আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

সংরক্ষিত বনাঞ্চল থেকে রকেট লঞ্চারের ১৮ গোলা উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
রকেট লঞ্চারের গোলাগুলো অনেক পুরনো। বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের দেড় কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বনের ভেতরে মাটি খুঁড়ে এগুলো রাখা হয়েছিল। গোলাগুলো প্লাস্টিকের কাভারের ভেতরে পলিথিনে

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সংরক্ষিত বনাঞ্চল সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে রাতভর গুপ্ত অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে রকেট লঞ্চারের ১৮টি গোলা উদ্ধার করেছে বিজিবি।

বুধবার দুপুর ১১টার দিকে বিজিবির ৫৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সামিউনন্নবী চৌধুরী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবির একটি বিশেষ টিম সাতছড়ির গহীন অরণ্যে সীমান্তবর্তী পাহারের গর্তের ভেতর থেকে এ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। তাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, রকেট লঞ্চারের গোলাগুলো অনেক পুরনো। বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের দেড় কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বনের ভেতরে মাটি খুঁড়ে এগুলো রাখা হয়েছিল। গোলাগুলো প্লাস্টিকের কাভারের ভেতরে পলিথিনে মোড়ানো ছিল। বিজিবি জানতে পারে- সন্ত্রাসীরা এগুলো এখানে এনে রেখেছে। এরপরই সেখানে অভিযান শুরু করা হয়।

সামিউনন্নবী চৌধুরী আরও বলেন, এ ব্যাপারে মামলা দায়ের হবে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এখনও এর সঙ্গে জড়িত কাউকে শনাক্ত করা যায়নি। মঙ্গলবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যা থেকে রাতভর অভিযান চালিয়েছে বিজিবি।

উল্লেখ্য, প্রথমে র‌্যাব ২০১৪ সালের ১ জুন থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন দফায় অভিযান চালিয়ে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান থেকে ৩৩৪টি কামান বিধ্বংসী রকেট, ২৯৬টি রকেট চার্জার, একটি রকেট লঞ্চার, ১৬টি মেশিনগান ও ১৬ হাজার রাউন্ড বুলেটসহ বিপুল গোলাবারুদ উদ্ধার করে। এরপর একই বছরের ১৬ অক্টোবর থেকে চতুর্থ দফার প্রথম পর্যায়ে উদ্যানের গহীন অরণ্যে মাটি খুঁড়ে তিনটি মেশিনগান, চারটি ব্যারেল, আটটি ম্যাগজিন, ২৫০ গুলির ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন আটটি বেল্ট ও উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন একটি রেডিও উদ্ধার করা হয়। পরে ১৭ অক্টোবর দুপুরে এসএমজি ও এলএমজির ৮ হাজার ৩৬০ রাউন্ড, ত্রিনটত্রি রাইফেলের ১৫২ রাউন্ড, পিস্তলের ৫১৭ রাউন্ড, মেশিনগানের ৪২৫ রাউন্ডসহ মোট ৯ হাজার ৪৫৪ রাউন্ড বুলেট উদ্ধার করা হয়।

পঞ্চম দফায় ২০১৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সাতছড়িতে অভিযান চালিয়ে ১০টি হাই এক্সক্লুসিভ ৪০ এমএম অ্যান্টি-ট্যাংক রকেট উদ্ধার করা হয়। সবশেষ ষষ্ঠ দফায় ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান থেকে ১৩টি রকেট লঞ্চারের শেলসহ বেশকিছু বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়।


আরও খবর



নির্বাচনী প্রচারণার মাঠের পাশেই ককটেল বিস্ফোরণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

জাজিরা(শরীয়তপুর) প্রতিনিধি:

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজীর (মোটরসাইকেল প্রতীক) নির্বাচনী প্রচারণার মাঠের পাশেই ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বিলাশপুর ইউনিয়নের কুদ্দুস বেপারী উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠের পাশেই এ ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ইদ্রিস ফরাজী শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। এবার উপজেলা নির্বাচনে তিনি চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়ে বৃহদাকারে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি ছাড়াও প্রাথী রয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস.এম আমিনুল ইসলাম (ঘোড়া প্রতীক), নান্নু মিয়া (আনারস প্রতীক), জাজিরা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মোশারফ হোসেন(কাপ পিরিচ প্রতীক), জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোঃ সামচুল হক খান (দোয়াত কলম প্রতীক)।

প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী জানান, নির্বাচনি প্রচারণার জন্য বিলাশপুর ইউনিয়নের কুদ্দুস বেপারী হাই স্কুল মাঠে তার কর্মী সমর্থকদের নিয়ে অবস্থান করছিলেন। হঠাৎ করে মাঠের পাশেই  দুর্বৃত্তরা কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গনে তার জনপ্রিয়তা বেশি। এতে পরাজয়ের ভয়ে জাজিরায় যারা সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত, তারা এ ককটেল হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় তিনি সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানান।

জাজিরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ককটেল বিস্ফোরণের আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ঘটনা মামলা হয়েছে এবং পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।


আরও খবর



মেরিন ড্রাইভ প্রকল্প পরিদর্শনে চউক চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (চউক) নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যন্ত সড়ক অর্থাৎ মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ প্রকল্প সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন।

রবিবার (১২ মে) পরিদর্শনের সময় তিনি চাক্তাই খালের ওপর নির্মাণাধীন স্লুইস গেটের কাজ গুণগতমান ঠিক রেখে দ্রুত সমাপ্তির নির্দেশনা দেন।

