পিনার। ২৬ রানে তার শিকার ৩ উইকেট।

সেমিফাইনালে খেলতে শুধু মাত্র জয় পেলেই হবে আফগানদের। এমনকি বৃষ্টিতে খেলা পণ্ড হলেও শেষচারে খেলবে তারা।


আরও খবর



গৃহবধূকে ডেকে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে স্বামীর সঙ্গে বিরোধ মীমাংসার জন্য ডেকে নিয়ে এক গৃহবধূকে (৩২) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বুধবার রাতে ইউপি সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে চুনারুঘাট থানায় মামলা করেছেন।

আসামিরা হলেন, সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার নিজপাট ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মামুনুর রশীদ মামুন (৪০), একই এলাকার আব্দুস শুকুর (৩৩), আলীম উদ্দিন (৩০), মো. রুবেল (৩০) ও অজ্ঞাতপরিচয়ের তিনজন।

অভিযোগ অস্বীকার করে মামুনুর রশীদ জানিয়েছেন, মামলার কথা তিনি পুলিশের মাধ্যমে জেনেছেন। এমন কোনো ঘটনায় জড়িত নন, এমনকি ওই নারীকেও চেনেন না বলে দাবি তাঁর।

মামলার আরজিতে বলা হয়, দাম্পত্য কলহের জেরে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার কাপ্তানপুর গ্রামের তিন সন্তানের জননীকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন স্বামী। এর পর থেকে সন্তানদের নিয়ে বাবার বাড়িতে বসবাস করছেন তিনি। সংসারের প্রয়োজনে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ ওলিপুরের ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে এসে একটি দামি কোম্পানির বিস্কুট কারখানায় চাকরি নেন ভুক্তভোগী। ৮ জুন ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরার পথে রাত সাড়ে ৮টার দিকে শ্বশুরবাড়ির এলাকার ইউপি সদস্য মামুনুর রশীদের সঙ্গে দেখা হয়। এ সময় মামুন স্বামীর সঙ্গে বিরোধ মীমাংসার কথা বলে তাঁকে চুনারুঘাটের শানখলা ইউনিয়নের রঘুনন্দন পাহাড়ে নিয়ে ছয় সহযোগীর সঙ্গে রাতভর ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তিনি হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বুধবার রাতে মামলা করেন। আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন ওই গৃহবধূ।

চুনারুঘাট থানার ওসি হিল্লোল রায় জানান, মামলা হয়েছে। ভুক্তভোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: হবিগঞ্জ

আরও খবর



আমিরাতে ১০ মিনিটে জুমার খুতবা ও নামাজ শেষ করার নির্দেশনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সংযুক্ত আরব আমিরাতে তাপমাত্রা অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছানোয় জুমার খুতবা এবং নামাজ ১০ মিনিটে শেষ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। দেশটিতে গত কয়েকদিনে তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে।

আমিরাত ভিত্তিক গণমাধ্যম খালিজ টাইমস বলছে, এ নির্দেশনা শুক্রবার (২৮ জুন) থেকে শুরু করে আগামী অক্টোবর মাস পর্যন্ত বহাল থাকবে। এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে সিরিয়ান প্রবাসী মোহাম্মদ ইয়াসিন বলেন, কয়েকদিন আগে আমি মসজিদে দেরি করে আসি। ফলে আমাকে বাইরে উত্তপ্ত সূর্যের নিচে নামাজ পড়তে হয়। আমার মনে হচ্ছিল সূর্যের তাপে আমার চুলগুলো পুড়ে যাবে। তিনি জুমার নামাজ পড়েন দুবাই স্পোর্টস সিটিতে।

মূলত মুসলমানরা শুক্রবারকে সপ্তাহের সবচেয়ে পবিত্র দিন হিসেবে গণ্য করেন। এদিন জুমার নামাজ পড়তে মসজিদে অনেক মানুষ উপস্থিত হন। ফলে অনেককে সূর্যের প্রখর রোদের মধ্যে মসজিদের খোলা জায়গায় নামাজ পড়তে হয়। ১০ মিনিটের মধ্যে খুতবা এবং নামাজ শেষ করা হলে যারা বাইরে নামাজ পড়েন তাদের কষ্ট কম হবে।


আরও খবর



আজিজের ভাইদের এনআইডি জালিয়াতি, সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করবে ইসি

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের দুই ভাইয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) জালিয়াতির ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব শফিউল আজিম। বুধবার (২৬ জুন) সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ প্রতিশ্রুতির কথা বলেন।

