আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

কুড়িগ্রামে তিস্তার স্পার বাঁধে ধস

প্রকাশিত:শনিবার ২৬ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৬ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

টানা বৃষ্টিতে আর উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুড়িগ্রামে ধরলা, তিস্তা, দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র সহ প্রধান প্রধান নদনদী গুলোর পানি বাড়তে শুরু করেছে।

কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় তীব্র স্রোতে রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙা ইউনিয়নের বুড়িরহাটে তিস্তার বাম তীরের একটি স্পার বাঁধের একাধিক স্থানে ধস দেখা দিয়েছে। বাঁধের আরসিসি অংশের প্রান্তভাগ হেলে গিয়ে আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে ভাঙন ঝুঁকিতে পড়েছে তিস্তা পাড়ের শত শত পরিবার।

বাঁধে ধস দেখা দেওয়ায় এর উজান ও ভাটির দিকের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। শনিবার বিকাল পর্যন্ত বাঁধ এলাকায় তিস্তার স্রোতের প্রবল ঘূর্ণনে বাঁধের মধ্যবর্তী মাটির অংশ ধসে বিশালাকার গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। বাঁধটির পশ্চিম প্রান্তের আরসিসি অংশের শীর্ষভাগ তীব্র স্রোতে দক্ষিণ দিকে সামান্য হেলে পড়েছে। বাঁধটি রক্ষায় এর উভয় পাশে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ও টিউব ফেলছেন পাউবোর কর্মীরা। ঝুঁকি এড়াতে বাঁধের প্রবেশমুখে বাঁশের খুঁটি দিয়ে জনসাধারণের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করেছে পাউবো।

বাঁধের ভাটিতে বসবাসকারী স্থানীয় বাসিন্দা আমির হোসেন বলেন, এই বাঁধ দিয়া আমাদের অনেক উপকার হইছে। এটা না থাকলে আমরা এই মহল্লায় থাকতে পারবো না। আমরা খুব চিন্তায় আছি। এই বাঁধ না থাকলে আমাদের ঘরবাড়ি নিয়া এখান থাকি চলি যাওয়া লাগবে। কিন্তু আমরা কোথায় যাবো? সরকারের কাছে আমাদের আবেদন, এটা রক্ষা করার জন্য যেভাবে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার সেভাবে নেওয়া হউক।

আরেক বাসিন্দা আকবর আলী বলেন, যে অবস্থা তাতে আমরা খুব চিন্তায় আছি। বসতি আর প্রতিষ্ঠানগুলা হুমকিতে আছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়া ছেলে মেয়েরা চিন্তায় আছে। পশ্চিম দিকে তাকাইলে খালি পানি আর পানি।

পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, স্পার বাঁধটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। আমরা এটি রক্ষায় জিও ব্যাগ ও টিউব ডাম্পিং করছি। প্রয়োজনীয় জিও ব্যাগ মজুদ করা হয়েছে। বাঁধটি ঝুঁকিমুক্ত করতে কাজ করে যাচ্ছি।

এদিকে উজানের ঢলে জেলার নদনদীতে দ্রুত গতিতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে নদ-নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের কিছু কিছু বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের আমন খেত। এ অবস্থায় জেলায় আরেকটি বন্যা পরিস্থিতির উপক্রম দেখা দিয়েছে।

পাউবোর নিয়ন্ত্রণ কক্ষ জানায়, শনিবার সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত বিগত ২৪ ঘন্টায় তিস্তার পানি ৩৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৪১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে, ব্রহ্মপুত্রের পানি নুনখাওয়া এবং চিলমারী পয়েন্টে ২৪ সেন্টিমিটার করে বৃদ্ধি পেয়ে যথাক্রমে বিপৎসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার ও ৫১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। বাড়ছে ধরলার পানিও।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাতে পাউবো জানায়, অব্যাহত পানি বৃদ্ধির ফলে আগস্টের শেষ সপ্তাহে ব্রহ্মপুত্রের পানিও বিপৎসীমায় পৌঁছাতে পারে। এর ফলে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার সাহেবের আলগা, বেগমগঞ্জ এবং চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের চর ও নিন্মাঞ্চলসমূহ প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এসময় এসব অঞ্চলে স্বল্পমেয়াদী বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। 

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুতি রেখেছি। খাদ্য সহায়তা, উদ্ধার নৌকা ও আশ্রয়কেন্দ্র সহ প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: কুড়িগ্রাম

