আজঃ শুক্রবার ১০ মে ২০২৪
শিরোনাম

যেসব কারণে রোজা ভাঙ্গে না

প্রকাশিত:সোমবার ১০ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম রোজা। ইমান, নামাজ ও জাকাতের পরই রোজার স্থান। আরবি ভাষায় রোজাকে সাওম বলা হয়। যার আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। কিন্তু অনেকেই জানে না কী কী কারণে রোজা ভেঙে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়।

সুতরাং এসব বিষয়ে রোজাদারদের অবগত হওয়া জরুরি।

যেসব বিষয় রোজা ভঙ্গের কারণ নয়:

০১. অনিচ্ছাকৃত গলার ভেতর ধুলা-বালি, ধোঁয়া অথবা মশা-মাছি প্রবেশ করা।

০২. অনিচ্ছাকৃত কানে পানি প্রবেশ করা।

০৩. অনিচ্ছাকৃত বমি আসা অথবা ইচ্ছাকৃত অল্প পরিমাণ বমি করা (মুখ ভরে নয়)।

০৪. বমি আসার পর নিজে নিজেই ফিরে যাওয়া।

০৫. চোখে ওষুধ বা সুরমা ব্যবহার করা।

০৬. ইনজেকশন নেয়া।

০৭. ভুলক্রমে পানাহার করা।

০৮. সুগন্ধি ব্যবহার করা বা অন্য কিছুর ঘ্রাণ নেয়া।

০৯. নিজ মুখের থুথু, কফ ইত্যাদি গলাধঃকরণ করা।

১০. শরীর ও মাথায় তেল ব্যবহার করা।

১১. ঠাণ্ডার জন্য গোসল করা।

১২. মিসওয়াক করা। যদিও মিসওয়াক করার দরুন দাঁত থেকে রক্ত বের হয়। তবে শর্ত হলো গলার ভেতর না পৌঁছানো।

১৩. ঘুমের মাঝে স্বপ্নদোষ হলে।

১৪. স্ত্রীলোকের দিকে তাকানোর কারণে কোনো কসরত ছাড়া বীর্যপাত হলে।

১৫. স্ত্রীকে চুম্বন করলে, যদি বীর্যপাত না হয় (রোজা না ভাঙলেও এটা রোজার উদ্দেশ্যের পরিপন্থী)।

১৬. দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা গোশত খেয়ে ফেললে (যদি পরিমাণে কম হয়), পরিমাণ বেশি হলে রোজা ভেঙে যাবে।

এবার কোরআন-হাদিসের আলোকে বিষয়গুলো অনুধাবনের চেষ্টা করা যাক। মনে রাখা দরকার যে, রোজা ভঙ্গ হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত রয়েছে-

আরও পড়ুন:  ইফতারের সময় করণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ দোয়া

১. রোজা ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা

যদি না জেনে রোজা ভঙ্গকারী কোনো একটিতে লিপ্ত হয়, তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে না। কারণ আল্লাহতায়ালা সূরা বাকারায় বলেন-

হে আমাদের রব! আপনি আমাদের পাকড়াও করবেন না, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা কোনো ভুল করে বসি। -সূরা বাকারা : ২৮৬

তখন আল্লাহতায়ালা বললেন, অবশ্যই আমি তা কবুল করেছি। অন্য আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন, আর তোমরা ভুলে যা কর, তাতে কোনো অপরাধ নেই। অবশ্য ইচ্ছাপূর্বক তোমাদের হৃদয় যা করছে তার ব্যাপারে জবাবদিহি করতে হবে। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অতিশয় দয়ালু। -সূরা আহজাব : ৫

না জানার কারণে রোজা না ভাঙ্গার বিষয়টি ব্যাপক, হতে পারে সে শরিয়তের হুকুম সম্পর্কে অজ্ঞ। যেমন, সে ধারণা করে যে এ জিনিসটা রোজা ভাঙ্গবে না, ফলে তা করে বসে। অথবা কাজ করা অবস্থায় বা সময়ে সেটি তার অজানা ছিল। যেমন, সে ধারণা করে যে, ফজর বা সুবহে সাদিক এখনও উদিত হয়নি, ফলে সে পানাহার চালিয়ে যায় অথচ ফজর উদিত হয়ে গেছে। কিংবা সূর্য অস্তমিত হয়ে গেছে মনে করে খেয়ে ফেলল অথচ সূর্য তখনও অস্ত যায়নি। এসব কারণে রোজা ভঙ্গ হবে না। কারণ সহিহ বোখারিতে হজরত আসমা বিনতে আবি বকর (রা.)-এর হাদিসে এসেছে। তিনি বলেন, আমরা নবী করিম (সা.)-এর যুগে ইফতার করেছিলাম এক মেঘলা দিনে তারপর সূর্য দেখা গিয়েছিল।

