আজঃ রবিবার ৩০ জুন ২০২৪
শিরোনাম

রেমালে উত্তাল সাগর, গোসল করছেন পর্যটকেরা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
জেলা প্রতিনিধি

Image

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে উত্তাল সাগর। জোয়ারের পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়ে কূলে আঘাত হানছে। সোমবার (২৭ মে) সকাল পর্যন্ত কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে।

এমন বৈরী পরিবেশের মধ্যেও পর্যটকেরা ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল সমুদ্রে গোসল করতে নামছেন। ট্যুরিস্ট পুলিশ, লাইফগার্ড কর্মীরা নানাভাবে চেষ্টা করেও পর্যটকদের সমুদ্র থেকে তুলে আনতে পারছে না বলে জানা গেছে।

লাবনী পয়েন্টে গিয়ে সরেজমিনে দেখা যায়, সুগন্ধা পয়েন্টে ৪০-৫০ জন পর্যটক উত্তাল সাগরে গোসল করছেন। তাদের সাগরে নামতে বাধা দিয়েও লাভ হয়নি।

জিয়াসমিন নামের এক পর্যটক বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে এসেছি। তারা গোসল করছে তাই আমিও নামলাম।

সি সেফ লাইফগার্ডের কর্মকর্তা জয়নাল আবদিন ভুট্টু বলেন, এই মুহূর্তে সাগর খুবই উত্তাল। বাতাসের গতি বেড়েছে ও ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এ সময় সাগরে রিপ কারেন্ট সৃষ্টি হয়। তাই গোসল করা বিপদজনক। আমরা বিষয়টি ম্যাজিস্ট্রেট স্যারকে জানিয়েছি।

কক্সবাজার পর্যটক সেলের ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা বলেন, যারা গোসল করছিল তাদের সাগর থেকে উঠানো হয়েছে। এরপর যারা মানবে না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: ঘূর্ণিঝড় রেমাল

আরও খবর



অভিষেকের অপেক্ষায় জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের শ্রীলঙ্কান অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ। অনেক দিন ধরেই হিন্দি সিনেমায় কাজ করছেন তিনি। তবে মাঝে তার বিরুদ্ধে অর্থ কেলেঙ্কারিসহ নানা অভিযোগ ওঠায় অভিনয় থেকে অনেকটাই ছিটকে যান এই গ্ল্যামার গার্ল। একের পর এক বাদ পড়তে থাকেন চুক্তি হওয়া প্রোজেক্টগুলো থেকে।

তবে অভিনেত্রী আবারও ফিরেছেন কাজে। সম্প্রতি একটি মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করলেও এবার আসছে ওটিটিতে। গট শিরোনামের একটি ওয়েব সিরিজে দেখা যাবে তাকে। খবর : পিঙ্কভিলা।

এই সিরিজের মাধ্যমে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অভিষেক হবে তার। এরই মধ্যে এর নির্মাণকাজ শেষের দিকে। ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, সিরিজে জ্যাকুলিনের সঙ্গে জুটি বাঁধতে দেখা যাবে অভিনেতা নীল নিতেন মুকেশকে। এটি হতে যাচ্ছে একটি মিউজিক্যাল ওয়েব ফিল্ম। যেখানে জ্যাকুলিনকে গ্ল্যামারাস লুকে হাজির হতে দেখা যাবে।

সিরিজে জ্যাকুলিন একজন ড্যান্স মেন্টরের চরিত্রে অভিনয় করবেন। আর নীল থাকবেন একজন সংগীত শিক্ষক। এরা দুজন ছাড়াও সিরিজের গুরুত্বপূর্ণ দুটি চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যাবে স্বিদ্ধার্থ নিগাম ও সুমেধ মুদগলকর।

প্রথম ওয়েব সিরিজ নিয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত জ্যাকুলিন। তিনি বলেন, এমন চরিত্রে আমি আগে কখনো অভিনয় করিনি। গল্পটিও দুর্দান্ত। আমার সহশিল্পীরাও চমৎকার। যেহেতু আমি একজন নাচের শিক্ষকের চরিত্রে অভিনয় করছি। তাই বেশকিছু নতুন ড্যান্স স্টেপ আমাকে শিখতে হয়েছে। এমন একটি কাজের মাধ্যমেই আমি ওটিটিতে প্রবেশ করতে চেয়েছিলাম।

