আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

প্রথম ছবি তার ভাগ্য বদলে দিয়েছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

রকস্টার ছবিতে নিজের ফিল্মি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন সঞ্জনা সাংঘি। তবে নায়িকা হিসেবে পর্দায় প্রথমবার তার আবির্ভাব হয়েছিল দিল বেচারায়। এ মুহূর্তে কড়ক সিং ছবির কারণে আলোচনায় এই নায়িকা।

ভারতের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এই ছবি নিয়ে কথা বলেছেন সঞ্জনা। এর পাশাপাশি নিজের অভিষেক সিনেমার কথাও স্মরণ করলেন এ অভিনেত্রী।

গোয়ায় আয়োজিত ৫৪তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে কড়ক সিং ছবির অভিনয়শিল্পীরা উপস্থিত ছিলেন। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত এই ছবিতে আছেন পংকজ ত্রিপাঠি, সঞ্জনা সাংঘি, জয়া আহসানসহ আরও অনেকে।

চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি সম্পর্কে সঞ্জনা বলেছেন, ‘“কড়ক সিং ছবির লেখক রীতেশ শাহ আমাকে যখন প্রথম এই ছবির গল্প শোনান, তখনই আমি বুঝেছিলাম, আমি বিশেষ কিছু একটা করতে চলেছি। এই ছবির গল্প সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে। আর টনি দা (অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী) গল্পটি দারুণভাবে পর্দায় জীবন্ত করেছেন।

সাক্ষীর মতো জটিল এক চরিত্রকে পর্দায় জীবন্ত করে তোলার ভার আমাকে দেওয়া হয়েছিল। আর তা-ও আবার পংকজ ত্রিপাঠির মতো অভিনেতার বিপরীতে, যিনি আমাকে সব সময় অনুপ্রাণিত করেন। এই ছবিতে তিনি আমার বাবার চরিত্রে অভিনয় করছেন। আমি মনে করি তিনি অভিনয়ের গুরু, যেন অভিনয়ে পিএইচডি করা একজন!

কিছুদিন আগে মুক্তি পেয়েছে ধক ধক ছবিটি। এ ছবিতে সঞ্জনার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে। তবে আজও তাঁর হৃদয়ের অনেকটা জুড়ে আছে রকস্টার। ইমতিয়াজ আলী পরিচালিত এ ছবিতে রণবীর কাপুর ও নার্গিস ফখরি আছেন। সঞ্জনা এ ছবিতে নার্গিসের বোন ম্যান্ডির চরিত্রে অভিনয় করেছেন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর।

তাঁর সবচেয়ে প্রিয় চরিত্রের প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেছেন, এভাবে বলা মুশকিল। একজন স্টার হওয়া আর অভিনেতা হওয়ার মধ্যে অনেক তফাত আছে। আমি যে অভিনয় করতে পারি, রকস্টার আমাকে এ আস্থা জুগিয়েছিল। ক্যামেরার সামনে আমি ভয় পাই না। এই ছবি আমার ভাগ্য অনেকটা বদলে দিয়েছে। এ ছবির কারণে আমি অন্য ছবিতে ডাক পেয়েছি। এদিকে দিল বেচারা ছবির মাধ্যমে আমি রাতারাতি সবার ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলাম।

সঞ্জনার স্বপ্নের চরিত্র হলো জব উই মেট-এর গীত চরিত্রটি। ইমতিয়াজ আলী পরিচালিত এই ছবিতে গীতের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল কারিনা কাপুর খানকে। সঞ্জনা পর্দায় এ ধরনের চরিত্রে অভনিয় করতে চান।


আরও খবর



হবিগঞ্জে খোয়াই নদীর বাঁধে ভাঙন

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জে খোয়াই নদীর বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বুধবার (১৯ জুন) দুপুরে শহরতলীর জালালাবাদে নদীর বাঁধে হঠাৎ ভাঙন দেখা দেয়। ফলে প্রবল বেগে নদীর পানি জালালাবাদসহ আশপাশের এলাকায় প্রবেশ করছে। এদিকে সকাল থেকেই খোয়াই, কুশিয়ারা, কালনী নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

হবিগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শামীম হাসনাইন মাহমুদ জানান, দুপুর ১টার দিকে খোয়াই নদীর বাল্লা পয়েন্টে পানি কমতে শুরু করেছে। খুব দ্রুতই পানি নিচে নেমে যাবে।