এখানে তিনি উল্লেখ করেননি যে, নবী (সা.) তাদেরকে রোজাটি কাজা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন; কারণ তাদের সময় অজানা ছিল।

২. রোজার কথা স্মরণ থাকা

যদি রোজা পালনকারী নিজ রোজার কথা ভুলে রোজা ভঙ্গকারী কোনো কাজ করে ফেলে তাহলে তার রোজা শুদ্ধ হবে, তাকে আর সেটা কাজা করতে হবে না। যেমনটি সূরা বাকারার আয়াতে গত হয়েছে।   তাছাড়া হজরত আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে রোজা পালনকারী ভুলে পানাহার করল, সে যেন তার রোজা পূর্ণ করে; কেননা আল্লাহই তাকে পানাহার করিয়েছেন।

 নবী (সা.) কর্তৃক রোজা পরিপূর্ণ করার নির্দেশ প্রদান সে রোজা সহিহ হওয়ার স্পষ্ট দলিল। আর ভুলে যাওয়া ব্যক্তির খাওয়ানো ও পান করানোর সম্পর্ক আল্লাহর দিকে করা প্রমাণ করে যে এর ওপর কোনো পাকড়াও বা জবাবদিহিতা নেই। কিন্তু যখনই স্মরণ হবে কিংবা কেউ স্মরণ করিয়ে দেবে তখনই: সেটা থেকে বিরত থাকবে এবং মুখে কিছু থাক লে তাও নিক্ষেপ করবে; কারণ এখন তার ওযর দূরীভূত হয়েছে।

৩. স্বতঃস্ফূর্তভাবে রোজা ভঙ্গ করা

রোজা ভঙ্গকারী নিজের পছন্দ ও ইচ্ছা অনুযায়ী যদি রোজা ভঙ্গকারী কিছু করে তবেই কেবল তার রোজা নষ্ট হবে। অন্যথায় যদি রোজা পালনকারীকে জোর-জবরদস্তি করে রোজা ভঙ্গ করানো হয় তবে তার রোজা বিশুদ্ধ হবে, তার আর সেটা কাজা করা লাগবে না। কারণ, আল্লাহতায়লা কুফুরির হুকুমকে সে ব্যক্তি থেকে উঠিয়ে নিয়েছেন যাকে কুফুরি করতে জোর করে বাধ্য করা হয়েছে, যখন তার অন্তর ঈমানের ওপর অটল থাকে। আল্লাহতায়ালা বলেন, কেউ তার ঈমান আনার পর আল্লাহর সঙ্গে কুফরি করলে এবং কুফরির জন্য হৃদয় উন্মুক্ত রাখলে তার ওপর আপতিত হবে আল্লাহর গজব এবং তার জন্য রয়েছে মহাশাস্তি; তবে তার জন্য নয়, যাকে কুফরির জন্য বাধ্য করা হয় কিন্তু তার চিত্ত ঈমানে অবিচলিত। -সূরা আন নাহল : ১০৬

সুতরাং যদি আল্লাহতায়ালা জোর-জবরদস্তি ও বাধ্য করার কারণে কুফরির হুকুমও তুলে দিয়েছেন তাহলে কুফরির চেয়ে ছোট অপরাধ তো উঠে যাবেই। অনুরূপভাবে রাসূল সা. বলেছেন, নিশ্চয় আল্লাহ আমার উম্মতের ভুল, বিস্মৃতি এবং বাধ্য হয়ে করা বিষয় ক্ষমা করেছেন।

আরও পড়ুন : রোজা সংক্রান্ত নিয়মাবলী ও মাসয়ালা

 মাসয়ালা : যদি কোনো লোক তার স্ত্রীকে সহবাস করতে বাধ্য করে অথচ সে রোজা পালনকারিনী, তাহলে মহিলার রোজা শুদ্ধ হবে। তাকে সেটার কোনো কাজা করতে হবে না। যদিও লোকটির জন্য বৈধ নয় স্ত্রীকে রোজা অবস্থায় সহবাসে বাধ্য করা। হ্যাঁ, যদি কোনো মহিলা তার স্বামীর উপস্থিতিতে তার অনুমতি ব্যতীত নফল রোজা পালন করে সেটা ভিন্ন কথা। ‍ৎ

