আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

সীতাকুণ্ডে অগ্নিকাণ্ড: ২২ জনের মরদেহ হস্তান্তর

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২২ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাত থেকে আজ সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত এসব মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান। তিনি বলেন, বিস্ফোরণ ও আগুনে মোট ৪৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ৪১ জনের লাশ চমেক হাসপাতালে আছে। বাকি আটজনের লাশ বিভিন্ন হাসপাতালে থাকতে পারে। ২২ জনের পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

মমিনুর রহমান বলেন, অন্যদের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষা করবে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় সংস্থাটির ফরেনসিক বিভাগ নিহতদের স্বজনদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ শুরু করেছে। পরিচয় শনাক্তের পর লাশ হস্তান্তর করা হবে।

চট্টগ্রাম সিআইডির এডিশনাল এসপি জাহাঙ্গীর আলম নমুনা সংগ্রহে নেতৃত্বে দিচ্ছেন জানিয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, যেসব স্বজন দুর্ঘটনায় নিখোঁজ আছে দাবি করছেন, তাদের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। নিখোঁজের বাবা-মা, ভাই-বোন, কিংবা সন্তানদের মধ্যে যেকোনো দুজনের নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। যেসব লাশ শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি, সেগুলোর নমুনার সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে।

লাশ হস্তান্তরের সময়ই জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্বজনদের নগদ ২ লাখ টাকার চেক এবং দাফন-কাফনের যাবতীয় খরচ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের দপ্তরের এনডিসি তৌহিদুল ইসলাম।

এদিকে, বিস্ফোরণে আহতদের দেখতে সকাল ১০টায় চমেক হাসপাতালে আসেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ২২ জনের পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকিদের লাশ ডিএনএ পরীক্ষার পর হস্তান্তর করা হবে।

তবে ডিএনএ রিপোর্ট পেতে প্রায় এক মাস সময় লাগবে। ততদিন এসব লাশ মর্গের ফ্রিজারে রাখা হবে বলে জানান চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন।


আরও খবর



ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশসহ পশ্চিমা দেশগুলো গুরুত্বপূর্ণ মামলা হিসেবে বিবেচনা করে। ঠিক সেভাবেই ড. ইউনূসের মামলা পরিচালিত হচ্ছে। দেশের যে কোনো নাগরিক আইন ভঙ্গ করলে তার যেমন বিচার হয় ড. ইউনূসেরও সেভাবেই বিচার হচ্ছে। তবে তিনি যেসব কথা বলে বেড়াচ্ছেন তা অসত্য এবং এসব কথা বাংলাদেশের জনগণের জন্য অপমানজনক।

বুধবার (১২ জুন) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইউরোপিয়ান দুই প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন একটি মামলা করেছে। সে মামলার ব্যাপারে আমি বলেছি- মামলাটি আদালতে চলমান রয়েছে। আদালতে যে মামলা চলমান থাকে সে মামলা সম্পর্কে আইনমন্ত্রী কোনো কথা বলেন না সে ব্যাপারটাও তাদেরকে (ইউরোপিয়ান প্রতিনিধি দল) বলেছি।

আরেকটি বিষয় আমি বলেছি- তার বিরুদ্ধে ট্যাক্স না দেওয়ার মামলা রয়েছে। তার একটি মামলায় তিনি আপিল বিভাগ পর্যন্ত গিয়ে হারার পরে ট্যাক্স দিয়েছেন। অন্যান্য মামলা যেগুলো রয়েছে সেগুলোও ট্যাক্স না দেওয়ার মামলা।

মন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় প্রতিনিধি দলের সঙ্গে শ্রম আইন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি আইন, ডেটা প্রটেকশন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে কথা হয়েছে। তাদের নির্বাচন কমিশন থেকে একটি টিম এসেছিল সেই টিমে রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা কি চিন্তা ভাবনা করছি, রোহিঙ্গা ইস্যু এবং সর্বশেষ এন্টি ডিসস্ক্রিমিনেশন বেল সম্পর্কেও তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তারা ড. ইউনূসের মামলা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিল। এসব ব্যাপারেও তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা কবে নাগাদ শ্রম আইন পাস করতে যাচ্ছি এসব তারা জানতে চেয়েছিল। আমি তাদের বলেছি- আন্তর্জাতিক শ্রম আদালতে আমাদের বিরুদ্ধে যে নালিশ করা হয়েছিল সেই নালিশটার আমরা শেষ চাই। আমি তাদের বলেছি শ্রম আইন নিয়ে আমরা যথেষ্ট কাজ করেছি। শ্রম আইন সংশোধন নিয়েও কাজ করছি। আমার মনে হয় বিষয়টা শেষ করে দেওয়া উচিত। আগামী নভেম্বরে তাদের যে গভর্নিং বডির মিটিং হবে সেখানে আমাদের সমর্থন করার জন্য তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে।