তিনি বলেন, আসলে শহরের গরুর বাজারের পরের অংশটিকে আমরা বলি ফসলরক্ষা বাঁধ। যদি বর্ষা মৌসুমে এসব বাঁধ না ভাঙে, তাহলে শহররক্ষা বাঁধের দুর্বল অংশ ভেঙে পানি শহরে প্রবেশ করতে পারে। তাই শহরকে রক্ষার স্বার্থেই আসলে এসব অংশের ভাঙন দিয়ে পানি ছাড়তে হয়। আর তাছাড়া এখন আসলে হাওরে পানি প্রয়োজনও। নদীর পানি ভাটিতে হাওরে প্রবেশ করবে এটিই স্বাভাবিক। এসব ভাঙন আবার ফসল রক্ষার জন্য বর্ষার পর সংস্কার করা হবে। এটি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যে জানা গেছে, দুদিনের টানা বর্ষণ এবং উজানে ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বুধবার সকাল থেকে খোয়াই নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে চলে যায়। সকাল ১০টায় নদীর চুনারুঘাট উপজেলার বাল্লা সীমান্তে খোয়াই নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩১ সেন্টিমিটার এবং শহরের মাছুলিয়া পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।

কুশিয়ারা নদীর পানি বানিয়াচং উপজেলার মার্কুলী পয়েন্টে ২১ সেন্টিমিটার এবং কালনী নদীর পানি আজমিরীগঞ্জ পয়েন্টে ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। দুপুর ১টার পর থেকে খোয়াই নদীর পানি বাল্লা পয়েন্টে কমতে শুরু করেছে।


আরও খবর



দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঈদুল আজহার ত্যাগের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও জনগণের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আগামীকাল (১৭ জুন) দেশে উদযাপিত হবে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎসব ঈদুল আজহা।

রোবাবার (১৬ জুন) তিনি দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানাতে এক ভিডিও বার্তায় বলেন, প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম, এক বছর পর আবারও আমাদের জীবনে ফিরে এসেছে পবিত্র ঈদুল আজহা। আমি আপনাদেরকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানাই।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, আসুন ঈদুল আজহার শিক্ষা গ্রহণ করে ত্যাগের মহিমায় উজ্জ্বীবিত হয়ে দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করি।

বার্তার শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পবিত্র ঈদুল আজহা আপনার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ, সুখ, শান্তি ও স্বাচ্ছন্দ। সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন। ঈদ মোবারক।


আরও খবর



পাকিস্তানে তীব্র তাপপ্রবাহ, ছয় দিনে ৫ শতাধিক মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে গত ছয়দিনে পাকিস্তানে ৫ শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে একদিনেই প্রায় দেড়শো জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

দেশটির অন্যতম বাণিজ্যকেন্দ্র করাচি শহরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে, সেখানে অনুভূত তাপমাত্রা প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পাকিস্তানের অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা সংস্থা বলছে, তারা করাচি শহরের মর্গে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ জনের লাশ নিয়ে যায়। তবে গত ছয় দিনে তারা প্রায় ৫৬৮ টি লাশ সংগ্রহ করেছে। গত মঙ্গলবারই তারা সংগ্রহ করেছে ১৪১টি লাশ।

করাচির সিভিল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের প্রধান ডা. ইমরান সারওয়ার শেখ সংবাদবাদ মাধ্যম বিবিসিকে জানিয়েছেন, হাসপাতালটিতে গত রোববার থেকে বুধবারের মধ্যে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ২৬৭ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১২ জন মারা গেছেন। মারা যাওয়া অধিকাংশের বয়স ৬০ বা ৭০ এর কোটায়। 

এদিকে উচ্চ তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে করাচির বাসিন্দারা কার্যত লড়াই করছে। শহরটিতে নিয়মিত লোডশেডিংয়ের ফলে নগরবাসীর জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। 

করাচি ছাড়াও গত মাসে পুরো সিন্ধ প্রদেশে প্রায় রেকর্ড ৫২.২ ডিগ্রি তাপমাত্রা নথিভুক্ত করা হয়।

পাকিস্তান ছাড়াও ভারতের রাজধানী দিল্লিতেও অতিমাত্রার তাপপ্রবাহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত মে মাস থেকে সেখানে প্রায় প্রতিদিনই তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে আবার কখনও কখনও তা প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন,  জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এই ধরনের চরম আবহাওয়ার ঘটনাগুলো নিয়মিত এবং তীব্র হয়ে উঠছে। করাচির এই তীব্র তাপপ্রবাহ আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হবে বলে মনে করা হচ্ছে।


আরও খবর
যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন আজ

বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪




আজ ব্যাংকের সঙ্গে বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারও

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

প্রতিবছরের মতো ১ জুলাই ব্যাংক হলিডে। দিনটিতে ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাকবে। এ কারণে বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেনও। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, আজ সোমবার ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্রিত করে অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়, যে কারণে এ দিনটিকে ব্যাংক হলিডে হিসেবে ধরা হয়। এদিন ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যান্য ব্যাংক গ্রাহকদের সঙ্গে কোনো ধরনের লেনদেন বা দাপ্তরিক কার্যক্রম করে না।