মাসয়ালা : চোখে ওষুধ-সুরমা ইত্যাদি লাগালে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না। হজরত আনাস (রা.) রোজা অবস্থায় সুরমা ব্যবহার করতেন। -আবু দাউদ ১/৩২৩

মাসয়ালা : রাত্রে স্ত্রী সহবাস করলে বা স্বপ্নদোষ হলে সুবহে সাদিকের আগে গোসল করতে না পারলেও রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। তবে কোনো ওযর ছাড়া, বিশেষত রোজার হালতে দীর্ঘ সময় অপবিত্র থাকা অনুচিত।

মাসয়লা : বীর্যপাত ঘটা বা সহবাসে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা না থাকলে স্ত্রীকে চুমু খাওয়া জায়েয। এতে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। তবে তরুণদের যেহেতু এ আশঙ্কা থাকে তাই তাদের বেঁচে থাকা উচিত। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) বলেন, আমরা নবী করিম (সা.)-এর নিকটে ছিলাম। ইতোমধ্যে একজন যুবক এল এবং প্রশ্ন করল, আল্লাহর রাসূল! আমি কি রোজা অবস্থায় চুম্বন করতে পারি? নবী (সা.) বললেন, না। এরপর এক বৃদ্ধ এল এবং একই প্রশ্ন করল। নবী (সা.) বললেন, হাঁ। আমরা তখন অবাক হয়ে একে অপরের দিকে তাকাচ্ছিলাম। নবী (সা.) বললেন, আমি জানি, তোমরা কেন একে অপরের দিকে তাকাচ্ছ। শোন, বৃদ্ধ ব্যক্তি নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। -মুসনাদে আহমদ ২/১৮০, ২৫০

মাসয়ালা : অনিচ্ছাকৃত বমি হলে (এমনকি মুখ ভরে হলেও) রোজা ভাঙ্গবে না। তেমনি বমি মুখে এসে নিজে নিজেই ভেতরে চলে গেলেও রোজা ভাঙ্গবে না। বলা হয়েছে, অনিচ্ছাকৃতভাবে কোনো ব্যক্তির বমি হলে তার রোজা কাজা করতে হবে না। -জামে তিরমিজি: ১/১৫৩, হাদিস : ৭২০

মাসয়ালা : শরীর বা মাথায় তেল ব্যবহার করলে রোজা ভাঙ্গবে না। হজরত কাতাদা (রা.) বলেন, রোজাদারের তেল ব্যবহার করা উচিত, যাতে রোজার কারণে সৃষ্ট ফ্যাকাশে বর্ণ দূর হয়ে যায়। -মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক: ৪/৩১৩

মাসয়ালা : শুধু যৌন চিন্তার কারণে বীর্যপাত হলে রোজা ভাঙ্গবে না। তবে এ কথা বলাই বাহুল্য যে, সব ধরনের কুচিন্তা তো এমনিতেই গুনাহ আর রোজার হালতে তো তা আরো বড় অপরাধ। কামভাবের সঙ্গে কোনো মহিলার দিকে তাকানোর ফলে কোনো ক্রিয়া-কর্ম ছাড়াই বীর্যপাত হলে রোজা ভাঙ্গবে না। তবে রোজা অবস্থায় স্ত্রীর দিকেও এমন দৃষ্টি দেওয়া অনুচিত। আর অপাত্রে কু-দৃষ্টি তো কবিরা গুনাহ। যা রোজা অবস্থায় আরো ভয়াবহ। এতে রোজাদার রোজার ফজিলত ও বরকত থেকে বঞ্চিত হয়ে যায়। হজরত জাবের ইবনে যায়েদকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি তার স্ত্রীর দিকে কামভাবের সঙ্গে তাকিয়েছে। ফলে তার বীর্যপাত ঘটেছে তার রোজা কি ভেঙ্গে গেছে? তিনি বললেন, না। সে রোজা পূর্ণ করবে। সহিহ বোখারি : ১/২৫৮

