আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

২০৩২ সালে পর্যটন বাজারে পরিণত হবে চীন

প্রকাশিত:রবিবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের বৃহত্তম ভ্রমণ ও পর্যটন বাজারে পরিণত হবে চীন। এক্ষেত্রে দেশটি ২০৩২ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত বছর পূর্ব এশিয়ার দেশটির অবস্থান ছিল দ্বিতীয়তে। ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কাউন্সিল (ডব্লিউটিসি) এ প্রাক্কলন দিয়েছে। ২০২১ সালে বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে শক্তিশালী ভ্রমণ ও পর্যটন বাজার হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছিল যুক্তরাষ্ট্র। মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান নিয়ে এ হিসাব করা হয়। ডব্লিউটিসি ইকোনমিক ইমপ্যাক্ট শীর্ষক প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র আগামী এক দশকের মধ্যে শীর্ষস্থান হারাতে পারে।

২০৩২ সালের মধ্যে চীনের জিডিপিতে বার্ষিক এ খাতের অবদান ৩ লাখ ৯০ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হতে পারে। এটি ২০২১ সালে ৮১ হাজার ৪৩০ কোটি ডলার থেকে কয়েক গুণ বেশি। কোভিডজনিত বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশটি। করোনা সংক্রমণ বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন সময় লকডাউন আরোপ করলেও চীনের অভ্যন্তরীণ পর্যটন খাতে চাঙ্গা ভাব দেখা দিয়েছে। এদিকে ২০২১ সালে মার্কিন জিডিপিতে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের অবদান ১ লাখ ২৭ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। যেখানে ২০১৯ সালে এ খাতের অবদান ছিল ১ লাখ ৯৭ হাজার কোটি ডলার। কভিডজনিত ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা সত্ত্বেও অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধির মাধ্যমে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি। আগামী বছরগুলোয় খাতটির আকার বাড়তে থাকবে। ২০৩২ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ২ লাখ ৬৬ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছনোর পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। তবে এ সময়ে দেশটি ভ্রমণ ও পর্যটন বাজারে দ্বিতীয় অবস্থান অর্থাৎ চীনের পেছনে পড়ে যাবে।

পর্যটন সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পরে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ভ্রমণ ও পর্যটন বাজার ছিল জার্মানি, জাপান, ইতালি, ভারত, ফ্রান্স, মেক্সিকো, যুক্তরাজ্য ও স্পেন। পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০৩২ সালের মধ্যে তালিকার শীর্ষ ১০টি দেশ অপরিবর্তিত থাকলেও অবস্থান পাল্টাবে। সে সময় শীর্ষ ১০ দেশের তালিকা হবে চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, মেক্সিকো, ইতালি ও স্পেন। সামগ্রিকভাবে ২০২২-৩২ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপিতে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের অবদান বার্ষিক গড়ে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ হারে বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ২ দশমিক ৭ শতাংশের দ্বিগুণেরও বেশি। এ সময়ে খাতটি ১২ কোটি ৬০ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।

ডব্লিউটিসির প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী জুলিয়া সিম্পসন বলেন, কোভিডজনিত নিষেধাজ্ঞার প্রভাব সত্ত্বেও ভ্রমণ ও পর্যটন খাত স্থিতিশীল রয়েছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও এ খাতে পুনরুদ্ধার অব্যাহত থাকবে। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া বিশ্বজুড়ে মানুষ আবারো ভ্রমণ করছে। পাশাপাশি আমরা ব্যবসায়িক ভ্রমণেও পুনরুদ্ধার দেখতে পাচ্ছি। আগামী ১০ বছরে ভ্রমণ ও পর্যটন খাতে প্রবৃদ্ধির হার বিশ্ব অর্থনীতিকে ছাড়িয়ে যাবে। ডব্লিউটিসি প্রাক্কলন দিয়েছে, চলতি বছর বিশ্বজুড়ে ব্যবসায়িক ভ্রমণ ৪১ শতাংশেরও বেশি বাড়বে। বিশেষ করে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে দ্রুত পুনরুদ্ধারের আশা করা হচ্ছে। আগামী ১০ বছরে ব্যবসায়িক ভ্রমণ বার্ষিক ৫ দশমিক ৫ শতাংশ হারে বাড়তে পারে।