একইভাবে ৩১ ডিসেম্বরও ব্যাংক হলিডে হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। ওইদিন ব্যাংকগুলো পঞ্জিকা বছরের হিসাব শেষ করে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে, যে কারণে ওই দিনটিকেও ব্যাংক হলিডে হিসেবে ধরা হয়।


আরও খবর



কাবার চাবি সংরক্ষণের দায়িত্ব পেলেন শায়খ আব্দুল ওয়াহাব আল শাইবি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

নতুন করে পবিত্র কাবাঘরের চাবি সংরক্ষণের দায়িত্ব পেয়েছেন শায়েখ আবদুল ওয়াহাব বিন জাইন আল-আবিদিন আল-শাইবি। গতকাল সোমবার (২৪ জুন) আনুষ্ঠানিকভাবে তার হাতে পবিত্র কাবাঘরের চাবি তুলে দেওয়া হয়। মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববী ভিত্তিক ওয়েব পোর্টাল হারামাইন শরিফাইনের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

শনিবার (২২ জুন) ইন্তেকাল করেন পবিত্র কাবাঘরের চাবি রক্ষক ড. শায়খ সালেহ আল শাইবা। তার ইন্তেকালের পর কাবাঘরের নতুন অভিভাবক মনোনীত করা হয়েছে ৭৮ বছর বয়সী শায়েখ আবদুল ওয়াহাব বিন জাইন আল-আবিদিন আল-শাইবিকে।

তিনি মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিখ্যাত সাহাবি উসমান বিন তালহা রা.-এর ১১০তম উত্তরসূরি।

শায়েখ আবদুল ওয়াহাব বিন জাইন আল-আবিদিন আল-শাইবিকে পবিত্র কাবার চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে সৌদি আরবে বিশিষ্ট ব্যক্তি, অভিজাত পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় প্রাচীন ঐতিহ্য ও রীতিনীতির অনুসরণে তার হাতে কাবাঘরের চাবি তুলে দেওয়া হয়। এখন থেকে তিনিই পবিত্র এই ঘরের চাবি সংরক্ষণের দায়িত্ব পালন করবেন।

কাবার চাবির দায়িত্ব গ্রহণের সময় শায়েখ আবদুল ওয়াহাব বিন জাইন আল-আবিদিন আল-শাইবি তার উপর রাখা আস্থার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং পবিত্র কাবা ঘরের ঐতিহ্য ও পবিত্রতা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি মুসলিমদের মধ্যে ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রাখার আহ্বান জানান এবং মুসলিম বিশ্বের সেবায় তার পূর্বসূরিদের মতো অবদান রাখার অঙ্গীকার করেন। আল-শাইবা পরিবার বংশ পরম্পরায় পবিত্র কাবা রক্ষার সম্মানিত দায়িত্ব পালন করছে। যা বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের কাছে তাদের সম্মানিত করেছে।

প্রসঙ্গত, জাহেলি যুগ থেকেই কাবাঘরের চাবি শায়বা গোত্রের কাছে থাকত। মক্কা বিজয়ের দিন রাসুলুল্লাহ সা. নিজেই ওই গোত্রের উসমান ইবনে তালহার (রা.) কাছে চাবি হস্তান্তর করে তাকে সম্মানিত করেন।

এসময় তিনি বলে দেন, এখন থেকে এ চাবি তোমার বংশধরের হাতেই থাকবে, একেবারে কেয়ামত পর্যন্ত। তোমাদের হাত থেকে এ চাবি কেউ নিতে চাইলে সে হবে জালিম।

সেই ধারা এখনো চলমান। উসমান ইবনে তালহা রা.-এর বংশধরেরা পর্যায়ক্রমে চাবি বহন করে আসছেন। তাদের কাছ থেকে চাবি নিয়েই বিভিন্ন সময় সৌদি আরবের বাদশাহ এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ পবিত্র কাবা ঘরে প্রবেশ করে থাকেন। তারাই কাবার দরজা খুলে দেন।

এ পর্যন্ত অসংখ্যবার কাবার তালা-চাবি পরিবর্তন করা হয়েছে। কাবাঘরের চাবি একটি বিশেষ ব্যাগে রাখা হয়। এই ব্যাগটি পবিত্র কাবাঘরের গিলাফ নির্মাণ কারখানায় বানানো হয়। কাবাঘরের চাবি কখনো হারায়নি। তবে বহু বছর পূর্বে এক ব্যক্তি এই চাবি চুরি করেছিল। পরে তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং তার কাছ থেকে কাবাঘরের চাবি ফেরত নেয়া হয়। আব্বাসী, আইয়ুবী, মামলুক ও ওসমানিয়া যুগে কয়েকবার কাবাঘর মেরামত করা হয়েছে। তখন প্রয়োজনমতো নতুন তালা-চাবিও বানানো হয়েছে।

২০১৩ সালের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ কাবাঘরের চাবি পরিবর্তন করা হয়। এখনো ওই তালা-চাবি ব্যবহার করা হচ্ছে।


আরও খবর