মাসয়ালা : মশা-মাছি, কীট-পতঙ্গ ইত্যাদি অনিচ্ছাকৃত পেটের ভেতর ঢুকে গেলেও রোজা ভাঙ্গবে না।   ধোঁয়া বা ধুলোবালি অনিচ্ছাকৃতভাবে গলা বা পেটের ভেতর ঢুকে গেলে রোজা ভাঙ্গবে না। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, কারো গলায় মাছি ঢুকে গেলে রোজা ভাঙ্গবে না। -মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা: ৬/৩৪৯

আরও পড়ুন : রমজানে তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত

মাসয়ালা : স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভাঙ্গে না। -সুনানে কুবরা বায়হাকি: ৪/২৬৪

মাসয়ালা : চোখের দুএক ফোটা পানি মুখে চলে গেলে রোজার ক্ষতি হয় না। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রোজা অবস্থায় সিরকা অথবা অন্য কোনো বস্তুর স্বাদ গ্রহণ করলে যদি তা গলার ভেতর না যায় তাহলে রোজা ভাঙ্গে না। -মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা: ৬/২০২

মাসয়ালা : সুস্থ অবস্থায় রোজার নিয়ত করার পর যদি অজ্ঞান, অচেতন বা পাগল হয়ে যায় তাহলে রোজা নষ্ট হবে না। হজরত নাফে (রহ.) বলেন, হজরত ইবনে ওমর (রা.) নফল রোজা অবস্থায় বেহুশ হয়ে যেতেন কিন্তু এ কারণে রোজা ভেঙ্গে ফেলতেন না। -সুনানে কুবরা বায়হাকি: ৪/২৩৫

মাসয়ালা : চোখে সুরমা ও ড্রপ ব্যবহার করলে। -রদ্দুল মুহতার : ৭/৩৭৯৫; ফাতহুল কাদির : ৪/৩২৭; জাওয়াহিরুল ফাতাওয়া : ১/২৬

মাসয়ালা : কোনো ধরনের ইঞ্জেকশন-ইনসুলিন বা টিকা নিলে রোজা ভঙ্গ হয় না, এমনকি গ্লুকোজ ইঞ্জেকশানের দ্বারাও রোজার কোনো ক্ষতি হয় না। -ফাতাওয়া উসমানি : ২/১৮৬


আরও খবর



জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি আর নেই

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি আর নেই। ক্যানসার আক্রান্ত এ শিল্পী সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোর ৩টা ৫৮ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অভিনেতার ভাগিনা ফয়সাল আহমেদ। সব শেষ তিনি ইবনেসিনা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।

রুমির পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে অভিনেতা অগ্ন্যাশয় ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। ভারতের চেন্নাইয়ে তার প্রাথমিক চিকিৎসাও হয়। পরে দেশে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।

অভিনয় জীবনের তিন দশকেরও বেশি সময় পার করেছেন রুমি। দীর্ঘ এ পথচলায় অভিনয় করেছেন অসংখ্য নাটক ও সিনেমায়। অভিনয় নৈপুণ্য দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন।

গত কয়েক বছর এই অভিনেতা বরিশালের আঞ্চলিক ভাষাতে বেশি অভিনয় করে আসছিলেন। রুমির জন্ম বরগুনায়। তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল হক ও মা হামিদা হক। পরিবারে তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট রুমি।

তার অভিনয়ের শুরু থিয়েটার বেইলি রোডের এখনও ক্রীতদাস’ নাটকের মধ্য দিয়ে। সেটা ১৯৮৮ সালে। একই বছর কোন কাননের ফুল’ নাটকের মাধ্যমে ছোট পর্দায় অভিষেক হয় তার। টেলিভিশনের পাশাপাশি অভিনয় করেছেন সিনেমায়ও। ২০০৯ সালে দরিয়াপাড়ের দৌলতি’ চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন।

এরপর থেকে অসংখ্য নাটকে অভিনয় করেছেন রুমি। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নাটক হলো- সাজেশন সেলিম, বোকাসোকা তিনজন, মেকাপ ম্যান, ঢাকা টু বরিশাল, ঢাকা মেট্রো লাভ, বাপ বেটা দৌড়ের উপর, আমেরিকান সাহেব, জার্নি বাই বাস, বাকির নাম ফাঁকি, রতনে রতন চিনে, আকাশ চুরি, চৈতা পাগল, জীবনের অলিগলি, মেঘে ঢাকা শহর ইত্যাদি।

