আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে যুক্তরাজ্য

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ আগস্ট ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

করোনা মহামারী শুরুর ধাক্কার পর সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি। দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী বাছাই নিয়ে রক্ষণশীল দল যখন হিমশিম খাচ্ছে তখন সাধারণ মানুষও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা। ব্রিটিশ নাগরিকরা নিজেদের সঞ্চয় ভেঙে জরুরি কেনাকাটা সারছেন। ব্লুমবার্গ নিউজ পরিচালিত এক দল অর্থনীতিবিদের প্রাক্কলনে দেখা গেছে, দ্বিতীয় প্রান্তিকে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি শূন্য দশমিক ২ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। করোনা মহামারী থেকে চলতি বছরে দেশটির অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিল তখন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেশ কয়েকটি পরিবর্তন অন্যান্য প্রথম সারির অর্থনীতির মতো যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে।

ব্রিটিশ ডাক বিভাগের নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত মাসে যুক্তরাজ্যের পোস্ট অফিসে ৩৩২ কোটি পাউন্ড নগদ অর্থ সঞ্চয় হয়েছে। জুনের চেয়ে তা ১০ কোটি পাউন্ড বেড়েছে। জুলাইয়ে ৮০ কোটি ১০ লাখ পাউন্ড নগদ অর্থ তুলেছেন সঞ্চয়কারীরা। ২০২১ সালের একই মাসের চেয়ে যা ২০ শতাংশ বেড়েছে এবং মাসওয়ারি বেড়েছে ৮ শতাংশ। পাঁচ বছর আগে এ উপাত্ত রাখা শুরুর পর সর্বোচ্চ অর্থ তোলা হয়েছে বলে জানায় ব্রিটিশ ডাক বিভাগ। ৪০ বছরের সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য। জীবনমানের ব্যয় বৃদ্ধিতে এবং আয়ের থেকে ব্যয় বেশি হওয়ায় সঞ্চয় ভেঙে জরুরি প্রয়োজন মেটাচ্ছে ব্রিটিশ নাগরিকরা। প্রাত্যহিক জীবনযাপনে ব্রিটিশ নাগরিকরা যখন হিমশিম খাচ্ছে, সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী কে হচ্ছেন তা নিয়ে রাজনীতিবিদদের মধ্যে চলছে আরেক লড়াই। ৪০ বছরের সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি মোকাবেলার কৌশল নিয়ে তর্কে জড়াচ্ছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস ও সাবেক অর্থমন্ত্রী রিশি সুনাক।

ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবেলায় জরুরি আর্থিক সহায়তা প্যাকেজের দাবি তুলেছেন অনেকে। এর মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের (বিওই) সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ চার্লি বিন। বরিস জনসনের সরকার চলতি বছরের শুরুতে যে সহায়তা প্যাকেজ দিয়েছে তা যথেষ্ট মনে করছেন না তারা। ব্রিটিশ সংবাদপত্র অবজারভারে লেখা এক মতামতে জরুরি বাজেট প্রণয়নের পরামর্শও দিচ্ছেন গর্ডন ব্রাউন। বিদ্যুৎ ও প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম বাড়ায় অনেক পরিবার জ্বালানি দারিদ্র্যে পড়বে বলে আশঙ্কা সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর। প্রাকৃতিক গ্যাসের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা ট্রাস ও সুনাকের ওপর চাপ বাড়িয়েছে। কীভাবে ব্রিটিশ অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারে তা নির্ধারণে হিমশিম খাচ্ছেন এ দুই প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী।

কিছুটা এগিয়ে ট্রাস বলছেন, তিনি দায়িত্ব পেলে অবিলম্বে কর ছাড়ের ঘোষণা দেবেন। এদিকে ট্রাসের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করে সাবেক অর্থমন্ত্রী সুনাক জানান, এ ধরনের পদক্ষেপ কার্যকরে অনেক সময় লাগবে এবং যারা প্রকৃতই সংকটে রয়েছেন তাদের তেমন কাজে আসবে না।

ইউগভ পরিচালিত এক জরিপের বরাতে দ্য টাইমস জানায়, অধিকাংশ ভোটার এমন প্রধানমন্ত্রী চাচ্ছেন যিনি কর ছাড় নয় বরং মূল্যস্ফীতি ও জীবনযাপনের ব্যয় বৃদ্ধির ওপর নজর দেবেন। মূল্যস্ফীতির ফলে ভোক্তা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যয়ের ব্যাপারে সতর্ক থাকছেন। এতে অর্থনীতিতে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। ব্রিটেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিওই গত সপ্তাহে সতর্ক করে জানায়, চলতি বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে মন্দায় পড়তে পারে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি। এমনকি পুরো ২০২৩ সালও সংকোচনের মধ্য দিয়ে যেতে পারে।