ড. ইউনূসের বিষয়ে কি কথা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ড. ইউনূসের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে তাদের দেশ থেকে অনেকগুলো প্রশ্ন এসেছে সেসব বিষয়গুলো তারা পরিষ্কার হতে চেয়েছিলেন। ড. ইউনূসের ব্যাপারে যেসব মামলা রয়েছে আমি তাদের সেসব বলেছি। বলেছি- তিনি শ্রমিকদের অধিকার লঙ্ঘন করেছিলেন সেখানে মামলা হয়েছে। তাকে সাজা দেওয়া হয়েছে। ১০৮ জন শ্রমিক ব্যক্তিগতভাবে তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।


আরও খবর



ঈদুল আজহা কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মুসলমানদের দ্বিতীয় বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। এই ঈদ কবে উদযাপন হবে, তার সম্ভাব্য তারিখ জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার সংস্থাটি জানিয়েছে, আগামী ১৭ জুন উদযাপন হতে পারে ঈদুল আজহা।

জিলহজ মাসের ১০ তারিখে ঈদুল আজহা উদযাপন হয়। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এ তারিখ জানায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি। তবে এর আগে চাঁদের স্থানাঙ্ক জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ নাইমা বাতেন স্বাক্ষরিত জিলহজ মাসের চাঁদের স্থানাঙ্ক বিবরণীতে বলা হয়েছে, আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩৮ মিনিটে অমাবস্যা শেষ হয়ে ১৪৪৫ হিজরি সনের জিলহজ মাসের নতুন চাঁদ দেখা যাবে। ওই দিন ৬টা ৪৪.১ মিনিটে সূর্যাস্তের সময় চাঁদের বয়স হবে ০.০০৪২ দিন এবং সান্ধ্যকালীন গোধূলি শেষ হওয়ার ২২ মিনিট আগে চন্দ্রাস্ত হবে। পরের দিন আগামী শুক্রবার ৬টা ৪৪.৫ মিনিট সূর্যাস্তের সময় চাঁদের বয়স হবে ১.০০৪৫ দিন এবং সান্ধ্যকালীন গোধূলি শেষ হওয়ার ৪১.৯ মিনিট পর চন্দ্রাস্ত হবে। ওই দিন বিকেল ৪টা ১৫.৬ মিনিটে প্রতিপদ শেষ হয়ে দ্বিতীয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে জানা গেছে, ঈদুল আজহা উদযাপনের তারিখ নির্ধারণে আগামী শুক্রবার মাগরিবের নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে সভায় বসবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি। ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান সভায় সভাপতিত্ব করার কথা রয়েছে। সেখানে চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

শুক্রবার চাঁদ দেখা গেলে আগামী শনিবার জিলহজ মাস শুরু হবে। এ ক্ষেত্রে আগামী ১৭ জুন দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। এ ক্ষেত্রে জিলকদ মাস ২৯ দিনেই শেষ হবে। তবে শুক্রবার চাঁদ দেখা না গেলে শনিবার জিলকদ মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। তখন জিলহজ মাস শুরু হবে ৯ জুন। সে ক্ষেত্রে ১৮ জুন দেশে ঈদুল আজহা উদযাপন হবে।


আরও খবর



বুড়িগঙ্গায় তেলবাহী জাহাজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বুড়িগঙ্গায় একটি তেলবাহী জাহাজে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট কাজ করছে। বুধবার (২৬ জুন) বেলা দেড়টার কিছু আগে এই আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানা গেছে।

আগুনের বিষয়ে নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, ফতুল্লা বাজারের পাশে একটি জাহাজে আগুনের ঘটনা ঘটেছে৷ এ দিন বেলা ১টা ৩২ মিনিটে তারা আগুনের খবর পান। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বেলা ১টা ৩৮ মিনিটে৷