এছাড়া তিনি জমজ’ নাটকে অভিনয় করে বেশ দর্শক প্রশংসা লাভ করেন।

তার মৃত্যুতে শোবিজ পাড়ায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিশেষ করে নাটক পাড়ায় তার জনপ্রিয়তা রয়েছে বেশ।

অভিনেতা জিয়াউল হক অপূর্ব নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে অলিউল হক রুমির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে শোক প্রকাশ করেছেন।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অভিনেতার প্রথম জানাজা সকাল ৯টায় শহীদবাগ জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া বাদ আছর দ্বিতীয় জানাজা হবে তার গ্রামের বাড়ি বরগুনায়।


আরও খবর



ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

Image

চাকুরীবিধি বৈষম্য, সাময়িক বহিস্কৃত কর্মকর্তাদের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার, চাকরি নিয়মিতকরণসহ কয়েক দফা দাবি আদায়ে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

রোববার সকালে বিদ্যুৎ অফিসের সামনে তারা কর্মবিরতি শুরু করেন।

সে সময় ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম মোস্তাক আহম্মেদ, হাবিবুর রহমান, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার রবিউল ইসলাম, লাইন ক্রু লেভেল ওয়ান জামিরুল ইসলামহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।

কর্মবিরতি চলাকালে বক্তারা বলেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের দুই রকম নীতির কারণে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা এবং কর্মচারী। দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজে নিয়োজিত কর্মীরা একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলেও পদ-পদবী, বেতন-ভাতা, বোনাসসহ পদোন্নতির ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছে। সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিভিন্ন সময় গণস্বাক্ষর সংগ্রহ, বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি প্রদানসহ নিয়মতান্ত্রিক ভাবেই তাদের দাবি দাওয়া বাস্তবায়নের চেষ্টা করে আসছেন।

কিন্তু সমিতির নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় থাকা পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) তাদের দাবি না মেনে বরং উল্টো প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত ভোলা পবিসের দু'জন এজিএমকে সাময়িক বরখাস্ত, দু'জন এজিএমকে স্ট্যান্ড রিলিজ করে অন্য পিবিএসে বদলী এবং সিরাজগঞ্জ পবিস-২ এর একজন ডিজিএম এবং একজন এজিএমকে বোর্ডে সংযুক্ত করে। এতে ৮০টি পবিসের প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারী ক্ষুব্ধ হয়। তবে আজ থেকে আন্দোলনে গেলেও জরুরি বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রতিটি উপকেন্দ্রে একজন করে জনবল কাজ করছে বলে জানান আন্দোলনকারীরা।


আরও খবর



রিমান্ড শেষে কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

মানবপাচারের মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

চার দিনের রিমান্ড শেষে বৃহস্পতিবার মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আব্দুস ছালাম শিকদার জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মিরপুর মডেল থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন।


আরও খবর



বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া, ৪ মে থেকে কার্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া। আগে যাত্রীদের ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব গেলে ভাড়ার ক্ষেত্রে ছাড় (রেয়াত) প্রত্যাহার করায় এ ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আগামী ৪ মে থেকে রেয়াত প্রত্যাহার করায় ট্রেনের ভাড়া সমন্বয় করা হবে।

ট্রেনের ভাড়া কেমন বাড়ছে এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা রেলওয়ের বাণিজ্যিক শাখা নির্ধারণ করবে।

এদিকে রেলসূত্র জানিয়েছে, ১০১ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ভ্রমণে একজন যাত্রীর রেয়াত কর ২০ শতাংশ, ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ আর ৪০০ কিলোমিটার এর ওপরে ৩০ শতাংশ।

রেলসূত্র জানিয়েছে, মে মাসের ৪ তারিখে হতে যদি একজন যাত্রী ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণ করে তাহলে তাকে ভাড়া বেশি দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের এই প্রস্তাবনা পাস করেছেন। যা এই মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।

বাংলাদেশ রেলওয়ে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে,  এতদ্দ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধুমাত্র বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।

এর আগে গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী রেলের ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছিলেন। সেসময় ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির গুঞ্জন উঠার পরে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, রেলের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