এ ছাড়া নির্মাণাধীন বাঁধের স্লোপ অংশে বৃক্ষরোপণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

পরিদর্শনকালে চউকের প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ এ এম হাবিবুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক রাজিব দাশ, ডিসিটিপি আবু ঈসা আনসারী, নির্বাহী প্রকৌশলী-২ মোহাম্মদ শামিম এবং প্রকল্প পরিচালক এফ এম মমতাজ উদ্দিন এবং ডিপিএম কনসালটেন্টের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)র প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে ড্রাইভার্স টেকনিক্যাল কোম্পানী লিমিটেড এর ৩৬ জন নারী প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ তাজুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, বিআরটিসি। আরো উপস্থিত ছিলেন বিআরটিসির উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক মিডিয়ার সদস্যগণ, ToT এর প্রশিক্ষণার্থীসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।

স্বাগত বক্তব্যে মোঃ মশিউজ্জামান, ইউনিট প্রধান, বিআরটিসি কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, গাজীপুর বলেন, চেয়ারম্যান মহোদয়ের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও দূরদর্শী চিন্তার ফসল আমাদের বর্তমান স্মার্ট বিআরটিসি। ToT  প্রশিক্ষণার্থীদের  এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মদক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে। প্রকৌশলী ফাতেমা বেগম (জিএম, আইসিডব্লিউএস ও প্রশিক্ষণ) বলেন, বিআরটিসি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে এ ToT  প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ দিতে সক্ষম  হয়েছে। উন্মুক্ত আলোচনায় একজন নারী ToT  প্রশিক্ষণার্থী বলেন, বিআরটিসি থেকে প্রশিক্ষণ  নিতে পেরে আমরা গর্বিত।

পরিচালক (কারিগরি) কর্নেল মোহাম্মদ মোবারক হোসেন মজুমদার, পিএসসি বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ToT প্রশিক্ষণার্থীগণ যোগ্যতা ও নৈপুণ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে দক্ষতার সাথে কার্য সম্পাদন করতে পারবে। পরিচালক (অর্থ, হিসাব ও অপারেশন) ড. অনুপম সাহা বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ToT প্রশিক্ষণার্থীরা আরও দক্ষ হয়ে উঠবে এবং বাস্তব প্রতিফলন ঘটাতে পারবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ তাজুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, বিআরটিসি বলেন, বিভিন্ন কাজ সঠিকভাবে সম্পাদন বিষয়ে শিক্ষণ দেওয়াই হলো প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণ হলো সাফল্যের চাবিকাঠি। যার মাধ্যমে ToT প্রশিক্ষণার্থীগণ কার্য সম্পাদন বিষয়ে বাস্তব জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে এবং দক্ষ চালক তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারবে।


আরও খবর



দুপুরে দেশের উদ্দেশে আল হামরিয়া বন্দর ছাড়বে এমভি আব্দুল্লাহ

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দরে নোঙর করা সোমালি জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ আজ রবিবার দেশের উদ্দেশে রওনা হবে।

এর আগে গতকাল শনিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে ৫৫ হাজার মেট্রিক টন কয়লা খালাস শেষ করে জাহাজটি।

আজ রবিবার দুপুরে ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি দেশের উদ্দেশে রওনা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাহাজ মালিক পক্ষ কেএসআরএম গ্রুপ। তবে জাহাজটি চট্টগ্রাম পৌঁছাতে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ লেগে যাবে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কবির গ্রুপের মিডিয়া কর্মকর্তা মিজানুল ইসলাম বলেন, শনিবার দুবাইয়ের আল-হামরিয়া বন্দরের জেটিতে থাকা এমভি আবদুল্লাহতে কার্গো (পণ্য) লোড করা শেষ হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, রবিবার দিনের বেলায় জাহাজটি বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হবে। তবে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাতে তাদের সময় লাগবে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

জলদস্যূ মুক্ত হয়ে গত ২২ এপ্রিল সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে ভেড়ে জাহাজটি। তখন সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবু জাফরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং জাহাজ পরিচালনাকারী এসআর শিপিংয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ২১ এপ্রিল এমভি আবদুল্লাহ ওই বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়।


আরও খবর



জয়পুরহাটে আবু সালাম হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটে ভ্যানচালক হত্যা মামলায় তিনজনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে। মঙ্গলবার (৭ মে ) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় শুনে আসামী পক্ষ অজ্ঞান হয়ে পড়লে জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আসামিদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে৷

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জেলার কালাই উপজেলার আওড়া গ্রামের জাহাঙ্গীরের ছেলে হারুন অর রশিদ, মোসলেমের ছেলে মোস্তাক ও জসিমের ছেলে হাফিজার। এদের মধ্যে হারুন অর রশিদ পলাতক রয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, জয়পুরহাট সদর উপজেলার দুর্গাদহ এলাকার ভ্যানচালক আবু সালামকে আসামীরা শ্বাসরোধে হত্যা করে কালাই পৌরসভার আওড়া এলাকার একটি পারিবার পুরাতন কবরে লাশ লুকিয়ে রেখে ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ২০০৫ সালের ১৩ জানুয়ারি দুপুরে স্থানীয়রা ওই কবরে জীবজন্তু খাওয়া অবস্থায় তার লাশের পা দেখতে পান। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় কালাই থানার তৎকালীন পরিদর্শক মির্জা মোঃ শাহাজাহান আলী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন।


আরও খবর