আজঃ রবিবার ৩০ জুন ২০২৪
শিরোনাম

সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে ১৬টি রাসেলস ভাইপার উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি থেকে ১৬টি রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি সাপ মেরে ফেলা হয়েছে। বাকি কয়েকটি সাপ বন বিভাগে দেয়া হয়েছে বলে জানান একাডেমির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ দুলাল।

রবিবার (২৩ জুন) সকাল থেকে দুই দফায় সাপগুলো জনসমক্ষে চলে আসে বলে জানা গেছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ দুলাল বলেন, রবিবার সকাল থেকে দুই দফায় রাসেলস ভাইপার সাপের বাচ্চাগুলো জনসমক্ষে বের হয়ে আসে। প্রথমে সকাল ১০টার দিকে ৯টি সাপের বাচ্চা বের হয়। এরপর দ্বিতীয় দফায় ৭টি সাপের বাচ্চা দেখা যায়। সাপগুলো পুলিশ একাডেমির ভেতরেই ছিল। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি সাপ মেরে ফেলা হয়েছে। বাকি কয়েকটি সাপ বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন জেলার লোকালয়ে এই সাপ দেখা যাচ্ছে, যা নিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।


আরও খবর



বেইলি রোড ট্রাজেডি: মামলার প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পেছাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের প্রাণহানির ঘটনায় হওয়া মামলার প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৪ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৪ জুন) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এই তারিখ ধার্য করেন। আজ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য থাকলেও তা দাখিল করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, রাজধানীর বেইলি রোডের ওই ভবনে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে আগুন লাগে। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১৮ জন নারী ও ৮ জন শিশু।

এ ঘটনায় ১ মার্চ অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে রমনা থানায় একটি মামলা করেন।


আরও খবর



ঈদের তৃতীয় দিনে কুয়াকাটা সৈকতে পর্যটকের ভিড়

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ঈদের তৃতীয় দিনে এসে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে বেড়েছে পর্যটকদের আনাগোনা। বুধবার (১৯ জুন) পর্যটকের আনাগোনায় প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সৈকত। গতকাল বিকেল নাগাদ থেকেই সৈকতে এসব পর্যটকের আগমন ঘটে।

গতকাল থেকেই বৃষ্টির দেখা মেলে কলাপাড়ায়। আজ সকাল থেকেই তুমুল বৃষ্টি হচ্ছে এ অঞ্চলে। আগতরা বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে সৈকতের বালিয়াড়িতে ছোট বড় আছড়ে পড়া ঢেউয়ের সঙ্গে মিতালীতে মেতেছেন। অনেকে সৈকতের বেঞ্চিতে বসে নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন।

এ ছাড়া তিন নদীর মোহনা লেম্বুর বন, ঝাউবাগান ও গঙ্গামতি সৈকতসহ সব পর্যটন স্পটে রয়েছে এখন পর্যটকদের বাড়তি উপস্থিতি। পর্যটকদের ভিড়ে বুকিং বেড়েছে আবাসিক হোটেল মোটেলগুলোতে। বিক্রি বেড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে।

এদিকে দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় বাড়ানো হয়েছে পুলিশের নজরদারি, থাকবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। জোরদার করা হয়েছে উদ্ধার কার্যক্রম।

ব্যবসায়ীরা জানান, পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা, সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা এবং নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত রয়েছি। ঈদের দিন থেকে পর্যটক না আসলেও আজ থেকে পর্যটকদের আনাগোনা বাড়ছে।

তবে তারা মনে করছেন, ঘূর্ণিঝড় রিমাল এবং অতিরিক্ত দাবদাহের প্রভাবে এ বছর আশানুরূপ পর্যটক আসেনি কুয়াকাটায়। বর্ষার আগে ঈদকে কেন্দ্র করে পর্যটক আসবে কুয়াকাটায় এটাই ছিল তাদের আকাঙ্ক্ষা।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব কুয়াকাটার (টোয়াক) সভাপতি রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, সাগরকন্যার সৌন্দর্য দেখতে এবারের ঈদ মৌসুমে পর্যটকদের আনাগোনা থাকবে। শুরুতে তেমন আনাগোনা না থাকলেও এখন থেকে টানা পর্যটক আসবে কুয়াকাটায়। আমাদের ট্যুর অপারেটররা প্রস্তুত আছেন সেবা প্রদানের জন্য।

কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, প্রতি বছর এ সময় আমাদের অধিকাংশ হোটেল এবং রিসোর্টগুলোর রুম বুকিং হয়ে যায়। কিন্তু এ বছর এখন পর্যন্ত ৭০ শতাংশ বুকিং আছে অন এভারেজে। সামনের শুক্রবার ও শনিবার হয়ত শতভাগ রিজার্ভড হয়ে যাবে হোটেল মোটেল ও রিসোর্টগুলো।

কুয়াকাটা সৈকত ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম জানান, ঈদের ছুটিতে বাড়তি পর্যটক আগমনের সম্ভাবনা মাথায় রেখে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়মিত তৎপরতার পাশাপাশি তিনজন অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট, স্কাউটের প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক ও সৈকতে রেসকিউ টিম প্রস্তুত আছে। বাড়তি ভাড়া আদায় প্রতিরোধ ও হয়রানি বন্ধে নজরদারি করা হবে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটকদের নিরাপত্তা এবং সেবা দেওয়ার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা অঞ্চলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, পর্যটকদের নিরাপত্তায় সার্বিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। লেম্বুরবন থেকে রামনাবাদ চ্যানেল পর্যন্ত বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকবে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা। পর্যটকদের সেবায় জল ও স্থলপথে সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।


আরও খবর



প্রথম ঘণ্টায় শেষ উত্তরবঙ্গের ১২ হাজার টিকিট

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ রেলওয়ের ঈদযাত্রার প্রথম দিনে পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ঘণ্টাতেই রংপুর বিভাগের টিকিট বিক্রি শেষ হয়ে গেছে। এ নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে হতাশা দেখা গেছে।

রবিবার (২ জুন) সকাল ৮টা থেকে পশ্চিমাঞ্চল আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়।

জানা গেছে, প্রথম ঘণ্টাতে পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজার ১৫৭টি টিকিটের মধ্যে বিক্রি হয়েছে ১১ হাজার ৯৪০টি।

কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার বলেন, প্রথম ঘণ্টাতেই ১১ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। আর বিক্রি শুরুর আধা ঘণ্টায় ৬০ লাখ হিট হয়েছে সহজের সার্ভারে।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের উত্তরবঙ্গের ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে চলাচলকারী একতা, দ্রুতযান ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের টিকিটের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এর পরই রয়েছে ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটের কুড়িগ্রাম ও রংপুর এক্সপ্রেস এবং ঢাকা-নীলফামারী রুটের চিলাহাটি ও নীলসাগর এক্সপ্রেসের চাহিদা। এই তিন রুটের টিকিট প্রথম ১০ মিনিটেই শেষ হয়ে গেছে।


আরও খবর



মিয়ানমারে ভূমিকম্প, কাঁপলো বাংলাদেশও

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আবারও ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো মিয়ানমার। যা অনুভূত হয়েছে বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলায়ও। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ৫ বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র। রবিবার (২ জুন) দুপুর ২টা ৪৪ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয় বলে জানিয়েছেন ভূকম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী আবহাওয়াবিদ ফারজানা সুলতানা।

তিনি জানান, মিয়ানমারে ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে, যা অনুভূত হয়েছে বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলার বিভিন্ন স্থানেও। ঢাকা থেকে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ৪৪২ কিলোমিটার দূরে।

এর আগে, গত ২৯ মে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৫.৪।

এছাড়া এ বছর আরও অন্তত ৩টি ভূমিকম্প অনুভূত হয় বাংলাদেশে।

গত ২৮ এপ্রিল (রবিবার) বাংলাদেশের রাজশাহী অঞ্চল এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। রাত ৮টা ৫ মিনিটে এ ভূমিকম্প হয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তমপুরে ভূমিকম্পটির উৎপত্তি হয়। এর মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৪।

গত ২০ এপ্রিল চট্টগ্রামে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ৩.৭ মাত্রার ভূমিকম্পটি বন্দরনগরী থেকে ৪৩ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানে। মৃদু ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত সীমান্ত থেকে ৩৪ কিলোমিটার ও মিয়ানমার থেকে ৬৬ কিলোমিটার দূরে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রে এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