২০১২ ও ২০১৬ সালে ভাড়া বাড়িয়েছিল রেলওয়ে। ২০১২ সালের অক্টোবরে সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেক দফায় রেলের ভাড়া বাড়ানো হয় ৭ থেকে ৯ শতাংশ। এর প্রায় সাত বছর পর ২০২৩ সালের শেষার্ধে রেলওয়ের বিভিন্ন সেতু ও ভায়াডাক্টে পন্টেজ চার্জ আরোপের মাধ্যমে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

আর রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক রেয়াতি সুবিধা চালু হয়েছিল ১৯৯২ সালে। এর মধ্যে সেকশনভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহার করা হয় ২০১২ সালে। দূরত্বভিত্তিক রেয়াত সুবিধার কারণে দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ হয় দূরত্বের তুলনায় কম।


আরও খবর



টিভি চ্যানেলের অবৈধ সম্প্রচার বন্ধে কার্যক্রম শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবৈধভাবে দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার ও লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা বন্ধে কার্যক্রম শুরু করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

সোমবার (৬ মে) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর আগে গত (২ মে) তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের সভাপতিত্বে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাথে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সংক্রান্ত দশটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

সিদ্ধান্তগুলো হলো-

১) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর অধীনে অনুমোদিত সেবা প্রদানকারীরাই সরকার অনুমোদিত দেশি ও বিদেশি চ্যানেলসমূহ গ্রাহকের নিকট বিতরণ করতে পারবে।

২) ক্লিনফিড ছাড়া বিদেশি চ্যানেল কিংবা অননুমোদিত কোনো চ্যানেল ডাউনলিংক, সম্প্রচার, সঞ্চালন বা বিতরণ করা যাবে না।

৩) সেট-টপ বক্স অবৈধভাবে আমদানি ও বাজারজাত করা যাবে না।

৪) টিভি চ্যানেল স্ট্রিমিংয়ের অ্যাপসসমূহ ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করে প্রচারণা করা কিংবা এ ধরনের অ্যাপস সেট-টপ-বক্সে ইনস্টল করে বিক্রি করা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। এর বিরুদ্ধে বিটিআরসি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৫) বাংলাদেশের নিরাপত্তার স্বার্থে, সরকারের রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির স্বার্থে, বিদেশে অর্থ পাচার রোধে এবং দেশের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে যেকোনো অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় প্রচলিত আইন ও বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

৬) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(১) ধারা অনুযায়ী, কোনো ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী নির্ধারিত আবেদনপত্রের ভিত্তিতে সরকার অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতীত অন্য কোনও চ্যানেল বাংলাদেশে ডাউনলিংক, বিপণন, সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না। এছাড়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় হতে বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান ক্লিনফিড সম্প্রচারের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেছে বিধায় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ক্লিনফিড ব্যতীত বিদেশি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না।

৭) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৩(২) ধারা অনুযায়ী, কোনও ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী সরকার অনুমোদিত চ্যানেল ব্যতীত নিজস্ব কোনও অনুষ্ঠান যেমন- ভিডিও, ভিসিডি, ডিভিডি এর মাধ্যমে অথবা অন্য কোনও উপায়ে কোনও চ্যানেল বাংলাদেশে বিপণন, সঞ্চালন ও সম্প্রচার করতে পারবে না। আইন অমান্য করে কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দেশি বা বিদেশি টিভি চ্যানেলের ফিড বা নিজস্ব কোনও চ্যানেল সম্প্রচার বা সঞ্চালন করতে পারবে না।

৮) কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬ এর ৪(১) ধারা অনুযায়ী, লাইসেন্সপ্রাপ্ত না হয়ে কোনও ব্যক্তি, ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। তাই লাইসেন্সধারী ডিস্ট্রিবিউটর বা সেবাপ্রদানকারী ব্যতীত অন্য কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান টিভি চ্যানেল বা অনুষ্ঠান সঞ্চালন বা সম্প্রচার করতে পারবে না।

৯) অনুমোদিত ডিস্ট্রিবিউটররা এ সিদ্ধান্তসমূহ তাদের বিদেশি টিভি চ্যানেল সম্প্রচারকারীদের লিখিতভাবে অবহিত করবে।

১০) আইন/নীতিমালা বহির্ভূত, অবৈধ বা অননুমোদিতভাবে সম্প্রচার কাজে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নে গত বৃহস্পতিবার (২ মে) সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের চিঠি দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।


আরও খবর