ইসি সচিব বলেন, এজন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে। ওনারা প্রথমে কীভাবে ভোটার হয়েছিলেন, কোন কোন তথ্যগুলো এখানে এসেছে, আমরা একেবারে আদ্যোপান্তশুরু কীভাবে হলো, কোথায় উলট-পালট হলো, ডিটেইল তারা তদন্ত করেছে। তদন্ত কমিটি আমাদের কাছে আরও সময় চেয়েছে। আমি মনে করি যে, আরও সময় লাগতে পারে। আমরা আরও বিস্তারিত ও নিঁখুতভাবে তদন্তটা করতে চাই, যাতে কোনো ধরনের ফাঁক-ফোকর না থাকে। তদন্ত কমিটি ওপর আমাদের আস্থা আছে। তারা কাজ করছে। আপনাদের আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। আরও দুই সপ্তাহ সময় চেয়েছে। কারণ ওনারা শুরু থেকে এই পর্যন্ত অনেকগুলো ডকুমেন্ট জমা দিয়েছিলেন। সব ডকুমেন্ট যোগাড় করা, পরীক্ষা করা, সোর্সে গিয়ে এগুলো আবার ভেরিফাই করা, আমরা চাচ্ছি বৈজ্ঞানিকভাবে যাতে কোনো ধরনের কোথাও খুঁত না থাকে। আমরা চাই না, আবার আরেক ধরনের ভুল হোক।

সন্দেহের আওতায় ইসির কর্মকর্তারা বা তাদের যোগসাজশ আছে কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, যেই থাকুক কেউ সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়। আমরা সবাইকেই সন্দেহ করছি। আবার এটা তদন্তেই প্রমাণ করতে হবে। এতটুকু কথা দিতে পারি, বিন্দুমাত্র কারও যদি এখানে ইনভলমেন্ট থাকে, তার আইন অনুযায়ী যে সর্বোচ্চ শাস্তি সেটা আমরা এনশিউর করবো। 

জানা গেছে, আজিজ আহমেদের দুই ভাই হারিছ আহমেদ ও তোফায়েল আহমেদ (জোসেফ) নিজেদের নামের পাশাপাশি বাবা-মায়ের নামও পরিবর্তন করেছেন। হারিছ আহমেদ তার নাম পরিবর্তন করে হয়েছেন মোহাম্মদ হাসান। আর জোসেফ নাম পরিবর্তন করে হয়েছেন তানভীর আহমেদ তানজীল। তাদের এনআইডির তথ্য পরিবর্তনে আজিজ আহমেদ সুপারিশ করেন বলে অভিযোগ ওঠে।

এদিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃতি খুনি রিসালদার মোসলেম উদ্দিনের সন্তানদের এনআইডিতে পিতার নাম পরিবর্তন করার বিষয়ে ইসি সচিব বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরে বিভিন্ন নামে তিনি কিন্তু আত্মগোপনে ছিলেন। বিভিন্ন নাম ধারণ করেছেন বলে আমাদের তদন্তে বেরিয়ে এসেছে। কোথায় কোথায় তিনি ছিলেন, কী কী কাজে সেই নামগুলো ব্যবহার করেছেন, তার আত্মীয়-স্বজনটা এটা কোথায় কোথায় ব্যবহার করেছেন; সমস্ত তথ্যগুলো নিয়ে আসার প্রক্রিয়া চলছে। তদন্ত কমিটি এ নিয়ে রাত-দিন পরিশ্রম করছে। পুরোদমে একজন যুগ্ম-সচিবের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি কাজ করছে।

শফিউল আজিম বলেন, এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এটা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে, অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি। কোনো ধরনের ফাঁক-ফোকর যেন না থাকে আমরা সেটা নিশ্চিত করবো। আমরা নিখুঁত, পূর্ণাঙ্গ তদন্তত রিপোর্ট উত্থাপন কবো।


আরও খবর



সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের খাল এবং সড়কের জায়গা দখল করে অবৈধভাবে নির্মিত সাদিক অ্যাগ্রো ফার্মে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শুরু করা হয় এই উচ্ছেদ অভিযান।

অভিযানের খবর পাওয়ার পর ইতোমধ্যে সাদিক অ্যাগ্রোর বেশ কিছু গরু সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া খাল ও সড়কের জায়গায় অবৈধভাবে দখল করে রাখা অস্থায়ী কিছু স্থাপনাও সরিয়ে নিয়েছে তারা।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিক থেকে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকার সাদিক অ্যাগ্রোর সামনে ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তায় এবং খালের জায়গায় থাকা বেশ কিছু স্থাপনা সরিয়ে নিয়েছে তারা। এ ছাড়া বুধবার রাত থেকেই বেশ কিছু গরু-ছাগল সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

গতকাল সাদিক অ্যাগ্রোতে অভিযান চালাতে প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স মোতায়েন চেয়ে ডিএনসিসির সম্পত্তি বিভাগ থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারকে একটি চিঠি দেওয়া হয়। প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহে আলম স্বাক্ষরিত ওই চিঠি ডিএমপিকে দেওয়া হয়।


আরও খবর