২০২০ সালে কোভিডজনিত বিধিনিষেধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর অন্যতম ছিল ভ্রমণ ও পর্যটন। কোভিড সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশগুলো সীমান্ত বন্ধ করে দেয়ায় স্থবির হয়ে পড়ে খাতটি। ওই বছর এ খাতের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ চাকরি হারিয়েছিল এবং ৪ লাখ ৯০ হাজার কোটি ডলার লোকসান লোকসানের মুখোমুখি হয়েছিল। বৈশ্বিক জিডিপিতে এ খাতের অবদান আগের বছরের তুলনায় ৫০ দশমিক ৪ শতাংশ কমে গিয়েছিল। যদিও ২০২১ সালেই খাতটিতে পুনরুদ্ধারের সূচনা হয়েছিল। তবে ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব এবং সরকারগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের অভাবের কারণে পুনরুদ্ধারের গতি প্রত্যাশার চেয়ে ধীর হয়েছিল। গত বছর জিডিপিতে খাতটির অবদান ২১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৫ লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে। পাশাপাশি খাতটিতে ১ কোটি ৮২টি নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: চীন

আরও খবর



প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের সংশোধিত ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্ব খাতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের (তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জেলা) লিখিত পরীক্ষার নিরীক্ষিত ও সংশোধিত ফল প্রকাশিত হয়েছে। রবিবার (২১ এপ্রিল) মধ্যরাতে এ ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষায় ৪৬ হাজার ১৯৯ জনকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।

এর আগে ওইদিন সকালে প্রতাশিত প্রথম ফলাফলে ২৩ হাজার ৫৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে জানায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তবে সন্ধ্যায় উত্তরপত্র মূল্যায়নে ত্রুটির কারণে সরকারি প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের ফল স্থগিত করে অধিদপ্তর।

ওই সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩-এর তৃতীয় গ্রুপ (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ)-এর ফলাফল ২১ এপ্রিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৩৮,০১,০০০০,১৪৩.১১,০১১,২০২৩-২০৫ নম্বর স্মারকে প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি ত্রুটি পরিলক্ষিত হওয়ায় ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

এর আগে ২৯ মার্চ এ নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা দেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন।

অধিদপ্তর আরও জানায়, সংশোধিত ফলাফল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন।

মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরে জানানো হবে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।


আরও খবর



যশোরে গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
যশোর প্রতিনিধি

Image

যশোরে ধান কেটে বাড়ি আসার পর আহসান হাবিব (৩৭) নামে একজন শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মৃত্যুবরণকারী শিক্ষক যশোর সদরের আমদাবাদ হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক।

স্থানীরা বলছেন, হিট স্ট্রোকে তিনি মারা গেছেন। সংশ্লিষ্ট ডাক্তার বলছেন, ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ছাড়া তাঁর মৃত্যুর কারণ বলা যাচ্ছে না।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম বলেন, আহসান হাবিব সকালে মাঠে ধান কেটে বাড়িতে আসেন। বাড়িতে এসেই সকাল পৌনে ৯টার দিকে হঠাৎ করেই বুকে ব্যথা এবং শরীর জ্বলে যাচ্ছে বলে কাতরাতে থাকেন। এরপর পরিবারের সদস্যরা তাঁকে দ্রুত যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। আমাদের ধারণা, প্রচণ্ড তাপের কারণে হিট স্ট্রোকে তিনি মারা গেছেন। আসরের নামাজের জানাজা শেষে তাঁকে দাফন করা হবে।

যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক হাসিব মোহাম্মদ আল হাসান জানান, হাসপাতালে আসার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। কী কারণে মৃত্যু হয়েছে তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ছাড়া বলা সম্ভব নয়।

এদিকে স্থানীয় একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিক্ষক আহসান হাবিব মাদকাসক্তও ছিলেন। নিয়মিত মাদক সেবন করতেন। ফলে তাপপ্রবাহে মাঠে কাজ করার প্রভাবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।