ব্রিটিশ পরিবারগুলোয় সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হিসেবে দাঁড়িয়েছে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি। অক্টোবর থেকে খানাপ্রতি ইউটিলিটি বিল ৪ হাজার পাউন্ড দাঁড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত বছরের একই মাসের চেয়ে যা চার গুণ বেশি।

নিউজ ট্যাগ: যুক্তরাজ্য

আরও খবর



এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: গণপূর্তমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, সোয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (এসটিপি) ছাড়া নতুন কোনো ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ছয়বাড়িয়া এলাকায় মডেল মসজিদ মিলনায়তনে জেলা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, প্রতিটি নাগরিকের আবাসন ব্যবস্থা তার সাংবিধানিক অধিকার। কেবল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নয়। বরং মধ্যবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষের নিজস্ব আবাসনের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে কাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান সময়ে পরিকল্পিত নগরায়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে নদী ও খালকে দূষণমুক্ত করতে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সেজন্য সোয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (এসটিপি) ছাড়া নতুন কোনো ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না। ইতোমধ্যে রাজউক, গণপূর্ত ও জাতীয় গৃহায়ন দপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিআরএল ভোগরত গ্রেড-১ কর্মকর্তা মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমির রেক্টর (সচিব) মো. সহিদ উল্যাহ, সাবেক সচিব গোলাম রব্বানী, বিয়াম ফাউন্ডেশনের সাবেক মহাপরিচালক এমন মিজানুর রহমান, সমবায় অধিদফতরের অতিরিক্ত নিবন্ধক আহসান কবীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র নায়ার কবির।


আরও খবর



উন্নয়ননের অপর নাম শেখ হাসিনা : মাহবুবুর রহমান

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাজনীন শিকদার (দোহার-নবাবগঞ্জ)

Image

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে উন্নয়ন হয় এটা সকলের জানা। সরকারের কাজ উন্নয়ন করা আর উন্নয়নের অপর নাম শেখ হাসিনা।

শনিবার ঢাকার দোহার উপজেলায় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান এ মন্তব্য করেন।

মাহবুবুর রহমান বলেন, আমার রাজনীতির জীবনে স্বপ্ন ছিলো তৃণমূলের মানুষদের সেবা করবো। মহান আল্লাহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে আমাকে সেই দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি আমাকে দেওয়া দায়িত্ব অক্ষরে অক্ষরে পালন করে যাচ্ছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

চেয়ারম্যান বলেন, আমি কারো মুখের কথায় কোনো উন্নয়ন কাজ করি না। আমি সরাসরি ওই এলাকায় গিয়ে যেসকল উন্নয়ন প্রয়োজন তাই করে দিচ্ছি।

এসময় দিনব্যাপি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ২টি আরসিসি রাস্তা, একটি ড্রেন ও একটি মসজিদের উন্নয়ন ফলক উদ্বোধন করেন।

উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল রাজ্জাক, উপসহকারী প্রকৌশলী মোতালেব হোসেন, নারিশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শেখ শাহাবুদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, সাজ্জাদ হোসেন সাজু, মোস্তফা মোল্লা, আজাদ খান, চঞ্চল মোল্লা, মুক্তার হোসেন, মেহেদী হাসান সাদ্দামসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মীরা।

নিউজ ট্যাগ: দোহার

আরও খবর



রাঙ্গামাটিতে ডাম্প ট্রাক খাদে পড়ে ৬ শ্রমিক নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের উদয়পুর ৯০ ডিগ্রি এলাকায় সীমান্ত সড়কের কাজে নিয়োজিত একটি ডাম্প ট্রাক খাদে পড়ে ছয় শ্রমিক নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও আটজন। বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরীন আক্তার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হতাহত শ্রমিকদের বাড়ি রংপুর অঞ্চলে। তারা উদয়পুর বাঘাইছড়ি সীমান্ত সড়কের ১৭ কিলোমিটার নামক স্থানে হারিজাপাড়া সেতু নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ছিলেন। কাজ শেষ হওয়ার কারণে বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে কর্মস্থল থেকে ফিরছিলেন তারা।

সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা জানান, স্থানীয়ভাবে খবর নিয়ে যেটা জেনেছি যারা গাড়িতে ছিলেন সবাই সীমান্ত সড়কের কাজে নিয়জিত শ্রমিক। এই সড়কে অনেক স্থানে উঁচু নিচু পাহাড় আছে। উদয়পুর সড়কের ৯০ ডিগ্রি নামক স্থানে গাড়ি নামার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আক্তার বলেন, আনুমানিক বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সাজেকের উদয়পুর সীমান্ত সড়কের কাজ শেষে খাগড়াছড়ির দিকে ফেরার পথে একটি ডাম্প ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। গাড়িটিতে মোট ১৭ জন শ্রমিক ছিলেন। যার মধ্যে ৬ শ্রমিক মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও ৮ জন। দুর্গম এলাকা হওয়ায় উদ্ধার কাজ কঠিন। পুলিশ ও সেনাবাহিনী আহতদের উদ্ধার করে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে।


আরও খবর



বিএমডিসি ছাড়া 'ভুল চিকিৎসা' বলার অধিকার কারো নেই

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ছাড়া ভুল চিকিৎসা নির্ণয় ও দাবি করার অধিকার কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

তিনি বলেন, ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারো নেই এমনকি আমারও। এটা বলার অধিকার আছে শুধু বিএমডিসির। এই ভুল চিকিৎসা অজুহাতে চিকিৎসকদের ওপর যেভাবে আক্রমণ করা হয় এটা খুবই নেক্কারজনক। ভুল চিকিৎসার নামে চিকিৎসককে মারধর এটা কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না।

বুধবার (১ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিউরো সার্জন সোসাইটির ১২তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্সের যুগ্ম পরিচালক অধ্যাপক বদরুল আলম, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব এহতেশামুল হক চৌধুরী, অধ্যাপক শফিউল আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরো সায়েন্সের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন।

চিকিৎসকদের সুরক্ষা আইন পাস করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা চিকিৎসক সুরক্ষা আইন পাশ করাবো। আমাদের দ্বায়িত্ব চিকিৎসকদের সুরক্ষা দেওয়া। তেমনি চিকিৎসকদেরও দায়িত্ব রোগীকে সুরক্ষা দেওয়া। তাই চিকিৎসকদের কোনো অবহেলাও আমি সহ্য করবো না। আপনাদের কাছে আমার একটাই দাবি, আপনারা সেবা দেন আমি আপনাদের জন্য সব কিছু করবো।

এর আগে গতকালও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে ডা. সামন্ত লাল একই কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি প্রায়ই পত্র-পত্রিকা ও টিভিতে দেখি ভুল চিকিৎসার কথা। ভুল চিকিৎসা বলে কিছু নাই৷ এটা আমি-আমরা বলতে পারি না। ভুল চিকিৎসার ব্যাপার যদি থেকেও থাকে, সেটা বলার অধিকার একমাত্র বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের আছে। আমরা বললে চিকিৎসার অবহেলার কথা বলতে পারি।


আরও খবর



হোয়াইটওয়াশ এড়াতে জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য ১৫৮ রান

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে টস হেরে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। টাইগারদের পক্ষে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ করেন সর্বোচ্চ ৫৪ রান। সফরকারীদের পক্ষে বেনেট ও মুজরাবানি নেন ২টি করে উইকেট।

শুরুতে ধস। দ্বিতীয় ওভারে প্রথম উইকেট পড়ে বাংলাদেশের। পুল করতে গিয়ে আউট হন তানজিদ। তানজিদের পর সৌম্য, ৩ ওভার শেষ না হতেই দুই ওপেনার হারায় টাইগাররা। ব্রায়ান বেনেটের শর্ট লেংথের বল কাট করতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ তুলেছেন সৌম্য সরকার। তানজিদ, সৌম্যর পর হৃদয়ও কাট করতে গিয়ে হয়েছেন কট বিহাইন্ড।

এরপর মাহমুদউল্লাহর পাল্টা আক্রমণ। নাজমুল ও সাকিবের সঙ্গে জুটি। শেষে জাকের আলীর ঝড়। শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের গতিপথটা এমন।

১৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলার পর নাজমুলকে নিয়ে মাহমুদউল্লাহ গড়েন ৬৯ রানের জুটি। মাহমুদউল্লাহ অবশ্য শেষ করে আসতে পারেননি। ক্যারিয়ারের অষ্টম ফিফটির পরপরই থামেন। তার আগে সাকিবকে নিয়ে যোগ করেন আরও ৩৯ রান।

সাকিবের পর মাহমুদউল্লাহ দ্রুত ফেরায় শেষ দিকেও ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। জাকের আলীর ১১ বলে ২৪ রানের ক্যামিওতে অবশ্য ১৫০ পেরিয়ে ভালো একটা সংগ্রহই পেয়েছে স্বাগতিকেরা।


আরও খবর