সিরিজটি পরিচালনা করছেন বলিউডের জনপ্রিয় নির্মাতা অভিষেক শর্মা। এটি জিও স্টুডিওতে প্রচার করা হবে।


আরও খবর



পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকা টোল আদায়

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদকে সামনে রেখে প্রিয়জনের টানে বাড়ি ছুটছে মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে। আর এতে সেতুতে বেড়েছে টোল আদায়। শুক্রবার (১৪ জুন) পদ্মা সেতু দিয়ে ৪৪ হাজার ৩৩টি যান পারাপার হয়েছে। এর থেকে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকারও বেশি।

শনিবার (১৫ জুন) সকালে লৌহজং উপজেলার মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতু পরিদর্শনে গিয়ে সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মঞ্জুর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

দেখা যায়, পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা ঘিরে তাই লম্বা লাইন। প্রাইভেটকার, জিপ, মাইক্রোবাস, বাস, ট্রাকসহ সব ধরনের যানবাহনই সেতু পার হচ্ছে। আর ভিন্ন লেন দিয়ে যাতায়াত করছে মোটরসাইকেল। ভোর থেকে যানবাহনে চাপ বেশি থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা কমে আসে। কখনো কখনো যানবাহনের চাপ বেড়ে লাইন লম্বা হচ্ছে। আবার কখনো ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। তবে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে কর্তৃপক্ষ নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

এ দিকে জানা যায়, দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় স্বপ্নের পদ্মা সেতু অতিক্রম করে নিজ নিজ গন্তব্যে যাচ্ছেন ঘরমুখো যাত্রীরা। তাই এ পথে এবারের ঈদযাত্রা একেবারেই নির্বিঘ্ন। তেমন কোনো বিড়ম্বনার অভিযোগ নেই ঘরমুখো মানুষের। পদ্মা সেতুর নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রায় খুশি সেতু ব্যবহারকারীরা। এ ছাড়া দুপাশের এক্সপ্রেসওয়েতেও ঝক্কিঝামেলাবিহীন যাতায়াত করছেন ঘরমুখো মানুষ।


আরও খবর



‘খালেদা জিয়ার সময় বন্যায় ১ লক্ষের বেশি লোক মারা গিয়েছিলো’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, আপনাদের মনে করিয়ে দেই যারা নতুন প্রজন্ম তারা হয়তো জানেন না ১৯৯১ সালে তৎকালীন সময় বিএনপি ক্ষমতায় ছিলো। বিএনপির প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। সেই ৯১ এর বন্যায় খালেদা জিয়ার আগাম প্রস্তুতি না নেওয়ায় ১ লক্ষ ৩৮ হাজার লোক মারা গিয়েছিলো। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি ১ লক্ষ ৩৮ হাজার লোক বন্যায় মারা গিয়েছিলো। একই কবরের ভিতরে ৪-৫ জন করে পুতে রাখা হয়েছিলো। গরু-মহিষ নদীর ভিতর ভেসে গিয়েছিলো। শুধু মাত্র প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার প্রস্তুতি না নেয়ার কারণে এই ভয়ঙ্কর ক্ষতি হয়েছিলো।

তিনি আজ বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সকালে পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলা অডিটরিয়ামে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রণোদনা কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, আইলা, সিডর, বুলবুল, রেমাল অনেক প্রকৃতিক দুর্যোগ এসেছে। আমাদের সরকার প্রতিটি দুর্যোগের আগে প্রস্তুতি এমন ভাবে নিয়েছেন যাতে মানুষ, জীব, গৃহপালিত পশু ক্ষতিগ্রস্থ না হয়। আমাদের আগাম প্রস্তুতির কারণে কিন্তু ভয়ঙ্কর কোন ক্ষতি হয়নি। এটা একজন সফল রাষ্ট্র নায়কের সুচিন্তিত পরিকল্পনার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। এখানেই পার্থক্য শেখ হাসিনা এবং অন্যান্য সরকারের প্রধানমন্ত্রী যারা ছিলেন তাদের মধ্যে। যে কিভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয় এটা রাষ্ট্র নায়কদের জানতে হয়। আর শেখ হাসিনা সেটা জানেন।

পিরোজপুর সদর উপজেলা অডিটরিয়ামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে বরাদ্দ প্রাপ্ত মানবিক সহয়তা কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন প্রকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ঘরবাড়ি মেরামতের জন্য ঢেউটিন ও নগদ অর্থের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন।