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ এবং ক্ষয়ক্ষতি ও কোনো হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



ধামরাইয়ে সাপের কামড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু, এলাকাবাসী আতঙ্কে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ধামরাই প্রতিনিধি

Image

ঢাকার ধামরাইয়ে সাপের কামড়ে তহিরন নেছা (৬৫) নামে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। তবে কোন সাপের কামড়ে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানা যায়নি।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে উপজেলার আমতা ইউনিয়নের কাচা রাজাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত তহিরন নেছা আগজেঠাইল কাঁচা রাজাপুর গ্রামের মৃত মজিবুরের স্ত্রী ।

নিহতের পরিবার সূত্র জানায়, নাতনীর বিয়ে উপলক্ষে সকালে আদা-রসুন ব্লেন্ডার করছিলেন তহিরন নেছা। হঠাৎ পাশের ঝোপ থেকে এসে একটি সাপ তার পায়ে কামড় দেয়। দ্রুত তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।

আমতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আরিফ হোসেন বলেন, সাপটি রাসেল ভাইপার কিনা তা আমরা সঠিক জানতে পারিনি। তবে পাশের সাটুরিয়ার এলাকায় ও ধামরাইয়ের জালসা এলাকায় রাসেল ভাইপারে দেখা পাওয়ার খরব পাওয়া গেছে। সাপের কামড়ে মারা যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে এলাকা জুড়ে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

এলাকার সচেতন ব্যাক্তিরা জানান, রাসেল ভাইপার সাপ আতঙ্ক সারা দেশেই প্রায় ছড়িয়ে পড়েছে। আমরাও তার বাইরে নই। তাই তা দ্রুত প্রতিহত করতে সরকারি ভাবে পদক্ষেপ নেয়া জরুরি। সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাপের কামড়ের রোগীদের এন্টিভেনম রাখার অতি প্রয়োজন।


আরও খবর



শনিবারও চলবে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

মোহাম্মদপুরের সাতমসজিদ হাউজিং এলাকায় আগামীকাল শনিবারও সকাল সাড়ে ১০টা থেকে উচ্ছেদ অভিযান ও খাল খনন কাজ পরিচালনা করবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

এদিকে উদ্ধার হওয়া জমি দখলমুক্ত রাখতে ছুটির দিনেও অভিযান পরিচালনা করে খাল খননের কাজ করছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। শুক্রবার সাদিক অ্যাগ্রোর দখলে থাকা উদ্ধার করা অংশে খাল খননের কাজ শুরু করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

শুক্রবার (২৮ জুন) মোহাম্মদপুরের সাতমসজিদ হাউজিং এলাকায় থেকে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাঝে জুমার নামাজের বিরতির পর আবারও খনন কাজ চলে। একইভাবে আগামীকাল শনিবার ফের উচ্ছেদ, খাল খনন করবে ডিএনসিসি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের তথ্য কর্মকর্তা পিয়াল হাছান বলেন, ডিএনসিসির খাল উদ্ধারে টানা তিনদিন ওই এলাকায় অভিযান চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার অভিযান পরিচালনা করে ৬০টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দিয়ে ১০ বিঘা জমি উদ্ধার করে ডিএনসিসি। সাদিক অ্যাগ্রোর উদ্ধার করা অংশে খাল খনন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মোহাম্মদপুরের সাতমসজিদ হাউজিং এলাকা শুক্রবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে খাল খনন কার্যক্রম পরিচালনা করছে ডিএনসিসি। আগামীকালও এই কার্যক্রম চলবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ডিএনসিসির নিজস্ব জমি, খাল ও রাস্তা দখল করে গড়ে তোলা ৬০টির বেশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ১০ বিঘা নিজস্ব সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়। যার মধ্যে সাদিক অ্যাগ্রোর দখল করা খালের অংশও ছিল।

উচ্ছেদ করা স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে দোকানপাট, রেস্টুরেন্ট, কাঠের মিল, রাজনৈতিক দলের অফিস ও একটি গবাদি পশুর বাণিজ্যিক ফার্মের স্থাপনা। উচ্ছেদ শেষে উন্মুক্ত নিলামে জব্দ করা মালামাল ৬৭ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।


আরও খবর