আরও খবর



স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার খাসকান্দি এলাকায় স্ত্রীকে হত্যা করে পালিয়েছে যাওয়ার অভিযোগ ওঠেছে স্বামী মো. শাহজালালের  (৩৮) বিরুদ্ধে।

বুধবার (১৫ মে) সকাল ৯টার দিকে স্বামীর বসতঘর থেকে স্ত্রী জিয়াসমিন আক্তারের (২৫) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে এর আগে মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যে কোনো সময় স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে শাহ জালাল।

নিহত জিয়াসমিনের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরবে। স্বামী শাহজালাল খাসকান্দি এলাকার মৃত হাসান আলীর ছেলে। ময়নাতদন্তের জন্য স্ত্রী জিয়াসমিনের লাশ মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, খাসকান্দি এলাকার শাহজালাল ২ মাস আগে এক নারীকে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসে। এরপর নিজের স্ত্রী বলে পরিচয় দেয়। ওই নারী সনাতন ধর্মাবলম্বীর। শাহজালাল বিয়ে করার পর মুসলমান ধর্ম গ্রহণ করে ওই নারী। তার নাম হয় জিয়াসমিন।

সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থান্দার খায়রুল হাসান জানান, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে স্বামীর বসতঘর থেকে স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে মঙ্গলবার দিবাগত রাতের স্বামী শাহজালাল তার স্ত্রীকে লাঠি দ্বারা আঘাত করে। এতে স্ত্রী জিয়াসমিনের মৃত্যু হয়।

তিনি আরো জানান, শাহজালাল এলাকার চিহ্নিত চোর ও ফৌজদারি মামলার আসামি। কিছুদিন আগেও তিনি ফৌজদারি মামলায় ৬ মাস কারাভোগ করেছেন। স্বামী শাহজালালকে গ্রেপ্তারে পুলিশ মাঠে নেমেছে।


আরও খবর



মেঘনা নদীতে কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আশরাফুল আলম সজিব, ভোলা

Image

ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিন রুমে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে হাইমচর সংলগ্ন আবাল বিল চর এলাকার মেঘনায় এ আগুন লাগে বলে নিশ্চিত করেছেন ওই লঞ্চের ম্যানেজার শাহাবুদ্দিন।

প্রত্যক্ষদর্শী লঞ্চযাত্রী লিটন জানান, সহস্রাধিক যাত্রী নিয়ে এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর লঞ্চটি চাঁদপুরের হাইমচরের মাঝের চর নামক এলাকার মধ্য মেঘনায় গেলে ইঞ্জিন রুমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এ সময় লঞ্চে থাকা যাত্রীদের চিৎকারে লঞ্চটিকে দ্রুত তীরে নিয়ে যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হয়। অনেক চেষ্টার পর লঞ্চের স্টাফরা আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। ইতোমধ্যে লঞ্চের ইঞ্জিন পুড়ে গেছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানা যায়নি। পরে কর্ণফুলী-৪ নামের অপর একটি লঞ্চ ঘটনাস্থলে গিয়ে যাত্রীদের উদ্ধার করে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।

বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুরের উপপরিচালক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রীবাহী কর্ণফুলী-৩ লঞ্চে আগুন লাগলে নদীর পাড়ে লঞ্চটি তাৎক্ষণিক ভিড়িয়ে দেওয়া হয়। কর্ণফুলী-৩ এর যাত্রীদের কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের মাধ্যমে ফেরত আনা হচ্ছে এবং বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ডুবোচর পড়ায় কর্ণফুলী-৩ লঞ্চটি এখনো স্পটেই রয়েছে।

কর্ণফুলী-৪ এর মাস্টার মোবারক হোসেন বলেন, সুন্দরভাবে প্রায় সবাইকেই আমাদের লঞ্চে নিয়ে নিয়েছি। যাত্রীদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।


আরও খবর



বাংলাদেশে ভেসে আসল ‘টর্পেডো’

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে ভেসে এসেছে একটি টর্পোডো সদৃশ্য বস্তু। এটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭ ফুট ও প্রস্থ ৩ ফুট। রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গোপসাগর থেকে উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নের মীরকান্দা গ্রামের ভাঙ্গার খালে এ টর্পেডোটি ভেসে আসে। অচেনা এ বস্তুটি দেখে স্থানীয়দের মাঝে কৌতূলের সৃষ্টি হয়েছে।