আরও খবর



চট্টগ্রামে ১০ম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামে ভারতীয় দূতাবাসের উদ্যোগে ১০ম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উদযাপিত হয়। এতে যোগব্যায়ামে উৎসাহী বিভিন্ন বয়সী প্রায় আট শতাধিক লোক অংশ নেন। এবার প্রতিপাদ্য ছিল 'ইয়োগা ফর সেলফ অ্যান্ড সোসাইটি' বা 'যোগব্যায়াম নিজের এবং সমাজের জন্য'।

শুক্রবার (২১ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের টাইগার পাস নেভি কনভেনশন হলে দশম আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রামস্থ ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন।

তিনি বলেন, 'যোগব্যায়াম ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।  দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী সাংস্কৃতিক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্কের জন্য একটি ঐক্যবদ্ধ শক্তি। যোগব্যায়াম বিশ্বের কাছে ভারতের একটি উপহার। এটি এখন সবাই গ্রহণ করছেন এবং এভাবে এটি একটি সাধারণ ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।'

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্ধতি দিয়ে তিনি আরও বলেন, ১১ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২১ জুনকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। তখন থেকে যোগব্যায়াম এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন কার্যক্রম এবং কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হয়। একটি শান্ত, সৃজনশীল এবং তৃপ্তিপূর্ণ জীবন যাপন করার উপায় হলো যোগ। এটি উত্তেজনা এবং মানসিক উদ্বেগ পরাস্ত করার পথ দেখাতে পারে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, ইস্পাহানি গ্রুপের চেয়ারম্যান মির্জা সালমান ইস্পাহানি, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সভাপতি সালাহউদ্দিন মো. রেজা, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম, সমাজসেবক রফিক আহমদ, চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, চসিক কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী, নিছার উদ্দিন মঞ্জু, রুমকি সেন গুপ্ত, শিপার্স কাউন্সিলের লোকপ্রিয় বড়ুয়া প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



চিটাগাং চেম্বারে এনপিও উদ্যোগে “উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কৌশল” বিষয়ক কর্মশালা

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি (সিসিসিআই) সহযোগিতায় এবং ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কৌশল শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

রবিবার সকালে চিটাগাং চেম্বারের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহর সভাপতিত্বে কর্মশালায় চেম্বার পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ বক্তব্য রাখেন।

এনপিও উর্ধ্বতন গবেষণা কর্মকর্তা মোছাম্মৎ ফাতেমা বেগম কর্মশালার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এময় অন্যান্যদের মধ্যে চেম্বার পরিচালক মাহবুবুল হক মিয়া, এনপিও এর গবেষণা কর্মকর্তা ফারজানা হকসহ এনপিওএর কর্মকর্তা, বিকেএমইএ, বিএসআরএম, কেডিএসর কেওয়াইসিআর, সাইফ পাওয়ারটেক, রিয়ালেন্স শিপিং লিঃ, বনফুল, রাবার ওনার্স এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বক্তারা বলেন, আমাদের প্রতিযোগী দেশের চেয়ে উৎপাদনশীলতা এর ক্ষেত্রে আমরা অনেক পিছিয়ে। আবার উৎপাদনে প্রযুক্তির ব্যবহারেও আমরা পিছিয়ে। ২০২৬ সালে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পরবর্তী বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। দেশের অর্থনীতিতে প্রাইভেট সেক্টর ভূমিকা রাখলেও গবেষণা ও দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে কিভাবে উৎপাদনশীলতা বাড়ানো যায় সেই লক্ষ্যে গবেষণা করা এই সেক্টরের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই উৎপাদনশীল শিল্পের চাহিদানুযায়ী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন এনপিওকে দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগিতা কিভাবে বাড়ানো যায় সেই বিষয়ে গবেষণা করার দরকার।

জানা যায়, দেশের শিল্প কারখানার শ্রমিক এবং কর্মকর্তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর লক্ষ্যে আবেদনের ভিত্তিতে ফাইভএস টেকনিক, কাইজেন প্র্যাক্টিস, টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট, টোটাল প্রোডাকটিভ মেইন্টেন্যান্সসহ ২৮ ধরণের বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। বিনামূল্যে এইসব প্রশিক্ষণ নিতে পারে যেকোন শিল্প প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর উপর গবেষণা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে এনপিও।


আরও খবর