আরও খবর



শাশুড়ির করা পর্নোগ্রাফি মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন জাবি শিক্ষিকা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে মানহানির অভিযোগে শাশুড়ির করা মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভাষা কোর্সের খন্ডকালীন শিক্ষিকা গুলশান আরা। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজের আদালত আস সামছ জগলুল হোসেন আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করার মতো উপাদান না থাকায় তাকে অব্যাহতির আদেশ দেন।

গুলশান আরার আইনজীবী আল মামুন রাসেল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শুধুমাত্র হারিয়ে যাওয়া সিমের (মোবাইল সিম) কারণে এই মিথ্যা অভিযোগের মামলায় উনি (গুলশান আরা) ফেঁসে যান। শ্বশুরবাড়ির পরিকল্পিত মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় উনাকে ফাঁসানো হয়েছিল। তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত করেছেন, কিন্তু কোনো ফরেনসিক রিপোর্ট প্রদান করেননি। আমরা আদালতে তার অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করি। শুনানি শেষে আদালত তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, একটি ফেসবুক আইডি থেকে ২০২২ সালের ৯ মে বাদীর মেয়ের (আসামির ননদ) নগ্ন ছবি বাদীর মেয়ের বান্ধবীর মেসেঞ্জারে পাঠানো হয়। এডিট করে এ নগ্ন ছবি তৈরি করা হয়েছে বলে দাবি বাদীর। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে ওই ফেসবুক আইডি ব্যবহারকারীর হুমকি দেন, বেশি বাড়াবাড়ি করলে ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবিগুলো ছড়িয়ে দেবেন।

পরে বাদী খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, ফেসবুক আইডিটি তার পুত্রবধূ গুলশান আরার। পরে তিনি এ ঘটনায় ২০২২ সালের ৬ ডিসেম্বর বাড্ডা থানায় মামলা করেন।

২০২৩ সালের ৩০ মে মামলাটি তদন্ত করে গুলশান আরাকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রাসেল পারভেজ।


আরও খবর



সাবেক ভূমিমন্ত্রীর দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি এবং সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) আবেদন করেছেন এক আইনজীবী।

বুধবার (১ মে) এমন একটি চিঠি গণমাধ্যম এর হাতে আসে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুদক আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, যাচাই বাছাইয়ের পর দুদক সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান এই আবেদনটি করেন। চিঠিতে তিনি বলেন, গত ২০ ফেব্রুয়ারি দৈনিক সমকাল পত্রিকায় সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সাম্রাজ্য যুক্তরাজ্যে শিরোনামে এবং মানবজমিন পত্রিকায় ব্রিটেনে বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের ২০০ মিলিয়ন পাউন্ডের সাম্রাজ্য" শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ব্লুমবার্গের অনুসন্ধান প্রতিবেদন থেকে এ দুটি সংবাদ প্রকাশিত হবার পরেও কর্তৃপক্ষ যথাযথ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এর ফলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান দুর্নীতি দমন কমিশনের উপর সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণ্ণ করে।

এ কারণে চিঠির মাধ্যমে এ বিষয়ে যথাযথ অনুসন্ধান করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দুদককে বিশেষভাবে অনুরোধ করেন এই আইনজীবী।


আরও খবর



মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের জেরে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৬টার দিকে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট থেকে তাদের ফেরত পাঠানো হয়। বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শরীফুল ইসলাম বলেন, আজ ভোরে বিজিপি সদস্যদের হস্তান্তর উপলক্ষে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট কাছে বিজিবির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়। পরে কোস্টগার্ডদের একটি জাহাজ মিয়ানমারের জাহাজ চিন ডুইনের উদ্দেশে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট ত্যাগ করে। ফেরত পাঠানোদের মধ্যে রয়েছে বিজিপি সদস্য, চারজন সেনা সদস্য, ইমিগ্রেশন সদস্য রয়েছেন।

এর আগে মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বিজিপি ও অন্যান্য সদস্যদের দ্রুত শনাক্তকরণ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন সম্পন্ন করে। সেখানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমার দূতাবাস ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে জাহাজে করে আগত বিজিপি সদস্যদের কাছে আশ্রয় প্রাপ্তদের হস্তান্তর করা হয়।


আরও খবর