মৌডুবি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য তুহিন মাঝি জানান, নিজকাটা খালের সঙ্গে সাগরের সরাসরি সংযোগ আছে। জোয়ার-ভাটার পানি ওঠা-নামা করে। আজ জোয়ারের পানির সঙ্গে এটি ভেসে আসে। খবর পেয়ে এটি দেখার জন্য খালের উভয় তীরে শতাধিক নারী-পুরুষ ভিড় করেন।

রাঙ্গাবালী থানার ওসি হেলাল উদ্দিন জানান, বঙ্গোপসাগর থেকে রাবনাবাদ চ্যানেল হয়ে এই টর্পেডোটি ভাঙ্গার খালে প্রবেশ করতে পারে। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কোস্টগার্ডের সদস্যরা ছবি দেখে এটি প্রাথমিকভাবে টর্পেডো বলে জানিয়েছেন।

টর্পেডো হচ্ছে এক ধরনের স্ব-চালিত অস্ত্র। এটি জলের নিচে বা উপরে বিস্ফোরক ওয়ারহেড বহন করে এবং লক্ষ্যবস্তুর কাছাকাছি আসার পর বিস্ফোরিত হতে পারে।


আরও খবর



জয়পুরহাটে পানির দামে বিক্রি হচ্ছে দুধ!

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের কালাইয়ে দুধের চাহিদা না থাকায় এক লিটার গরুর দুধ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। অথচ উপজেলার অনেক বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এক লিটার বোতলজাত পানি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। পানির দামে দুধ বিক্রি হওয়ায় উপজেলার শত শত দুগ্ধ খামারিরা দুঃচিন্তা ও হতাশায় ভুগছেন এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

কালাই প্রেসক্লাবের মাঠের সামনে সপ্তাহে পাঁচ দিন দুধের বাজার বসে। সেখানে শুক্রবার দুধ বিক্রি করতে আসা কয়েকজন খামারি ও কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, একজন খামারির ১০ লিটার দুধ উৎপাদনে একটি দুগ্ধবর্তী গাভীর জন্য ভুসি, খৈল, ঘাস, ভিটামিন, বিদ্যুৎ বিল, লবণ, মজুরি, চিকিৎসাসহ খরচ হয় প্রায় ৬০০ থেকে থেকে ৬৫০ টাকা। একজন কৃষকের ১০ লিটার দুধ উৎপাদনে খরচ হয় ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। এক লিটার দুধ বিক্রি করে প্রায় ৩০ টাকা দুগ্ধ খামারির লোকসান হয় এবং একজন কৃষকের এক লিটার দুধ বিক্রি করে প্রায় ২০ টাকা লোকসান হচ্ছে।

দুধ বিক্রি করতে আসা কৃষক সোহেল, আনোয়ার, নুরনবীসহ আরও অনেকে জানান, সিন্ডিকেটের কারণে দুধের বাজার কমে যায়। তারা প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চান।

দুধ কিনতে আসা জাহিদুল, খন্দকার আরিফ, জামাল ও সোহরাব হোসেন জানান, কিছু দিন আগে ঈদুল ফিতরের সময় প্রচুর পরিমাণ দই ও মিষ্টি বিক্রি হওয়ার কারণে মানুষ দই, মিষ্টি কিনছে না। এ কারণে অল্প দিনের জন্য দুধের বাজার কম।

স্থানীয় খামারির মালিক আব্দুল আলিম সরকার ও শাহারুল জানান, দুধ বিক্রির জন্য নির্ধারিত ক্রয়কেন্দ্র প্রয়োজন। কিন্তু তাদের এখানে নেই। ক্রেতা না পেয়ে লোকসান করেই দুধ বিক্রি করতে হয়। সরকার যদি খামারিদের দিকে নজর না দেয়, তাহলে অনেকেই দুগ্ধ খামারির পেশা থেকে সরে আসবেন।

কালাই প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. হাসান আলী জানান, দুধের বাজার স্বাভাবিক রাখতে জয়পুরহাটে দ্রুতই দুধ সংগ্রহকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এতে করে খামারি ও কৃষকরা ন্যায্য দামে দুধ বিক্রি করতে পারবেন।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠকে কাতারের আমির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে একান্ত বৈঠকে বসেছেন সফররত কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।

এর আগে সকাল সোয়া ১০টায় রাজধানীর তেঁজগাওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শিমুল হলে একান্ত বৈঠকে বসেন দুই নেতা।

একান্ত বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গ্লোব হলে ফটোসেশনে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও কাতারের আমির শেখ তামিম।

এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে দুদেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আমির।

দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের করবী হলে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে দুদেশের মধ্যে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা।

এর আগে, গতকাল সোমবার বিকালে দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়ে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।


আরও খবর