গত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টা ৭ মিনিটে মৃদু ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে চুয়াডাঙ্গা। চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান ওই সময় জানান, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৬। এর উৎপত্তিস্থল ছিল পাবনা জেলার আটঘরিয়া।

২০২৩ সালে যত ভূমিকম্প

২০২৩ সালে বাংলাদেশে ১১টি হালকা ও মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এসব ভূমিকম্পে জানমালের তেমন ক্ষতি না হলেও এগুলো বড় ধরনের ভূমিকম্পের আভাস বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

গত বছর প্রথম ভূকম্পন অনুভূত হয় ১৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ের পাশাপাশি কেঁপে ওঠে বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট জেলাও। ৩ দশমিক ৯ মাত্রার এ ভূমিকম্পে জানমালের তেমন ক্ষতি হয়নি।

২৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে মাঝারি মাত্রার জোড়া ভূমিকম্প আঘাত হানে। দেশটির আয়াবতি ও রাখাইন রাজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের কক্সবাজারেও ভূকম্পন অনুভূত হয়। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকার আগারগাঁও থেকে ৩৭৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ১।

৩০ এপ্রিল ৪ দশমিক ৬ মাত্রার কম্পন অনুভূত হয় চট্টগ্রামে। এর উৎপত্তিস্থল অক্ষাংশ ২২ দশমিক ৯৩ ডিগ্রি উত্তর, দ্রাঘিমা ৯৪ দশমিক ১৯ ডিগ্রি পূর্ব মিয়ানমারের মাউলাইকে। রাজধানীর ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে এর দূরত্ব ছিল ৪০০ কিলোমিটার।

৫ মে রাজধানীতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৩। উৎপত্তিস্থল ঢাকার সিটি সেন্টার থেকে ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে দোহারে।

৫ জুন ৩ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে বঙ্গোপসাগরে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল মিয়ানমারের কাছে বঙ্গোপসাগরের তলদেশে।

১৬ জুন রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভূকম্পন অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেটের গোলাপগঞ্জ, মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৫।

এরপর ১৪ আগস্ট সিলেটে ফের ৫.৫ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। একই সঙ্গে ঢাকাসহ কয়েকটি জেলায়ও এটি অনুভূত হয়। উৎপত্তিস্থল ছিল আসামের মেঘালয়, গভীরতা ছিল ৩৫ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব ২২৮ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে।

ঠিক ১৬ দিনের মাথায় অর্থাৎ ২৯ আগস্ট সিলেট মহানগরীর আশপাশে ফের মৃদু কম্পন অনুভূত হয়। এর মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫। উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের মেঘালয় রাজ্যের জৈন্তাপুরে।

৯ সেপ্টেম্বর ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় আসাম রাজ্যে ৪ দশমিক ৪ মাত্রার মৃদু ভূমিকম্প আঘাত হানে। আসামে আঘাত হানা ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে বাংলাদেশের সিলেট জেলাও। ঢাকা থেকে উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব ২৬৩ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে ভারতের আসামের কাছাড়ে।

১৭ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইলে ৪.২ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৫৯ কিলোমিটার দূরে টাঙ্গাইল সদরে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫ কিলোমিটার গভীরে ছিল এর অবস্থান।

২০২৩ সালে সর্বশেষ ২ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকাসহ দেশে বিভিন্ন জেলায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.৫। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল কুমিল্লা ও লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ। ঢাকার আগারগাঁও ভূমিকম্প গবেষণা কেন্দ্র থেকে উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব ৮৬ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.৬।


আরও খবর



এমপি আনার হত্যা তদন্ত বাধাগ্রস্ত করতে কোনো চাপ নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা তদন্ত বাধাগ্রস্ত করতে তদবির বা কোনো চাপ নেই। সঠিক পথেই তদন্ত আগাচ্ছে। বুধবার (১২ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের তিনি এসব কথা বলেন।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আনারের মেয়ে বাবা হত্যার বিচার তিনি চাইবে এটাই স্বাভাবিক। তদন্তে কেউ যাতে পার পেয়ে না যায় তিনি সেই অনুরোধ করেছেন। এই হত্যার তদন্তে কোনো তদবির বা চাপ নেই। কে চাপ দিবে? তদন্তে যা বেরিয়ে আসবে সেভাবেই বিচার প্রক্রিয়া আগাবে।


আরও খবর